Connect with us

আবহাওয়া

বাড়ছে ব্রক্ষ্মপুত্র-যমুনা ও পদ্মা নদীর পানি

Published

on

ব্রক্ষ্মপুত্র-যমুনা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বেড়েই চলেছে। আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের ১০১টি পানি সমতল স্টেশনের মধ্যে বৃদ্ধি পাচ্ছে ৭৮ টির। আর  হ্রাস পাচ্ছে ২২ টির এবং গেজ পাঠ পাওয়া যায়নি ১ টির।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর ও ভারত আবহাওয়া অধিদফতরের গাণিতিক মডেলের তথ্যে একথা জানানো হয়েছে।

গঙ্গা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে এবং আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদ ও নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা অব্যাহত থাকতে পারে আগামী তিনদিন পর্যন্ত।

তাদের তথ্য অনুযায়ী, আগামী তিনদিন দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর পূর্বাঞ্চল, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল এবং এর কাছাকাছি এলাকায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, আসাম, মেঘালয় ও ত্রিপুরা প্রদেশের স্থানে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।

Advertisement

এর ফলে এই সময়ে দেশের উত্তরাঞ্চলের তিস্তা ধরলা, দুধকুমার, ব্রক্ষ্মপুত্র, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় পার্বত্য অববাহিকার প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল  সময় বিশেষে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে কিছু স্থানে  আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।

পর্যবেক্ষণাধীন ১০১টি পানি সমতল স্টেশনের মধ্যে বৃদ্ধি পাচ্ছে ৭৮ টির। আর  হ্রাস পাচ্ছে ২২ টির এবং গেজ পাঠ পাওয়া যায়নি ১ টির।

গেলো ২৪ ঘন্টায় দেশে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, দূর্গাপুরে ২২১ মিলিমিটার, লামায় ১৮৪  মিলিমিটার, নাকুয়াগাঁওয়ে ১৭৫ মিলিমিটার, রামগড়ে ১৪৬ মিলিমিটার, বান্দারবনে ১২০ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ১৭৫ মিলিমিটার, টেকনাফে ১২৯ মিলিমিটার, চাঁদপুর বাগানে ১১৬ মিলিমিটার, মহেশখোলায় ১০৬ মিলিমিটার, শেরপুর-সিলেটে ১০৫ মিলিমিটার, নারায়ণহাটে ১০৫ মিলিমিটার এবং ভৈরব বাজারে ৯৫ মিলিমিটার।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

Advertisement

আবহাওয়া

তাপপ্রবাহ কমার বিষয়ে যা জানালো আবহাওয়া অধিদপ্তর

Published

on

দেশজুড়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে স্বাভাবিক জীবনে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে। আগামী ১৯ মে দেশের কয়েকটি স্থানে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাতে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৭ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়, আগামী ১৮ মে সিলেট বিভাগের দু’-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

আভাহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, রোববার (১৯ মে) সকাল ৯টা পর্যন্ত বরিশাল,চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ময়মনসিংহ, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেইসাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

সংস্থাটি আরও জানায়, সোমবার (২০ মে) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং বরিশাল ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেইসাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। চলমান তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি দেশের অধিকাংশ জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

১৮ মে থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা

Published

on

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে চলমান মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বিরাজমান। চলমান এই তাপপ্রবাহ আরও ২ দিন অব্যাহত থাকবে। জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকেলে এই তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামীকাল শুক্রবার (১৭ মে) তাপমাত্রা বাড়তে পারে। আর ১৮ মে থেকে তাপমাত্রা কমতে থাকবে। এছাড়া ২২-২৩ মে এর মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।

এদিকে বাংলাদেশের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের বিভিন্ন মডেল পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, ২১ তারিখের পর দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটা ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। যেটি পরবর্তীকালে লঘুচাপে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা আছে। ঘূর্ণিঝড় হলে কোথায় আঘাত হানতে পারে এখনই এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না। এটির গতিপ্রকৃতি এখন স্পষ্ট নয়। লঘুচাপ সৃষ্টির পর বলা যাবে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

ভ্যাপসা গরমে দুর্বিষহ জনজীবন

দেশজুড়ে বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। বিশেষ করে পাবনা, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুঁড়িগ্রাম ও রাঙ্গামাটি জেলার ওপর দিয়ে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বইছে। এ অবস্থায় সতর্কবার্তাও জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) আবহাওয়ার পূর্বাভাস থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগ এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের অন্যান্য অঞ্চলসহ চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও বান্দরবান জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।

সারাদেশে আজ দিনের ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।

এ অবস্থায় শুধু সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় আজ বৃষ্টির আভাস রয়েছে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

Advertisement

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তায় বলা হয়, রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ ১৫ মে সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version