Connect with us

এশিয়া

তুষারে জমে গেছে আফগানিস্তান

Avatar of author

Published

on

প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় জমে গেছে আফগানিস্তান। গত দুই সপ্তাহে দেশটির অনেকাঞ্চলের তাপামাত্রা হিমাঙ্কের নিচে পৌঁছেছে। এতে অন্তত ১২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তালেবান কর্মকর্তারা।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসির দেয়া এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

আফগানিস্তানের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদন জানায়, এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঠাণ্ডা পড়ছে আফগানিস্তানে। শীতে দেশটিতে মারা গেছে কমপক্ষে  ৭০ হাজার গবাদি পশুও।

তালেবান আফগান নারীদের বেসরকারী সংস্থায় কাজ করা নিষিদ্ধ করার পর সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে অনেক সাহায্য সংস্থা কার্যক্রম স্থগিত করেছে।

একজন তালেবান মন্ত্রী বলেছেন, নিহত হওয়া সত্ত্বেও এই আদেশ পরিবর্তন করা হবে না।

Advertisement

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী মোল্লা মোহাম্মদ আব্বাস আখুন্দ বলেছেন যে, আফগানিস্তানের অনেক এলাকা এখন তুষারের কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। উদ্ধারের জন্য সামরিক হেলিকপ্টার পাঠানো হয়েছিল, কিন্তু পাহাড়ী অঞ্চলে সেটি অবতরণ করতে পারেনি।

ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী বলেন, আগামী ১০ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে তাপমাত্রা উষ্ণ হবে। তবে তিনি এখনও আফগান এবং তাদের গবাদি পশু-মৃত্যুর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা নিয়ে চিন্তিত।

মোল্লা আখুন্দ বলেন, যারা ঠান্ডায় প্রাণ হারিয়েছেন তাদের বেশিরভাগই রাখাল বা গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী মানুষ। তারা স্বাস্থ্যসেবার কাছাকাছি ছিলেন না।

তালেবান মন্ত্রী বলেন, আমরা যারা এখনও পার্বত্য অঞ্চলে বসবাস করছেন তাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন। পাহাড়ের মধ্য দিয়ে যাওয়া বেশিরভাগ রাস্তা তুষারপাতের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। গাড়ি আটকে গেছে এবং যাত্রীরা হিমায়িত তাপমাত্রায় মারা গেছে।

আফগানিস্তানে এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ আবহাওয়ার মোকাবেলা করছে। গত মাস থেকে তালেবান সরকারের নির্দেশে আফগান নারীদের সাহায্য সংস্থায় কাজ করা থেকে বিরত রাখা হয়েছে। এরপর দেশটিতে কাজ করা অনেক সংস্থা তাদের ত্রাণ কার্যক্রম বন্ধ রেখেছে।

Advertisement

তবে মোল্লা আখুন্দ স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন এই আদেশ প্রত্যাহার করা হবে না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে তিনি জোর দিয়ে বলেন, আফগানিস্তানের ইসলামিক সংস্কৃতিকে মেনে নিতে হবে।

তিনি বলেন, পুরুষরা ইতোমধ্যেই আমাদের সঙ্গে উদ্ধার প্রচেষ্টায় কাজ করছে এবং আমাদের সঙ্গে নারীদের কাজ করার কোনও প্রয়োজন নেই। প্রতিটি পরিবারের পুরুষরা ইতোমধ্যেই ত্রাণ তৎপরতায় অংশ নিচ্ছেন।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

এশিয়া

নির্বাচনে হেরেছেন ২৩৮ বার, ফের লড়াইয়ের প্রস্তুতি

Avatar of author

Published

on

২৩৮ বার নির্বাচনে লড়াই করে হার না মানা ‘ইলেকশন কিং’খ্যাত কে. পদ্মরাজন। ছবি: ফার্স্টপোস্ট

‘পারিব না’ শিরোনামে শিক্ষামূলক কাবতাটির কথা মনে অছে? কালীপ্রসন্ন ঘোষ ছিলেছিলেন-পারিব না’ এ কথাটি বলিও না আর/কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার।/পাঁচজনে পারে যাহা/তুমিও পারিবে তাহা/পার কি না পার কর পরখ তাহার/একবারে না পারিলে দেখ শতবার।

এই মূলমন্ত্রে হয়তো তিনি ২৩৮ বার বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাচনে লড়ে ব্যর্থ হয়েছেন। তারপরও হাল ছাড়েননি। হারলেও নির্বাচন বিমুখ হননি কথনও। হয়তোবা  ‘ব্যর্থতাই সাফল্যের চাবিকাঠি’ মেনে তিনি আবারও আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের মেতুর জেলার বাসিন্দা কে. পদ্মরাজন এর ক্ষেত্রে এমনই ঘটনা ঘটেছে।

এনডিটিভি, ফার্স্টপোস্টসহ একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, পেশায় টায়ার মেরামতকারী পদ্মরাজনের বর্তমান বয়স ৬৫ বছর।  ১৯৮৮ সাল থেকে নির্বাচনে লড়তে শুরু করেন। প্রথমবার যখন তিনি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দেন, তখন সবাই হেসেছিল। কিন্তু তিনি তার জায়গায় অটল ছিলেন। ওইসময় পদ্মরাজন বলেছিলেন, তিনি দেখিয়ে দিতে চান নির্বাচনে সাধারণ মানুষও লড়তে পারে।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবাই জয় নিয়ে ভাবলেও পদ্মরাজনের এই ভাবনা নেই। তিনি বলেন, সবাই জয় চাইলেও আমি চাই না।

আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনে তামিলনাড়ুর ধর্মপুরি লোকসভা আসন থেকে নির্বাচন করতে চান।  নিজ এলাকার লোকজনের কাছে ‘ইলেকশন কিং’ বলে পরিচিত পদ্মরাজন ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি ও মনমোহন সিংয়ের বিরুদ্ধেও লড়েছেন। কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধেও নির্বাচন করেছেন তিনি। পদ্মরাজনের মতে, এটি আসলে জনসম্পৃক্ততার বিষয়। বিজয় এখানো গৌণ। তাই আমার বিপরীতে কে দাঁড়িয়েছেন তা আমি আমলে নিতে চাই না।

Advertisement

তবে নির্বাচনে লড়াই বিষয়টি পদ্মরাজনের জন্য বেশ ক্ষতির কারণই হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ বিগত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে নির্বাচন করতে গিয়ে জামানতসহ অন্যান্য ফি দিতে গিয়ে তাকে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করতে হয়েছে। পদ্মরাজনের অনুমান তিনি নির্বাচনে অন্তত কয়েক হাজার ডলার ব্যয় করেছেন স্রেফ মনোনয়নপত্র কেনার জন্য।

এখন পর্যন্ত পদ্মরাজন একবারও কোনো নির্বাচনে জিততে পারেননি। তিনি কোনো নির্বাচনে জিতলে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বার ব্যর্থ হওয়া ব্যক্তিটি জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার রেকর্ড গড়বেন। এখন পর্যন্ত নির্বাচনে পদ্মরাজনের সবচেয়ে ভালো ফলাফল হলো ২০১১ সালের তামিলনাড়ু বিধানসভা নির্বাচন। সে নির্বাচনে তিনি ৬ হাজার ২৭৩ ভোট পেয়েছিলেন যা বিজয়ী প্রার্থীর চেয়ে অন্তত ৭৫ হাজার ভোট কম।

কিন্তু তাতে কী আসে যায় পদ্মরাজনের। ভোট কম পাওয়ার ব্যাপারে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমি তো প্রত্যাশাই করি না যে, আমি কোনো ভোট পাব। কিন্তু ফলাফল দেখাচ্ছে যে, লোকজন আমাকে মেনে নিচ্ছে। এটি আসলেই জনসম্পৃক্ততার বিষয়। সাধারণ মানুষ নির্বাচনে লড়ার বিষয়ে ইতস্তত করে। তাই আমি রোল মডেল হতে চাই, সচেতনতা তৈরি করতে চাই।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

লোকসভায় দলের টিকিট না পেয়ে কীটনাশক পানে আত্মহত্যা

Avatar of author

Published

on

তামিলনাড়ু প্রদেশের মারুমালারচি দ্রাবিড় মুনেত্র কাজহাগাম(এমডিএমকে) পার্টির বর্তমান সংসদ সদস্য গণেশমূর্তি। সংগৃহীত ছবি

ভারতে আসছে লোকসভা নির্বাচনে দলের মনোনয়ন না পেয়ে অভিমান করে কীটনাশক পান করেন তামিলনাড়ু প্রদেশের মারুমালারচি দ্রাবিড় মুনেত্র কাজহাগাম(এমডিএমকে) পার্টির বর্তমান সংসদ সদস্য গণেশমূর্তি। কীটনাশক খাওয়ার ফলে অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল হাসপাতালে। তবে চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ইরোডের এই সংসদ সদস্য।   এদিন সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।

আনন্দবাজার, হিন্দুস্থান টাইমস, টাইমস অব ইন্ডিয়াসহ বেশ কয়েকটি ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে জানা যায়,  এবারের লোকসভা নির্বাচনে দল তাঁকে প্রার্থী করেনি। তারপর থেকেই তিনি হতাশায় ভুগছিলেন।  সেই হতাশা থেকে গত ২৪ মার্চ তিনি বাড়িতে কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এরপর গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁকে ভেন্টিলেটরে রাখা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় সাংসদকে পরে নিকটবর্তী কোয়েম্বাটুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকার সময় নগর উন্নয়ন ও আবাসন প্রতিমন্ত্রী এস মুথুসামি, বিজেপি বিধায়ক ডাঃ সি সরস্বতী এবং এআইএডিএমকে নেতা কেভি রামালিঙ্গম সহ বেশ কয়েকজন রাজনীতিবিদ গণেশমূর্তিকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন।

প্রসঙ্গত,  গণেশমূর্তি ৩ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন গণেশমূর্তি। এমডিএমকে-র বিশেষ পদে ছিলেন ছিলেন তিনি। তবে আসছে লোকসভা নির্বাচনে ইরোড আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য দল তাঁকে টিকিট দিতে অস্বীকার করায় তিনি তা মেনে নিতে পারেননি।

তিনবারের সংসদ সদস্য গণেশমূর্তি আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ইরোড থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য দলীয় টিকিট না পেয়ে বিরক্ত হয়েছিলেন বলে জানা গেছে। এমডিএমকে ডিএমকে জোটের অংশ। জোটের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ডিএমকে ইরোডে তার প্রার্থী দেয় এবং তিরুচি আসনটি এমডিএমকেকে বরাদ্দ করে। এমডিএমকে সাধারণ সম্পাদক ভাইকোর ছেলে দুরাই ভাইকোকে তিরুচিতে দলের প্রার্থী হিসাবে মনোনীত করা হয়।

সোমবার ডিএমকে প্রার্থী কে.ই. প্রকাশ ইরোড সংসদীয় আসনের জন্য তার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন এবং এআইএডিএমকে একই আসনের জন্য অত্রাল অশোক কুমারকে মনোনয়ন দিয়েছে। এটি মেনে নিতে পারেননি গণেশমূর্তি। তাই গত রোববার নিজ বাড়িতে নারকেল গাছে ব্যবহৃত কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি। পরবর্তীতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থার তার মৃত্যু হয়।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে ৩২ হাজার ৪৯০

Avatar of author

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৭৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা পৌঁছেছে প্রায় ৩২ হাজার ৫০০ জনে। এছাড়া গেলো বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭৫ হাজার ফিলিস্তিনি।

বুধবার (২৭ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে তুর্কি বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গেলো বছরের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের মারাত্মক আক্রমণে নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা ৩২ হাজার ৪৯০ জনে পৌঁছেছে বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বুধবার জানিয়েছে। একই সময়ে অন্তত ৭৪ হাজার ৮৮৯ জন ফিলিস্তিনি ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছেন বলেও মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় ৭৬ জন নিহত এবং আরও ১০২ জন আহত হয়েছেন। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

প্রসঙ্গত, গেলো বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

Advertisement

এদিকে গেলো সোমবার (২৫ মার্চ) জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ পবিত্র রমজান মাসে গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবিতে একটি প্রস্তাব পাস করেছে। হামাস এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও, ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে এবং ফিলিস্তিনি এই ভূখণ্ডের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

জিএমএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বাংলাদেশ6 hours ago

বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...

অপরাধ6 hours ago

হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫

মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...

জাতীয়6 hours ago

চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ

করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...

অপরাধ7 hours ago

দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার

কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে দুই দশক পর গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র‍্যাব-১৫...

আইন-বিচার7 hours ago

জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন...

জাতীয়9 hours ago

দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ

দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...

অপরাধ11 hours ago

রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...

জাতীয়11 hours ago

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...

জাতীয়13 hours ago

কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু

রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...

আইন-বিচার13 hours ago

ড. ইউনূস দেশে ফিরলে আসল কাহিনী জানা যাবে : ব্যারিস্টার মামুন

শ্রমিক ঠকানোর মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ড. মুহম্মদ ইউনূসের সম্প্রতি পুরস্কারকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তারি...

Advertisement
বাংলাদেশ5 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে

ডিবি-হারুন
বাংলাদেশ5 days ago

মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা

বাংলাদেশ4 days ago

৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা

জাতীয়4 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ

আন্তর্জাতিক5 days ago

বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়

আন্তর্জাতিক6 days ago

গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া

আন্তর্জাতিক6 days ago

গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে

এশিয়া3 days ago

যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশ2 days ago

দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতা‌লি দূতাবাসের

ক্রিকেট6 days ago

প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়2 days ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল4 days ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি7 days ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 weeks ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 weeks ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড3 weeks ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল3 weeks ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি4 weeks ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি4 weeks ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

অপরাধ1 month ago

ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা

সর্বাধিক পঠিত