Connect with us

ক্রিকেট

টেস্ট সিরিজ বাঁচাতে বাংলাদেশের দরকার ২৩১ রানের

Published

on

তাইজুল ইসলাম ও নাইম হাসানের স্পিন ঘূর্ণিতে দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৭ রানে গুটিয়ে গেছে সফররত ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাই মিরপুর টেস্টে জয় পেতে বাংলাদেশের টার্গেট দাঁড়ায় ২৩১ রানের। 

এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৪৫ রান। তামিম ইকবাল ৩২ রানে ও সৌম্য সরকার ১১ রানে অপরাজিত আছেন।

চতুর্থদিনের সকালেই ক্যারিবীয় শিবিরে আঘাত হানেন আবু জায়েদ রাহি। আগের দিনে নাইটওয়াচম্যান জোমেল ওয়ারিক্যানকে দলীয় ৫০ রানে এলবির ফাঁদে ফেলেন তিনি। এরপর দলীয় ৬২ রানে কাইল মায়ার্সকে এলবির ফাঁদে ফেলে দিনের দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটান রাহি। দলীয় ৭৩ রানে তাইজুলের বলে লিটনের দুর্দান্ত স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হয়ে ফেরেন ব্ল্যাকউড।  

৭ম উইকেটে বোনার- সিলভাকে নিয়ে চেষ্টা করছিলেন ধাক্কা সামাল দিতে। কিন্তু লাঞ্চের পরই সিলভাকে সৌম্যর ক্যাচ বানিয়ে জুটি ভাঙেন তাইজুল। তখন ক্যারিবীয়দের দলীয় রান ১০৪। এরপর ১১৪ রানের মাথায় শান্তর ক্যাচ বানিয়ে আলজারি জোসেফকে ফেরত পাঠান তাইজুল। এটি ছিল তাইজুলের ৪র্থ শিকার। দলীয় ১১৬ রানে বোনার নাইমের বলে সরাসরি বোল্ড হয়ে ফেরেন ব্যক্তিগত ৩৮ রানে। দলীয় ১১৭ রানে কর্ণওয়ালকে মুশফিকের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান নাইম।

এএ

Advertisement

ক্রিকেট

ভারতীয় বোলারদের বিপক্ষে ঘোরতর অভিযোগ ইনজামামের

Published

on

ভারতীয় বোলারদের দিকে পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক ইনজামাম-উল-হক অভিযোগ তুলেছেন। বিশেষ করে পেসার আর্শদ্বীপ সিংয়ের কথা আলাদা করে বলেছেন ইনজামাম। মূলত বল টেম্পারিং করার দিকে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের ম্যাচে একটি নির্দিষ্ট সময়ের কথা উল্লেখ করেছেন।

ভারতীয় বোলাররা দারুণ করে যাচ্ছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। বিশেষ করে জাসপ্রীত বুমরাহ, আর্শদ্বীপদের কথা বলতে হয়। যারা ভারতের জয়ে একের পর এক ভূমিকা রেখেছেন। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে অপরাজিত রোহিত শর্মার দল।

পাকিস্তানের একটি টেলিভিশন চ্যানেলে কথা বলতে গিয়ে ইনজামাম বলেন, ‘আর্শদ্বীপ সিং, সে যখন ১৫তম ওভারে বল করছিল, বল রিভার্স করছিল। এটা কী নতুন বলে জন্য খুব বেশি তাড়াতাড়ি ছিল না? এর মানে হচ্ছে বলটা ১২ বা ১৩তম ওভারের দিকে রিভার্স সুইং হওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল। আম্পায়ারদের এই ব্যাপারগুলোর দিকে চোখ খোলা রাখা দরকার, এটা যদি পাকিস্তানি বোলারদের ক্ষেত্রে হতো, এটা অনেক বড় এক ইস্যু হতো। আমরা রিভার্স সুইং খুব ভালোই জানি। আর্শদ্বীপ যদি ১৫তম ওভারে বল করতে আসে এবং বল রিভার্স করানোর শুরু করে, মানে হচ্ছে এর আগে বিশেষ কিছু কাজ হয়ে গেছে।’

ইনজামাম এর সাথে একই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার সেলিম মালিক। মালিকও একই প্রসঙ্গে নিজের মতামত দেন। পাশাপাশি বলেন, ভারতের মতো দল খেললে এসব জিনিস কেউ দেখে না। বরং চোখ বন্ধ করে রাখা হয়।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শান্ত

Published

on

বাংলাদেশ দলের কাছে সমর্থকদের এখন বড় আশা। শুধুমাত্র এক বা দুইটি জয়ে তারা সন্তুষ্ট নন। তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার সুযোগ অন্তত দর্শকেরা নিতে চান না। তারা চান আরও বড় কিছু। এমন কিছু, যা নতুন। সুপার এইটে দুই ম্যাচ হেরেও বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলার সুযোগ এসেছিল বাংলাদেশের সামনে। যা পূরণ হয়নি। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ক্ষমা চাইলেন দেশের কাছে।

হতাশ দর্শকেরা হয়েছেন বটেই!

এতটুকু ক্রিকেট দলের না বোঝার কোনো কারণ নেই। ক্রিকেট-পাগল জাতি বলে কথা। যে সমীকরণে সেমিতে যাওয়ার সুযোগ ছিল টাইগারদের জন্য, সেটা তো হয়নি- শেষমেশ ম্যাচটিতেও পেতে হয়েছে পরাজয়ের স্বাদ।

সংবাদ সম্মেলনে শান্ত বলেন, ‘পুরো টুর্নামেন্ট নিয়ে আমি বলব, আমরা সবাইকে হতাশ করেছি। আমাদের খেলা যারা অনুসরণ করেন, যারা আমাদের সব সময় সমর্থন করেন, তাদের আমরা হতাশ করেছি। পুরো দলের পক্ষ থেকে আমি তাদের কাছে ক্ষমা চাইছি।’

বাংলাদেশ দল টুর্নামেন্ট জুড়ে খারাপ ব্যাটিং প্রদর্শনী দিয়েছে। ম্যাচ শেষে সেই কথাও তুললেন শান্ত। ব্যাটারদের দায় দিলেন। দর্শকদের হতাশ করেছে দলের ব্যাটাররা, সেই কথাও জানিয়েছেন। শেষমেশ দলের পক্ষ থেকে নিজে ‘সরি’ বলেছেন শান্ত।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

বাংলাদেশের ম্যাচের পর যা বললেন মাশরাফি

Published

on

সবকিছুর পরও সুযোগ এসেছিল বাংলাদেশের কাছে। সে সুযোগ কাজে লাগানোর চেষ্টা কতটুকু করতে পারলো দল, তা এক প্রশ্ন। শুরুতে ফিল্ডিং করতে নেমে আফগানিস্তান দলকে ১১৫ রানে আটকে রাখে বাংলাদেশি বোলাররা। সেই রান টপকে যেতে হতো ১২.১ ওভারে। তবেই সেমি নিশ্চিত হতো বাংলাদেশের। বাংলাদেশ ম্যাচটি হেরেছে, যা নিয়ে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা মন্তব্য করেছেন।

নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক) একটি পোস্ট করেছেন মাশরাফি। তিনি লিখেছেন, ‘এই ম্যাচ ১২.১ ওভারে জেতার জন্যই খেলা উচিত ছিল বাংলাদেশের। আর সেটি করতে গিয়ে যদি ৫০ রানেও অলআউট হতো দল দর্শকরা সেটিকে সহজভাবে নিতো। আর যদি এই ম্যাচ জিততাম, বিবেকের কাছে হেরে যেতাম। এই ম্যাচ আর দশটা ম্যাচের মতো ছিল না আমাদের কাছে। এটা ছিল ইতিহাস গড়ার সমান। এরপরও অবশ্যই আশা দেখি বা দেখবো ইনশাআল্লাহ।’

বাংলাদেশ দল সমীকরণ মেলাতে পারেনি। জিততেও পারেনি। সুপার এইটে শূন্য হাতে বিদায় নিতে হলো দলটিকে। এই পর্বে প্রথম দুই ম্যাচ হারার পরেও যে সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেই সুযোগ কাজে লাগানো হলো না দলটির।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version