পরামর্শ
আদর্শ জীবনসঙ্গী হবেন যেভাবে
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনএকজন আদর্শ সঙ্গীর স্বপ্ন দেখেন সবাই। আদর্শ জীবনসঙ্গীরা সঙ্গীর প্রতি অনেক যত্নবান হন। তারা সঙ্গীকে প্রচণ্ড ভালোবাসেন ও যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সমর্থন করেন।
দাম্পত্য সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী ও সুখের করতে নারী-পুরুষ উভয়ের সংসারে অবাদান রাখা জরুরি। এক্ষেত্রে ভালো জীবনসঙ্গী হতে হবে সবাইকে। তাহলেই সংসার হবে সুখের। তবে ভালো জীবনসঙ্গী হবেন কীভাবে? জেনে নিন একজন ভালো জীবনসঙ্গীর কয়েকটি বৈশিষ্ট্য-
যত্নশীল ও সহানুভূতিশীল হওয়া
একজন ভালো জীবনসঙ্গী তার সঙ্গী ও পরিবারের প্রতি যত্নশীল ও সহানুভূতিশীল হন। এমন ব্যক্তিরা প্রতিকূল পরিবেশে সঙ্গীকে কখনো একা ছাড়েন না।
সঙ্গীকে সময় দেয়া
শত কাজের ব্যস্ততার মাঝেও একজন ভালো জীবনসঙ্গী সঙ্গীর ভালোমন্দের দিকেও সমান আলোকপাত করেন। সঙ্গীকে যথেষ্ট সময় দেন তারা।
সঙ্গীর কাজে উৎসাহ ও সম্মান দেখানো
সঙ্গীর সব কাজে উৎসাহ ও সম্মান প্রদর্শন করতে যারা কণ্ঠিতবোধ করেন না তারা নিঃসন্দেহে ভালো জীবনসঙ্গীর কাতারে পড়েন।
তারা সঙ্গীকে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দেন সব সময়। সঙ্গীর সিদ্ধান্তকেও সম্মান করেন। কখনো নিজের মতামত বা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেন না।
ঠান্ডা মাথায় সমস্যার সমাধান করা
একজন ভালো জীবনসঙ্গী যে কোনো সমস্যা সমাধান করে ঠান্ডা মাথায় তারা এমন সমাধান বের করেন যা পরিবার ও সংসার তথা সবার জন্যই ভালো হবে।
সঙ্গীর মতামত নেয়া
ভালো জীবনসঙ্গীর বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো যে কোনো বিষয়ে সঙ্গীর মতামত নেয়া। টিমওয়ার্ক প্রতিটি বিবাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এই গুণ কখনো উপেক্ষা করা উচিত নয়।
সঙ্গীর খারাপ দিক ভুলে ভালো নিয়ে খুশি থাকা
প্রিয় মানুষটির খারাপ দিকগুলো কখনো তুলে ধরেন না একজন ভালো জীবনসঙ্গী। বরং ভালো দিকগুলো মানুষের কাছে প্রকাশ করেন, যাতে সঙ্গীর সম্মানহানি না ঘটে।
অন্যরা যা পড়ছেন
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা শোষণের শিকার- জানালো জাতিসংঘ
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
ঈদের পরে দাম বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের, কমেছে সবজির
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
প্রচণ্ড দাবদাহে পুড়ছে সারাদেশ। তাপমাত্রার পারদ মরুরাজ্যকেও ছাড়িয়েছে। দিনের বেলা তো বটেই, রাতেও আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি রয়েছে। তাপপ্রবাহ থেকে বাঁচতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বেশির ভাগ সময় কাটাচ্ছেন মানুষ। পারতপক্ষে অফিস থেকে বাইরে পা রাখতে চাইছেন না কর্মীরা। পথচারীরা কিছু ক্ষণ হলেও শপিং মলে ঢুকে কিংবা বাতানুকূল দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে দহনজ্বালা জুড়িয়ে নিচ্ছেন। শহরে অনেক বাড়িতে ঘর ঠান্ডা করার এসি যন্ত্রটি থাকলেও এই সুখ সকলের সাধ্যের বাইরে। আবার, এসি থাকলেও সারা ক্ষণ সেই ঘরে বসে থাকাও তো শরীরের জন্য ভাল নয়। তা হলে এই তীব্র দহন সামাল দেবেন কী করে?
এক) গরমকালে ‘চিল্ড’ বিয়ার খাওয়ার একটা প্রবণতা তৈরি হয়। মনে রাখতে হবে, ঠান্ডা বিয়ার খেলে সাময়িক আরাম হয়, এই অভ্যাস কিন্তু শরীরকে ডিহাইড্রেটেড করে দেয়। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, এই সময়ে বেশি চা, কফি না খাওয়াই ভাল।
দুই) দিনের যে সময়টা সবচেয়ে বেশি গরম, সম্ভব হলে সেই সময়টা ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিতে পারেন। বাড়ির বাইরে ছায়া-ঘেরা জায়গায় থাকার চেষ্টা করতে হবে।
তিন) জলের কোনও বিকল্প নেই। তাই বারে বারে জল খেতে হবে। সঙ্গে ফল কিংবা ফলের রস, ডাবের জলও খাওয়া যেতে পারে।
চার) হালকা, সুতির পোশাক পরতে হবে। এই সময়ে খুব আঁটসাঁট পোশাক না পরাই ভাল। খুব গাঢ় রঙের পোশাক এড়িয়ে চলুন।
পাঁচ) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ঘরের সমস্ত দরজা-জানলা বন্ধ রাখুন। যাতে রোদ ঘরে ঢুকতে না পারে। জানলা-দরজায় বড়, মোটা পর্দা টাঙিয়ে রাখতে পারেন। ঘর তুলনামূলক ভাবে ঠান্ডা থাকবে।
ছয়) বড় কোনও পাত্রে পানি ভরে ফ্রিজ়ে ঢুকিয়ে রাখুন। বরফ হয়ে গেলে বার করে ঘরে রেখে দিন। ফ্যান চালিয়ে রাখতে পারেন। ঘরের তাপ অনেকটা কম হবে।
সাত) দেহের তাপমাত্রা হঠাৎ খুব বেড়ে গেলে শারীরিক সমস্যা হতেই পারে। রোদ থেকে ফিরেই ফ্রিজের পানি খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। বরং বাড়ি ফিরে ফ্যানের তলায় কিছুক্ষণ বসে গোসল করে নেয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে গোসলের পানিতে কয়েক ফোঁটা পেপারমিন্ট এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে নিতে পারেন। শরীর ঠান্ডা হবে।
এএম/
দিনের শুরুতে এক কাপ চায়ে চুমুক না দিলে চলে না। বন্ধুদের আড্ডায় কিংবা প্রিয়জনের সঙ্গে নিভৃতে গল্পগুজব- চা না হলে ঠিক চলে না। হাঁসফাঁস করা গরমেও সারা দিনে কয়েক কাপ চা পান করেন অনেকেই। চা পান খারাপ নয়, কিন্তু কিছু অভ্যাসে শরীর বিগড়ে যেতে পারে।
১. খালি পেটে চা পানের অভ্যাস ঘরে ঘরে। ঘুম থেকে উঠে চা-এ চুমুক দেন বেশির ভাগই। এতে ঘুম আর আলসেমি কাটলেও অম্বল হওয়ার ঝুঁকি থাকে। খালি পেটে গরম চা পান একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। এর ফলে পেপটিক আলসার, গ্যাস-অম্বল হওয়ার আশঙ্কা থাকে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই চায়ের কাপে চুমুক না দিয়ে বরং একটা বিস্কুট খেয়ে তার পর চা পান ভালো।
২. ভারী খাবারের সঙ্গে চা পান বারণ করছেন চিকিৎসকেরা। এতে প্রথমত হজমের একটা গোলমাল দেখা দেয়। তবে সবচেয়ে যে সমস্যাটি হয়, তা হল শরীরে আয়রনের পরিমাণ কমে যায়। ঝুঁকি বাড়ে অ্যানিমিয়ার। লিভারেরও নানা সমস্যা হতে পারে এর ফলে। তাই ভাত, রুটি, বিরিয়ানি এবং অন্য কোনও ভারী খাবারের সঙ্গে চা না পানই শ্রেয়।
৩. অফিস থেকে ফিরে গুছিয়ে বসে এক কাপ চা না পান করলে ঠিক চাঙ্গা হয় না শরীর। ফিরতে যত রাতই হোক, চা খান অনেকেই। আবার রাত জাগার জন্যেও অনেকে বার বার চা পান করেন। রাত করে চা পানের অভ্যাস একেবারেই ভালো নয়। চায়ে থাকা থিয়োফাইলিনস মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে দীর্ঘ ক্ষণ। সহজে ঘুম আসতে চায় না। রাতে চা খাওয়ার অভ্যাসে অনিদ্রা রোগ দেখা দিতে পারে। ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ৩ ঘণ্টার মধ্যে চা না পানই ভালো।
পরামর্শ
ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়
Published
2 weeks agoon
এপ্রিল ৮, ২০২৪By
জাকির হোসাইনরাতে ভালো ঘুমিয়েছেন। কিন্তু সকালবেলা চোখ খোলার পর আর হাত নাড়তে পারছেন না। কাঁধ এমন শক্ত হয়ে গেছে যে, নড়চড়া করার উপায় নেই। রোগটি সম্পর্কে অনেকেই জানেন। ‘ফ্রোজেন শোল্ডার’ নামে বেশি পরিচিত হলেও চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় একে ‘অ্যাডহেসিভ ক্যাপসুলাইটিস’ বলা হয়। এই রোগে আক্রান্ত হলে ঘাড়, কাঁধের পেশি এবং অস্থিসন্ধির কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়। চিকিৎসকেরা বলছেন, যে অস্থিসন্ধি দ্বারা বাহু ও কাঁধ সংযুক্ত থাকে, সেই অস্থিসন্ধিতে অবস্থিত হাড়, লিগামেন্ট ও টেনডনগুলি কিছুটা ক্যাপসুলের মতো এক প্রকার টিস্যু দ্বারা আবৃত থাকে। এই ক্যাপসুল ফুললে বা শক্ত হয়ে গেলে ফ্রোজেন শোল্ডার দেখা দিতে পারে। তবে ঠিক কী কারণে এই ঘটনা ঘটে, তা নিয়ে অবশ্য নিশ্চিত নন বিশেষজ্ঞরা।
যেভাবে দেখে চিনবেন
ফ্রোজেন শোল্ডারের ব্যথা শুরু হয় কাঁধ থেকে। তার পর ক্রমে সেই ব্যথা নেমে আসে হাত পর্যন্ত। হাত নাড়তে বা তুলতে অসুবিধা হয়। আবার, অনেকের এই ব্যথা কমে এলেও একটা পর্যায়ের পর হাত আর উপর দিকে ওঠে না কিংবা পেছন দিকে ঘোরানো যায় না। মোট কথা, পেশির নমনীয়তা একেবারেই নষ্ট হয়ে আসে।
যে ভাবে মিলবে মুক্তি
সাধারণত কিছু সময় পর নিজে থেকেই এই ধরনের ব্যথা কমে আসে। কিন্তু তা সময়সাপেক্ষ। ক্ষেত্র বিশেষে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথা কমানোর ওষুধ কিংবা ফিজিয়োথেরাপির সাহায্য নিতে হয়। ব্যথা কমলে সাধারণ কিছু ব্যায়াম করা যেতে পারে।
জাতীয়
তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে অনন্য উদ্যোগ
প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। এই তীব্র গরমের মাঝেও খোলা আকাশের নিচে ঢাকা মেট্রোপিলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা যানজট নিরসনে...
তীব্র দাবদাহের মধ্যে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি
টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে রোববার (২১ এপ্রিল) খুলছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন একসময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে যখন দেশের ওপর দিয়ে তীব্র...
১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে ২৮৫ সেনাসহ ফিরবে মিয়ানমারের জাহাজ
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ২৮৫ জন সদস্যকে মিয়ানমারের জাহাজে নৌপথে ফেরত যাওয়ার ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয়েছে।...
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
সারাদেশে চলছে তাপপ্রবাহ। জনজীবন হয়ে উঠেছে অতিষ্ঠ। যশোর-চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন দিনের...
২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে যেসব এলাকায়
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য শনিবার (২০ এপ্রিল) নারায়ণগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় দুই ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এছাড়াও ওই...
ট্রেনের ধাক্কায় স্ত্রী-সন্তানদের সামনেই প্রাণ গেলো স্বামীর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নোয়াখালী মেইল ট্রেনের ধাক্কায় স্ত্রী-সন্তানদের সামনেই প্রাণ হারিয়েছেন রায়হান মিয়া (৩৫) নামের এক যুবক। ঈদের ছুটিতে স্ত্রী, দুই মেয়ে...
হাসপাতালের আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু
রাজধানীর শ্যামলীতে অবস্থিত শিশু হাসপাতালের কার্ডিয়াক ইউনিটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) এসি বিস্ফোরণে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। পুড়ে গেছে বেড,...
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝড়সহ শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা করছে আবহওয়া অফিসে। এর মধ্যে সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে তীব্র ঝড় বয়ে যেতে পারে...
ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩ জন। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল পৌনে ৫টার...
হিট অ্যালার্ট জারি, চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি
দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহের তীব্রতা আরও বাড়ার শঙ্কায় তিন দিনের জন্য হিট অ্যালার্ট (তাপমাত্রা সর্তকতা) জারি করেছে আবহাওয়া...
তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে অনন্য উদ্যোগ
তীব্র দাবদাহের মধ্যে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি
হেলিকপ্টারে নববধূ নিয়ে এলেন ছাত্রলীগ নেতা
মারামারি করে মাঠ ছাড়ল মোহামেডান, আবাহনীকে জয়ী ঘোষণা
১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে ২৮৫ সেনাসহ ফিরবে মিয়ানমারের জাহাজ
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
সমর্থকদের কারণে জরিমানার মুখে বার্সেলোনা
দুটি হলুদ কার্ড দেখেও মাঠ ছাড়তে হলো না মার্টিনেজকে
কাবিলাকে পেয়েই ভোটকেন্দ্রে নাচলেন নাসরিন
ভোটের সময় ছত্তিশগড়ে বিস্ফোরণে নিহত ১, পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার4 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম3 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি4 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ7 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- বাংলাদেশ1 day ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- বাংলাদেশ4 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন