Connect with us

কৃষি

আবারও শিল্প-কারখানা খুলে দিতে মালিকদের অনুরোধ

Published

on

বিধিনিষেধের মধ্যে শিল্প-কারখানা খুলে দিতে সরকারের কাছে আবারও অনুরোধ জানিয়েছেন মালিকরা। 

বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। 

সাক্ষাৎ শেষে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান ও ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। 

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, আমরা মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলাম। যে লকডাউন চলছে তা থেকে সব ধরনের শিল্প-কারখানা যেন আওতার বাইরে রাখা হয়, সে অনুরোধ করতে এসেছি। 

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত দেবেন বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব আশ্বস্ত করেছেন বলেও জানান ফারুক।

Advertisement

শুধু গার্মেন্টস নয়, সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান খোলার অনুমতির জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা আবারো অনুরোধ করেছি, এটাকে যেন লকডাউনের বাইরে রাখা হয়। সবকিছু বিচার বিবেচনা করে আমরা এ অনুরোধ জানিয়েছি।

গত ১৮ জুলাই থেকে শ্রমিকদের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলেও জানান বিজিএমইএ সভাপতি। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত ৩০ হাজারের বেশি শ্রমিককে টিকা দেওয়া হয়েছে। যারা ফ্যাক্টরির আশেপাশে থাকেন তারা টিকা দিতে নিরাপদ অনুভব করেন, গ্রামে থাকলে টিকা দিতে চান না। 

এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, শিল্প-কারখানা বন্ধ থাকলে সমস্যা হচ্ছে সাপ্লাই চেইনটা ভেঙে যাচ্ছে। তাই আমরা মনে করি ইন্ডাস্ট্রি খুলে দেওয়া দরকার। সেজন্য সেটা বলতে এসেছি এবং এটি দাবি জানিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা আন্তর্জাতিক অনেক দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছি। এই সময় যদি লকডাউনে সবকিছু বন্ধ রাখি তাহলে বাজার হারানোর একটা শঙ্কা থাকবে। 

Advertisement

কৃষি

সাত হাজার কোটি টাকার ধান-চাল কিনবে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী

Published

on

চলতি বোরো মৌসুমে প্রায় সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকার ধান ও চাল ক্রয় করবে সরকার। এর মধ্যে ১১ লাখ টন সিদ্ধ চাল, আতপ চাল এক লাখ টন এবং ৫০ হাজার টন গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। জানালেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

মঙ্গলবার (৭ মে) সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

খাদ্যমন্ত্রী জানান, প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা, আতপ চাল ৪৪ টাকা ও গম ৩৪ টাকা। আর ২০২৩ সালে ধান-চালের সংগ্রহ মূল্য ছিল যথাক্রমে ধান ৩০ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৪ টাকা ও গম ৩৫ টাকা।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, এ পর্যন্ত হাওড়ে ৯৮ ভাগ ধান কাটা হয়ে গেছে। রংপুর, দিনাজপুর অঞ্চল ১০ ভাগ এবং সব মিলেয়ে ৬৬ ভাগ ধান কাটা হয়ে গেছে।

তিনি আরও বলেন, আসন্ন বোরো মৌসুমে ধান ও চাল সংগ্রহ নিয়ে কোনো কৃষক অপমানিত হলে, হয়রানির শিকার হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Advertisement

মন্ত্রী বলেন, চালের বস্তার গায়ে জাতের নাম লেখা শুরু হয়েছে। মিলার ও চাল ব্যবসায়ীরা যত দ্রুত জাতের নাম লিখবে তত ভালো। নিয়ম লঙ্ঘন করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

কৃষি

হাওরের ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ

Published

on

হাওর ভুক্ত ৭ জেলার ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাট শেষ হয়েছে। এ বছর  হাওরে ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ৩৮ হাজার হেক্টর জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। আর সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩৩ শতাংশ বোরো ধান কাটা হয়েছে।

রোববার (৫ মে) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করা হয়।

কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, পাকা ধান  দ্রুত কৃষকের ঘরে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকার ৭০ শতাংশ ভর্তুকিতে হাওরের কৃষকদেরকে ধান কাটার যন্ত্র কম্বাইন হারভেস্টার ও রিপার দিয়ে যাচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, হাওরভুক্ত ৭টি জেলায় এবার ৪ হাজার ৪০০টির বেশি কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে ধান কাটা চলেছে। এর মধ্যে এবছরই নতুন ১০০টি কম্বাইন হারভেস্টার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। দেশের অন্য এলাকা থেকেও হাওরের বোরো ধান কাটার জন্য কম্বাইন হারভেস্টার নিয়ে আসা হয়েছে। এর ফলে দ্রুততার সঙ্গে ধান কাটা সম্ভব হয়েছে।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

কৃষি

বোরো মৌসুমের ধান-চালের দাম নির্ধারণ

Published

on

আসন্ন বোরো মৌসুমের ধান ও চালের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করেছে সরকার। প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা, আতপ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৪ টাকা।

রোববার (২১ এপ্রিল) মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভায় এই মূল্য নির্ধারণ করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

সভায় আসন্ন বোরো সংগ্রহ ২০২৪ মৌসুমে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সিদ্ধ চাল, আতপ চাল ১ লাখ টন এবং ৫০ হাজার টন গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা, আতপ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৪ টাকা। আর ২০২৩ সালে ধান-চালের সংগ্রহ মূল্য ছিল যথাক্রমে ধান ৩০ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৫ টাকা।

সভায় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, চালের বস্তায় মূল্য উল্লেখ করে বিক্রির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ব্যবসায়ীদের আর সময় দেয়া হবে না, প্রয়োজনে আইন প্রয়োগ করা হবে। এখন খাদ্য মজুদ আছে ১২ লাখ টন।।

মন্ত্রী আরও জানান, ৭ মে থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত খাদ্য সংগ্রহ অভিযান চলবে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version