Connect with us

আবহাওয়া

কুয়াশার সাথে বাড়তে পারে শীতও

Published

on

ভোরে কনকনে ঠাণ্ডায় কাবু জনজীবন। কোথাও কোথাও বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। জীবিকার তাগিদে বের হচ্ছে মানুষ। দেখা যাচ্ছে না অল্প দূরের দৃশ্য, তাই হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে বিভিন্ন যানবাহন।

দেশের বিভিন্ন জেলায় শীতের তীব্রতা কিছুটা কমলেও রাত থেকে ভোর পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকছে চারপাশ। কুয়াশা ও শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে। এ সময় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবাহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে জানানো হয়, কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী, পঞ্চগড় ও কুড়িগ্রাম জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা বিস্তার লাভ করতে পারে। এছাড়া সকালে নদী অববাহিকা ও তার কাছাকাছি এলাকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যান্য জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।

তবে মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) আবহাওয়া সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। এছাড়া পরবর্তী ৫ দিনের আবহাওয়ায় উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন নেই।

Advertisement

আবহাওয়ার বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বাড়তি অংশ ভারতের বিহার ও তার কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে। এর বাড়তি অংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

ঢাকায় সোমবার সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিটে।

আবহাওয়া

সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

Published

on

দেশের ৪ অঞ্চলের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সোমবার (৩ জুন) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক পূর্বাভাসে এ আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রংপুর, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ, রংপুর এবং রাজশাহী বিভাগ পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছে। এটি আরও অগ্রসর হওয়ার জন্য পরিস্থিতি অনুকূল রয়েছে।

Advertisement

এ অবস্থায় দেশের সব বিভাগে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে। এ পরিস্থিতি কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

১০ মাস ধরে নষ্ট পূর্বাভাসে ব্যবহৃত রাডার

Published

on

কক্সবাজারের একমাত্র ঝড় সতর্কীকরণ রাডার স্টেশনটি ১০ মাস ধরে নষ্ট রয়েছে। ফলে  দুর্যোগকালীন সময়ে জরুরী আবহাওয়া বার্তা পাচ্ছেন না সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া জেলে সম্প্রদায় এবং উপকূলীয় লোকজন। বৈরী আবহাওয়ার সময় তাদের সময় কাটে আতঙ্কে।

রোববার ( ২জুন) বিষয়টি বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেন আবহাওয়া অধিদপ্তর কক্সবাজার কেন্দ্রের সহকারী আবহাওয়াবিদ মো: আবদুল হান্নান

জানা যায়,২০০৭ সালে কক্সবাজারের একমাত্র ঝড় সতর্কীকরণ রাডার স্টেশনটি স্থাপন করা হয়েছিলো । মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে এটি অচল হয়ে পড়ে। সেই থেকে প্রায় এক বছরেও সংস্কারের কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি রাডার স্টেশনটি।

এ বিষয়ে এমভি সাইফুল ফিশিং বোটের মালিক মোহাম্মদ আরমান জানান, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়সহ নানা দুর্যোগের আগাম বার্তা সংগ্রহে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা কক্সবাজার ‘রাডার স্টেশন’। কিন্তু গেলো ১০ মাস ধরে মেয়াদত্তীর্ণ হয়ে অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে রাডার স্টেশনটি।

সহকারী আবহাওয়াবিদ মো: আবদুল হান্নান জানান,  তিনি রাডারের বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানিয়েছেন। এ স্টেশন থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরবর্তী সমুদ্র এলাকার আবহাওয়ার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হয়ে থাকে। কিন্তু এটি অচল থাকায় আবহাওয়ার সার্বিক তথ্যাদি যথাযথ সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও দেশের অন্য রাডার স্টেশনগুলো সচল থাকায় আবহাওয়ার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে প্রকৃত তথ্যাদি পাওয়া যাচ্ছে। কক্সবাজারের রাডারটি সচল থাকলে আরও প্রকৃত তথ্যাদি সরবরাহ করা সম্ভব হতো।

Advertisement

এ বিষয়ে স্থানীয় প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম জানান, ভীর সমুদ্রে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়সহ নানা দুর্যোগের আগাম বার্তা সংগ্রহে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা কক্সবাজারের রাডার স্টেশনটি অচল রয়েছে। দীর্ঘদিনের এই দুরবস্থায় চলছে কক্সবাজার আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ বিষয়ে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

উল্লেখ্য, জেলার একমাত্র রাডার স্টেশনটি দ্রুত সময়ের মধ্যে পুনরায় চালু করার দাবি জানিয়েছেন পর্যটকসহ স্থানীয়রা। তাহলে আবহাওয়া বার্তাও সঠিক সময়ে পাওয়া যাবে। এমনটি প্রত্যাশা জেলে সম্প্রদায় ও উপকূলবাসী

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

জুন মাসে ভারী বৃষ্টি ও বন্যার আভাস দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

Published

on

চলতি জুন মাসে দেশে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে স্বল্পমেয়াদি বন্যাও হতে পারে। এ মাসের প্রথম সপ্তাহের প্রথমার্ধে সারাদেশে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষাকাল) বিস্তার লাভ করতে পারে এবং এক থেকে দুটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

রোববার (২ জুন) আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে সংস্থাটির পরিচালক মো. আজিজুর রহমান এ তথ্য জানান।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ভারী বৃষ্টির কারণে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল, দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি স্থানে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এ মাসে দেশে চার থেকে ছয়দিন হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় হতে পারে।

পূর্বাভাসে জানানো হয়,এ মাসে দেশে এক থেকে দুটি বিচ্ছিন্নভাবে মৃদু (৩৬-৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি (৩৮-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। চলতি মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা কিছুটা বেশি থাকতে পারে।

উল্লেখ্য, জুন মাসে সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এই মাসের প্রথম সপ্তাহের প্রথমার্ধে সারাদেশে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষাকাল) বিস্তার লাভ করতে পারে। এ মাসে দেশে ৪ থেকে ৬ দিন হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় হতে পারে। এছাড়া জুন মাসে দেশে দৈনিক গড়ে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা উজ্জ্বল সূর্যকিরণ থাকতে পারে।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version