জাতীয়
বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে বড় ধরনের পদোন্নতি (তালিকাসহ)
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে ১ হাজার ৮৪ জন সহকারী অধ্যাপককে পদোন্নতি দিয়ে সহযোগী অধ্যাপক করা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পদোন্নতি বন্ধ ছিল সহযোগী ও সহকারী অধ্যাপক পদে। তাই বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে বড় ধরনের পদোন্নতি দিয়েছে সরকার।
আজ মঙ্গলবার (২৯ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দিয়ে আগের পদের দায়িত্ব পালন করে যাবেন।’
দীর্ঘদিন ধরে পদোন্নতি বন্ধ ছিল সহযোগী ও সহকারী অধ্যাপক পদে। এজন্য একদল শিক্ষা কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লিখিত আবেদন করে অনুরোধও জানিয়েছেন কিছুদিন আগে। অবশেষে তাদের পদোন্নতির জট খুলল। সহকারী অধ্যাপক থেকে পদোন্নতি পেয়ে হলেন সহযোগী অধ্যাপক।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে বর্তমানে প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ১৩ হাজারের কিছু বেশি। তাদের মধ্যে অধিকাংশই সরকারি কলেজে শিক্ষকতা করেন। আর কিছুসংখ্যক মাউশি, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরে কর্মরত রয়েছেন।
শেখ সোহান
জাতীয়
বিদ্রোহী কবির ১২৫তম জন্মদিন আজ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যের এক বিস্ময়কর প্রতিভার নাম। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অন্যতম প্রাণপুরুষ। যার গান কবিতায় ফুটে ওঠে `সাম্যের গান। বাঙালির আবেগ, অনুভূতিতে জড়িয়ে থাকা চির বিদ্রোহী এ কবির ১২৫তম জন্মদিন আজ।
বাংলা ১৩০৬ সনের ১১ জ্যৈষ্ঠ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোলের চুরুলিয়া গ্রামে জন্ম নেন কাজী নজরুল ইসলাম। ডাকনাম তাঁর `দুখু মিয়া’। পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ ও মা জাহেদা খাতুন। পিতা ছিলেন স্থানীয় মসজিদের ইমাম। অভাব অনটন ছিল শৈশব থেকেই তাঁর নিত্যসঙ্গী। শৈশব থেকেই লেটো দলের বাদক, রুটির দোকানের শ্রমিক এভাবেই পেরিয়ে গেছে তাঁর শৈশব-কৈশোর। পরে কাজ করেছেন সৈনিক হিসেবে। সাংবাদিকতা করেছেন। কাজ করছেন এইচএমভি ও কলকাতা বেতারে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে পথে নেমেছেন। পাশাপাশি সাহিত্যসাধনা তো ছিলই। শাসকের কোপানলে পড়েছেন, কারারুদ্ধ হয়েছেন কিন্তু নত হয়নি নজরুলের উচ্চ শির।
নজরুল ছিলেন সাম্য, সম্প্রীতি, দ্রোহ, প্রেম ও গণমানুষের কবি। দুখু মিয়া ছিলেন নিপীড়িত মানবতার কবি। যৌবনে শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে চালিয়েছেন সংগ্রাম। নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েও বঞ্চিত মানুষের পক্ষে চালিয়েছেন লেখনী। নির্ভীক চিত্তে কুসংস্কার, ধর্মান্ধতা ও কূপমণ্ডূকতার বিরুদ্ধে তাঁর ক্ষুরধার রচনা অব্যাহত রেখেছেন। থেকেছেন আপসহীন। সংগীতে সৃষ্টি করেছেন স্বতন্ত্র ধারা।লোভ খ্যাতির মোহের কাছে মাথা নত করেননি। কারা নির্যাতনেও বিচ্যুত হননি লালিত আদর্শ থেকে।
অন্যদিকে তিনি মানুষের হৃদয়ের কোমল অনুভূতির প্রতিও সমান আবেগে সাড়া দিয়েছেন। অজস্র গানে তিনি সমৃদ্ধ করেছেন বাংলার সংগীত ভুবন। প্রবর্তন করেছিলেন বাংলা গজল।
নজরুল ইসলাম ১৯৪৫ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কবি “জগত্তারিনী” পুরষ্কার পেয়েছেন। ১৯৬০ সালে ভারত সরকার কর্তৃক “পদ্মভূষন” উপাধিতে ভূষিত হন। ১০৭০ সালে বিশ্বভারতী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে “ডিলিট” উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে “ডিলিট” উপাধি লাভ করেন। নজরুল ইসলামকে ১৯৭৫ সালে একুশে পদক প্রদান করা হয়।
সবশেষে ১৯৭৬ সালে কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশ সরকার নাগরিকত্ব প্রদান করে এবং বাংলাদশের জাতীয় কবির মর্যাদা দেন।
অসাম্প্রদায়িক চেতনা ছিল তার সাহিত্যের আরেকটি উল্লেখযোগ্য উপজীব্য। আর তাই ‘অসাম্প্রদায়িক চেতনা এবং নজরুল’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জাতীয় কবির জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হচ্ছে এবার। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার বাণীতে বলেছেন, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালির প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে নজরুলের কবিতা ও গান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কবি নজরুল তার প্রত্যয়ী ও বলিষ্ঠ লেখনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষকে মুক্তি সংগ্রামে অনুপ্রাণিত ও উদ্দীপ্ত করেছেন। নজরুল সাহিত্যের বিচিত্রমুখী সৃষ্টিশীলতা আমাদের জাতীয় জীবনে এখনো প্রাসঙ্গিক।’
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত তিন দিনব্যাপী (২৫ থেকে ২৭ মে) অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী দিনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় সংসদের সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী। শনিবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে এ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন হবে। এছাড়া সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজহার খানের নেতৃত্বে আজ সকাল সাড়ে ৬টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে কবির সমাধিতে অর্পণ করা হবে পুষ্পস্তবক।
এছাড়া ময়মনসিংহ ও জাতীয় কবির স্মৃতি বিজড়িত কুমিল্লার দৌলতপুরসহ বিভিন্ন স্থানে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ও স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হবে। এ উপলক্ষে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
জাতীয় পর্যায়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানমালা বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার, বেসরকারি বেতার ও টেলিভিশন চ্যানেলসমূহ সম্প্রচার করবে। কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে সকাল সাড়ে ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে কবির সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হবে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে।
শনিবার সকাল ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে। এ ছাড়া বাংলা একাডেমির নজরুল মঞ্চে স্থাপিত নজরুল প্রতিকৃতিতেও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে কবির মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও সঙ্গীতানুষ্ঠান।
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আজ সকাল সোয়া ৬টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সমবেত হয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা শোভাযাত্রা নিয়ে সকাল সাড়ে ৬টায় কবির সমাধিতে যাবেন। পরে তারা জাতীয় কবির মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন ও রুহের মাগফেরাত কামনায় ফাতেহা পাঠ করবেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাপতিত্বে কবির সমাধি প্রাঙ্গণে আলোচনা সভা ও সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
টিআর/
জাতীয়
পুড়ে যাওয়া বঙ্গবাজার আসছে নতুনরূপে
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া রাজধানীর পোশাকের অন্যতম পাইকারি মার্কেট বঙ্গবাজারে নতুন ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। সু-বিশাল নতুন এই ভবন নির্মাণ হলে ভিন্ন চেহারায় দেখা যাবে বঙ্গবাজার। ১০ তলা বিশিষ্ট ভবনের সম্ভাব্য নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩৮ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত এই বিপণিবিতানের নির্মাণকাজ ২০২৮ সালে শেষ হতে পারে।
‘বঙ্গবাজার নগর পাইকারি বিপণী বিতান’ নির্মাণকাজের উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আগামীকাল ২৫ মে (শনিবার)। ওইদিন বেলা ১১টায় নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে রোববার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সংযোগ বিভাগ থেকে গণমাধ্যমে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
সিটি করপোরেশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একইদিন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গৃহীত পোস্তগোলা থেকে রায়েরবাজার স্লুইস গেট পর্যন্ত ‘৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড’ এবং ধানমন্ডি হ্রদের পাড়ে ‘নজরুল সরোবর’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন।
এছাড়াও পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণের ফলে দক্ষিণবঙ্গের ২১টি জেলা এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ১৬ জেলা থেকে আনা উত্তরবঙ্গগামী বাসগুলোকে যেন আর ঢাকা শহরের ভেতরে প্রবেশ করতে না হয়, সেজন্য পোস্তাগোলা ব্রিজ থেকে রায়ের বাজার স্লুইচ গেট পর্যন্ত আট সারির ইনার সার্কুলার রোড প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ নেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। উদ্যোগের অংশ হিসেবে প্রথম পর্যায়ে কামরাঙ্গীরচরের লোহারপুল থেকে রায়ের বাজার স্লুইচ গেট পর্যন্ত আট সারির সড়ক নির্মাণ করা হবে।
পাশাপাশি নগরীতে পর্যাপ্ত গণপরিসর সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার রোড নম্বর ১৩/এ ও ৮/এ সংলগ্ন ধানমন্ডি হ্রদের পাড়ে নজরুল সরোবর নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়।
উল্লেখ্য, গেলো বছরের ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সে সংঘটিত ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন করে বঙ্গবাজার পাইকারি নগর বিপণী বিতান নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।
এএম/
জাতীয়
সিলেটে নতুন কূপে গ্যাসের সন্ধান, দৈনিক মিলবে ২১ মিলিয়ন ঘনফুট
সিলেটের কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ডের আরেকটি কূপ (কৈলাশটিলা-৮) খনন করে গ্যাস পাওয়া গেছে। ৩ হাজার ৪৩৮ থেকে ৩ হাজার ৪৪৭ মিটার গভীরতায় এই গ্যাসের সন্ধান পেয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিডেট (বাপেক্স)।
শুক্রবার (২৪ মে) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, এই কূপ থেকে প্রতিদিন ২১ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। আগামী তিন মাসের মধ্যে গ্যাস গ্যাদারিং পাইপলাইন নির্মাণ করে এই গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করবে সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড (এসজিএফএল)।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, কৈলাশটিলা-৮ কূপে নতুন গ্যাস স্তর ‘হরাইজোন-৪’ এ এই গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। কূপটিতে ২৫ হাজার ৪০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের মজুত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যার বাজার মূল্য প্রায় ১ হাজার ৬২০ কোটি টাকা।
প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের মূল্য ২২ টাকা ৮৭ পয়সা হিসাব ধরে এই বাজার মূল্য জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়। তবে পুরো কৈলাশটিলা স্ট্রাকচারে ১ হাজার ৯০০ বিলিয়ন ঘনফুট উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের মজুত রয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, নতুন এই কূপটি খনন করতে ‘বিজয়-১২’ রিগ ব্যবহার করেছে বাপেক্স। চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি এর খনন কাজ শুরু হয়। প্রায় সাড়ে চার মাস খনন কার্যক্রম শেষে এই কূপে গ্যাসের সন্ধান পেলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিটি।
প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার আগে ১৯৬২ সালে কৈলাশটিলা গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কৃত হয়। এরপর ১৯৮৩ সালে সেখান থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়। এই পুরো ক্ষেত্রটিতে বর্তমানে সাতটি গ্যাসকূপ রয়েছে। যেগুলো থেকে জাতীয় গ্রিডে দৈনিক ২৮ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস উত্তোলন করছে পেট্রোবাংলা।
এএম/
-
বলিউড7 days ago
অর্থাভাবে চড়া দামে ফ্ল্যাট ভাড়া দিলেন মালাইকা অরোরা
-
অপরাধ2 days ago
পাঁচ কোটি টাকার চুক্তি, ২০ মিনিটের কিলিং মিশনে ছিলেন ৫ জন
-
ঢাকা7 days ago
এ যেনো আরেক ছুটির ঘণ্টা!
-
জাতীয়5 days ago
রামপুরার সড়ক ছেড়েছে রিকশাচালকরা
-
আন্তর্জাতিক7 days ago
দুই বোনকে গলা টিপে মেরে ফেললো কিশোরী, কারণ জানলে অবাক হবেন
-
অপরাধ6 days ago
ক্লাসে শিক্ষকের ঘাড় ধরে কিল-ঘুষি মারল ছাত্র
-
আইন-বিচার6 days ago
এবার “রিচার্জ” এনার্জি ড্রিংকসকে বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশ
-
ঢাকা4 days ago
নিরাপত্তা জোরদারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন