জাতীয়
গণতন্ত্র ছিল বলেই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
দেশে গণতন্ত্র ছিল বলেই উন্নয়নগুলো সম্ভব হয়েছে। এই ধারা না থাকলে এত উন্নত হতো না। আজ আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ। আমরা পরমাণু শক্তিতে যুক্ত হতে পেরেছি। এই পরমাণু দিয়ে আমরা বোমা বানাবো না, বিদ্যুৎ উৎপাদন করবো। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (৩০ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ ও রাজউকের ১২টি প্রকল্প উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। রাজধানীর রমনা পার্কে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তার বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারাবিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে।
সরকারপ্রধান বলেন, উন্নত দেশগুলো যখন হিমশিম খাচ্ছে আমরা তারপরও আমাদের অর্থনীতির গতিধারা অব্যাহত রেখেছি। প্রবৃদ্ধি সাত ভাগ অর্জন করতে পেরেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০২৩ সাল হবে মন্দার বছর, এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থনীতিবিদেরা। আমাদের দেশে যেন এর ধাক্কা না লাগে সেজন্য এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে সে ব্যাপারে দেশবাসীর প্রতি আবারও আহ্বান জানান।
এছাড়া বিদ্যু-গ্যাস ব্যবহারে সবাইকে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বানও পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, সরকার শুধু আর্তসামাজিক উন্নয়ন নয়, প্রাকৃতিক পরিবেশেরও উন্নয়ন করছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকারি চাকরিজীবীদের বেতনভাতা ১২৩ ভাগ বাড়ানোর হয়েছে। তাদের বসবাসের জায়গাও আমরা নির্মাণ করে দিচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, শুধু ঢাকাকে কেন্দ্র করে সরকার উন্নয়ন পরিকল্পনা করছে না। তৃণমূল পর্যায়েও উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।
চট্টগ্রাম
কক্সবাজার স্পেশাল’ ট্রেন আবারও চালু হচ্ছে
সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হওয়া চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রুটে চলাচল করা প্রথম ‘কক্সবাজার স্পেশাল’ ট্রেন চালু হবে আগামী ১২ জুন। ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে আগামী ১২ জুন থেকে পুনরায় চালু হতে যাওয়া বিশেষ ট্রেনটি চলবে ১ সপ্তাহ। এর পরে এই ট্রেনটি রেলওয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী চলাচল করবে।
শুক্রবার (৩১ মে) কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশন মাস্টার গোলাম রব্বানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার (২৮ মে) রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের সহকারী প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (এসিওপিএস) কামাল আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি থেকে ট্রেন বন্ধের নির্দেশনা আসে।
রেলস্টেশন মাস্টার গোলাম রব্বানী বলেন, বিশেষ ট্রেনটি যাত্রীদের চাহিদার কথা চিন্তা করে বিশেষ সময়ে চালু করা হয়েছিলো। ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে আগামী ১২ জুন থেকে পুনরায় চালু হতে যাওয়া বিশেষ ট্রেনটি চলবে ১ সপ্তাহ। এর পরে এই ট্রেনটি রেলওয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী চলাচল করবে। এর আগে গত বুধবার বৃহস্পতিবার (৩০ মে) থেকে আর কক্সবাজারের পথে ছুটবে না ট্রেনটি। কারণ হিসেবে ইঞ্জিন সংকট ও লোকোমাস্টারের অভাবের কথা বলছে রেলওয়ে। আগামী ১০ জুন পর্যন্ত ট্রেনটি চলার কথা ছিল।
জরুরি ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, রেলওয়ের মহাপরিচালকের কার্যালয় থেকে কক্সবাজার স্পেশাল-৩ ও ৪ ট্রেনটি আগামী ১০ জুন পর্যন্ত চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যান্ত্রিক বিভাগ থেকে ইঞ্জিন ও লোকোমাস্টারের সংকট থাকার কথা জানানো হয়েছে। এজন্য কক্সবাজার বিশেষ ট্রেন বুধবার (২৯ মে) পর্যন্ত চলছে। ৩০ মে (বৃহস্পতিবার) থেকে ১০ জুন পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বাতিল করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বলেন, পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ থেকে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনটি গেল বুধবারের পর থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। সাময়িক এই ট্রেন বন্ধের খবর ছড়িয়ে পড়লে কক্সবাজারের সাধারণ মানুষ ও পর্যটকরা নানা মন্তব্য করেন। তারা বলেন, এমনিতে শুরু থেকে এই রুটে যাত্রীদের চাহিদা ছিল বেশি। পর্যাপ্ত টিকেট ও ট্রেনের চাহিদা মেটাতে না পারায় আলোচনার মুখে পড়েছিলো রেলওয়ে বিভাগ।
উল্লেখ্য, ঈদ যাত্রাকে কেন্দ্র করে গেলো ৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে এক জোড়া স্পেশাল ট্রেন চালু করা হয়। ঈদের দিন বাদ দিয়ে ট্রেনটি চলাচলের কথা ছিল ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। দফায় দফায় সময় বর্ধিত করে আগামী ১০ জুন পর্যন্ত ট্রেনটি চলাচলের কথা ছিল। ইদ পরবর্তী (১৭ এপ্রিল) থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত এ ট্রেন ফের চলাচলের অনুমতি দেয়া হলেও সময় বাড়িয়ে (২০ মে) পর্যন্ত চলতে থাকে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন। পরে এই রেল সড়কে যাত্রী চাহিদার কারণে দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়িয়ে ১০ জুন পর্যন্ত করে পরিবহণ বিভাগ।
চট্টগ্রাম
‘রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো না গেলে অস্থিরতা হতে পারে’
মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত এসব রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। আমরা আগে থেকেই বলে আসছিলাম, এদের দ্রুত সময়ের মধ্যে স্বদেশ মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো না গেলে এখানে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে। রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো না গেলে উখিয়া – টেকনাফে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীদের হাব তৈরি হতে পারে। অস্ত্রের ঝনঝনানি হতে পারে। অনেক কিছুই হতে পারে। কিছু কিছু আলামত আমরা দেখতে পাচ্ছি। বললেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল
শুক্রবার (৩১ মে) কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এসব কথা বলেন। মন্ত্রী সকাল ১১টায় উখিয়ার ১৯ নম্বর ঘোনার পাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এপিবিএন কার্যালয়ে যান। সেখানে সোয়া ১২টা পর্যন্ত এপিবিএন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এসে নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএনের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে তাদের চ্যালেঞ্জগুলো এবং সুবিধা-অসুবিধাগুলো জেনেছি। তাদের বলেছি বাংলাদেশ একটি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে জঙ্গি-সন্ত্রাস দমনের মধ্য দিয়ে। এপিবিএন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার সহযোগিতা করছে। এপিবিএন তাদের দায়িত্ব পালন করছে বলেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ এবং নিয়ন্ত্রিত।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, মিয়ানমারের কথা ও কাজে কোনো মিল নেই। বিভিন্ন সময় মিয়ানমারের সঙ্গে রোহিঙ্গা ফেরত নিয়ে নানা চুক্তি বা সমঝোতায় স্বাক্ষর হলেও তা মিয়ানমারের কারণে অগ্রগতি হয়নি। আশা করি মিয়ানমার দ্রুত সময়ের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে। আন্তর্জাতিক সংস্থাসহ বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৭ ব্লকের পাহাড়ি এলাকা পরিদর্শন করে সেখান থেকে টেকনাফে যান এবং বিজিবি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করেন। পরিদর্শনকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরি আব্দুল্লাহ আল মামুন, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান, এপিবিএন প্রধান সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গির, অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আনোয়ার হোসেন, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনা, ৮-এপিবিএনের অধিনায়ক মো. আমির জাফর, ১৪-এপিবিএনের অধিনায়ক মো. ইকবাল, ১৬-এপিবিএনের অধিনায়ক হাসান বারীসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এএম/
জাতীয়
বাংলাদেশ জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার : আন্তোনিও গুতেরেস
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা, টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলাসহ জাতিসংঘের অনেক কর্মযজ্ঞে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে। সেই কারণেই আমরা বাংলাদেশকে জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসাবে বিবেচনা করি। বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে সরকারি দায়িত্বে যুক্তরাষ্ট্র সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।
রোহিঙ্গাদের প্রতি বাংলাদেশের উদারতার জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা জানান জাতিসংঘ মহাসচিব। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি, বিশেষ করে সে দেশের সেনাবাহিনীতে তরুণ রোহিঙ্গাদের জোরপূর্বক নিয়োগ দেয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।
দ্বিপাক্ষিক এ বৈঠকে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে বাংলাদেশের অভিযোজন ও প্রতিকূলতা মোকাবিলার সক্ষমতার প্রশংসা করেন জাতিসংঘ মহাসচিব।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ নিম্নআয়ের দেশের কাতার থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহযোগিতা কামনা করলে গুতেরেস এ বিষয়ে বিশ্ব সংস্থার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, এজন্য বাংলাদেশকে পুরস্কৃত করা উচিত, শাস্তিদান নয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিলিস্তিনের গাজায় সংঘাতসহ চলমান বিশ্বের কঠিন চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় মহাসচিবকে তার নেতৃত্বের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, রাফায় সংঘাত এড়াতে সেখানে জাতিসংঘ মহাসচিব যেভাবে নিজে উপস্থিত হয়েছিলেন, শান্তিপ্রিয় বিশ্ববাসী তার প্রশংসা করেছে।
এ সময় রোহিঙ্গা সংকটের ওপর বিশ্বের আলোকপাত বজায় রাখা, মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রিত প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গার মর্যাদার সঙ্গে নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসন এবং মিয়ানমারের রাখাইনে সংঘাতময় পরিস্থিতির উন্নতিকল্পে জাতিসংঘের জোরদার ভূমিকা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
জাতিসংঘ মহাসচিব গত দশকে বাংলাদেশের অসামান্য অগ্রগতির প্রশংসা করলে ড. হাছান মহাসচিব গুতেরেসকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি ও দক্ষ নেতৃত্বের কারণেই বাংলাদেশ অনেক আগেই সামাজিক, অর্থনৈতিক, মানবিক সূচকসহ সব সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে এবং গত কয়েক বছরে অনেক সূচকে ভারতকেও ছাড়িয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১ সালে মাথাপিছু আয়েও ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত ৫০ বছর ধরে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের দৃঢ় অংশীদারত্ব এবং উন্নয়নে সহায়তার জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের জাতিসংঘে যোগদানের অর্ধশত বছর পূর্তিতে গুতেরেসকে বাংলাদেশ সফরের সাদর আমন্ত্রণ জানান তিনি।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরসঙ্গী ও মিশনের কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
জেএইচ
-
বাংলাদেশ3 days ago
জবির মসজিদে মধ্যরাতে ছাত্রী, ইমামকে অব্যাহতি
-
বলিউড4 days ago
আব্রামের যোগাযোগ বাড়াতে করিনাকে অভিনব প্রস্তাব শাহরুখের
-
ঢালিউড4 days ago
গোপনে রাজ-বুবলীর বিয়ে!
-
জাতীয়7 days ago
পুড়ে যাওয়া বঙ্গবাজার আসছে নতুনরূপে
-
বলিউড4 days ago
কপিল শর্মা শো’তে কাজ দেওয়ার প্রলোভনে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
-
অপরাধ6 days ago
চামড়া ছাড়িয়ে ৮০ টুকরো করা হয় এমপি আজীমের দেহ
-
আবহাওয়া3 days ago
‘রেমাল’ শেষে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
-
বাংলাদেশ3 days ago
এমপি আজীমের মরদেহের চার কেজি মাংস উদ্ধারের দাবি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন