Connect with us

ক্যাম্পাস

আপনারা প্রযুক্তি বান্ধব না প্রযুক্তির উদ্ভাবক হবেন: শিক্ষামন্ত্রী

Published

on

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, দেশ এখন বদলে যাচ্ছে, পরিবর্তন আসছে। শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে দিয়েছেন এখন আমাদেরকে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্মার্ট নাগরিক হতে হবে। স্মার্ট নাগরিক মানে সব, তুমি সহমর্মী, অন্যের দুঃখ বুঝতে পার, তুমি মানবিক এবং একসঙ্গে কাজ করতে পারার, বুঝানো দক্ষতা আছে। এসব নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে।

আজ  বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্ত্যেবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা জানিয়ে বলেন, আপনাদের ভালো কাজ আমাদের উৎসাহ দিবে। আগামীতে এটা অব্যাহত থাকবে এবং সম্প্রসারিত হবে। সংস্কৃতি, শুদ্ধাচার এগুলোর জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন। এখানে গবেষণা হচ্ছে একইসঙ্গে এখানে জ্ঞানীগুণী মানুষের বাস, এগুলো থেকে যেন শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত না হয়। সেটা নিয়েও উদ্যোগ নিতে হবে। আপনাদের ক্যাম্পাসের অবকাঠামোগত উন্নয়ন হবে। এখানে সফটওয়্যার চর্চা করা দরকার। লাইব্রেরিগুলো যেন বিসিএস চর্চার কেন্দ্র না হয়। আপনারা প্রযুক্তি বান্ধব না প্রযুক্তির উদ্ভাবক হবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা পাশাপাশি কর্মাশিয়া লাইজেশনের জন্য এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। ভাষা, আইসিটি জ্ঞান, গবেষণা জ্ঞান জানতে হবে। শিক্ষক এবং নীতি নির্ধারকদের বিষয়গুলোর প্রতি নজর দিতে হবে।

এসময় ছাত্রনেতাদের উদ্দেশ্যে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা রাজনীতি করার মধ্যে দিয়ে প্রতিষ্ঠানকে সমৃদ্ধি করব। রাজনীতি চর্চা বা কোন অংশ যেন প্রতিষ্ঠানিক কার্যক্রমে বাধা হয়ে না দাড়ায়। আপনাদের প্রতি যেন আমাদের সে বিশ্বাস আস্থা থাকে যে আপনারাই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে পারবেন।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যা থেকে শুরু আজ পর্যন্ত স্বাধীনতা বিরুদ্ধে অপশক্তি আবারও মাথা তুলে দাড়ানোর চেষ্টা করছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করছে। শিক্ষাঙ্গন তাদের অন্যতম টার্গেট। আমাদের সচেতন থাকতে হবে।

Advertisement

এদিন বিকেল সাড়ে চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পৌঁছান মন্ত্রী। পরে তাকে গার্ড অব অনার দেয় বিএনসিসির সদস্যরা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় মন্ত্রী। পরে ক্লাব কাম গেস্ট হাউজ ও ডরমিটরি উদ্বোধন করে বৃক্ষরোপন করেন তিনি।

কুবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈনের সভাপতিত্বে প্রশাসনিক ভবনের ৪১১নং রুমে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড প্রদান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভিন্ন বিভাগের ১৭ জন শিক্ষককে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন মন্ত্রী। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান।

সভাপতির বক্ত্যেবে উপাচার্য ড. মঈন বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয় শুধু অবকাঠামোগত নয় একাডেমিকভাবেও এগিয়ে যাচ্ছে। আজকে মন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা গবেষণায় অবদান রেখেছেন তাদেরকে প্রথমবারের মতো অ্যাওয়ার্ড তুলে দিবেন। আমরা আগেও স্কলারশিপ দিয়েছি। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ, কর্মকর্তা-কর্মচারী, কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার, জেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

শিক্ষা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি যেদিন

Published

on

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা বা বৈশাখী পূর্ণিমা। এ উপলক্ষে একদিন রাষ্ট্রীয় ছুটি থাকে। তবে এই ছুটি নিয়ে কিছুটা বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। সরকারিভাবে ২২ মে ছুটি ঘোষণা করা হলেও কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২৩ মে ছুটির নোটিশ জারি করে। এ অবস্থায় বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন শিক্ষা কর্মকর্তারা।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন জানান, শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী ২২ মে সরকারি ছুটি। সেই সিদ্ধান্তে কোনো পরিবর্তন হয়নি। অর্থাৎ ২২ মে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি থাকবে।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকালে এ তথ্য জানান তিনি।

একই তথ্য জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী।

এদিকে, বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশন নানা কর্মসূচি পালন করবে। সকাল ১০টায় রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় বৌদ্ধ মন্দিরে বুদ্ধপূজা।

Advertisement

এছাড়া সন্ধ্যা ৬টায় শীল গ্রহণসহ বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য নিয়ে বিশেষ আলোচনা সভা হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ছাত্র-শিক্ষক

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে ফাঁকা থাকছে ৭৩ হাজারের বেশি পদ

Published

on

সারাদেশে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৯৬ হাজার ৭৩৬টি শিক্ষক পদ শূন্য। পদগুলোতে নিয়োগের জন্য পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। তবে আবেদন পড়েছে মাত্র ২৩ হাজার ৯৩২ জন প্রার্থী। যাচাই-বাছাইয়ে শেষে সেই আবেদন দাঁড়াতে পারে সাড়ে ২২ হাজার থেকে ২৩ হাজার প্রার্থীর। অর্থাৎ পদ শূন্য থাকলেও প্রার্থী না থাকায় ৭৩ হাজারের বেশি পদ ফাঁকাই থাকবে।

সোমবার (২০ মে) এনটিআরসিএর সচিব ওবায়দুর রহমান এ তথ্য গণমাধ্যমে জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে ২৩ হাজার ৯৩২ জন আবেদন করেছেন। আমরা আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করছি। আবেদন করা প্রার্থীদের মধ্যেও প্রাথমিক সুপারিশে কিছু প্রার্থী বাদ পড়তে পারেন।

জানা গেছে, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে শুধুমাত্র ১৬ ও ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা আবেদন করতে পেরেছেন। তবে ১৬তম নিবন্ধনে উত্তীর্ণ অধিকাংশ প্রার্থী চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যোগদান করেছেন।

ফলে আবেদন আরও কমেছে। এছাড়া ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণ হলেও বয়স শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেকেই আবেদন করতে পারেননি। বয়সসীমা বেঁধে দেয়ায় পদ ফাঁকা থাকলেও সেই অনুযায়ী প্রার্থী পাওয়া যায়নি।

Advertisement

এনটিআরসিএর পরীক্ষা মূল্যায়ন ও প্রত্যয়ন শাখার একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে গণমাধ্যমকে বলেন, কেউ নিবন্ধন সনদ অর্জনের পর তার মেয়াদ থাকবে তিন বছর। পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি থেকেই এ নিয়ম কার্যকর হয়ছে। ফলে বয়স ৩৫ বছরের কম-এমন অনেক প্রার্থীও আবেদন করতে পারেননি। এ কারণে মূলত আবেদন খুবই কম পড়েছে।

গেলো (৩১ মার্চ) বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৯৬ হাজার ৭৩৬টি পদে শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এর মধ্যে স্কুল ও কলেজে পদ সংখ্যা ৪৩ হাজার ২৮৬। আর মাদরাসা ও কারিগরিতে ৫৩ হাজার ৪৫০টি পদে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।

গত ১৭ এপ্রিল থেকে গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন শুরু হয়। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) আবেদন শেষ হয়েছে। চলতি মাসে গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনকারীদের নিয়োগে প্রাথমিক সুপারিশ করা হতে পারে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্যাম্পাস

ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের বছরব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু

Published

on

একটি অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে সমাজসেবা ক্লাবের বছরব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে।

রোববার( ১৯ মে) এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী শামীম ফরহাদ, এনডিসি, পিএসসি।

এ সময় অধ্যক্ষ বলেন, এবারের কর্মসূচিতে কলেজ প্রাঙ্গনে ২ হাজার বৃক্ষ লাগানোর পরিকল্পনা করেছি। গত পাঁচ বছরে প্রায় ৬ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে। বর্ষা মৌসুমকে আমরা বেছে নেই গাছ রোপন করার জন্য।

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কলেজের উপাধ্যক্ষবৃন্দ, কলেজের ক্লাবসমূহের প্রধান সমন্বয়ক সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ নূরুন্নবী, ডিআরএমসি সমাজসেবা ক্লাবের মডারেটর প্রভাষক মোঃ খায়রুজ্জামান, ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সেচ্ছাসেবকগণ, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকমণ্ডলী।

রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে সমাজসেবা ক্লাব থেকে জানানো হয়, বৈশ্বিক উষ্ণতারোধে শিক্ষার্থীদের ঢাকা শহরসহ দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণে সম্পৃক্ত করা এবং সমাজসেবামূলক বহুমুখী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে সৎচিন্তা, সৎকর্ম ও মানবিক মূল্যবোধ জাগ্রত করতে তাদের এ আয়োজন।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version