Connect with us

জাতীয়

বিএসএমএমইউ’র ৩৪ বিভাগে নতুন চেয়ারম্যান

Published

on

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ৩৪ বিভাগে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গেল বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) নবনিযুক্ত চেয়ারম্যানদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।

মেডিসিন অনুষদের নতুন চেয়ারম্যানবৃন্দ হলেন: এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মুহম্মদ আবুল হাসানাত, কার্ডিওলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. এ কে এম ফজলুর রহমান, নেফ্রোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম, মনোরোগবিদ্যা বিভাগে অধ্যাপক ডা. নাহিদ মাহজাবিন মোরশেদ, রিউমাটোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মিনহাজ রহিম চৌধুরী, হেপাটোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. আইয়ুব আল মামুন, হেমাটোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. সালাহ উদ্দীন শাহ, প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগে অধ্যাপক ডা. একেএম মতিউর রহমান ভূঞা, ট্রান্সফিউশন মেডিসিন বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. আসাদুল ইসলাম এবং ক্লিনিক্যাল অনকোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল বারী।

শিশু অনুষদের নতুন চেয়ারম্যানবৃন্দ হলেন: নিওন্যাটোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. সঞ্জয় কুমার দে, শিশু বিভাগে অধ্যাপক ডা. সুরাইয়া বেগম, শিশু নেফ্রোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. আফরোজা বেগম এবং শিশু হেমাটোলজি অ্যান্ড অনকোলজি বিভাগে অধ্যাপক এ টি এম আতিকুর রহমান।

সার্জারি অনুষদের নতুন চেয়ারম্যানবৃন্দ হলেন: জেনারেল সার্জারি বিভাগে (সার্জিক্যাল অনকোলজিসহ) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমেদ, অবসটেট্রিক্স অ্যান্ড গাইনোকোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. বেগম নাসরীন, ইউরোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. ইসতিয়াক আহমেদ শামীম, এ্যানেসথেসিয়া, এ্যানালজেসিয়া অ্যান্ড ইনটেনসিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগে অধ্যাপক ডা. দেবাশীষ বনিক, অর্থোপেডিক সার্জারি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. শফিকুল আলম, কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অটোল্যারিংগোলজি- হেড অ্যান্ড নেক সার্জারি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. আজহারুল ইসলাম, শিশু সার্জারি বিভাগে অধ্যাপক ডা. এ কে এম জাহিদ হোসেন এবং ভাসকুলার সার্জারি বিভাগে ডা. মো. সাইফ উল্লাহ খান।

বেসিক সাইন্স ও প্যারা ক্লিনিক্যাল সাইন্স অনুষদের নতুন চেয়ারম্যানবৃন্দ হলেন: এনাটমি বিভাগে অধ্যাপক ডা. লায়লা আনজুমান বানু, ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিভাগে অধ্যাপক ডা. দেবতোষ পাল, ফার্মাকোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, ফিজিওলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. তাসকিনা আলী, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. মতিউর রহমান, ভাইরোলজি বিভাগে অধ্যাপক ডা. আফজালুন নেছা এবং মাইক্রোবায়োলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. শারমিন আহমেদ।

Advertisement

ডেন্টাল অনুষদের নতুন চেয়ারম্যানবৃন্দ হলেন: অর্থোডনটিক্স বিভাগে অধ্যাপক ডা. গাজী শামীম হাসান, ওরাল অ্যান্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারি বিভাগে অধ্যাপক ডা. মো. ওয়ারেছ উদ্দীন এবং প্রস্থোডনটিক্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মাহবুবুর রহমান।

নার্সিং অনুষদের গ্রাজুয়েট নার্সিং বিভাগের চেয়ারম্যান হলেন: অধ্যাপক মেবেল ডি. রোজারিও।

শেখ সোহান

জাতীয়

আশুলিয়া নয়, নতুন পরিকল্পনায় টঙ্গী যাবে মেট্রোরেল

Published

on

রাজধানী সবচেয়ে দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা মেট্রোরেল বর্তমানে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত যাত্রী আনা নেয়া করছে। এ রুটের বর্ধিতাংশ গিয়ে ঠেকবে কমলাপুরে। অন্যদিকে উত্তরার দিয়াবাড়ি থেকে একটি পথ সাভারের আশুলিয়া যাওয়ার কথা ছিল। তবে নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী আপাতত টঙ্গী পর্যন্ত বর্ধিত হচ্ছে মেট্রোরেলের ওই লাইন। এ পথ চালু হলে টঙ্গী থেকে কমলাপুর পর্যন্ত যাত্রা পথ হবে ৪৮ মিনিটের।

শুক্রবার (১০ মে) মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এম এ এন ছিদ্দিক গণমাধ্যমে বলেন, সাভারের আশুলিয়া পর্যন্ত মেট্রোরেল যাওয়ার কথা। কিন্তু নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী টঙ্গী পর্যন্ত বর্ধিত হচ্ছে মেট্রোরেলের লাইন। এমআরটি লাইন-৬ নির্মাণের সময়ই দিয়াবাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার পথ তৈরি করে রাখা হয়েছে ভবিষ্যতের কথা ভেবে। এরই মধ্যে বর্ধিত এ পথের সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। দ্রুতই নকশা চূড়ান্ত করে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হবে।

পরিকল্পনা ছিল পথটি আশুলিয়া পর্যন্ত নেয়ার। তবে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারণে নতুন এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি টঙ্গী রেলস্টেশন পর্যন্ত এই যুক্ত করা হবে বলে জানান মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

তিনি বলেন, মূলত টঙ্গী রেলস্টেশন এবং সড়ক জংশনকে সংযুক্ত করতে পারলে ওই অঞ্চলের মানুষের সুবিধা বাড়বে। এরই মধ্যে ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি শুরু হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আজও করোনা শনাক্ত ২২ জন

Published

on

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার ১৩৪ জনে। এ সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৯৪ জনে অবস্থান করছে।

শুক্রবার (১০ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১০ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৬০৭ জন।

উল্লেখ্য, গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৫৯৬ জনের নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশ।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

প্রত্যেক মানুষকে আর্থিকভাবে স্বচ্ছল করতে কাজ করছি : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

সরকার সকল দেশবাসীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল করতে বহুমাত্রিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। আমরা বহুমাত্রিক কর্মসূচি হাতে নিয়ে প্রত্যেক মানুষকে আর্থিকভাবে স্বচ্ছল করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শুক্রবার (১০ মে) টুঙ্গিপাড়ায় ‘আমার বাড়ি আমার খামার’ কর্মসূচির আওতায় দাঁড়িয়ারকুল সমবায় সমিতির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে সমবায় ছড়িয়ে দিতে হবে, খাদ্যের নিশ্চয়তা ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। সরকারে আসার পর থেকেই প্রচেষ্টা ছিল দেশের মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হবে। আমরা দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে অনেক উদ্যোগ নিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের নেয়া কর্মসূচিগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হলে দেশে কেউ গরীব থাকবে না। প্রতিটি এলাকায় সমবায় সমিতি গঠন করে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণে আওয়ামী লীগ নেতাদের আন্তরিক হতে হবে। সবাই যাতে নিজের পাঁয়ে দাঁড়াতে পারে, সে জন্য আমরা কাজ করছি।

পরে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় চত্বরে দরিদ্রদের মাঝে রিপার মেশিন, সার, ল্যাপটপ, ১০টি সাইকেল, ১০টি রিকশা ভ্যান, ৩০টি সেলাই মেশিন এবং ৩৮ জনকে ৪০ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান, ১০ জোড়া কবুতর এবং ৩৮ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেন।

Advertisement

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতির পিতার কনিষ্ঠ কন্যা ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা।

তিনি বলেন, সমবায় ব্যবস্থায় জমির মালিকানা পরিবর্তন হবে না এবং ফসলকে তিন ভাগে ভাগ করা হবে। প্রতিটি ফসলের একটি অংশ মালিক, কৃষকরা একটি অংশ এবং সমবায়ের কাছে একটি অংশ যায়।

সরকার প্রধান বলেন, আমরা শুধুমাত্র বর্তমানের জন্য নয়, ভবিষ্যতের জন্যও কাজ করছি। সর্বজনীন পেনশন স্কীমের সুবিধাভোগীদের ভবিষ্যত জীবন সুরক্ষিত করবে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version