ঢাকা
ঢাকায় প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না দূরপাল্লার গাড়ি
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনঢাকার প্রবেশপথগুলোতে কড়া প্রহরা বসানো হয়েছে। ঢাকার আশপাশে সাত জেলায় কঠোর লকডাউনকে কেন্দ্র করে ঢাকায় ঢুকতে কিংবা বের হতে দেয়া হচ্ছে না দূরপাল্লার যানবাহন।
মঙ্গলবার (২২ জুন) সকালে ঢাকার অন্যতম প্রবেশ পথ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের যাত্রাবাড়ী এলাকা ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। মহাসড়কের যাত্রাবাড়ী এলাকার রায়েরবাগ বাস স্ট্যান্ডে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। দু-একটি গাড়ি ঢাকা থেকে বের হওয়া কিংবা ঢোকার চেষ্টা করলেও তাদের পড়তে হচ্ছে শাস্তির মুখে।
এই মহাসড়কে ঢাকার মধ্যে চলাচল করা বাসগুলোকে দেখা গেলেও দূরপাল্লার বাস সেভাবে চোখে পড়েনি।
সকাল সাড়ে নয়টার দিকে ঢাকা-কোম্পানিগঞ্জ-নবীনগর রুটে চলাচলকারী তিশা পরিবহনের একটি বাস এই মহাসড়ক পার হওয়ার সময় চেকপোস্টে পুলিশ আটকে দেয়। এরপর পুলিশ বাসটিকে মামলা দেয়।
চেকপোস্টে দায়িত্বরত ডেমরা ট্রাফিক জোনের উপ-পরিদর্শক (এসআই) বিষ্ণু শর্মা বলেন, ‘নির্দেশনা রয়েছে ঢাকা থেকে দূরপাল্লার কোনো বাস ছেড়ে যেতে পারবে না এবং কোনো বাস ঢাকায় ঢুকতেও পারবে না। আমরা সেই নির্দেশনা বাস্তবায়ন করছি। মূলত ঢাকার মধ্যে চলাচলকারী যানবাহন ছাড়া দূরপাল্লার বাস চলছে না। দু-একটি বাস চলে আসলে আমরা সেগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছি।
সোমবার (২১ জুন) বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জরুরি ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জে বিধিনিষেধ (লকডাউন) আরোপ করা হয়েছে।
সচিব জানান, লকডাউন চলাকালে সার্বিক কার্যাবলি চলাচল (জনসাধারণের চলাচলসহ) সকাল ৬টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এ সময় শুধু আইন-শৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা, যেমন-কৃষি উপকরণ (সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি), খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহন, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা, কোভিড-১৯ টিকা প্রদান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের (নদীবন্দর) কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট (সরকারি-বেসরকারি), গণমাধ্যম (প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া), বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিস, তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এবং পণ্যবাহী ট্রাক/লরি এ নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে।
অন্যরা যা পড়ছেন
জুতা কারখানায় ভয়াবহ আগুন
মুক্তিপণের বিষয়ে জিম্মি জাহাজের মালিকপক্ষ সর্বশেষ যা জানালো
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
খাটে পড়ে ছিলো প্রবাসীর মায়ের গলাকাটা মরদেহ
বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া বজ্রপাতের আঘাতে শাহেদ (১৪) নামে এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে বজ্রপাতের ঘটয়ায় ওই ছাত্র নিহত হয় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাজিব খাঁন।
স্থানীয়রা জানান, বিকাল ৪টার দিকে উপজেলার চরবাউশিয়া বড়কান্দি গ্রাম সংলগ্ন গোমতী নদীতে বন্ধুদের সঙ্গে গোসল করতে যায় শাহেদ। এসময় হঠাৎ বজ্রসহ বৃষ্টি শুরু হলে শাহেদ আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা।
বজ্রপাতে নিহত কিশোরের মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।
নিজের শিশু সন্তান। মা ফিরোজা বেগম তার নাম রাখেন মৌসুমী।তবে আর্থিক অভাব অনটন ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে মাত্র দেড় মাস বয়সে মৌসুমীকে মোহাম্মাদপুরের সমাজ কল্যাণ পরিচালককের কাছে দত্তক দেন। ওইসময় মায়ের কোল থেকে নরওয়ে যেতে বাধ্য হয় মৌসুমী। তারপর এলিজাবেথ ফিরোজা নামে একটি পরিবারে বড় হতে থাকেন। একসময় বিয়ে করে সংসারী হন নরওয়েতে। স্বামী-সন্তান ও নাতিদের নিয়ে দিন কাটালেও নিজের অস্তিত্ব নিয়ে বেদনা অনুভব করতেন। এরই ধারাবাহিকতায় শিকড়ের সন্ধানে বাংলাদেশে আসেন মায়ের খোঁজে। আর দীর্ঘ ৫০ বছর পর ফিরে পান নিজের মা ফিরোজা বেগমকে।
এই অভাবনীয় ঘটনাটি ঘটেছে মাদারীপুরের শিবচরের মাদবরচর ইউনিয়নের পোদ্দারচর গ্রামে। বৃহস্পতিবার(২৮ মার্চ)পোদ্দারচর গ্রামের সরদার বাড়িতে দেখা মিলে মা ও মেয়ের। শুরু হয় দুজনের অসাধারণ এক যাত্রার। মা ফিরে পান বুকের মানিক হারানো সন্তান। আর এলিজাবেথ পান তার মাকে। আনন্দে দুজনই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
জন্মদাত্রী মাকে খুঁজে পেতে এলিজাবেথের এই যাত্রা মোটেই সহজ ছিল না। বৃহস্পতিবার সকালে একটি গাড়ি নিয়ে ঢাকা থেকে চলে আসেন মাদবরচর গ্রামের তারই বংশের একমাত্র ভাতিজা সেলিম সরদারের বাড়িতে এলিজাবেথ ফিরোজা ও তার জীবনসঙ্গী স্বামী হ্যানরি।
জন্মদাত্রী মাকে খুঁজে পেতে এলিজাবেথের এই যাত্রা মোটেই সহজ ছিল না। সম্প্রতি নরওয়ে থেকে শেকড়ের খোঁজে বাংলাদেশে আসেন এলিজাবেথ ফিরোজা। শুরু করেন মাকে খুঁজে পাবার এক অসম্ভব লড়াই। সে লড়াইয়ে সফলতা পান ৫০ বছর পর। এলিজাবেথ এর আগেও ২০১৩ সালে নাড়ির টানে এসেছিলেন বাংলাদেশে।
বৃহস্পতিবার সকালে একটি গাড়ি নিয়ে ঢাকা থেকে চলে আসেন মাদবরচর গ্রামের তারই বংশের একমাত্র ভাতিজা সেলিম সরদারের বাড়িতে এলিজাবেথ ফিরোজা ও তার জীবনসঙ্গী স্বামী হ্যানরি। শুরু হয় দুজনের অসাধারণ এক যাত্রার।
মায়ের বাড়িতে অসার সময় এালিজাবেথ তার মায়ের জন্য নতুন জামা-পায়জামা, কসমেটিক্সসসহ বিভিন্ন উপহার নিয়ে আসেন। পরে স্থানীয় একটি বাজার থেকে চাল, ডাল, চিনি, দুধ আটা ময়দা সেমাইসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু সামগ্রী কিনে দিয়ে যান। আর নরওয়ে থেকে মেয়ে এলিজাবেথ যেন তার মাকে দেখেতে পরেন সেজন্য একটি মোবাইল ফোন কিনে দেবেন বলে জানান। কিন্তু কেউই কারো মুখের ভাষা বুঝতে পারছেন না। কেবলই আবেগ অনুভূতি দিয়ে একে-অপরকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ১৯৭৫ সালের ১৫ জুলাই ঢাকায় ননদের বাসায় শিবচরের মাদবরচর ইউনিয়নের পোদ্দারচর গ্রামের মৃত বছির সরদারের স্ত্রী ফিরোজা বেগম এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। নাম রাখেন মৌসুমী। সেই সময় ফিরোজা বেগমের আর্থিক অভাব অনটন ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে মৌসুমীকে মোহাম্মাদপুরের সমাজ কল্যাণ পরিচালককের কাছে দত্তক দেন।
এলিজাবেথের মা ফিরোজা বেগম গণমাধ্যমকে জানান, ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালে ওর বাবা মারা যান। তখন আমার মাথার ওপর কোনো ছায়া ছিল না। আত্মীয়স্বজন অনেকের বাড়ি বাড়ি ঘুরছি। কোনো কূলকিনারা পাই নাই; কিন্তু কোলের মানিক রাস্তায় ফেলে আসি নাই। রেখেছি সরকারের কাছে। বেঁচে থাকলে থাকলে একদিন দেখা পাবই। এক সময় আমার কোলে আসবে এটা বিশ্বাস তো ছিলই। সেই বিশ্বাসই তো আজ ৫০ বছর পর সত্যি ঘটল।
ছোটবেলা থেকে নরওয়েতে বড় হয়েছে উল্লেখ করে গণমাধ্যমকে এলিজাবেথ ফিরোজা জানান, নরওয়ের বাবা-মা নাম রাখেন এলিজাবেথ। বড় হয়ে জানতে পারি আমার জন্ম বাংলাদেশে। মায়ের নাম ফিরোজা বেগম। তারপর থেকেই আমি ফিরাজো নামটাকে আমার নামের সঙ্গে যুক্ত করি। তবে ২২ বছর বয়সে প্রথম সন্তান প্রসবের পর ওই খানকার ডাক্তার আমার হিস্টরি জানতে চান। তখন থেকেই আমি আমার পরিবারকে খুঁজতে চেষ্টা করি। এ ব্যাপারে আমার স্বামী হ্যানরি ও সন্তানরা আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। সেখানে আমার ৩ ছেলে ও এক মেয়ে এবং নাতি-নাতনি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে মায়ের সঙ্গে দেখা করে বিকালে আবার ঢাকায় ফিরে যান এলিজাবেথ ফিরোজা ও তার স্বামী হ্যানরি। আর মাকে বলেন, এখন থেকে সে নিয়মিত খোঁজ খবর রাখবেন।
ঢাকা
চিকিৎসার খরচ চালাতে না পেরে রিকশাচালকের আত্মহত্যা
Published
2 days agoon
মার্চ ২৭, ২০২৪By
Nayon Sarkarস্ত্রী ও এক সন্তান নিয়ে অভাবের সংসার। তার ওপর কয়েক বছর ধরে ভুগছিলেন হার্টের রোগসহ নানা অসুখে। নুন আনতে যেখানে পান্তা ফুরানোর মত অবস্থা, সেখানে বছরের পর বছর চিকিৎসার খরচ চালানোর চাপ আর নিতে পারছিলেন না তিনি। আর্থিক কষ্টের সাথে যোগ হয়েছিল শারীরিক ব্যথা। এসব সহ্য করতে না পেরে অবশেষে নিজের পেটে নিজেই ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন রংপুর থেকে জীবিকার সন্ধানে রাজধানীতে আসা – ৪৫ বছর বয়সী রিকশাচালক জয়নাল আবেদীন।
রাজধানীর হাতিরঝিলের মধুবাগ এলাকায় ভাড়া করা বাসায় মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে নিজের পেটে নিজেই ছুরি চালান জয়নাল। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে রাত পৌনে ৯টায় মারা যান তিনি।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, ঘটনাটির তদন্ত করা হচ্ছে।
নিহতের স্ত্রী মঞ্জিলা বেগম জানান, আমার স্বামী রিকশা চালাতেন। চার বছর আগে হার্টের রোগ ধরা পড়ে তার। আমি বাসা বাড়িতে কাজ করি। আমার এক মেয়ে এক ছেলে। মেয়েটি একটি গার্মেন্টসে চাকরি করে। ছেলেটির বয়স পাঁচ বছর। আমরা গরিব মানুষ। হার্টের রোগের চিকিৎসা করাতে অনেক টাকা পয়সা লাগে। আমার স্বামী এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে কোনও কাজই করতে পারতেন না।
তিনি বলেন, আমাদের মা-মেয়ের সামান্য এই টাকায় সংসার চলত। অভাবের সংসারে খুব কষ্ট করে দিন চলে আমাদের। স্বামীর হার্টের রোগের চিকিৎসার জন্য এত টাকা পয়সা আমাদের নেই। তাই কখনও আমরা তার জন্য ওষুধ কিনে দিতে পারতাম, আবার অনেক সময় পারতাম না।
তিনি আরও জানান, আজ সন্ধ্যার পর শরীরের ব্যথায় আমার স্বামী কাতর হয়ে পড়ছিলেন। কিন্তু টাকা না থাকায় তার জন্য ওষুধ আনতে পারিনি। এই কষ্টে আমার স্বামী নিজের পেটে চাকু চালিয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। পরে আমরা এই অবস্থা দেখে তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে আসি। পরে এখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
জয়নাল আবেদীন রংপুরের পীরগঞ্জ থানার হাসানপুর গ্রামের মৃত মোজামিয়ার ছেলে। বর্তমানে মগবাজার মধুবাগের ৩ নম্বর গলির বাসায় ভাড়া থাকতেন।
জাতীয়
জুতা কারখানায় ভয়াবহ আগুন
চট্টগ্রামের বায়েজিদে একটি জুতা কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৭ টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। আগুনের...
শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় কানে গোপন ডিভাইস, ভাই-বোন আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় কানের গোপন ডিভাইসসহ ভাই-বোনকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে শহরের মেড্ডায় পৌর...
জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ : প্রতিমন্ত্রী রুমানা
আগামী জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে। পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উত্তীর্ণরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ...
জুমার নামাজে বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের ঢল
রমজানের তৃতীয় জুমার নামাজে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের ঢল নেমেছে। নির্ধারিত সময়ের আগেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়...
মুক্তিপণের বিষয়ে জিম্মি জাহাজের মালিকপক্ষ সর্বশেষ যা জানালো
গেলো ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ সোমালীয় জলদস্যুদের হাতে ছিনতাই হয়। এর পরে নাবিকদের মুক্তির...
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
চলমান বিতর্কের মধ্যে আজারবাইজানে একাদশ বিশ্ব বাকু ফোরামে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘ট্রি অব পিস পুরস্কার’ নিয়ে একটি বক্তব্য...
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
ঈদযাত্রায় ষষ্ঠ দিনের মতো অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আজ যারা অগ্রিম টিকিট কিনছেন তারা আগামী ৮ এপ্রিল...
১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস
জালিয়াতি যেনো পিছু ছাড়ছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের । প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯...
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...
জুতা কারখানায় ভয়াবহ আগুন
প্রস্টেট ক্যানসারের লক্ষণগুলি জেনে রাখা জরুরি
অনিদ্রা? বিছানার চাদরেই ঘুমের মূলমন্ত্র
সাকিব এলে দলের মধ্যে একটা প্রশান্তি চলে আসে: পোথাস
যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে খেলবেন সাবেক নিউজিল্যান্ড অলরাউন্ডার
ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য জাতিসংঘের
শুরুতেই বাজিমাত করলো শাওমির বৈদ্যুতিক গাড়ি
‘জনবিচ্ছিন্ন সরকার সন্ত্রাসনির্ভর হয়ে গেছে’
শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় কানে গোপন ডিভাইস, ভাই-বোন আটক
জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ : প্রতিমন্ত্রী রুমানা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
মোশাররফ করিমের সাত জেলায় সাত বউ!
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ6 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- আন্তর্জাতিক6 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- বাংলাদেশ5 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- বাংলাদেশ5 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- জাতীয়4 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- আন্তর্জাতিক7 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- এশিয়া4 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
- আন্তর্জাতিক7 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে