Connect with us

ক্রিকেট

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে টাটা দিলেন ফিঞ্চ

Published

on

টেস্ট খেলেন না, ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছিলেন একবছর আগে। এবার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকেও সরে দাঁড়ালেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ। তার অধীনেই  ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল অজিরা।

গেলো বছর ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হয় অস্ট্রেলিয়া।

টুর্নামেন্টের পরেই ফিঞ্চ জানিয়েছিলেন, বিগ ব্যাশ লিগের সময়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিবেচনা করবেন। যেহেতু অস্ট্রেলিয়ার সামনে কোনও টি-টোয়েন্টি সিরিজ নেই, তাই ফিঞ্চের অবসর নেয়ার সম্ভাবনা উঁকি দিচ্ছিল।

শেষমেশ সেটাই সত্যি প্রমাণিত হয়। টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিলেও বিগ ব্যাশ লিগে মেলবোর্ন রেনিগেডের হয়ে খেলতে দেখা যাবে তাকে। এমনকি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তার টি-টোয়েন্টি লিগে মাঠের নামার সম্ভাবনাই খোলা রয়েছে।

২০১৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৭৬ বলে ফিঞ্চের করা ১৭২ রান আজও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বকালের সর্বোচ্চ স্কোর।

Advertisement

নিজের অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফিঞ্চ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত খেলা চালিয়ে যেতে পারব না। তাই এটাই জাতীয় দল থেকে সরে যাওয়ার সেরা সময়। এখন অবসর নিলে দল সেই বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার যথেষ্ট সময় পাবে। আমার পুরো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে যারা আমায় সমর্থন করেছেন, তাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’

৭৬টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অজি দলকে নেতৃত্বে দিয়েছেন ফিঞ্চ। এটি বিশ্বরেকর্ডও বটে। ওয়ানডেতে ফিঞ্চের অধীনে অস্ট্রেলিয়া ৫৫টি ম্যাচ খেলেছে। ২০২১ সালে অভিষেক হওয়ার পর ফিঞ্চ মোট ৮৮০৪ আন্তর্জাতিক রান করেছেন। তার দখলে আছে ১৭ ওয়ানডে ও দুইটি টি-টোয়েন্টি সেঞ্চুরি।

ক্রিকেট

টস হেরে ব্যাটিংয়ে টাইগাররা

Published

on

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নেমেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।

রোববার (১২ মে) সকালে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজে টস হেরে ব্যাটিং করবে টাইগাররা।

টানা চারটি জিতে বাংলাদেশ এগিয়ে ৪-০ ব্যবধানে। এবার আজ জিতলেই জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্য পূরণ হবে বাংলাদেশের। তবে জয়-পরাজয় ছাপিয়ে বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য বিশ্বকাপের প্রস্তুতি। যেমনটা সিরিজ শুরুর আগে থেকেই জানিয়ে আসছেন ক্রিকেটাররা।

যদিও সেই হিসেবে মাঠে প্রতিফলন হয়নি। বিশ্বকাপের আগে এখনও বাংলাদেশের মাথাব্যথার কারণ ব্যাটিং। শুরুর তিন ম্যাচে ডুবিয়েছেন টপ অর্ডাররা। আরও স্পষ্ট করলে ওপেনিং জুটি। চতুর্থ ম্যাচে ওপেনিং জুটি আশার আলো দেখালেও সেই ঘুরেফিরে ব্যর্থ বাকিরা।

আজ শেষ টি-টোয়েন্টি আরেকটি সুযোগ নিজেদের ঝালিয়ে নেয়ার। অন্তত ব্যাটিং-বোলিং ও ফিল্ডিং তিন বিভাগেই নিজেদের চাঙা করে নেওয়ার। তবেই, টলমলে আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওঠা যাবে বিশ্বকাপের বিমানে। কারণ, জিম্বাবুয়ে সিরিজ শেষেই যে শুরু হবে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন।

Advertisement

আগের ম্যাচে বিশ্রামে থাকা তিন টাইগার ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মেহেদী হাসান ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে এই ম্যাচের একাদশে ফেরানো হয়েছে। তাদের জায়গা করে দিতে বিশ্রাম দেয়া হয়েছে তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব ও তানভীর ইসলামকে।

অন্যদিকে সফরকারী জিম্বাবুয়ে একাদশে একটি পরিবর্তন এনেছে। রিচার্ড এনগারাভার জায়গায় ফিরেছেন শন উইলিয়ামস। ইতোমধ্যে টানা চার ম্যাচ হেরে চরম বিপর্যস্ত জিম্বাবুয়ে, শেষ ম্যাচে সিকান্দার রাজারা অন্তত সান্ত্বনার জয় পাওয়ার খোঁজে নামবেন। সর্বশেষ ম্যাচে শেষদিকে রোমাঞ্চ ছড়িয়েছিল রোডেশিয়ানরা, কিন্তু সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমানের নৈপুণ্যে বাংলাদেশ জিতে নেয় ৫ রানে।

বাংলাদেশ একাদশ : নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মেহেদী হাসান, জাকের আলী অনিক (উইকেটকিপার), মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, রিশাদ হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমান।

জিম্বাবুয়ে একাদশ : তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্লাইভ মাদান্দে (উইকেটকিপার), শন উইলিয়ামস, জোনাথন ক্যাম্পবেল, রায়ান বার্ল, লুক জঙ্গুয়ে, ফারাজ আকরাম, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ব্লেসিং মুজারাবানি।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

গিলের ব্যথিত হওয়া উচিত, বললেন রবি শাস্ত্রী

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে সুযোগ হয়নি শুবমান গিলের। ইতোমধ্যে ঘোষিত স্কোয়াড গঠন করা নির্বাচকদের জন্য কঠিন ছিল সন্দেহ নেই। চলতি আইপিএলে একাধিক ভারতীয় ক্রিকেটার দারুণ সব পারফর্ম করে যাচ্ছেন। এরমধ্যে গিলের সুযোগ না মেলা নিয়ে কথা বললেন সাবেক ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রী।

শুক্রবারের ম্যাচে শতক হাঁকিয়েছেন গিল। চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ৫৫ বলে ১০৪ রান করেন এই ওপেনার। তার সাথে সাই সুদর্শন মিলে উদ্বোধনী জুটিতে তোলেন ২১০ রান। সুদর্শনের ব্যাতে আসে ৫১ বলে ১০৩ রানের ইনিংস। চেন্নাইয়ের সাথে ৩৫ রানে ম্যাচটি জিতে নেয় গুজরাট টাইটান্স।

চলতি আইপিএলে গিলের পারফরম্যান্স কিছুটা নিম্নমুখী। এরমধ্যেও শতক ছাড়া ৭২ ও ৮৯* রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। গুজরাটের অধিনায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে যেতে হচ্ছে এই মৌসুমে। তবে শেষ পর্যন্ত ভারতের জার্সিতে খেলা হবে না আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। অজিত আগারকারের অধীনে পরিচালিত নির্বাচক প্যানেল রোহিত শর্মার সাথে যশস্বী জয়সওয়ালকে ওপেনার হিসেবে রেখেছে।

চেন্নাইয়ের বিপক্ষে গিলের ইনিংসের পর কথা বলেছেন শাস্ত্রী। ভারতের এই সাবেক কোচ জানান, “সে (গিল) ব্যথিত হতে পারে। তার ব্যথিত হওয়া উচিত। তার এখানে ইতিবাচক হওয়া উচিত এবং আরও ভালো করার চেষ্টা জারি রাখা দরকার।“

“তার মতো ক্যালিবারের খেলোয়াড় যেকোনো দিকে যেতে পারে। কিন্তু ভারতে তার মতো মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও, একটা জায়গা করে নিতে পারেনি।“

Advertisement

শাস্ত্রী আরও যোগ করেন, “তার ক্লাস উন্নত হতে থাকবে। সে হয়তো বিশ্বকাপ দলে নেই কিন্তু সে অগ্রসর হতে থাকবে। এটা তাকে আরও ভালো খেলোয়াড় হতে সাহায্য করবে।“

যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের আয়োজনে আগামী জুন মাসের ২ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের বিশ্ব আসর। জুনের ৫ তারিখ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ভারতের বিশ্বকাপ যাত্রা।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

লর্ডস টেস্ট দিয়ে ইতি টানবেন অ্যান্ডারসন

Published

on

গ্রীষ্মে লর্ডসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলে অবসরে যাবেন জেমস অ্যান্ডারসন। বয়সটা খুব শীঘ্রই ৪২ ছুঁয়ে নেবে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’ থেকে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, অ্যান্ডারসনের অবসরে যাওয়ার সময় হয়েছে। যা নিয়ে দলের কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককুলামের সাথেও আলোচনা হয় এই ইংলিশ পেসারের। এবার অ্যান্ডারসন নিজেই জানিয়ে দিলেন তার ইতির খবর।

শুরুটা সেই ২১ বছর আগে। যখন ২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হয়  অ্যান্ডারসনের, ক্যারিয়ারের এতটা পথ পাড়ি দিবেন- কে ভেবেছিল! তবে সেই কাজটি খুব সহজেই যেন করে নিলেন তিনি।

সর্বশেষ ভারত সফরে সময়টা খুব বেশি ভালো যায়নি। টেস্ট ইতিহাসে একজন পেসার হিসেবে ৭০০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি সেই সিরিজেই করে দেখিয়েছেন অ্যান্ডারসন। কতগুলো ম্যাচ খেলেছেন লাল বলের ক্রিকেটে? তা ঘাটলেও দেখা যায় সেখানে ১৮৮ ম্যাচের পরিসংখ্যান। ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার ২০০ ম্যাচ খেলে এই তালিকায় শীর্ষে। অ্যান্ডারসন ঠিক তার পরেই।

অ্যান্ডারসন একটি বিবৃতি দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সটাগ্রামে। সেখানে লিখেছেন, “সবাইকে শুভেচ্ছা, গ্রীষ্মের প্রথম ম্যাচ লর্ডস টেস্ট হতে যাচ্ছে আমার শেষ টেস্ট।”

“যে খেলাটি ছোটবেলা থেকে ভালোবেসে খেলছি, তা খেলার মাধ্যমে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করে অবিশ্বাস্য ২০ টি বছর গেল। তবে আমি জানি সরে দাঁড়ানোর সঠিক সময় সম্পর্কে এবং অন্যদেরকে নিজেদের স্বপ্ন সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলতে, যেভাবে আমি পেয়েছিলাম। কারণ এর চেয়ে বড় অনুভূতি আর হয় না।”

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version