Connect with us

আওয়ামী লীগ

বিএনপির দম ফুরিয়ে গেছে, সে কারণে নিরব পদযাত্রা : তথ্যমন্ত্রী

Published

on

মানুষের সুখে-দুঃখে, অভাব, অভিযোগে শুধু আওয়ামী লীগকে পাওয়া গেছে। করোনা মহামারির সময় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ছাড়া অন্য কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। যখন দেশে কোন ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস হয়, তখন আওয়ামী লীগ নেতাদের খুঁজে পাওয়া যায়। অন্যদিকে বিএনপিকে শীতের পাখির মতো দেখা যাচ্ছে। কয়দিন বিরতি দিয়ে একটা প্রোগ্রাম করে। কয়েক দিন পর পর বিএনপির কর্মসূচি হচ্ছে পুরান গাড়ি যখন চলে না, ওটাকে মাঝে মধ্যে স্টার্ট দেওয়ার মতো। তাদের (বিএনপি) মনে হয় দম ফুরিয়ে গেছে। সেই কারণে নীবর পদযাত্রা কর্মসূচি দিয়েছে। বললেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে রাজশাহীতে আগামী ২৯ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা সফল করার লক্ষ্যে মাদরাসা মাঠ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজশাহীতে আসবেন। বিশাল জনসমুদ্রে ভাষণ দেবেন। জনসভাকে কেন্দ্র করে রাজশাহীতে সাজ সাজ ভাব তৈরি হয়েছে। জনগণের মধ্যে ব্যাপক উৎসহ-উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে শেখ হাসিনাকে বরণ করে নিতে। যদিও রাজশাহীর মাদরাসা মাঠ জনসভাস্থল, কিন্তু পুরো রাজশাহী শহরে হবে জনসভা। লাখ লাখ মানুষের সমাগম হবে সেদিন। যেভাবে উৎসহ উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে, কোনোভাবেই এই মাঠে মানুষকে জায়গা করে দেওয়া যাবে না। কারণ এই মাঠের বাইরে ১০ থেকে ১২ গুণ মানুষ থাকবে।

তিনি বলেন, গত ১৪ বছরে এই রাজশাহী শহর বদলে গেছে। যে ১৪ বছর আগে রাজশাহীতে এসেছে, সে ১৪ বছর পরে রাজশাহীতে এসে চিনতে পারছে না। এটি জননেত্রী শেখ হাসিনার কারণে। পুরো রাজশাহী অঞ্চলটাই বদলে গেছে। প্রধানমন্ত্রী সেদিন শুধু জনসভাই করবেন না, উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, এটি তো নির্বাচনের বছর। প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি আওয়ামী লীগের সভপতি হিসেবে ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন জনসভায় ভোট চাওয়া শুরু করেছেন। আমরাও দলের কর্মী হিসেবে মানুষের কাছে ভোট চাচ্ছি। আমরা সারাবছর মানুষের কাছে থাকি। আমরা শুধু এখন ভোট চাচ্ছি তা নয়। আমরা গত ১৪ বছর মানুষের সঙ্গে থেকেছি। মানুষের খোঁজখবর রেখেছি।

Advertisement

এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আলী কামাল, সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ দারা, আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ডা. আনিকা ফারিহা জামান অর্ণা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগ

রক্তপাত ছাড়া বিএনপি আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়নি : কাদের

Published

on

রক্তপাত ছাড়া বিএনপি আমলে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়নি। আওয়ামী লীগ শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের নজির স্থাপন করেছে।উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যা ভোট পড়েছে সেটাকে খুব বেশি ভালো বলা যাবে না। বলব মোটামুটি ভালো হয়েছে। বললেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে ধানমন্ডিতে অবস্থিত আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সেতুমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি সম্পর্কে সেতুমন্ত্রী বলেন,  এটা তো স্থানীয় নির্বাচন, ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনে ছিল ৪২ শতাংশ। বিএনপি নেতাদের বলব, ১৫ ফেব্রুয়ারির যে নির্বাচন তাতে বিবিসি বলেছিল ৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশন ২১ শতাংশ। তাঁদের জাতীয় নির্বাচনে ২১ শতাংশও যদি ধরি তাহলে ৩০ শতাংশ এটা কম কিসের? বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয় এটা বলা যাবে না। এখানে কিছু সংঘাত, প্রাণহানি ঘটে। যদিও  ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে ক্যাজুয়ালটি নেই।

সাবেক সেনাপ্রধানকে দেয়া নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে কাদের বলেন,  পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে বাংলাদেশের মিশনকে জেনারেল আজিজের বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে। জেনারেল আজিজের বিষয়ে যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে সেটা ভিসা নীতির প্রয়োগ নয়, এটি যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস আইনের প্রয়োগ।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বাকশাল একদলীয় কোনো শাসন নয়। জাতীয় এই দলে নির্বাচনের ব্যবস্থা ছিল। মির্জা ফখরুল সাহেবরা যতই মিথ্যাচার করুক, তথ্য-প্রমাণ আছে। জিয়াউর রহমান বিশেষভাবে বঙ্গবন্ধুর কাছে আবেদন করে বাকশালের সদস্যপদ লাভ করেছেন। বাকশালের কমিটিতে ৭১ নম্বরে তার নাম ছিল। মিথ্যাচার করে লাভ নেই।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এসময়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

ওলামা লীগে চাঁদাবাজের স্থান নেই: কাদের

Published

on

ওলামা লীগে চাঁদাবাজের স্থান নেই। ধর্মের নামে ধর্ম ব্যবসা চলবে না। আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাজ করতে হলে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা জাতির পিতার আদর্শ মেনে চলতে হবে। শেখ হাসিনার সৎ রাজনীতিকে অনুসরণ করতে হবে। ফ্রি স্টাইলে যা খুশি বলবেন, এই রকম লোকের আমাদের দরকার নেই। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে গুলিস্তান বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ওলামা লীগের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় তিনি একথা জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ওলামা লীগের ইতিহাস আমাদের জন্য খুব সুখকর নয়। অতীতে যা দেখেছি কার সঙ্গে কারো মিল নেই। নেতায় নেতায় বিবেদ। দলের আদর্শ পরিপন্থি সাম্প্রদায়িক বক্তব্য দিতে দেখছি অনেককে। আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের কেউ উচ্চারণ করবে সেটা আমি আশা করি না। নেতায় নেতায় বিবেদ আর চাই না। সত্যিকারের ওলামা দিয়ে গঠন করতে হবে। কোন টাউট বাটপার যেনো অনুপ্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, যেখানে সম্মেলন সেখানেই কমিটি করতে হবে। দেরি হলে কলহ বাড়ে, মতভেদ বাড়ে। শেষ পর্যন্ত সে কমিটি অনিশ্চয়তা পড়ে যায়। আমাদের দলের শৃঙ্খলা মেনে ওলামা লীগ করতে হবে। দলের বিরোধী কোনো কাজ করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থেকে কেউ রেহাই পাবে না।

টিআর/

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছে : কাদের

Published

on

বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছেন। যা খুশি তা–ই বলেন, ফ্রি স্টাইলে। এর বাস্তবতা নেই। তাঁরা বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। ৪২ শতাংশ যদি ভোট দেয়, তাহলে ভোটাররা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করল কেমন করে? বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠান শেষে সেতুমন্ত্রী এ কথা বলেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের লোকজনই ভোট দিতে যায়নি। বিএনপি নেতাদের এ দাবি সত্য নয়। উপজেলা নির্বাচনে প্রথম ধাপে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। জাতীয় নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৪২ শতাংশের বেশি। তাঁরা কি এদেশের মানুষ নন?

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির আন্দোলন করার অধিকার আছে। আন্দোলন শান্তিপূর্ণ হলে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করবে। আর যদি আন্দোলন রূপ নেয় আগুন–সন্ত্রাসে, যে চেহারা তারা অতীতে দেখিয়েছে, তাহলে সরকার উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ব্যবস্থা নেবে।

প্রসঙ্গত, এর আগে মেট্রো রেলের ব্র্যান্ডিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version