Connect with us

এশিয়া

আফগানিস্তানে ১৩০ তালেবানের আত্মসমর্পণ

Published

on

আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছে ১৩০ জন তালেবান সদস্য। গতকাল বৃহস্পতিবার হেরাত প্রদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে এসব অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করে তারা। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে হেরাত প্রদেশের স্থানীয় সরকার।

চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, দেশটির জাতীয় গোয়েন্দা এজেন্সির মূখপাত্র জিলানি ফরহাদ জানান, সাবেক সশস্ত্র বিদ্রোহীরা জাতীয় ডিরেক্টরেট অব সোসাইটি এনডিএসের প্রাদেশিক ডিরেক্টরের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। এ সময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্রও জমা দেয় তারা। অস্ত্রগুলোর মধ্যে ৮৫টি একে-ফরটি সেভেন, পিকে বন্দুক, শক্তিশালী গ্রেনেড লঞ্চারসহ বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ রয়েছে।

স্বাভাবিক জীবনে ফেরায় তাদের সাধুবাদ জানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। শান্তি প্রক্রিয়ায় যোগ দিয়েছে সশস্ত্র এসব বিদ্রোহী। এতে নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।

তালেবান সদস্যরা জানায়, আফগানিস্তান থেকে ন্যাটো সেনা প্রত্যাহারের ফলস্বরূপ তাদের এই আত্মসমর্পণ। আর কোন যুদ্ধ কিংবা রক্তপাত চায় না তারা।

 

Advertisement

এসএন

এশিয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিলো বাহামাস

Published

on

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে বেশ কিছু রাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এবার উত্তর আফ্রিকার দেশ বাহামাস ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। শেষ রাষ্ট্র হিসেবে তারাও এ তালিকায় যোগ দিলো।

বুধবার (০৮ মে) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (৭ মে) এক বিবৃতিতে বাহামাসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, তারা ‘এই বিষয়ে ক্যারিবিয়ান সম্প্রদায়ের ঐকমত্যে’ যোগ দিয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বাহামা ১৯৭৩ সালে স্ব-নিয়ন্ত্রণের একটি আইনের মাধ্যমে একটি স্বাধীন জাতি হয়ে ওঠে। তাই, বাহামা ফিলিস্তিনি জনগণের স্ব-নিয়ন্ত্রণের আইনি অধিকারকে সমর্থন করে।

গেলো সপ্তাহে, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো সরকার ঘোষণা করেছে, তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। এদিকে মে মাসের শেষের দিকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত বেশ কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেবে।

Advertisement

মূলত, ২০১২ সালে ফিলিস্তিন জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদের একটি পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র হিসাবে গৃহীত হয়। তখন দেশটির দূতকে জাতিসঙ্ঘের সংস্থাগুলোতে অংশ নেয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছিল, তবে কোনো ভোট দেয়ার ক্ষমতা দেয়া হয় নাই।

গেলো ১৮ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদের অনুরোধের একটি প্রস্তাবে ভেটো দেয়। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে ভোটে ১২টি রাষ্ট্র পক্ষে ছিল, একমাত্র বিরোধী ছিল যুক্তরাষ্ট্র। আর যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড ভোট দেয়া থেকে বিরত ছিল।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার ভোট শুরু

Published

on

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার ভোট শুরু হয়েছে আজ। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৭ মে) সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

আজ ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনের বলা হয়, তৃতীয় দফায় ভারতজুড়ে ১০টি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৯৩টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

দ্বিতীয় দফার ভোটের পরে ১০ দিনের বিরতির শেষে মঙ্গলবার ভারতজুড়ে ১০টি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৯৩টি আসনে নির্বাচন হচ্ছে। যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে চারটি আসনেও আজ ভোটগ্রহণ হচ্ছে।

ভারতে লোকসভা নির্বাচনে মোট সাত দফায় ভোটগ্রহণ হবে। ইতোমধ্যে দুই দফার ভোট শেষ হয়েছে। প্রথম দুটি পর্বে তুলনামূলকভাবে কম ভোটদানের হার, হিন্দু-মুসলিম বিভাজনের রাজনীতি এবং নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ খবরের শিরোনাম জুড়ে থাকলেও তৃতীয় পর্বের শেষে ভারতের নির্বাচনী রাজনীতি কোন দিকে মোড় নেয়, দেশটি এখন সে দিকেই তাকিয়ে। তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণের মাধ্যমে ভারতের ৫৪৩টি আসনের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি আসনে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়ে যাবে।

Advertisement

নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আজ মোট ৯৪টি আসনে নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গুজরাটের সুরাট আসনে বিজেপির প্রার্থীর বিরুদ্ধে কংগ্রেস প্রার্থীসহ যে আটজন দাঁড়িয়েছিলেন, তারা নানা কারণেনিজেদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ফলে সুরাটের বিজেপি প্রার্থী মুকেশ দালালকে ইতিমধ্যেই বিজয়ী ঘোষণা করা হয়ে গেছে।

বাকি যে ৯৩টি আসনে ভোট হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে গুজরাটে ২৫টি, কর্নাটকে ১৪টি, মহারাষ্ট্রে ১১টি, উত্তরপ্রদেশে ১০টি, মধ্যপ্রদেশে ৯টি, ছত্তিশগড়ে ৭টি, বিহারে ৫টি, পশ্চিমবঙ্গে ৪টি, আসামে ৪টি ও গোয়াতে ২টি আসন। এছাড়া দাদরা নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ– এই দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের দুটি আসনেও আজ ভোটগ্রহণ চলছে।

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে সুরাট-সহ মোট এই ৯৪টি আসনের মধ্যে ৮১টিই গিয়েছিল বিজেপি জোট এনডিএ-র দখলে। অন্যদিকে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট পেয়েছিল মাত্র ১১টি আসন। এছাড়া আসামের একটি আসনে আর দমন ও দিউ আসনে অন্য ছোট দলের বা নির্দলীয় (স্বতন্ত্র) প্রার্থীরা জয়ী হয়েছিলেন।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

চলমান যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেই রাফায় ইসরায়েলি বিমান হামলা

Published

on

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করা নিয়ে হামাস ও ইসরায়েলের সঙ্গে মিশর, কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা চলেছে। ইতিমধ্যে চুক্তিতে সই করেছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। আর এর মধ্যেই অবরুদ্ধ গাজার রাফা শহরে ব্যাপক বিমান হামলা চালাচ্ছে তেল আবিব।

মঙ্গলবার (৭ মে) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

ফিলিস্তিনের তথ্য কেন্দ্রের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানিয়েছে, পূর্ব রাফার একটি বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১২ জন নিহত হয়েছেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে রাফা। শহরের আল-জাইনা এলাকায় আল-হামসের বাড়িতে ইসরায়েলি বোমার আঘাতে ১২ জন নিহত হয়েছেন।

ফিলিস্তিনি তথ্য কেন্দ্র বলছে— এর আগেও দুটি বোমা হামলায় কমপক্ষে আটজন নিহত হয়েছিলেন।

Advertisement

অ্যাসোসিয়েট প্রেস এজেন্সি (এপি) জানিয়েছে, ইসরায়েলি বেশকিছু ট্যাঙ্ক রাফা সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থান করছে।

এদিকে সোমবার (৬ মে) রাফা থেকে বেসামরিক নাগরিকদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েল। সেই নির্দেশের কয়েক ঘণ্টা পরই রাফায় বিমান হামলা শুরু করেছে দেশটি। আশঙ্কা করা হচ্ছে, মিশরে মধ্যস্থতাকারীদের মধ্যে চলমান যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যে ইসরায়েলের এমন হামলায় তা ভেস্তে যেতে পারে।

গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় ইসরায়েলে ১২০০ জন নিহত হয়। এর পর থেকে গাজায় বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। প্রায় সাত মাস ধরে চলা এই হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজার ৬০০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version