Connect with us

অন্যান্য

সম্মেলনে অংশ নেয়া সব ডিসিকে পরিবর্তন করতে হবে: ববি হাজ্জাজ

Published

on

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে সদ্য সমাপ্ত জেলা প্রশাসক সম্মেলনে অংশ নেয়া সবার পরিবর্তন দাবি করেছেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। আজ রবিবার (২৯ জানুয়ারি) বিকালে বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অডিটোরিয়ামে এক সভায় এ দাবি জানান তিনি।

এনডিএম কর্তৃক আয়োজিত ‘চলমান রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্য রাখছিলেন ববি হাজ্জাজ।

ববি হাজ্জাজ বলেন, ডিসি সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হতে বলে মূলত জেলা প্রশাসকদের আরেকবার নৌকার বিজয় নিশ্চিত করার উর্বর ক্ষেত্র তৈরি করার অলিখিত নির্দেশনা দিয়েছেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই সম্মেলনে অংশ নেয়া সব ডিসিকে পরিবর্তন করতে হবে। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সংলাপে আমাদের পরিষ্কার দাবি ছিল নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর চাহিদা মোতাবেক ইসির গোপন তালিকা থেকে জনপ্রশাসনে প্রয়োজনে রদবদল করতে হবে। সেই দাবি পূরণ না হলে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে লাগাতার ইসি সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচি দেব আমরা।

এনডিএম চেয়ারম্যান বলেন, পাঠ্যপুস্তক নিয়ে কেলেঙ্কারির পর সরকারের উচ্চপর্যায়ের টনক নড়েছে। ইসলামবিদ্বেষী এবং নিম্নমানের লেখনীনির্ভর পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেকের ফৌজদারি অপরাধে বিচার হতে হবে।

আগামী নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ব্যক্ত করে এনডিএম চেয়ারম্যান বলেন, রাজনৈতিক সমঝোতার পথে হাঁটছে না আওয়ামী লীগ সরকার। অন্যদিকে বিএনপির মতো বড় দলের প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মসূচি লক্ষ্যহীন হয়ে পড়ায় সরকার কোনো চাপ অনুভব করছে না। ফলে আরও একটি পাতানো নির্বাচনের আশঙ্কা করছি আমরা।

Advertisement

ববি হাজ্জাজ বলেন, পাগল আর শিশু ছাড়া কেউ বিশ্বাস করে না দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ আছে। এরপরেও আমরা নীরব ব্যলট বিল্পব ঘটানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। দেশকে সংকট থেকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী আধিপত্যের বর্তমান ধারাকে সর্বত্র প্রতিহত করতে হবে।

ডলার সংকটে আমদানি নির্ভর বাণিজ্য মুখথুবড়ে পড়ছে উল্লেখ করে ববি বলেন, রাজনৈতিক সংকটের পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক সংকট ক্রমেই বহুমাত্রিক হচ্ছে। ঋণপত্র খোলার জটিলতায় পবিত্র রমজান উপলক্ষে আনা ভোগ্যপণ্য খালাস হচ্ছে না। ডলার সংকটে আমাদানি নির্ভর অনেক ব্যবসায় ধস নেমেছে। একদিকে যেমন প্রবৃদ্ধি কমছে, অন্যদিকে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। জনতুষ্টির উন্নয়ন ব্যয় মেটাতে যেয়ে সরকার বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে নতুন করে দারিদ্রতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

অন্যান্য

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে গণমিছিল

Published

on

ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধ এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে রাজধানীতে গণমিছিল করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। পবিত্র জুমার নামাজের পর উত্তর ফটকের সামনের রাস্তায় সমবেত হয়ে বক্তৃতা করেন দলটির নেতারা। হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনের পতাকা, ম্যাপ, গণহত্যার বিভিন্ন ছবি ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তোলেন পুরো এলাকা।

শুক্রবার ( ৩১ মে) জুমার নামার শুরুর আগেই ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে বায়তুল মোকাররমের উত্তর ফটকে জড়ো হন দলটির নেতাকর্মীরা। মিছিল পূর্ববর্তী সমাবেশে দলটির নেতারা মুসলিম বিশ্বের প্রতি ঐক্যের আহ্বান জানান এবং ইসরায়েল ও ইসরায়েল সমর্থকদের পণ্য বয়কটের আহ্বান জানান।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতী সৈয়দ মুহম্মদ রেজাউল করীমের বক্তব্য ও মোনাজাতের মাধ্যমে সমাবেশটি শেষ হয়।

এরপর নেতাকর্মীদের নিয়ে গণমিছিল শুরু করেন। মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতি সৈয়দ মুহম্মদ রেজাউল।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মামুনুল হক

Published

on

অর্ধশতাধিক মামলায় গ্রেপ্তারের সময় জব্দকৃত মোবাইল ফোন ফিরে পেতে ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে এসেছেন হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক।

শনিবার (১৮ মে) বিকালে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন তিনি।

মামুনুল হক বলেন, গ্রেপ্তারের সময় মামলার আলামত হিসেবে জব্দকৃত ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ফিরে পেতে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন তিনি।

তবে তার মোবাইলটি ডিবি হস্তান্তর করেছে কি না, তা এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক। ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর ওই মাসেই বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর গেলো ৩ মে সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান মামুনুল হক।

Advertisement

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ডিবিতে হেফাজত নেতা মামুনুল হক

Published

on

ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে এসেছেন হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক। তবে তিনি কী কারণে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন তা জানা যায়নি।

শনিবার (১৮ মে) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিবির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক আজ বিকেলে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন। এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য কিছুক্ষণ পর জানানো হবে।

ডিবির একটি দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেই ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন তিনি। সাক্ষাতে কী বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে সেটা এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক। ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর ওই মাসেই বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর গেলো ৩ মে সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান মামুনুল হক।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version