Connect with us

জাতীয় পার্টি

আমার কোনো ক্ষতি হলে দায়ী থাকবেন জি এম কাদের : এরিক এরশাদ

Published

on

আমার এবং আমার মা বিদিশা এরশাদের যদি কোনো ক্ষতি হয়, তাহলে এজন্য দায়ী থাকবেন আমার চাচা জিএম কাদের। আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়ার আবেদন জানাই। বললেন জাতীয় পার্টির প্রয়াত চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের ছেলে শাহাতা জারাব এরশাদ এরিক। 

বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এরিক এরশাদ। তিনি বলেন, আমার এবং মা বিদিশা এরশাদের বিরুদ্ধে চাচা জিএম কাদের কিছু মিথ্যা ও বানোয়াট নিউজ করাচ্ছেন। এসবের কারণে আমার ও মায়ের কিছু হলে একমাত্র দায়ী থাকবেন জিএম কাদের।

সংবাদ সম্মেলনে এরশাদ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান কাজী মামুনুর রশীদ বলেন, এরশাদ ক্ষমতায় থাকার পরও ২৭ বছর জীবিত ছিলেন। তিনি জীবিত থাকা অবস্থায় কেউ তার বিরুদ্ধে টাকা পাচারের অভিযোগ করেননি। তার বিরুদ্ধে যত মামলা হয়েছিল, প্রত্যেকটিতে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছিল। আজ তাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, কিছুদিন আগে আমরা প্রেস ক্লাবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের একটি স্মরণ সভা করেছিলাম। সেই সভায় আমরা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছিলাম। যখনি আমরা পার্টির চেয়ারম্যানের ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছি, তখনি কিন্তু এরশাদ, এরিক ও বিদিশাকে কেন্দ্র করে নিউজ করা হয়। জাপার ফেসবুক পেজ থেকে নিউজগুলোর প্রচার চালানো হয়। জাপা ও সারাদেশের মানুষ বিশ্বাস করেন এসব নিউজ ও ষড়যন্ত্রের সঙ্গে দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদের জড়িত।

দেশের একটি গণমাধ্যমে ‘পাসপোর্ট ও জন্মনিবন্ধনে বিস্ময়কর তথ্য: বিদিশার দুই পুত্রের জন্ম একদিনে, বাবা দুইজন!’ এই শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এই সংবাদ মিথ্যা দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করে এরশাদ ট্রাস্ট।

Advertisement

প্রকাশিত সংবাদের প্রসঙ্গ টেনে মামুন বলেন, এই নিউজটি মিথ্যা। এটি জাপার চেয়ারম্যান ও তার বনানীর কার্যালয় থেকে সাফলাই (যোগান) দেওয়া হয়েছে। আমরা এই নিউজের প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মামুন বলেন, এখন দেশে ‘লকডাউন’ চলছে। সাধারণ ভার্চুয়াল আদালতে মামলা করা যায় না। ফলে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আমরা এই গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব।

জাতীয় পার্টি

আওয়ামী লীগ জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে : জিএম কাদের

Published

on

আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন সেগুলো জনগণ আর বিশ্বাস করে না। বললেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে কাদের এসব কথা বলেন।

জিএম কাদের বলেন,  আওয়ামী লীগ আগে গাছের মতো ছিল। যেখানে জনগণ আশ্রয় নিতো। এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সামনের অর্থনৈতিক সংকট আরও প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। আর সেজন্যই সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত।

তিনি দাবি করেন, দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎকালের সর্বনিম্ন। এসব আমাদের জন্য অশুভ সংকেত। দেশে টাকা নেই, প্রতিদিন রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। দেশে বিনিয়োগ আসছে না। যে অর্থ আসে তা বিদেশে চলে যাচ্ছে। ফলে ডলারের বিপরীতে দেশীয় টাকার চরম অবমূল্যায়ন হচ্ছে। দিন দিন টাকার ভ্যালু কমে যাচ্ছে

প্রসঙ্গত, এর আগে সার্কিট হাউসে এসে পৌছালে প্রশাসন ও দলীয় নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগিত জানান।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয় পার্টি

‘রেলের ভাড়া বাড়ানো অযৌক্তিক ও অমানবিক’

Published

on

রেলের ভাড়া বৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। রেলের ভাড়ায় রেয়াত তুলে দেয়ার সমালোচনাও করেছেন তিনি। এছাড়া পূর্ব নির্ধারিত ভাড়া বহাল রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান জিএম কাদের।

শনিবার (৪ মে) এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।

জিএম কাদের বলেন, রেল সাধারণ জনগণের বাহন। ভাড়া অপেক্ষাকৃত কম ও নিরাপদ। বর্তমান বাজারে রেলের ভাড়া বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের জীবন যাত্রায় মারাত্মক বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতিতে দেশের মানুষের অবস্থা খারাপ। তার ওপর তীব্র তাপপ্রবাহে মানুষের স্বাভাবিক আয় ব্যহত হচ্ছে। এমন বাস্তবতায় রেলের ভাড়া বাড়ানো অযৌক্তিক ও অমানবিক। রেলপথে ভাড়া বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের চলাচলে অসহনীয় কষ্ট সৃষ্টি হবে। একই সঙ্গে দ্রব্যমূল্য আরেক দফা বেড়ে যাবে রেলের ভাড়া বৃদ্ধিতে।

তিনি বলেন, যারা রেলপথে চলাচল করে না তাদের জীবনেও এর বিরুপ প্রভাব পড়বে। আমরা আশা করছি রেলের রেয়াত বহাল রেখে সরকার রেলের ভাড়া সাধারণ মানুষের কাছে সহনীয় করে রাখবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয় পার্টি

জাতীয় পার্টির ওপর মানুষের আস্থা নেই : ফিরোজ

Published

on

জাতীয় পার্টির ওপর মানুষের আস্থা নেই। তারা এক গ্রুপ থেকে আরেক গ্রুপে যেতে পারবে, কিন্তু আস্থার সংকট আছে। বন্দনা করা ছাড়া জাতীয় পার্টির সামনে আর কোনো রাজনীতি নেই। একমাত্র বন্দনা করে সংসদে ঢোকা ও নিজের কিছু আখের গোছানো ছাড়া। বললেন, জাতীয় পার্টির একাংশের নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে  এসব কথা বলেন ফিরোজ রশিদ।

ফিরোজ রশিদ বলেন, অনেক ছোট দলের কথাও গুরুত্ব সহকারে ছাপানো হয়। কারণ তাদের রাজনীতি আছে। এজন্য জনগণ জাতীয় পার্টির ওপর মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি স্থানীয় সংসদ নির্বাচন বয়কট করেনি। কাউকে করতেও বলে নাই। যদি কারও ইচ্ছা থাকে তারা করবে। তাঁর দল স্থানীয় সংসদ নির্বাচনে মার্কা দিয়ে কোন হানাহানিতে যেতে চায় না।

তিনি আরও বলেন, আগামীতে বড় রাজনৈতিক দলের বাইরে কেউ টিকতে পারবেনা।  স্বাধীনভাবে রাজনীতি করার কোন সুযোগ থাকবেনা। একটি দল ছাড়া অন্য দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন।

Advertisement

জাতীয় পার্টির একাংশের এ নেতা বলেন,  আজ অর্থনৈতিক ও ব্যাংক খাতে বিপর্যয় নেমে এসেছে। বড় বড় ব্যাংকগুলো ছোট ছোট ব্যাংক গিলে খাচ্ছে। বড় বড় কোম্পানিগুলোতে অভ্যন্তরীণ কোন্দল লাগিয়ে তা গিলে খাওয়া হচ্ছে। এসব বিষয়ে আজ সংসদে কথা হচ্ছে না।

জাপা নেতা সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, জাতীয় পার্টিই মূল স্রোত।  অচিরেই বুঝতে পারবেন লাঙ্গল কার। রওশন এরশাদের নেতৃত্বে তাঁরা তাঁদের লক্ষ্যে পৌঁছাবেন বলে দাবি করেন এ জাপা নেতা।

প্রসঙ্গত, ২৭ এপ্রিলের নির্ধারিত পরিচিত সভা স্থগিত করে আজ থেকে পাঁচ দিনব্যাপী ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণে ১০টি স্থানে তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ জনসাধারণের মধ্যে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান জাপা নেতা কাজী ফিরোজ রশিদ।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version