Connect with us

দুর্ঘটনা

মানিকগঞ্জে ট্রাকচাপায় গৃহবধুর মৃত্যু

Published

on

মানিকগঞ্জের ঘিওরে এলাকায় ট্রাকচাপায় মর্জিনা বেগম (২০) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।

আজ রোববার (০৪ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া পুরান পাড়া  এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত মর্জিনা বেগম ঘিওর উপজেলার বালুকুঠিয়া এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের স্ত্রী। 

ঘিওর থানার (এসআই) সেলিম হোসেন বলেন, ‘স্বামীর আব্দুর রাজ্জাকরে সাথে মোটরসাইকেলে করে মানিকগঞ্জ শহরে যাচ্ছিলেন মর্জিনা বেগম। একটি ট্রাককে ওভারটেকিং করার সময় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে ওইট্রাকের চাপায় পিষ্ঠ হয়ে মারা যান মর্জিনা। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে এ ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক আব্দুর রাজ্জাক অক্ষত রয়েছেন।

দুর্ঘটনা

জিপিএ-৫ না পাওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

Published

on

নীলফামারীর সৈয়দপুরে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ না পাওয়ায় এলিম (১৬) নামে এক স্কুলশিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। ফলাফল প্রকাশ পর এ প্লাস না পাওয়াতে নিজের ঘরের তীরের সঙ্গে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে ফাঁস দেন ওই শিক্ষার্থী।

রোববার (১২ মে) দুপুরে বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম। এর আগে শহরের পৌরসভার বাঙালিপুরে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত এমিল ওই এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে।

নিহতের স্বজন ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত শিক্ষার্থী এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন । আজ সকালে ফলাফল প্রকাশ হয় এতে এ প্লাস না পাওয়ায় নিজের ঘরের তীরের সঙ্গে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে ফাঁস দেন। এসময় স্বজনরা তাকে ঘরের তীরের সাথে ঝুলতে দেখে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি আরও বলেন, এ বিষয়ে আইনী কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতি ২ হাজার কোটি টাকা

Published

on

সড়ক দুর্ঘটনায় এপ্রিল মাসে দুই হাজার ১১৯ কোটি ১১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

রোববার (১২ মে) সংগঠনটি থেকে দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

গেলো এপ্রিল মাসে সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬৭২টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৭৯ জন আর আহত হয়েছেন ৯৩৪ জন। নিহতদের মধ্যে নারী ৯৩ জন এবং শিশু ১০৮।

সংগঠনটি বলেছে, বিদায়ী মাসটিতে ৩১৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫৯ জন নিহত হন, যা মোট প্রাণহানির ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৭ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট প্রাণহানির ১৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৯৬ জন, যা মোট মৃত্যুর ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ।

এই সময়ে সাতটি নৌ-দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত, ৬৮ জন আহত হয়েছেন (একটি লঞ্চে আগুন ধরলে তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে ৬০ জন আহত হয়েছেন)। ৩৮টি রেল দুর্ঘটনায় ৪৫ জন নিহত এবং ২৪ জন আহত হয়েছেন।

Advertisement

রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়- মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২৫৯ জন (৩৮.১৪ শতাংশ), বাসের যাত্রী ৩৪ জন (৫ শতাংশ), ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর-ট্রলি-ডাম্প ট্রাক আরোহী ৬৫ জন (৯.৫৭ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-পাজেরো জিপ আরোহী ৪৫ জন (৬.৬২ শতাংশ), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ১৩১ জন (১৯.২৯ শতাংশ), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-পাওয়ারটিলার) ২২ জন (৩.২৪ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা আরোহী ১০ জন (১.৪৭ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২৩৫টি (৩৪.৯৭ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৬৬টি (৩৯.৫৮ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৮৭টি (১২.৯৪ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৭৯টি (১১.৭৫ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৫টি (০.৭৪ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনাসমূহের ১৭৪টি (২৫.৮৯ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৬২টি (৩৯ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১২০টি (১৭.৮৫ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেওয়া, ৯৭টি (১৪.৪৩ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৯টি (২.৮২ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

ট্রাক-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

Published

on

ফাইল ছবি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ট্রাক-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন,কাশেম শিকদার (৪০),তার ভাই নাজমুল শিকদার (৩৭) ও তার ছেলে মোরসালিন (৮)। তাঁরা সবাই  গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার কোয়ালদিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

শনিবার (১১ মে) সকাল ১১ টায় ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী নামক স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহেল বাকি।

আব্দুল্লাহেল বাকি জানান, ভাঙ্গা থেকে মোটরসাইকেলযোগে ফরিদপুর যাচ্ছিল বাবা-ছেলে ও তার ভাই। পথিমধ্যে ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী নামক স্থানে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মোরসালিনের মৃত্যু হয়। পরে আহত কাশেম ও নাজমুলকে ভাঙ্গা থেকে ফরিদপুর মেডিকেলে নেয়া হলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত শিশুর মামা আবু বক্কার জানান, তাঁর ভাগ্নে মুরসালিনকে ফরিদপুর শহরের একটি মাদরাসায় ভর্তি করতে নিয়ে যাওয়ার সময়ে পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রসঙ্গত, দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক ও মোটরসাইকেল উদ্ধার করে থানায় এনে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version