Connect with us

ঢালিউড

‘নোবেল মিথ্যা বলছে, আমি প্রেগন্যান্ট না’

Published

on

আমি প্রেগন্যান্ট না। নোবেল মিথ্যা বলছে। কেনো বলছে জানি না। গত ৩০ জুন এমন ফেসবুক লাইভে এসে বিতর্কিত গায়ক মাঈনুল আহসান নোবেলের স্ট্যাটাসের জবাব দিলেন তার স্ত্রী মেহরুবা সালসাবিল।
 
গত ২৮ জুন দেয়া ওই স্ট্যাটাসে নোবেল জানিয়েছিলেন, তিনি বাবা হতে যাচ্ছেন। লাইভে মেহরুবা সালসাবিল বলেন, আমি প্রেগন্যান্ট না। নোবেল মিথ্যা বলছে। কেনো বলছে জানি না। এ বিষয়ে নোবেলের স্ত্রী বলেন, নোবেলের স্ট্যাটাস থেকেই জানতে পেরেছি, আমি নাকি মা হতে চলেছি। কিন্তু আমি তো প্রেগন্যান্ট না। আমাকে একজন তার স্ট্যাটাসটি ইনবক্স করেছে। এরপর নোবেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি। কেনো এ স্ট্যাটাস দিয়েছে জানার চেষ্টা করি। কিন্তু তার ফোন বন্ধ থাকায় জানতে পারিনি।

তিনি আরও বলেন, আত্মীয়-স্বজন অনেকে আমাকে ফোনে শুভ কামনা জানিয়েছে। এটা আমার জন্য বিব্রতকর। মাতৃত্ব একটি সেনসিটিভ বিষয়, এটা নিয়ে মজা করা যায় না। কেনো নোবেল এ স্ট্যাটাস দিয়েছে আমি সত্যি জানি না।

সালসাবিল আরও জানান, আপাতত নোবেলের কাছ থেকে আলাদা থাকছেন তিনি। নোবেলকে ফোনে না পেয়ে তার এক ছোটভাইকেও ফোন করেছেন তিনি। তাকে বলেছি, নোবেলকে বলতে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে। 

সালসাবিল বলেন, যদি সে প্রমোশনের জন্য এরকমটা করে হয় তাহলে আমি খুব লজ্জিত। মাতৃত্ব ব্যাপারটা একটা মেয়ের জন্য সম্মানের ও পরম ভালোবাসার। এ রকম একটা সেনসিটিভ ইস্যু নিয়ে মিথ্যা কাহিনি বানিয়ে গান প্রমোশন করা অপরাধের সমতুল্য। নোবেল হঠাৎ করেই এ স্ট্যাটাস দিয়েছে। এর আগে এ বিষয়ে আমাদের মধ্যে কোনো কথা হয়নি। আমি কোনো টেস্টও করিনি। নোবেল এ ধরনের মিথ্যা কথা কেনো বলছে সেটাও জানি না।

এএ

Advertisement

ঢালিউড

পরীমণির বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করছেন শরিফুল রাজ

Published

on

বিতর্ক আর সমালোচনার আরেক নাম যেনো শামসুন্নাহার স্মৃতি। যিনি ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত অভিনেত্রী পরীমণি।বিতর্কিত নানা কর্মকাণ্ডে বারবার গণমাধ্যমে খবরের শিরোনাম হয়েছেন পরীমণি। তাকে নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি সাবেক স্বামী শরিফুল রাজকে নিয়ে তার কিছু বক্তব্যে আবারও তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে।

প্রায় বছর হতে চললো রাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে পরীমণির। এ সময়ে রাজ পরীর মুখ দেখাদেখিও বন্ধ ছিল। ছেলের প্রতি দায়িত্ব পালন না করার অভিযোগ তুলে বেশ কয়েকবার রাজের সমালোচনাও করেছেন। তবে রাজের ব্যাপারে পুরো ভোল পাল্টিয়ে পরীমণির কণ্ঠে এখন নতুন সুর। রাজের প্রতি তার সুর অনেকটা নরম হয়েছে। এখনো মায়া অনুভব করেন আগের মতোই। এমনটাই গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ঢালিউডের এই নায়িকা।

পরীর কথা মনে হচ্ছে রাজের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ যেন গলতে শুরু করেছে। ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে জানা যায়, মাসখানেক হলো রাজ নাকি পরীর বাসায় যাতায়াত করছেন। এরমধ্যে কয়েকটি অনুষ্ঠানেও দুজনকে একসঙ্গে দেখা হয়েছে। সন্তানকে দেখার জন্য সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকবার পরীর বাসায়ও গেছেন রাজ। বিষয়টি স্বীকার করে পরীমনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অন্য একটি বিষয়ের জন্য রাজ বাসায় এসেছিল। বিচ্ছেদ হওয়ার পর আমার সঙ্গে দেখা হয়নি। আমি দেখা করতেও চাইনি। বাসায়ও আসা মানা ছিল তার। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন আগে আমার বাসায় এসেছিল। তাঁর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র নিয়ে।’

একসময় রাজকে বাসায় ঢুকতে দেবেন না বলে ঘোষণা দেয়া পরী আরো বলেন, ‘কেউ বাসায় এলে তো আর বের করে দিতে পারি না।আমি রান্না করেছিলাম। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া করেছি।’ তবে রাজ যাতায়াত করলেও তাদের সম্পর্ক শীতল হয়নি বলে জানান পরীমনি। এজন্য রাজকে দায়ী করে অভিনেত্রী বলেন, ‘শীতল তো হতেই পারত, কিন্তু রাজই সেটা মেইনটেইন করেনি। সন্তানকে ঘিরে সুন্দর সময় কি কাটে না বাবা-মায়ের? কিন্তু রাজের বিষয়টি ভিন্ন। ও বাচ্চাকে সময় দেয়নি। সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেয়নি। শখ করেও কোনো দিন সন্তানকে খেলনা পর্যন্ত কিনে দিতে দেখলাম না। আমার মনে হয়, ও সন্তানের মর্মই বোঝে না।’

এ কারণে ছেলে পুণ্যের সঙ্গে বাবা রাজের যে দূরত্ব তৈরি হচ্ছে সেটাও বলেন পরীমণি, ‘পুণ্যকে কোলে নিতে চাইলেও  রাজকে বাবা হিসেবে এখনও চিনতে পারে না পুণ্য। অথচ আগে রাজ ছাড়া পুণ্য কিছুই বুঝত না। এটি রাজের জন্য নির্মম।’ তবে রাজ এখন অতীত দাবি করে পরীমণি বলেন, ‘রাজ এখন আমার কাছে ঘৃণার পাত্র।’ অবশ্য রাজের প্রতি যে পরী এখনো মায়া অনুভব করেন, সেটা লুকাতে পারেননি।

Advertisement

এ বিষয়ে রাখঢাক  না রেখেই পরী বলেন, ‘মায়া আছে বলেই তো বাসায় ঢুকতে দিয়েছি। হাজার হলেও সে আমার সন্তানের বাবা। তাই বলে সে চাইলেই সব সময় বাসায় আসতে পারবে না। তার প্রতি আমার ঘৃণা থাকতেই পারে। তবে সে যেখানেই থাকুক, ভালো ভালো কাজ করুক, ভালো থাকুক। কারণ, সন্তানের সুন্দর জীবনের জন্য বাবাকেও ভালো থাকতে হয়।’

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

ফের নিজেকে শাকিব খানের স্ত্রী দাবি করলেন অপু বিশ্বাস!

Published

on

সম্প্রতি ক্যারিয়ারের ২৫ বছর পূর্ণ করেছেন ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান। দীর্ঘ কর্মজীবনে অপু বিশ্বাসের সঙ্গে করেছেন ৭২টি ছবি। চলচ্চিত্রে শাকিবের রজতজয়ন্তী উপলক্ষে ভক্তঅনুরাগীদের বিশেষ ভালোবাসায় পরিপূর্ণ ছিলেন নায়ক। শুভাকাঙ্ক্ষীদের পাশাপাশি শাকিব খানকে জানিয়েছেন সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাসও। তবে শাকিবকে অভিনন্দন জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপুর পোস্ট করা শুভেচ্ছা বার্তা কিছুটা রহস্যের জাল বুনেছে।

বেশ কয়েকবছর আগে শাকিব খান অপু বিশ্বাসের বিচ্ছেদ হলেও কাগজপত্রে মাঝেমধ্যেই স্বামীর নামের জায়গায় শাকিব খানের নাম লিখে বিপদে পড়েন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। এবার প্রকাশ্যেই শাকিবের স্ত্রী হিসেবে নিজেকে দাবি করলেন এই অভিনেত্রী।

গণমাধ্যমে শাকিবকে নিয়ে করা প্রতিবেদনের ছবি পোস্ট করে অপু বিশ্বাস লিখেছেন, ‘৭২টি ছবি, কোটি টাকার কাবিন, ওয়াইফ এবং সন্তান আব্রাহাম খান জয়।এরপর শাকিব খানকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘অনেক শুভেচ্ছা বাবুর বাবা।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টে ৭২টি ছবির কথা লিখে একসঙ্গে এই জুটিকে নিয়ে নির্মিত ছায়াছবির সংখ্যা বোঝানোর চেষ্টা করেছেন অপু বিশ্বাস। তবে কোটি টাকার কাবিন ওয়াইফ লিখে তিনি কী বোঝাতে চেয়েছেন, সেখানেই রহস্যের গন্ধ খুঁজছেন নেটিজেনরা।

যদিও শাকিবের বিশেষ দিনে এখনও পর্যন্ত অপুর মতো কোনো পোস্ট বা শুভেচ্ছাবার্তা দিতে দেখা যায়নি নায়কের আরেক সন্তান শেহজাদ খান বীরের মা শবনম বুবলীকে। বর্তমানে শাকিব খান তাঁর আসন্ন সিনেমাতুফানএর প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

অবশেষে তমা-মিষ্টি দ্বন্দের সমাধান করলো শিল্পী সমিতি

Published

on

মানহানিকর মন্তব্যের অভিযোগ এনে গেল বৃহস্পতিবার ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে চিত্রনায়িকা মিষ্টি জান্নাতকে আইনি নোটিশ দেন আরেক চিত্রনায়িকা তমা মির্জা। যার জের ধরে মিষ্টি জান্নাতও একই পথে হাঁটেন।

মানহানির অভিযোগ এনে তমা মির্জার বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ চেয়ে পাল্টা আইনি নোটিশ পাঠান আলোচিত এই অভিনেত্রী। সোমবার (২৭ মে) তমার বিরুদ্ধে ঐ নোটিশ ইস্যু করা হয়।

এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচনা সমালোচনা ঝড় শুরু হয়। বিষয়টি নজরে আসে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির। সভাপতি মিশা সওদাগর সভাপতিত্বে মঙ্গলবার (২৮ মে) শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে তমা-মিষ্টিকে মুখোমুখি বসিয়ে সৃষ্ট দ্বন্দ্বের মিটমাট করা হয়।

এ সময় সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব লিখিত সমঝোতা সম্পর্কে বলেন, ‘আমাদের মধ্যে ব্যক্তিগত পর্যায়ে কিছু বিষয় ভিন্ন অভিমতের কারণে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। উক্ত মনোমালিন্যের নিরসনকল্পে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির স্বরণাপন্ন হলে সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগরের উদ্যোগে কার্যকরী পরিষদ সদস্যদের উপস্থিতিতে বিষয়টির সুষ্ঠু মীমাংসা হয়। পরবর্তীতে এই বিষয়ে যাতে পূনরাবৃত্তি না হয় সেদিকে আমরা সচেষ্ট থাকব।’

মিশা সওদাগর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যে বিষয়টি হয়েছে ঠিক হয়নি। দুজনে ভুল বুঝতে পেরেছে। শিল্পী সমিতির মাধ্যমে পুরো বিষয়ের অবসান হয়েছে।’

Advertisement

তমা মির্জা বলেন, ‘দিনশেষে আমরা শিল্পী। আমাদের অভিভাবক শিল্পী সমিতি। তাদের মাধ্যমে পুরো বিষয়টির সুন্দর সমাধান হয়েছে। ধন্যবাদ শিল্পী সমিতিকে।’

মিষ্টি জান্নাত বলেন, ‘সমিতি আমাদের দ্বিতীয় পরিবার। তাদের উপস্থিতিতে সুন্দর সমাধান হয়ে। তমা আপু আমার খুব কাছের। ভুল বোঝাবুঝির কারণে এমন হয়েছে। আশা করব, ভবিষ্যতে এমন কিছু হবে না যাতে শিল্পীরা ছোট হয়।’

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version