Connect with us

ফুটবল

ঐতিহাসিক ১১ জুলাই: মেসি-রোনালদোর আক্ষেপ মোচনের দিন

Published

on

লিওনেল মেসি আর ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। যে দুটি নাম ফুটবল ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে তাদের লম্বা সময় ধরে চলা দ্বৈরথের কারণে। একে অন্যকে ছাড়িয়ে যাবার নেশা এবং একে অন্যের রেকর্ড ভাঙার নেশাতেই তো বছরের পর বছর বুঁদ হয়ে ছিল ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য একটা জায়গায় আক্ষেপ থেকেই গিয়েছিল। জাতীয় দলের হয়ে যেখানে রোনালদো উঁচিয়ে ধরেছিলেন শিরোপা, সেখানে মেসির গল্পটা বারবার ফাইনাল হৃদয় ভাঙার।
 
তবে মেসি পেরেছেন। আকাশি-নীল জার্সিটা পরেও যে শিরোপা উঁচিয়ে ধরার ক্ষমতা রাখেন সেটা প্রমাণ করলেন। সে মহন্দ্রক্ষণের জন্য অবশ্য মেসিকে অপেক্ষা করতে হয়েছে পাক্কা ১৬ বছর! আর কাঙ্ক্ষিত সেই দিনটির তারিখ ১১ জুলাই। ঠিক সেই দিনে, যেদিন দেশের হয়ে প্রথম শিরোপার স্বাদ নিয়েছিলেন তারই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রোনালদো। যেদিন পর্তুগীজ তারকা দেশকে দিয়েছিলেন প্রথম ইউরো জয়ের স্বাদ।  

পাঁচ বছর আগে এই দিনে। ১১ জুলাই। প্রথমবারের মতো ইউরো চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল রোনালদোর পর্তুগাল। যা ছিল এই পর্তুগীজ তারকার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের প্রথম শিরোপা। এরপর অবশ্য ২০১৯ সালে উয়েফা ন্যাশনস লিগের শিরোপাও জিতেছেন পর্তুগীজ সুপারস্টার। তবে দেশের হয়ে আক্ষেপ মোচনের দিন ছিল ইউরো জয়টাই।

রোনালদোর ইউরো জয়ের পাঁচ বছর কেটে গেছে। এই সময় ব্যবধানে মেসি হেরেছেন তিনটি কোপা ফাইনাল। মেসি-রোনালদো বিতর্কে বারবার সামনে চলে আসা যে প্রশ্ন, আর্জেন্টিনার হয়ে মেসির অবদান নিয়ে যে সংশয়, তাতে ইতি টেনেছে। রোনালদোর মতো সেই ১০ জুলাইতেই প্রথম আন্তর্জাতিক শিরোপা জয় মেসির।  

তবে স্থানীয় সময় অনুযায়ী, দুইটি ম্যাচই হয়েছে ১০ জুলাই। ২০১৬ সালের ১০ জুলাই ফ্রান্সের সময় রাত ৯টায় শুরু হয়েছিল ফ্রান্স-পর্তুগালের মধ্যকার ফাইনাল। কিন্তু বাংলাদেশের সময়ে সেই ম্যাচের শুরুর ক্ষণ ছিল ১১ জুলাই রাত ১ টা। 

ঠিক একইভাবে আজকের ফাইনাল ম্যাচটি শুরু হয়েছে ব্রাজিল সময় অনুযায়ী ১০ জুলাই রাত ৯টায়। কিন্তু বাংলাদেশ সময়ে ম্যাচটি শুরু হয়েছে ১১ জুলাই সকাল ৬ টায়। অর্থাৎ বাংলাদেশ সময়ে ১১ জুলাই, তবে স্থানীয় সময় অনুযায়ী ১০ জুলাই মেসি-রোনালদোর আন্তর্জাতিক শিরোপার আক্ষেপ মিটেছে।

Advertisement

এএ

ফুটবল

বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে ব্রাজিল

Published

on

ইতিহাস গড়ল ব্রাজিল। প্রথমবারের মতো কোনো দক্ষিণ আমেরিকার দেশ হিসেবে নারী বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে দেশটি। আগামী ২০২৭ সালে অনুষ্ঠিত হবে ফিফা উইমেন’স বিশ্বকাপ। যেখানে ইউরোপের ৩ টি দেশ আয়োজক হিসেবে থাকার চেষ্টা করেছে। তবে ভোটাভুটি শেষে ব্রাজিলের হাতেই দায়িত্ব দেওয়া হলো।

শুক্রবার (১৭ মে) সিঙ্গাপুরের ব্যাংককে অনুষ্ঠিত হয় ফিফার বার্ষিক কংগ্রেস। যেখানে বিপুল ভোটাভুটির আয়োজন হয়। বিশ্বকাপ আয়োজনের দৌড়ে ব্রাজিল ছাড়াও বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি (বিএনজি)- এই তিন দেশ ছিল। তারা চেয়েছিল নিজেদের যৌথ আয়োজনে টুর্নামেন্টটি করতে।

ভোটাভুটির দিকে তাকালে দেখা যায়, ব্রাজিল ১১৯ টি ভোট পেয়েছে। অন্যদিকে ইউরোপের তিন দেশের যৌথ আয়োজনে ৭৮ টি ভোট পড়ে। প্রথমবারের মতো লাতিন আমেরিকার আয়োজনে নারী বিশ্বকাপ হবে। এ ব্যাপারে ফিফা সভাপতি জানিয়েছেন, “ব্রাজিলকে অভিনন্দন। ব্রাজিলে আমাদের সেরা একটি বিশ্বকাপ হবে। সেই সাথে বিএনজি’কেও ধন্যবাদ জানাই। তারা ভোটে দারুণ ছিল।”

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

সবচেয়ে বেশি আয় ফুটবলার রোনালদোর

Published

on

বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আয় করা ক্রীড়াবিদ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। চতুর্থবারের মতো তালিকার শীর্ষে এই ফুটবলার। ফোর্বস খেলোয়াড়দের আয়ের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। সম্প্রতি সেখানে দেখা যায়, রোনালদো গত এক বছরে ২৬ কোটি মার্কিন ডলার আয় করেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় তা ৩ হাজার ৪৭ কোটি টাকারও বেশি।

ক্রীড়াবিদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন স্পেনের গলফার জন রাম, তৃতীয় স্থানে আর্জেন্টিনা ফুটবলার লিওনেল মেসি। সাধারণত খেলোয়াড়দের বেতন, বোনাস, স্পনসর- ইত্যাদি বিবেচনা করা হয় উক্ত আয়ের তালিকা করতে। সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে ২০২৩ সালে যোগ দেন রোনালদো। যেখান থেকে বছরে ২০ কোটি মার্কিন ডলার বেতন পান তিনি। এছাড়াও মাঠের বাইরে থেকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন এবং স্পনসর থেকে ৬ কোটি মার্কিন ডলার আয় তার।

এদিকে গলফার রামের বার্ষিক আয় ২১ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার। অন্যদিকে তৃতীয় স্থানে থাকা মেসি যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মিয়ামি থেকে বছরে সাড়ে ৬ কোটি মার্কিন ডলার আয় করেন। এছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানির সাথে চুক্তি এবং স্পনসর থেকে ৭ কোটির মতো আয় আছে তার। মোট আয়ের দিকে তাকালে প্রায় সাড়ে ১৩ কোটির মতো আয় আছে এই ফুটবলারের।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ইউরোর জন্য দল ঘোষণা করলো জার্মানি

Published

on

কোচ হুলিয়ান নাগেলসম্যানের তত্ত্বাবধানে ইউরো ২০২৪ এর জন্য ২৭ সদস্যের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করেছে জার্মানি। দলটিতে সুযোগ হয়নি ম্যাট হামেলস, হুলিয়ান ব্রান্ডটের। এছাড়াও লিওন গোরেৎজকেও বাদ রাখা হয়েছে এই দল থেকে। অবসর ভেঙে ফেরা টনি ক্রুসের সুযোগ হয়েছে এখানে। তবে হামেলস, ব্রান্ডটের না থাকা কিছুটা অবাক করার মতো বটে।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চলতি মৌসুমে হামেলস ও ব্রান্ডটের অবদান ছিল অনেকখানি। বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড এখন লিগের ফাইনালে অবস্থান করছে। যেখানে উঠতে এই দুই ফুটবলারের খাটুনি চোখে পড়েছে। হামেলস ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ-জয়ী দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।

জার্মানির দলটিতে ৪ জন গোলরক্ষক রাখা হয়েছে। কোচ নাগেলসম্যান জানিয়েছেন, মূলত ওয়ার্কলোড কমাতে এভাবে দল গঠন করা হয়েছে। মূল দলে যাতে ২২ জন খেলোয়াড় খুব ভালোভাবে পেয়ে যায় জার্মানি, এমন পরিকল্পনা কোচের। এই দলটিতে বায়ার্ন মিউনিখের খেলোয়াড়দের আধিক্য দেখা যায়। মিউনিখ থেকে ৬ জন, বায়ার লেভারকুসেন থেকে ৩ জন, বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড থেকে ২ জন খেলোয়াড় আছে। বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ থেকেও ২ জন করে খেলোয়াড় আছে। উল্লেখ্য যে, লেভারকুসেন চলতি মৌসুমের শিরোপা-জয়ী দল।

সর্বশেষ ২০২৩ ইউরোতে ভালো করেনি জার্মানি। এর আগে ২০২১ সালে শেষ ১৬ তে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল দলটির। আগামী ১৪ জুন টুর্নামেন্টের শুরুর ম্যাচটি খেলতে স্কটল্যান্ডের মুখোমুখি হবে জার্মানি। এরপর ১৯ জুন হাঙ্গেরি এবং ২৩ জুন সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে তারা।

 

Advertisement

জার্মানির প্রাথমিক দল:

গোলকিপার: অলিভার বাউমান, ম্যানুয়েল নয়্যার, আলেক্সান্ডার নুবেল, মার্ক-আন্দ্রে টার স্টেগান।
ডিফেন্ডার: ভালদেমার অ্যান্টন, বেঞ্জামিন হেনরিকস, জশুয়া কিমিখ, রবিন কচ, ম্যাক্সিমিলিয়ান মিটেলস্টাড, ডেভিড রাউম, আন্তোনিও রুডিগার, নিকো শ্লটারবেক, জোনাথান টাহ।
মিডফিল্ডার: রবার্ট আনড্রিখ, ক্রিস ফুরিখ, পাসকাল গ্রো, ইকলায় গুনদোয়ান, টনি ক্রুস, জামাল মুসিয়ালা, আলেক্সান্দার পাভলোভিচ, লেরয় সানে, ফ্লোরিয়ান ভার্টজ।
ফরোয়ার্ড: ম্যাক্সিমিলিয়ান বেইয়ের, নিকলাস ফুলক্রুগ, কাই হাভার্টজ, টমাস মুলার ও ডেনিস উনদাব।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version