আর্কাইভ থেকে দেশজুড়ে

বছরের শুরুতে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান পুরোপুরিভাবে সম্ভব নয়:শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আগামী বছরের শুরুতে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান পুরোপুরিভাবে সম্ভব না হলেও এ বছরের তুলনায় বৃদ্ধি করা হবে। আমরা চেষ্টা করছি, সকল শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনার। পরিস্থিতির উন্নতি হলে সবকিছু আগের মতো স্বাভাবিক হবে। 

মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নিতে পারায় শিক্ষার্থী এবং অভিভাকদের অভিনন্দন জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। 

তিনি বলেন, এখন যে পরীক্ষা নিতে দেরি হয়েছে, পরবর্তী সময়ে তা সমন্বয় করা হবে।কাজেই কারো অসুবিধা হবে না ইনশাআল্লাহ। আগামী বছরের যে সব পরীক্ষা রয়েছে, সেগুলো একেবারে যথা সময়ে নেওয়ার সুযোগ নেই। কিন্তু এ বছরের মতো এতো দেরি হবে না।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হবে এই সিদ্ধান্তটি হওয়ার পরে আপনাদের কি মনে হয়, আমাদের ২২ লাখ শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার সুযোগ ছিল? এখনতো দেশের প্রতিটি জেলায় ফাইজারের টিকা দেওয়ার মতো অবস্থা নেই। কাজেই আমরা চেষ্টা করছি, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করছে কীভাবে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের টিকা দিতে পারি। যেহেতু আমাদের সব জেলায় টিকা দেওয়ার মতো অবকাঠামো নেই, তারপরও আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) অঞ্জনা খান মজলিশ, পুলিশ সুপার (এসপি) মিলন মাহমুদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানজিদা শাহনাজ, জেলা শিক্ষা অফিসার মো. গিয়াস উদ্দিন পাটওয়ারী প্রমুখ।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন