আর্কাইভ থেকে ক্রিকেট

বাছাইপর্ব খেলে আসা ডাচদের কাছেও বাংলাদেশের হার

সুপার লিগে তিন নম্বরে থেকে বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিল যে দলটা, বাছাইপর্ব খেলে আসা নেদারল্যান্ডসের কাছে পাত্তাই পেল না তারা। লক্ষ্যটা ছিল মাত্র ২৩০।  অথচ এই সহজ লক্ষ্যেও বাংলাদেশ গুটিয়ে গেল মাত্র ১৪২ রানে।

অল্প রানের তাড়ায় খেলতে নেমে ১৯ রানেই ফিরে যান দুই ওপেনার। লিটন করেন ১২ বলে ৩, আর তানজিদ আউট হন ১৯ রানে।

এরপর নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকেন মিরাজ। তবে দলীয় ৪৫ রানে ফিরে যান শান্ত।

সাকিবের দেশে এসে অনুশীলন দেয়নি কাজে। শান্তর বিদায়ের পর ১৪ বল খেলে ফিরেছেন মাত্র ৫ রানে।

টাইগার অধিনায়কের বিদায়ের পর টিকতে পারেননি আশা দেখানো মিরাজ। ৪০ বলে ৪৫ রানে থামতে হয় তাকে।

মিরাজের বিদায়ের পর আশা যাওয়ার তালিকায় যোগ দেন মুশফিকুর রহিমও। ফন মিকেরেনের বলে ১ রান করেই হয়ে যান বোল্ড।

৭০ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে কিছুটা আশা। মাহাদী হাসানকে নিয়ে এগিয়েছিলেন কিছুটা। তবে টিকতে পারেননি দুজনই।  ১৭ রানে মাহাদী হন রান আউট। তার কিছুক্ষণ পরেই ৪১ রালে ২০ রান করে ফেরেন মাহমুদুল্লাহ।

এরপর বাংলাদেশের পরাজয় ছিল কেবল সময়ের অপেক্ষা। তবে মোস্তাফিজ আর তাসকিন করেছেন সেই অপেক্ষা কিছুটা দীর্ঘ। শেষ পর্যন্ত ৮৭ রানের পরাজয় মেনে মাঠ ছাড়তে হয় বাংলাদেশকে।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন