এশিয়া
আরও ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস মক্কা-মদিনায়
Published
1 year agoon
By
আন্তর্জাতিক ডেস্কগত তিন দিন ধরে সৌদি আরবের মক্কা, মদিনাসহ বিভিন্ন শহরে বইছে ঝড়ো হাওয়া সঙ্গে প্রবল বর্ষণ। এর মধ্যেই বুধবার দেশটির কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর ন্যাশনাল সেন্টার অব মেটেওরোলজি (এনসিএম) মক্কা-মদিনায় আরও ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে।
বুধবার (৪ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এনসিএমের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মক্কা, মদিনা ও আল-বাহা শহরে বজ্র-বিদ্যুৎসহ ভারী বর্ষণ ও ঝড়ো হাওয়া অব্যাহত থাকবে। বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে আবহাওয়া পরিষ্কার হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
সৌদি প্রশাসনিক কাঠামোতে মক্কা শহরকে রাজধানী রিয়াদের অঞ্চলভূক্ত এলাকা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এনসিএমের পূর্বাভাস অনুযায়ী-এছাড়া মক্কা, মদিনা, জেদ্দা, তাইফ, আল-কামিল. আল- লাইথ, আল-শাবিয়া, বাহরাহ, আল-জামৌম, খুলাইস, আফসান ও রাবিফ শহরে বুধবার সারাদিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
একই আবহাওয়া বিরাজ করবে মদিনা ও তার পার্শ্ববর্তী আল-হানকিয়া, বদর, খাইবার, ইয়ানবু, আল-মাহাদ এবং ওয়াদি আল ফারাহ শহরে।
এছাড়া দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ আলশারকিয়া ও উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় বুধবার সারাদিন মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে বলে সর্বশেষ পূর্বাভাসে জানিয়েছে এনসিএম।
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের প্রথম পবিত্র শহর মক্কায় গত রোববার (১ জানুয়ারি) থেকে শুরু হয়েছে বর্ষণ। সোমবার (২ জানুয়ারি) এই বৃষ্টি প্রবল রূপ নেয়ায় আকস্মিক বন্যা দেখা দেয় এই মরুশহরে। এতে এক অভিবাসীর মৃত্যুও হয়েছে সেদিন।
বন্যার পানিতে তার মৃতদেহ ভেসে গিয়েছিল। সৌদি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির আবাস থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে তার মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছেন ফায়ারসার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা।
অন্যরা যা পড়ছেন
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
আন্তর্জাতিক
বাংলাদেশের অগ্রগতি দেখে এখন লজ্জিত হই : পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
Published
16 mins agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪By
Anik Mahmudযে সময় বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ ছিল তখন তাদেরকে বলা হতো, এই অংশটি ‘পাকিস্তানের ওপর একটি বোঝা’। কিন্তু ওই ‘বোঝাই’ এখন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ব্যাপক উন্নতি করেছে। ফলে এখন বাংলাদেশের দিকে তাকালে তিনি লজ্জিত হন। কারণ বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও পাকিস্তান এখনো অনেক পিছিয়ে আছে। বললেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ।
গেলো বুধবার (২৪ এপ্রিল) পাকিস্তানের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠককালে এ কথা বলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম দ্যা হিন্দুস্তান টাইমস।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি খুবই তরুণ ছিলাম। আমাদের বলা হতো বাংলাদেশ আমাদের ওপর একটি বোঝা। আজ সবাই জানেন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ওই বোঝা কোথায় পৌঁছে গেছে।” তিনি আরও বলেছেন, “আমরা এখন যখন বাংলাদেশের দিকে তাকাই লজ্জিত হই।”
প্রতিবেদনে বলা হয়, অর্থনীতির উন্নতির উপায় খুঁজতে গেলো ২৪ এপ্রিল পাকিস্তানের বাণিজ্যিক রাজধানী করাচির সিন্ধু সিএম হাউসে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসেন প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ। ব্যবসায়ী নেতারা এ সময় অর্থনৈতিক সমস্যা মোকাবিলায় শেহবাজের সংকল্পের প্রশংসা করলেও, তারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গ্রেপ্তারের ফলে পাকিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশের অর্থনীতির মোড় ঘুরিয়ে দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার দিকে মনোনিবেশ করারও পরামর্শ দেয় করাচির ব্যবসায়ী সম্প্রদায়। তারা পাক প্রধানমন্ত্রীকে ভারতের সঙ্গে দ্রুত বাণিজ্য আলোচনা শুরু করারও অনুরোধ জানান।
পাকিস্তানের আরিফ হাবিব গ্রুপের প্রধান আরিফ হাবিব বলেন, শেহবাজ শরীফ দায়িত্ব নেয়ার পর কয়েকটি দেশের সরকার প্রধানের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করেছেন, যেগুলো ভালো ফল দিয়েছে। আইএমএফ চুক্তিতে অগ্রগতি তাদের মধ্যে একটি।
এই ব্যবসায়ী পাক প্রধানমন্ত্রীকে আরও কয়েকটি হ্যান্ডশেক করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, প্রথমত ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য, যা তাঁদের অর্থনীতিকে ব্যাপকভাবে উপকৃত করবে। দ্বিতীয়ত, আদিয়ালা জেলের একজন বাসিন্দার (পিটিআই নেতা ইমরান খান) সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর মীমাংসায় আসা উচিত। তিনি বিশ্বাস করেন, প্রধানমন্ত্রী এটি করতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, কয়েক বছর ধরেই একটানা অর্থনৈতিক মন্দায় ভুগছে পাকিস্তান। দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ মাত্র ৮০০ কোটি ডলার।
আই/এ
গেলো অক্টোবর থেকে চলা ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছে তো চলছেই। দেশটির হামলায় আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে মোট নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৩৪ হাজার হাজার ২৫০ জন। এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) ওই অঞ্চলের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তাসংস্থা আনাদোলু দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে এবং গেলো ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৮৬ জন আহত হয়েছেন।
অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মতে, ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের একটি অস্থায়ী রায়কে লঙ্ঘন করে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চালানো বর্বর এই আগ্রাসনে অন্তত ৩৪ হাজার ২৬২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহত এসব বিপুল সংখ্যক ফিলিস্তিনির বেশিরভাগই নারী এবং শিশু। এছাড়া ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজার ২২৯ জন।
উল্লেখ্য, গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।
এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। হাজার হাজার মানুষ কোনও ধরনের আশ্রয় ছাড়াই বসবাস করছে এবং প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম ত্রাণবাহী ট্রাক এই অঞ্চলে প্রবেশ করছে।
ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে এক অন্তর্বর্তী রায়ে এই আদালত তেল আবিবকে গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদানের নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়।
ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান ফিলিপ লাজারিনির মতে, সাহায্যের ‘অর্থপূর্ণ ও নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের’ মাধ্যমেই শুধুমাত্র উত্তর গাজার দুর্ভিক্ষ এড়ানো যেতে পারে।
টিআর/
৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে তাইওয়ানে। তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে ৮০টিরও বেশি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।
সোমবার (২২ এপ্রিল) স্থানীয় সময় রাত থেকে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ভোররাত পর্যন্ত তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে একে একে ৮০টিরও বেশি ভূকম্পন অনুভূত হয়।
মঙ্গলবার বার্তাসংস্থা রয়টার্সের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার রাত থেকে শুরু করে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে ৮০টিরও বেশি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে বলে দ্বীপ ভূখণ্ডটির আবহাওয়া প্রশাসন জানিয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পনটি ছিল ৬ দশমিক ৩ মাত্রার।
এছাড়া একের পর এক আঘাত হানা এসব ভূমিকম্পের কয়েকটি আবার রাজধানী তাইপেইর ভবনগুলোতেও কম্পন সৃষ্টি করেছিল।
তাইওয়ানের আবহাওয়া প্রশাসন বলেছে, পূর্বাঞ্চলীয় প্রত্যন্ত হুয়ালিয়েন কাউন্টি ছিল এসব ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। ওই এলাকায় চলতি মাসের শুরুর দিকে রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১৪ জনের প্রাণহানি ঘটে।
হুয়ালিয়েনের দমকল বিভাগ মঙ্গলবার ভোরে জানিয়েছে, গেলো ৩ এপ্রিল ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া একটি হোটেল আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ঝুঁকে পড়েছে। অবশ্য আগের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে এটি বন্ধই ছিল। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে, ২০১৬ সালে দক্ষিণ তাইওয়ানে শক্তিশালী এক ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটে। তারও আগে ১৯৯৯ সালে এই দ্বীপ ভূখণ্ডে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে ২ হাজারের বেশি মানুষ মারা যান।
টিআরয
জাতীয়
হবু শিক্ষকদের হাতে আগেই পৌঁছে যায় উত্তরপত্র : ডিবি প্রধান
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার...
কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে জোর দিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
কৃষি ও শিল্প খাত দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইটি খাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হলে দেশের সেবাখাতের বিকাশ হবে।...
জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নাশকতার পৃথক ছয় মামলায় জামিন পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার পল্টন থানার চার মামলা...
‘অনুমতি মিললেই ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব’
ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করা আছে। অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানিয়েছেন...
দুর্নীতি মামলায় ফেঁসেছেন প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক এমডিসহ ৯ জন
দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ সরবরাহের মাধ্যমে প্রায় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও...
সর্বোচ্চ ৪২.২ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
গেলো কয়েকদিনের তুলনায় তাপমাত্রা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র তাপদাহ রূপ নিয়েছে অতি তীব্র তাপদাহে। এতে জনজীবনে বেড়েছে অস্বস্তি। এদিকে তাপদাহে স্বস্তি...
২৪ ব্যাগ রক্ত দিয়েও বাঁচানো গেলো না শীলাকে
কক্সবাজারের একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় আফসানা হোসেন শীলা (২৫) নামে এক প্রসূতি মায়ের মৃত্যু অভিযোগ উঠেছে। নিহতের স্বজনরা এ...
নির্বাচনে প্রতিমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ঠেকাতে রিট
নাটোরের সিংড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ও নাটোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য জুনাইদ আহমেদ পলকের...
নির্বাচনি ক্যাম্প কেমন হবে, জানালো ইসি
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের নির্বাচনি ক্যাম্প তৈরির ক্ষেত্রে যা যা নির্দেশনা মানতে হবে, তা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।...
মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় ১৪ বছরের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা...
বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে আবারও টলিউডের পাওলি দাম
বাংলাদেশের অগ্রগতি দেখে এখন লজ্জিত হই : পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
হবু শিক্ষকদের হাতে আগেই পৌঁছে যায় উত্তরপত্র : ডিবি প্রধান
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘ব্ল্যাক’ এর কনসার্টে সেই পুরোনো পঞ্চপাণ্ডব
কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে জোর দিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মাকে উদ্ধার করে ফিরিয়ে দিলো পুলিশ
কথায় কথায় তর্ক জোড়ে সন্তান? এই ৫ উপায়ে তাকে সামলান
খুলছে স্কুল-কলেজ, মাউশির প্রজ্ঞাপন
জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়না
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড4 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ6 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ6 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- আবহাওয়া5 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে4 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- জাতীয়5 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- দুর্ঘটনা5 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
- চট্টগ্রাম5 days ago
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন