Connect with us

জাতীয়

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে : প্রধানমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

অপশাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে আত্মত্যাগকারী সকল শহিদ গণতন্ত্র প্রেমীমানুষের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ মঙ্গলবার  (২৪ জানুয়ারি) ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে একথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক তাৎপর্যপূর্ণ অধ্যায়। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, বাঙালির মুক্তিসনদ ৬ দফা, পরবর্তীকালে ১১ দফা ও ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করেছি মহান স্বাধীনতা। পেয়েছি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছে। আমরা গত ১৪ বছরে নিরলস পরিশ্রম করে দেশের আর্থ-সামাজিক সকল খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছি। তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত মানুষ উন্নয়নের সুফল উপভোগ করছে। জাতিকে মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস উপহার দিয়েছি। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছি। ইতিহাস বিকৃতি বন্ধ করেছি। অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের পথরুদ্ধ করেছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকরে রায় কার্যকর করছি। নতুন প্রজন্ম দেশের সঠিক ইতিহাস জানতে পারছে। ’

তিনি বলেন, অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বে ‘উন্নয়নের রোলমডেল’ হিসেবে স্বীকৃত। এমডিজির লক্ষ্যসমূহ সফল বাস্তবায়নের পর এসডিজির লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়নের পথেও বাংলাদেশ দৃপ্ত পদক্ষেপে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা ‘এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছি। আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধিশালী দেশে রূপান্তর এবং ২১০০ সালের মধ্যে ডেল্টাপ্ল¬্যান বাস্তবায়নে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালে ঔপনিবেশিক পাকিস্তানি শাসন, শোষণ, নিপীড়ন, বৈষম্য ও বঞ্চনা থেকে বাঙালি জাতিকে চিরতরে মুক্ত করতে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা ঘোষণা করেন। এতে আরো তীব্রতর হয় স্বাধিকার আন্দোলন। ১৯৬৮ সালে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনকে নস্যাৎ করার হীন উদ্দেশ্যে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করে বঙ্গবন্ধুসহ ৩৫ জনকে বন্দিকরে। ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ঢাকা সেনানিবাসে বিচার শুরু করে। এ মামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী ছাত্র-শ্রমিক-কৃষক-জনতা দুর্বার ও স্বতঃস্ফূর্ত গণআন্দোলন গড়ে তোলে। কারাগারে আটক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে গর্জে উঠে সারাবাংলার মানুষ। ১৯৬৯ সালের পুরো জানুয়ারি ছিল আন্দোলনে উত্তাল। প্রতিদিন আন্দোলনের ঘটনা ঘটে এবং ধারাবাহিকভাবে দেশব্যাপী আন্দোলন চলতে থাকে। ১৯৬৯ সালের ২০ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনের রাস্তায় ছাত্র-জনতার চলমান মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। এতে আসাদুজ্জামান শহিদ হন এবং অনেকে আহত হন।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে মুক্তকরা এবং পাকিস্তানি সামরিক শাসন উৎখাতের সংকল্প নিয়ে ১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি সংগ্রামী জনতা শাসক গোষ্ঠীর দমন-পীড়ন ও সান্ধ্যআইন ভঙ্গ করে মিছিল বের করেন। মিছিলে পুলিশের গুলিবর্ষণে ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউটের নবমশ্রেণির ছাত্র মতিউর রহমান মল্লিক এবং মকবুল, আনোয়ার, রুস্তম, মিলন, আলমগীরসহ আরো কয়েকজন শহীদ হন। জনতার কঠিন রুদ্ররোষ এবং গণঅভ্যুত্থানের জোয়ারে স্বৈরাচারি আইয়ুব সরকার তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান অভিযুক্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ সকলকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। ফলে আইয়ুব খানের স্বৈরতন্ত্রের পতন হয়।

প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করে বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে সক্ষম হবেন। তিনি  শহিদ মতিউরসহ দেশের মুক্তি সংগ্রামের সকল শহিদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মুজিবনগর দিবস উদযাপনের নির্দেশ

Avatar of author

Published

on

শিক্ষা-মন্ত্রণালয়-লোগো

আগামীকাল ১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। দেশের সরকারি-বেসরকারি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দিবসটি উদযাপনের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা, মোনাজাত ও প্রার্থনার আয়োজন করতে বলা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা এবং কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগ থেকে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার কার্যবিবরণী অনুযায়ী- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে আগামী ১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদযাপন করতে হবে।

একইসঙ্গে ওইদিন মুজিবনগর দিবসের তৎপর্য তুলে দরে ‘ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করতে হবে। এছাড়া দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত বা প্রার্থনা করতে হবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

স্থায়ী জামিন চাইবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

Avatar of author

Published

on

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সংগৃহীত ফাইল ছবি

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় স্থায়ী জামিন চাইবেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ১০টায় ড. ইউনূসসহ চারজন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিন চাইবেন।

সোমবার(১৫ এপ্রিল) ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, যদিও কাল(মঙ্গলবার) আপিল শুনানির দিন ধার্য রয়েছে, কিন্তু বিচারক সংকটের কারণে তার শুনানি শুরু হওয়া অনেকটাই অনিশ্চিত।

গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। সেদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজাও স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন ড. ইউনূস। পাশাপাশি ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিলও করেছিলেন তিনি।

ওইদিন ড. ইউনূসের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল-মামুন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আদালত আমাদের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন এবং নিম্ন আদালতের সম্পূর্ণ রায়কে সাসপেন্ড করেছেন। একইসঙ্গে আগামী ৩ মার্চ নিম্ন আদালতের সেসব নথি আনার জন্য তারিখ নির্ধারণ করেছেন। আর আপিল শুনানি শেষ না হওয়া পর্যন্ত সবাইকে স্থায়ী জামিন দেওয়া হয়েছে।’

Advertisement

ড. ইউনূসের আইনজীবী আরও বলেন, ‘এ মামলায় যে রায় হয়েছে সেটা সম্পূর্ণ অবৈধ। ৩০৭ ধারা অনুযায়ী এ মামলায় শাস্তি দেয়ার বিধান নেই। কারণ, লেবার আইনের ২৩৬ ধারা অনুযায়ীই এ মামলার শাস্তির বিধান আছে। এ ধারাতেই বলা আছে, যদি বকেয়া থাকে তাহলে সেটা পরিশোধের জন্য নির্দিষ্ট সময় দেওয়া হবে। এটা না করলে ১ লাখ টাকা জরিমানা, প্রতিদিন ৫ হাজার টাকা করে।’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন ২ মে

Avatar of author

Published

on

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন ডেকেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।  আগামী ২ মে এ অধিবেসন বসছে।

আজ সোমবার (১৫ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালামের সই করা চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংসদ সচিবালয় জানায়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের (১) দফায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ২ মে বিকেল ৫টায় ঢাকার শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত জাতীয় সংসদ ভবনের সংসদ কক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আহ্বান করেছেন।

গেলো ৩০ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে। এই অধিবেশনে মোট কার্যদিবস ছিল ২২টি। এতে দুটি বিল পাস হয়। আইন প্রণয়ন সম্পর্কিত কাজ সম্পাদনের পাশাপাশি কার্যপ্রণালী-বিধির ৭১ বিধিতে ২৫০টি নোটিশ পাওয়া যায়। নোটিশগুলো থেকে ১৫ টি নোটিশ গৃহীত হয়েছে এবং গৃহীত নোটিশের মধ্যে ৯ টি নোটিশ সংসদের বৈঠকে আলোচিত হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

শিক্ষা-মন্ত্রণালয়-লোগো শিক্ষা-মন্ত্রণালয়-লোগো
জাতীয়5 hours ago

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মুজিবনগর দিবস উদযাপনের নির্দেশ

আগামীকাল ১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। দেশের সরকারি-বেসরকারি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দিবসটি উদযাপনের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা, মোনাজাত...

মাদকবিরোধী মাদকবিরোধী
অপরাধ5 hours ago

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩    

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...

ড. ইউনুস ড. ইউনুস
আইন-বিচার5 hours ago

স্থায়ী জামিন পাননি ড.ইউনূস

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিনের...

জাতীয়20 hours ago

স্থায়ী জামিন চাইবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় স্থায়ী জামিন চাইবেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ১০টায়...

বাংলাদেশ21 hours ago

সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি

দুনিয়ার ভোগ-বিলাস ত্যাগ করে সন্যাসী হতে চলেছেন এক দম্পতি।এরই  ধারাবাহিকতায় নিজেদের  ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি সাধারণ জনগণের মাঝে বিলিয়ে দিয়েছেন।...

আবহাওয়া, গরম আবহাওয়া, গরম
বাংলাদেশ21 hours ago

বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো

দেশের বেশিরভাগ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। প্রতিদিনই তাপমাত্রা নতুন নতুন রেকর্ড করছে। সেই ধারাবাহিকতায় আজও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে...

ডাকসুর-সাবেক-ভিপি-নুরুল-হক ডাকসুর-সাবেক-ভিপি-নুরুল-হক
আইন-বিচার21 hours ago

নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

চট্টগ্রামে হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সোমবার (১৫...

দেশজুড়ে22 hours ago

প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে ১৮৯১ মনোনয়ন দাখিল

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে এক হাজার ৮৯১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। সোমবার (১৫ এপ্রিল) মনোনয়নপত্র...

জাতীয়1 day ago

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন ২ মে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন ডেকেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।  আগামী ২ মে এ অধিবেসন বসছে। আজ সোমবার (১৫ এপ্রিল) জাতীয়...

বিএনপি-নেতা-ইশরাক বিএনপি-নেতা-ইশরাক
আইন-বিচার1 day ago

১২ মামলায় বিএনপি নেতা ইশরাকের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন

রাজধানীর একাধিক থানায় নাশকতার ১২ মামলায় অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর বিএনপির সিনিয়র সদস্য...

Advertisement
ক্রিকেট7 mins ago

বিশ্বকাপ নিয়ে বেশি প্রত্যাশা না রাখার অনুরোধ শান্তর

এইচএসসি পরীক্ষা
শিক্ষা15 mins ago

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কাছে থেকে অতিরিক্ত ফি নিলেই ব্যবস্থা

ঝুলন্ত
চট্টগ্রাম25 mins ago

মসজিদের বারান্দায় মিললো যুবকের ঝুলন্ত দেহ

রাজশাহী27 mins ago

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, বিপর্যস্ত জনজীবন

আবহাওয়া41 mins ago

রাজধানীতে কালবৈশাখীর তাণ্ডব

সংঘর্ষ
রাজশাহী43 mins ago

ছাগলে গাছের পাতা খাওয়ায় সংঘর্ষ, নিহত এক

মিয়ানমার
চট্টগ্রাম46 mins ago

মিয়ানমার জান্তা বাহিনীর আরও ১২ সদস্য আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
বিএনপি2 hours ago

‘সরকারের চরম উদাসীনতার কারণেই সড়ক দুর্ঘটনার মাত্রা বেড়েছে’

আতঙ্কিত-ইরানি-জনগণ
আন্তর্জাতিক2 hours ago

ইসরায়েলি হামলার আশঙ্কায় আতঙ্কিত ইরানি জনগণ

হিট ওয়েভ
লাইফস্টাইল3 hours ago

হিট ওয়েভ সম্পর্কে জেনে নিন কিছু জরুরি তথ্য

আন্তর্জাতিক6 days ago

বিড়াল বাঁচাতে গিয়ে একই পরিবারের ৫ জন নিহত

বাংলাদেশ3 days ago

ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো

আন্তর্জাতিক2 days ago

ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

দেশজুড়ে3 days ago

যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব

ফায়ার-সার্ভিস
জাতীয়4 days ago

নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন

আন্তর্জাতিক2 days ago

ইরানে পাল্টা হামলার বিষয়ে যা জানালো বাইডেন

বাংলাদেশ6 days ago

যাত্রীদের মারধরে নয়, চালক-কন্ডাক্টরের মৃত্যু হয় যেভাবে

আন্তর্জাতিক7 days ago

রাতে নয়, দেশটিতে দিনে দেখা গেলো ঈদের চাঁদ!

আন্তর্জাতিক2 days ago

ইসরাইলে ইরানের হামলা: প্রতিক্রিয়া জানালো ভারত ও চীন

আন্তর্জাতিক2 days ago

নজিরবিহীন ইরানি হামলায় ইসরায়েলের যেসব ক্ষতি হলো

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়3 weeks ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল3 weeks ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি4 weeks ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি1 month ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ1 month ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড1 month ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল1 month ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি2 months ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

অপরাধ2 months ago

ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা

সর্বাধিক পঠিত