Connect with us

অর্থনীতি

টানা ৩ মাস দাম বৃদ্ধি পেলো স্বর্ণের

Published

on

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম আরও বেড়ে চলছে। এবার নিয়ে টানা ৩ মাস এ মূল্যবান ধাতুটির মূল্য বৃদ্ধি পেলো। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলারের দর কমেছে। পাশাপাশি দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড) সুদের হার কমাতে পারে। এই প্রত্যাশায় স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের স্পট দর বেড়েছে শূন্য দশমিক ২৩ শতাংশ। প্রতি আউন্সের দাম স্থির হয়েছে ১ হাজার ৯২৩ ডলার ২৩ সেন্টে।

অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের সরবরাহ মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। আউন্সপ্রতি যার দর নিষ্পত্তি হয়েছে ১ হাজার ৯৪৩ ডলার ৬০ সেন্টে।

এদিন মার্কিন ডলার সূচক আরও কমেছে। এ নিয়ে টানা ৪ মাস প্রধান বৈশ্বিক মুদ্রার দাম কমলো। এতে অন্যান্য মুদ্রা ধারণকারীদের কাছে অধিক আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে স্বর্ণ। ফলে ব্যাপক চাঙা হয়েছে বুলিয়ন মার্কেট।

শিকাগোর ব্লু লাইন ফিউচার্সের প্রধান বাজার কৌশলবিদ ফিলিপ স্ট্রেইবল বলেন, চলতি সপ্তাহে বেশ কয়েকটি অর্থনৈতিক ইভেন্ট আছে। আপাতত সেদিকে নজর দিচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে স্বর্ণের মূল্য বাড়ছে। আগামীতে অস্থির হতে পারে বিশ্ববাজার।

Advertisement

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে টানা ৪বার ৭৫ বেসিস পয়েন্ট সুদের হার বাড়ায় তারা। রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধে বিশ্বজুড়ে খাদ্যশস্য সরবরাহ ব্যাহত হয়। এতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। মূলত তা নিয়ন্ত্রণেই এই পথে হাঁটেন ইউএস নীতি-নির্ধারকরা।

তবে গত ডিসেম্বরে সেই হার নেমে আসে ৫০-এ। এবার ফেডের আরও কমার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। যেটা হতে পারে ২৫ বেসিস পয়েন্ট। সুদহার কমাতে পারে ইউরোপিয়ান কেন্দ্রীয় ব্যাংকও (ইসিবি)। ৭৫ থেকে ৫০ বেসিস পয়েন্টে পৌঁছতে পারে তারা।

অর্থনীতি

প্রথম ১০ দিনে প্রবাসী আয় ৮১ কোটি ডলার

Published

on

চলতি মাসের প্রথম ১০ দিনে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ৮১ কোটি ৩৭ লাখ মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৮ কোটি ১৩ লাখ ডলার। এদিকে গেলো এপ্রিল মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। গেলো মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

রোববার (১২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, মে মাসের প্রথম ১০ দিনে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। আর গত এপ্রিল, মার্চ, ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারির প্রথম ১০ দিনে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল যথাক্রমে ৭৩ কোটি ১০ লাখ, ৬৭ কোটি ৯০ লাখ , ৭১ কোটি ৮০ লাখ ও ৭৬ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে প্রবাসী আয় প্রবাহ।

মে মাসের প্রথম ১০ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৭১ কোটি ৫১ লাখ ৩০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, ৪ থেকে ১০ মে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৬৬ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। আর মে মাসের ১ থেকে ৩ তারিখ দেশে এসেছে ১৪ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার।

Advertisement

উল্লেখ্য, চলতি অর্থবছরে ফেব্রুয়ারিতে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

চামড়া ব্যবসায়ীদের ঋণ পেতে সুপারিশ করবে শিল্প মন্ত্রণালয়

Published

on

চামড়া শিল্পের বিশাল সম্ভাবনা কাজে লাগাতে আসন্ন ঈদুল আজহায় চামড়া ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীদের জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। চামড়া ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে সহজ শর্তে ঋণ পেতে সুপারিশ করা হবে। ঈদকে কেন্দ্র করে আগামী ৭-৮ মাস যেন তারা ব্যবসা করতে পারে এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর চিঠি ইস্যু করা হবে বলেও জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ন।

রোববার (১২ মে) শিল্প মন্ত্রণালয়ে চামড়া শিল্পখাতের উন্নয়নে সুপারিশ প্রদান ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত টাস্কফোর্স কমিটির ৭ম সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিগত বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে আসন্ন ঈদুল আজহার সময় চামড়ার সঠিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে। এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে খোলা মন নিয়ে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, আগের চেয়ে অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে ট্যানারি শিল্প নগরী। এবার ঈদেও আমরা পরিকল্পনা নিয়ে আগাচ্ছি। আশা করি ঈদে বাড়তি চাপ হবে না।

নূরুল মজিদ বলেন, যেহেতু কোরবানি সামনে, ব্যবসায়ীরদের আর্থিক অবস্থাও খুব ভালো না। এক্ষেত্রে ক্যাপিটাল শর্টফল যাতে না হয় সে বিষয়ে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর চিঠি ইস্যু করবো। এতে করে আগামী ৭/৮ মাসের জন্য ব্যবসায়ীরা অর্থ সহায়তা পান। আর ব্যাংকের চলমান ঋণ থাকবে ব্যাংকের পলিসি অনুযায়ী।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

টানা চতুর্থবারের মতো বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম। স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৩১ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮১ টাকা হয়েছে রোববার (১২ মে) থেকে এই দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।

শনিবার (১১ মে) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে নতুন করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পরবর্তীতে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা রোববার (১২ মে) থেকে কার্যকর হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৮৩১ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮১ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৭৫৯ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৫১৪ টাকা বাড়িয়ে ৯৫ হাজার ৯৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ২৩৮ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৩৩৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

Advertisement

এদিকে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version