Connect with us

ঢাকা

পাগলা মহিষের শিঙের গুতায় ৩ জনের মৃত্যু

Published

on

মহিষের

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে পাগলা মহিষের আক্রমণে আহত আরও দুইজনের চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসমত আলী খান এবং একই এলাকার কিতাব আলী নামের এক ব্যক্তি।

সোমবার (২৩ জানুয়ারি) রাত পৌনে নয়টার দিকে ঢাকার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হাসমত আলী ও সন্ধ্যায় টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে কিতাব আলীর মৃত্যু হয়।

এর আগে রোববার (২২ জানুয়ারি) পাগলা মহিষের আক্রমণে হাজেরা বেগমের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আহত হয় কমপক্ষে দশজন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন দেলদুয়ার থানা অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দিন মৃধা।

তিনি জানান, রোববার সকালে লাউহাটি ইউনিয়নের তারুটিয়া গ্রামে জনসাধারণের উপর পাগলা মহিষটি আক্রমণ করে। এসময় মহিষটির আক্রমণে শিকার হয়ে অন্তত দশ জনের অধিক আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ওইদিনই বিকেল তিনটার দিকে মির্জাপুর কুমুদিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাজেরা বেগমের মৃত্যু হয়। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহতদের মধ্যে সোমবার রাতে হাসমত আলী এবং কিতাব আলী মারা যান।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

ঢাকা

সেপটিক ট্যাংকে নেমে ২ শ্রমিকের মৃত্যু

Published

on

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে সুমন ও নাহিদ নামে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় মাহবুব ও মুকুল নামে আরও দুই শ্রমিক আহত হয়েছেন।

শনিবার (১৮ মে) দুপুর ১২টায় কাশিয়ানী উপজেলার পারুলিয়া গ্রামে  ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন কাশিয়ানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিল্লুর রহমান।

স্থানীয়রা জানান, আলমগীর হোসেনের নির্মাণাধীন বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নামেন শ্রমিক সুমন ও নাহিদ। এ সময় দুজন অজ্ঞান হয়ে পড়লে, তাদের উদ্ধার করতে নামেন আরও দুই শ্রমিক মাহবুব ও মুকুল। কিন্তু তারাও অসুস্থ হয়ে পড়েন।

পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তাঁরা চারজনকে উদ্ধার করে কাশীয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুমন ও নাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।

প্রসঙ্গত, মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী গ্রেপ্তার

Published

on

নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগে এসি ল্যান্ডের দায়ের করা মামলায় নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ।

গতকাল শুক্রবার (১৭ মে) বিকেল চার টায় সৈয়দপুর পৌরশহরের দিনাজপুর সড়কে প্রার্থীর নির্বাচনি অফিসের সামনে ভ্রামমান আদালত বসিয়ে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে প্রচারনা করার অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থী দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেয় এসি ল্যান্ড আমিনুল ইসলাম।

অর্থদণ্ড ও কারাদণ্ডের আদেশ আক্রোশমূলক ও বিধি মোতাবেক হয়নি দাবি করে প্রার্থী ফয়সাল দিদার জরিমানার অর্থ পরিশোধে অস্বীকৃতি জানালে পুলিশ তাকে আটক করে।

প্রায় ২০ ঘন্টা সৈয়দপুর ও নীলফামারী সদর থানায় পুলিশ হেফাজতে থাকার পর এসিল্যান্ড আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা ২০১৬ এর ৩২ ধারায় মামলা করেন।

এদিকে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে আটকের পর রাতেই বিক্ষোভ মিছিল করেন কর্মী সমর্থকরা। অভিযুক্ত চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপু ঘোড়ার প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করছেন, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে ভোটগ্রহন। এই ঘটনায় এসিল্যান্ড ও রির্টানিং কর্মকর্তা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সাইদুল ইসলাম ক্যামেরায় কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

Advertisement

সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ শাহ আলম জানান, মোবাইল কোর্টে জরিমানা না দেয়ায় আটকের পর এসিল্যান্ডের দেয়া মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় চেয়ারম্যান প্রার্থী দিপুকে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।

 

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

ডেঙ্গু মোকাবিলায় তাপসকে দোষারোপের রাজনীতি না করার আহ্বান খোকনের

Published

on

আমি মেয়র থাকার সময়  দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আপ্রাণ চেষ্টা করেছি । ২০১৯ সালে ঢাকাসহ সারাদেশে ব্যাপক ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছিল। তবে ২০২৩ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। দেশের পত্রপত্রিকাসহ সব জায়গায় এ তথ্য উল্লেখ করা হয়। এরপরও মেয়র তাপস ডেঙ্গু আক্রান্ত নিয়ে যা বলেছেন তা বোধগম্য নয়। ডেঙ্গু মোকাবিলায় দোষারোপের রাজনীতি না করে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান ঢাকা ৬ আসনের সংসদ সদস্য সাঈদ খোকন।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে “মশা নিয়ন্ত্রণের কারণে ২০১৯ সালের তুলনায়  ২০২৩ সালে ঢাকায় ডেঙ্গু রোগী অর্ধেক কমেছে”  সম্প্রতি মেয়রের তাপসের  এমন দাবির প্রেক্ষিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাঈদ খোকন এই কথা বলেন।

সাঈদ খোকন বলেন, ২০১৯ সালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টার কোনো কমতি ছিল না। তাঁর এই হাজার চেষ্টার পরেও আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছিল সারাদেশে। সে সময় ডেঙ্গুতে সারাদেশে ১৫৭ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এতে তিনি অত্যন্ত ব্যথিত ছিলেন, অনেক চেষ্টা করেও কিন্তু এই মৃতের সংখ্যা,আক্রান্তের সংখ্যা কমাতে পারেননি।

এ সংসদ সদস্য বলেন,  কিন্তু তিনি খুব দুঃখ,কষ্ট পেলেন যখন বর্তমান যে কর্তৃপক্ষ, তিনি  বললেন, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ছিল এবং আক্রান্তের সংখ্যা ৪১ হাজার কম ছিল।

তিনি বলেন, ২২ বছরের রেকর্ড ভঙ্গ করে ২০২৩ সালে ডেঙ্গুর আক্রান্তের সংখ্যা তিন লক্ষের অধিক ছিল এবং সারাদেশে মৃতের সংখ্যা ছিল এক হাজার ৭০৫ জন। এটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সূত্রে একটি জাতীয় দৈনিকের সংবাদে প্রকাশিত হয়। সেখানে সিটি করপোরেশনের একজন দায়িত্বশীল ব্যক্তি বলেছেন, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ঢাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৪২ হাজার কম ছিল। যা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে অসত্য।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এসময়ে নিজের ব্যর্থতাকে আরেকজনের ঘাড়ে না চাপিয়ে এই ধরনের আচরণ না করারও আহ্বান জানান সাঈদ খোকন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version