Connect with us

চট্টগ্রাম

নিজ সন্তানের অপহরণ নাটক সাজিয়েছেন মা, মাসহ গ্রেপ্তার ৪

Published

on

কুমিল্লার দাউদকান্দিতে প্রবাসী স্বামীর কাছ থেকে তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের জন্য নিজ শিশু সন্তানের অপহরণ নাটক সাজান এক মা। এ ঘটনায় ওই শিশুর মা ও তার নিকটাত্মীয়সহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শিশুটির নাম রুমান (৮)। তাকে বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর যাত্রবাড়ী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। রুমান উপজেলার তিনপাড়া গ্রামের প্রবাসী নাসির মিয়ার ছেলে , সে দাউদকান্দির বিটেশ্বর এস আর আদর্শ স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র।

জানা যায়, গত সোমবার রুমানকে অপহরণ করা হয়েছে বলে তার মা রুনা আক্তার মঙ্গলবার বাদী হয়ে দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন। অপহরণকারীরা তার কাছে ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে হুমকি দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন রুনা। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তদন্তে নামে। কিন্তু ওই শিশুর মায়ের মোবাইল কল লিস্ট পর্যালোচনায় অপহরণ নাটক ফাঁস হয়ে পড়ে।

মিথ্যা অপহরণের মামলা করায় রুমানের মা রুনা আক্তার, খালা নাসরিন আক্তার, মামি নুসরাত জাহান লাকী, ও ফুপা স্বপন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

দাউদকান্দি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হারুনুর রশিদ বলেন, গত সোমবার সকালে অপহরণের পর অপহৃত শিশু রুমানকে প্রথমে তার ফুপা দাউদকান্দির চক্রতলা গ্রামে স্বপন মিয়ার বাড়িতে রাখা হয়। পরদিন মঙ্গলবার তার মা রুনা আক্তার বাদী হয়ে দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন এবং মুক্তিপণ চাওয়ার কথাও পুলিশকে অবহিত করেন।

Advertisement

পুলিশ মুক্তিপণ চাওয়া মুঠোফোন ও রুমানের মায়ের মুঠোফোনের সূত্র ধরে অভিযান চালায়। পুলিশের অভিযান আঁচ করতে পেরে অপহরণকারীরা একাধিক স্থান পরিবর্তন করেন। পরবর্তীতে বৃহস্পতিবার সকালে অভিযান চালিয়ে রুমানকে যাত্রাবাড়ীর আপন বাস কাউন্টার এলাকা থেকে উদ্ধার করে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

এই কর্মকর্তা আরও বলেন, এ ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় রুনার বিরুদ্ধে স্বামীর কাছ থেকে তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের উদ্দেশ্যে মিথ্যা নাটক সাজিয়ে ছেলেকে লুকিয়ে রেখে অপহরণ মামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। সহযোগী হিসেবে আসামি করা হয়েছে আরও তিনজনকে।

শেখ সোহান

চট্টগ্রাম

চট্রগ্রামে এয়ার এরাবিয়ার জরুরী অবতরণ, অল্পের জন্য রক্ষা

Published

on

যান্ত্রিক ত্রুটি নিয়ে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে এয়ার এরাবিয়ার একটি ফ্লাইট। ফ্লাইটটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে  চট্টগ্রামে আসছিলো।

শুক্রবার (১০ মে) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে ফ্লাইটটি অবতরণ করে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

বিমানবন্দরের পরিচালক জানান, বিমানটি অবতরণের সময় হাইড্রোলিক পড়ে যায়। পরে বিমানটির পাইলট সতর্কতার সঙ্গে রানওয়েতে অবতরণ করে। বিমানে ১৯১ জন যাত্রী ও সাত জন ক্রু ছিলেন। সবাই নিরাপদে আছেন। যাত্রীদের কেউ এ বিষয়ে টের পাননি। এ ঘটনায় বিমানবন্দরে কোনো শিডিউল বিপর্যয় ঘটেনি।

প্রসঙ্গত, অবতরণের পরে বিমানটিকে রানওয়ে থেকে পুশ কার ট্রেলার দিয়ে টেনে হ্যাঙ্গারে নিয়ে যাওয়া হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার

Published

on

চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় বিধ্বস্ত হওয়া বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি উদ্ধার করা হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করে নৌবাহিনী।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিবাগত রাত পৌনে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করে নৌবাহিনী। চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বিমান উদ্ধারের বিষয়টি কে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটে। আকাশ থেকে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে ছিটকে পড়ে পানিতে তলিয়ে যায়। এরপর বেলা ১১টা থেকে বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করে নৌবাহিনী।

প্রসঙ্গত, মূলত যুদ্ধবিমানটি কী কারণে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। এটিতে কী ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি ছিল এবং বন্দর চ্যানেলে জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রাখতে নৌবাহিনী বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা চালায়। এক্ষেত্রে নৌবাহিনীর একাধিক ডুবুরি টিম এবং একাধিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন জাহাজ দিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালানো হয়। একপর্যায়ে বাহিনীটি বিমান উদ্ধারে সফল হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের জানাজা সম্পন্ন

Published

on

চট্রগ্রামের কর্ণফুলি নদীতে বিধ্বস্ত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানের নিহত পাইলট স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। এতে চট্রগ্রাম ১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফ, বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হকের প্রধানসহ চট্রগ্রাম অঞ্চলের সামরিক ও বেসামরিক সদস্যরা অংশ নেন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত ৯ টায় চট্রগ্রামে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ঘাঁটি জহুরুল হকে মরহুমের জানাজা সম্পন্ন হয়।

জানাজার পূর্বে নিহত পাইলটের বর্ণাঢ্য কর্মজীবন পাঠ করেন উইং কমান্ডার এস এম সাখাওয়াত আনোয়ার।

এসময়ে আসিম জাওয়াদের পিতা ডা.আমানুল্লাহ তাঁর ছেলের জন্য উপস্থিত সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন।

আই/এ

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version