অর্থনীতি
ভারতের চিনি রপ্তানিতে শীর্ষ ক্রেতা বাংলাদেশ
চলতি ২০২২-২৩ বিপণন বছরের গেলো ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২৭ দশমিক ৮৩ লাখ টন চিনি রপ্তানি করেছে ভারত। যার শীর্ষ ক্রেতা বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়া। অল ইন্ডিয়া সুগার ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন (এআইএসটিএ) এই তথ্য জানিয়েছে।
চলতি বিপণন বর্ষের অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জিবুতিতে ২ দশমিক ৪৭ লাখ টন, সোমালিয়ায় ২ দশমিক ৪৬ লাখ টন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২ দশমিক ০৬ লাখ টন চিনি রপ্তানি করেছে ভারত। ব্যবসাভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
এক বিবৃতিতে এসব উপাত্ত দিয়ে এআইএসটিএ জানায়, ভারতে বিপণন বর্ষ শুরু হয় অক্টোবরে। আর শেষ হয় সেপ্টেম্বরে। আগামী মে পর্যন্ত ৬০ লাখ টন চিনি রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
এআইএসটিএ’র তথ্য অনুযায়ী, গেলো ১ অক্টোবর থেকে চলতি ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ পর্যন্ত ২৭ লাখ ৮৩ হাজার ৫৩৬ টন চিনি রপ্তানি করেছে ভারতীয় কল-কারখানাগুলো।
তারা আরও বলছে, এখন রপ্তানির উদ্দেশে ৪ দশমিক ২৪ লাখ টন চিনি বোঝাই করা হচ্ছে। আর ৩ দশমিক ৭৯ লাখ টন পরিশোধনকারীদের কাছে সরবরাহ করা হয়েছে।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় চিনি রপ্তানিকারক ভারত। ২০২১-২২ বিপণন বর্ষে ১১২ লাখ টন খাদ্যপণ্যটি রপ্তানি করে দেশটি।
তবে এই বছরে ভারতে চিনি উৎপাদন কমবে। সেটা ৩৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন টনে দাঁড়াতে পারে। আগের বিপণন বর্ষে যা ছিল ৩৬ দশমিক ৫ মিলিয়ন টন।
এএম
অর্থনীতি
বাংলাদেশকে ৮ হাজার ২৩৫ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে মৌলিক সেবা ও সুযোগ দেয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশকে সহায়তা দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। দু’টি প্রকল্পের আওতায় ৭০ কোটি ডলার অনুমোদন করেছে তারা, যা স্থানীয় মুদ্রায় আট হাজার ২৩৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১১৭.৬৫ টাকা ধরে)।
বুধবার (২৯ মে) বিশ্বব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের পর্ষদ বাংলাদেশে আশ্রিত বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য মৌলিক সেবা দিতে এই অর্থ অনুমোদন করে। ২০১৭ সাল থেকে সহিংসতার কবলে পড়ে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। এটি বিশ্বের বৃহত্তম জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির সংকটগুলোর মধ্যে একটি।
বাংলাদেশ এবং ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেন, আমরা প্রায় এক মিলিয়ন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের উদারতাকে বিশেষভাবে প্রশংসা করি। আমরা স্থানীয় আশ্রয়দাতা গোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক চাপের বিষয়টিও উপলব্ধি করি। এই সংকট ইতোমধ্যে সাত বছরে পদার্পণ করেছে এবং তাদের স্বল্পমেয়াদি ও জরুরি চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও টেকসই সমাধান অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়েছে। আমরা এই জটিল সংকট মোকাবিলায় এবং রোহিঙ্গা ও তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বাংলাদেশ সরকারকে সাহায্য করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
সংকটের সাত বছরে পদার্পণের এই সময়ে ৩৫ কোটি ডলারের “ইনকুলুসিভ সার্ভিসেস অ্যান্ড অপরচুনিটিজ ফর হোস্ট কমিউনিটি অ্যান্ড ডিসপ্লেসড রোহিঙ্গা পপুলেশন (আইএসও)” প্রকল্প এবং ৩৫ কোটি ডলারের “হোস্ট অ্যান্ড রোহিঙ্গা এনহান্সমেন্ট অফ লাইভস (হেল্প)” প্রকল্প দুটি বাংলাদেশি আশ্রয়দাতা এবং বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করবে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বিশ্বব্যাংকের “আইডিএ-২০ উইন্ডো ফর হোষ্ট কমিউনিটিজ অ্যান্ড রিফিউজিস”-এর আওতায় অনুদান হিসেবে এই অর্থায়ন করা হবে।
“ইনকুলুসিভ সার্ভিসেস অ্যান্ড অপরচুনিটিজ ফর হোস্ট কমিউনিটি অ্যান্ড ডিসপ্লেসড রোহিঙ্গা পপুলেশন” প্রকল্পটি রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কমপক্ষে ৯ লাখ ৮০ হাজার মানুষের জীবিকা ও অপরিহার্য প্রাথমিক স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা এবং জেন্ডার সহিংসতা মোকাবিলা ও প্রতিরোধ সেবার জন্য বিনিয়োগ করবে। প্রকল্পটি ১২ বছরের কম বয়সী তিন লাখ রোহিঙ্গা শিশুকে শিক্ষা দেয়াসহ মানব পুঁজি উন্নয়নে বিনিয়োগ করবে।
আইএসও প্রকল্পের টাস্ক টিম লিডার এস. আমের আহমেদ বলেন, “বাংলাদেশ সরকার দীর্ঘদিন ধরে বাস্তুচ্যুতির যে সংকট মোকাবিলা করছে, সেটি আশ্রয়দাতা জনগোষ্ঠী হোক আর বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীই হোক, শেষ পর্যন্ত মানুষকে সহায়তার চ্যালেঞ্জ। আইএসও প্রকল্প অস্থায়ী কাজ, প্রশিক্ষণ, শিক্ষা, শিশু সুরক্ষা, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা, পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা এবং জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা মোকাবিলা ও প্রতিরোধ সেবা প্রদানে বিনিয়োগ করতে, সুরক্ষা দিতে এবং মানব পুঁজি ব্যবহার করতে উভয় জনগোষ্ঠীর ঝুঁকিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সাহায্য করবে।
“হোস্ট অ্যান্ড রোহিঙ্গা এনহান্সমেন্ট অব লাইভস (হেল্প)” প্রকল্প রোহিঙ্গা এবং আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কমপক্ষে ছয় লাখ ৪৫ হাজার মানুষের মৌলিক সেবাসমূহ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে উন্নতি ঘটাবে এবং তাদের সহিষ্ণুতা বাড়াবে। পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিন; জলবায়ুসহিষ্ণু সড়ক; নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয়কেন্দ্রের জরুরি বিনিয়োগ চাহিদা ও মেটাতে সাহায্য করবে, যা উৎপাদনশীল জীবিকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। টেকসই অবকাঠামো গড়ে তোলা এবং দীর্ঘমেয়াদি দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রকল্পটি সরকার এবং জনগণ উভয় পর্যায়ে পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য দক্ষতা তৈরিতেও গুরুত্ব দেবে।
হেল্প প্রকল্পের বিশ্বব্যাংকের টাস্ক টিম লিডার স্বর্ণা কাজী বলেন, দুর্যোগ এবং জলবায়ু সহিষ্ণুতা এখন আরও গুরুত্বপূর্ণ, কেননা এই সংকট দীর্ঘায়িত হয়েছে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী খুব ঘনবসতিপূর্ণ জায়গায় বসবাস করে এবং তারা সামান্য মৌলিক সেবা পেয়ে থাকে। তাদের আশ্রয়দাতা জনগোষ্ঠীও চাপের মধ্যে রয়েছে। তাদের সীমিত সম্পদের ওপর বাড়তি চাপ অব্যাহত রয়েছে। “হোস্ট অ্যান্ড রোহিঙ্গা এনহান্সমেন্ট অব লাইভস (হেল্প)” প্রকল্পটি অত্যাবশ্যকীয় অবকাঠামোর সহিষ্ণুতা জোরদারে বিনিয়োগ করবে এবং এগুলোকে মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদে রক্ষণাবেক্ষণ করতে ও টেকসই রাখতে কাজ করবে।
বিশ্বব্যাংক জানায়, বাংলাদেশে থাকা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের প্রায় ৭০ শতাংশ নারী ও শিশু এবং তাদের অর্ধেকের বয়স ১৫ বছরের নিচে। দু’টি প্রকল্পই নারী, শিশু এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠীর ওপর সংকটের ভিন্ন ধরনের প্রভাবকে বিবেচনায় রেখেছে। জেন্ডার- ভিত্তিক সহিংসতা; নিরাপদ ব্যবস্থাপনা, জেন্ডার-স্পর্শকাতর ও জলবায়ু সহিষ্ণু স্যানিটেশন ও হাইজিন সুবিধা, নিরাপত্তার জন্য সৌর বিদ্যুতের সড়ক বাতি এবং কমিউনিটিভিত্তিক দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ওপর নারীদের জন্য প্রশিক্ষণসহ নারী ও শিশুদের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে প্রকল্প দু’টিতে সুনির্দিষ্ট কার্যক্রম রয়েছে।
কেএস/
অর্থনীতি
বঙ্গবন্ধু সেতুর সার্ভিসিংয়ে ১২৮ কোটি টাকায় ঠিকাদার নিয়োগ
বঙ্গবন্ধু সেতুর পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস বা সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন করতে ঠিকাদার নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৮৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
সোমবার (২৭ মে) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ বঙ্গবন্ধু সেতুর জন্য পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস বা সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন (সরবরাহ, ইনস্টলেশন, পরীক্ষা ও কমিশনিং) শীর্ষক কাজের ঠিকাদার নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
তিনি জানান, যৌথভাবে কাজটি পেয়েছে সেকেন্ড হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড এবং চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন। এতে মোট ব্যয় হবে ১২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৮৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
তিনি আরও বলেন, ১৯৯৮ সালে উন্মুক্ত করা সেতুর লাইফ সার্ভিস ২৫ বছর অতিক্রম করেছে। সার্ভিস লাইফ টাইম চলে গেছে। এখন সার্ভিস করা দরকার। এজন্য পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস বা সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন করতে হবে।
সচিব জানান, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের জাতীয় মহাসড়ক প্রকল্পের আওতায় ভারতের অর্থায়নে কুমিল্লা (ময়নামতি)-ব্রাহ্মণবাড়িয়া (ধরখার) জাতীয় মহাসড়ক ৪ লেনে উন্নীত করতে প্রকল্প বাস্তবায়নে পরামর্শক নিয়োগ দিয়েছে সরকার (নির্মাণ তত্ত্বাবধান, প্রকিউরমেন্ট সহায়তা)।
সুপারিশকৃত দরদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো বাংলাদেশের সেরাম অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেড, সিঙ্গাপুরের মেইনহার্ট প্রাইভেট লিমিটেড, কোরিয়ার পিয়ংঘওয়া ইঞ্জিনিয়ারিং কনসালট্যান্ট লিমিটেড, বাংলাদেশের দেব কনসালট্যান্টস লিমিটেড, তারেক হাসান অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেড (সাব-কনসালট্যান্ট) ও নলেজ ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট (কেএমসি) লিমিটেড (সাব-কনসালট্যান্ট)। এতে মোট ব্যয় হবে ৪১ কোটি ০৩ লাখ ৯০ হাজার ৪৩৭ টাকা।
উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই সেতুর উদ্বোধন করেন।
এসি//
অর্থনীতি
একনেকে ১১ প্রকল্পের অনুমোদন
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৪ হাজার ৩৩৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয়ে রোহিঙ্গা উন্নয়নসহ ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ মে) রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় একনেক সভা। এতে প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়।
সভাশেষে পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিৎ কর্মকার জানান, সভায় রোহিঙ্গা উন্নয়নসহ ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ১১টি প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ হাজার ৩৩৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৬ হাজার ৫৪১ কোটি ৫২ লাখ টাকা, বৈদেশিক ঋণ থেকে ৭ হাজার ৮৭৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব তহবিল থেকে ৮৩ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সম্পর্কে তিনি বলেন, সরকারি কর্মকর্তাদের মানুষের পাশে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
এছাড়া প্রকল্পের বাস্তবায়নে গতানুগতিকতার বাইরে গিয়ে বহুমুখী চিন্তা করার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আগামী রোববারের (২ জুন) মধ্যে ঘূর্ণিঝড় রেমালের ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণ করতে হবে। পাশাপাশি যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেগুলো দ্রুত সংস্কার করতে হবে।
টিআর/
-
অপরাধ7 days ago
পাঁচ কোটি টাকার চুক্তি, ২০ মিনিটের কিলিং মিশনে ছিলেন ৫ জন
-
টুকিটাকি6 days ago
কাউন্সিলিংয়ের নামে ছাত্রকে ৩০ বার ধর্ষণ
-
বলিউড2 days ago
আব্রামের যোগাযোগ বাড়াতে করিনাকে অভিনব প্রস্তাব শাহরুখের
-
জাতীয়5 days ago
পুড়ে যাওয়া বঙ্গবাজার আসছে নতুনরূপে
-
অপরাধ4 days ago
চামড়া ছাড়িয়ে ৮০ টুকরো করা হয় এমপি আজীমের দেহ
-
ঢালিউড2 days ago
গোপনে রাজ-বুবলীর বিয়ে!
-
বাংলাদেশ1 day ago
জবির মসজিদে মধ্যরাতে ছাত্রী, ইমামকে অব্যাহতি
-
বাংলাদেশ6 days ago
এমপি আজিম হত্যা: ট্যাক্সি চালককে আটক করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন