Connect with us

ফুটবল

ভ্যালেন্সিয়াকে ২-০ গোলে হারালো রিয়াল মাদ্রিদ

Published

on

রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে অসংখ্য সুযোগ নষ্টের খেসারত দিতে হয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদকে। ড্র নিয়েই মাঠে ছড়তে হয়েছিল স্প্যানিশ জায়ান্টদের। তবে বৃহস্পতিবার জয়ে ফিরলো তারা। ধীরগতির প্রথমার্ধের পর দু’দলের গতির ধার বাড়ে মূলত ৫০ মিনিটের পর। শেষদিকে রাফ ট্যাকলের কারণে দশ জনের দলে পরিণত হয় ভ্যালেন্সিয়া। ১০ জনের ভ্যালেন্সিয়াকে ২-০ গোলে হারিয়ে লা লিগার শীর্ষ দল বার্সেলোনার সঙ্গে ব্যবধান কমালো।

১৯ ম্যাচে ৪৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রিয়াল। সব প্রতিযোগিতায় ১৪ ম্যাচ অজেয় বার্সেলোনা বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের চেয়ে ৫ পয়েন্টে এগিয়ে থেকে শীর্ষে।

প্রথমার্ধেই বেশ কয়েকটি ভালো সুযোগ তৈরি করেন ভিনিসিয়াস জুনিয়র, করিম বেনজেমা ও মার্কো অ্যাসেনসিওরা। এর মধ্যে অ্যান্তনিও রুডিগার একবার বল জালেও পাঠান। বারবার ‍ভুল পাসের খেসারত দিতে হয় বেনজেমাদের।

৫২ মিনিটে প্রথমবার গোলমুখ খোলেন অ্যাসেনসিও। ভ্যালেন্সিয়ার ডি বক্সে থাকা বেনজেমা জটলার ভেতর শট নেওয়ার সুযোগ না থাকায় এগিয়ে দেন বাইরে থাকা অ্যাসেনসিওকে। বাঁ পায়ের শটে দূরের পোস্ট দিয়ে বল জালে পাঠান স্প্যানিশ অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার। ৫৪ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ভিনিসিয়াস জুনিয়র।

৭২ মিনিটে আক্রমণে ওঠা ভিনিসিয়াসকে সামনে থেকে ট্যাকল করেন গ্যাব্রিয়েল পলিস্তা। মাটিতে পড়ে গিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে উঠে দাঁড়িয়ে পলিস্তার দিকে তেড়ে যান ভিনিসিয়াস, হাতাহাতির অবস্থা হয় দু’দলের খেলোয়াড়দের মধ্যেও। রেফারি পলিস্তাকে লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ থেকে বের করে দেন।

Advertisement

ম্যাচের ৬০ মিনিটে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মাঠ ছেড়েছেন অধিনায়ক বেনজেমা।

ফুটবল

ম্যানসিটির সাথে আর্সেনালের পার্থক্য দেখালেন রদ্রি

Published

on

প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জিতেছে ম্যানচেস্টার সিটি। টানা ৪ বারের মতো এই অর্জন নিজেদের করে নিলো ইতিহাদের সৈন্যরা। পেপ গার্দিওয়ালার জন্যেও সময়টা অনেক বেশি আনন্দের। এদিকে ম্যানসিটি মিডফিল্ডার রদ্রিগো হার্নান্দেজ কথা বলেছেন আর্সেনালকে নিয়ে। তিনি মনে করেন, আর্সেনালের সাথে মানসিকতার পার্থক্য ছিলো তার দলের।

জিততে গেলে মানসিকভাবে শক্ত হওয়া খুব জরুরি। এটা ঠিক শক্ত না বলে, জয়ের প্রতি দারুণ আকাঙ্ক্ষা থাকা বলা ভালো। যেখানে আর্সেনাল ব্যর্থ হয়েছে বলে মত রদ্রির।

রবিবার (১৯ মে) রাতের ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামের সাথে ৩-১ গোলে জিতেছে সিটি। তাতে আর কোনোদিকে তাকাতে হয়নি তাদের। শিরোপা নিশ্চিত হয়ে গেছে তখনই। অন্যদিকে আর্সেনাল জিতেছিল ২-১ গোলে এভারটনের বিপক্ষে, কিন্তু তাতে কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছানো হয়নি তাদের।

এই কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছানোর জন্য কী করতে হয়? ‘অপটাস স্পোর্টস’ এর সাথে আলাপ করতে গিয়ে সিটি মিডফিল্ডার রদ্রি জানান, “সত্যি বলতে আমি মনে করি, এটা এখানে আছে (নিজের মাথায় ইঙ্গিত করেন)। এটা মানসিকতা। লিগ-জুড়ে অনেক ‘গ্রেট’ খেলোয়াড় আছে, সব ক্লাবেই আছে। আর্সেনালও যোগ্য ছিল। তারা এক অবিশ্বাস্য মৌসুম কাটিয়েছে। কিন্তু আমি মনে করি পার্থক্যটা ছিল এখানে (আবারও মাথায় দেখান)।

এই মিডফিল্ডার আরও যোগ করেন, “তারা যখন ইতিহাদে আসলো, আমি তাদের দেখলাম এবং বললাম; আহ! এই লোকেরা, তারা আমাদের হারাতে চায় না। তারা শুধু একটা ড্র চায়। আর এই মানসিকতা, আমার মনে হয় না আমরা এটা একইভাবে করতাম। এবং আমরা তাদের ধরে ফেললাম।”

Advertisement

যেকোনো খেলায় মানসিকতা অনেক বড় ভূমিকা রাখে। চিন্তাভাবনায় জয়ের আকাঙ্ক্ষা না থাকলে, দিন নিজেদের করা কঠিন হয়ে যায়। রদ্রি হয়তো সাহসিকতার সাথে সেই মানসিকতার পার্থক্য বড় করে দেখালেন শিরোপা উৎসবের পর।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ব্রাজিল দল থেকে ছিটকে গেলেন এডারসন, যুক্ত হলেন নতুন চারজন

Published

on

টটেনহামের বিপক্ষে চোখের চোটের পড়ে কোপা আমেরিকার জন্য ব্রাজিল দল থেকে ছিটকে গেছেন ম্যানচেস্টার সিটির গোলরক্ষক এডারসন।  তার জায়গায় ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়র কোপা আমেরিকার দলে নিয়েছেন সাও পাওলোর গোলরক্ষক রাফায়েলকে।

দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা কনমেবল কোপা আমেরিকার জন্য ২৬ জনের স্কোয়াড গড়ার বিষয়টি অনুমোদন দিয়েছে।  এর আগে ব্রাজিলের কোচ কোপা আমেরিকার জন্য ২৩ জনের দল ঘোষণা করায় এডারসনের পরিবর্তন ছাড়াও দলে আরও তিন ফুটবলার যুক্ত হয়েছেন।

তারা হলেন জুভেন্টাসের ডিফেন্ডার ব্রেমের, আতালান্তার মিডফিল্ডার এদেরসন ও পোর্তোর ফরোয়ার্ড পেপে। এদেরসন চোট পেয়েছিলেন গত সপ্তাহে।

কোপা আমেরিকার আগে ৯ ও ১৩ জুন যথাক্রমে মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে দুটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলবে ব্রাজিল।  মহাদেশীয় প্রতিযোগিতাটিতে ব্রাজিলের অভিযান শুরু হবে ২৪ জুন কোস্টারিকার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে।  গ্রুপ ‘ডি’তে ব্রাজিলের অপর দুই প্রতিপক্ষ কলম্বিয়া ও প্যারাগুয়ে।

 

Advertisement

কোপা আমেরিকার ব্রাজিল দল

গোলকিপার: আলিসন, রাফায়েল, বেন্তো।

 

ডিফেন্ডার: বেরালদো, এদের মিলিতাও, গ্যাব্রিয়েল, মারকিনিওস, দানিলো, ইয়ান কৌতো, গিলের্মে আরানাল, ওয়েন্দেল, ব্রেমের।

 

Advertisement

মিডফিল্ডার: আন্দ্রেয়াস পেরেইরা, ব্রুনো গিমারেজ, দগলাজ লুইজ, হোয়াও গোমেজ, লুকাস পাকেতা, এদেরসন।

 

ফরোয়ার্ড: এনদ্রিক, ইভানিলসন, গ্যাব্রিয়েল মার্তিনেল্লি, রাফিনিয়া, রদ্রিগো, সাভিনিও, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, পেপে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

কিংবদন্তিদের তালিকায় আর্লিং হালান্ড

Published

on

কিংবদন্তিদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন নরওয়েজীয় স্ট্রাইকার আর্লিং হালান্ড। মৌসুমের শুরু থেকেই দারুণ কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ম্যানচেস্টার সিটির এ তারকা। একের পর এক গোল করে যাচ্ছিলেন নরওয়েজিয়ান এই তরুণ ফুটবলার। পুরো মৌসুম জুড়ে দারুণ খেলার স্বীকৃতিও অবশেষে পেয়ে গেছেন হালান্ড। ২৭ গোল করে টানা দ্বিতীয়বারের মতো প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলে গোল্ডেন বুট জিতেছেন তিনি। ম্যানচেস্টার সিটিতে এসে ‘গোলমেশিন’ তকমা জুড়ে গেছে আর্লিং হালান্ডের সঙ্গে।

নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেলসির কোল পালমারকে পেছনে এই পুরস্কার জিতে নেন হালান্ড। সদ্য সমাপ্ত প্রিমিয়ার লিগ মৌসুমে ২২ গোল করেছেন পালমার। সে হিসেবে এই ইংলিশ তারকা থেকে ৫ গোল বেশি করেছেন হালান্ড।

গতকাল মৌসুমের শেষ ম্যাচে ওয়েস্টহ্যাম ইউনাইটেডকে হারিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নিশ্চিত করেছে সিটি। অপরদিকে এভারটনের বিপক্ষে জয় পেলেও তা কোনো কাজে আসেনি আর্সেনালের। তাদের থেকে ২ পয়েন্ট বেশি নিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছে সিটি।

শুধু অর্জন নয়, মৌসুম জুড়ে নানা সমালোচনার মুখেও পড়েছিলেন হালান্ড। বিশেষ করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক অধিনায়ক রয় কেন তাকে ‘দ্বিতীয় শ্রেণির লিগ খেলোয়াড়’ বলে উল্লেখ করেছেন।

তবে কেনের সমালোচনার জবাব দিয়েছেন সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা। হালান্ড বিশ্বের সেরা স্ট্রাইকার বলে দাবি করেছেন তিনি।

Advertisement

প্রিমিয়ার লিগে টানা গোল্ডেন বুট পাওয়া খেলোয়াড়

দল                                                       মৌসুম
অ্যালান শিয়ারার     ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স, নিউক্যাসল ইউনাইটেড                   ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৫-৯৬, ১৯৯৬-৯৭
মাইকেল ওয়েন           লিভারপুল                                                   ১৯৯৭-৯৮, ১৯৯৮-৯৯
থিয়েরি অঁরি               আর্সেনাল                                                   ২০০৩-০৪, ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬
রবিন ফন পার্সি         আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড                         ২০১১-১২, ২০১২-১৩
মোহাম্মদ সালাহ         লিভারপুল                                                  ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭
হ্যারি কেইন              টটেনহাম                                                      ২০১৭-১৮, ২০১৮-২০১৯
আর্লিং হালান্ড         ম্যানচেস্টার সিটি                                                  ২০২২-২৩, ২০২৩-২৪

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version