সালমান খানের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করলেন…
পহেলা বৈশাখের ভোরে মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় ধুন্ধুমার! রোববার ভোর ৫টা নাগাদ সালমান খানের বান্দ্রার বাংলোর সামনে গোলাগুলি। তাতেই তীব্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়। বাইকে করে দুষ্কৃতীরা এসে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালায় বলিউড সুপারস্টারের বাংলোর সামনে। তারপরই পালিয়ে যায়। তারপর থেকেই আতঙ্ক শুরু হয়েছে। কারণ, মাসখানেক ধরেই সালমান খানকে খোলাখুলি খুনের হুমকি দিচ্ছে বিষ্ণোই গ্যাংস্টার লরেন্স।
এই ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে মুম্বাই পুলিশ। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। তবে কে বা কারা এই ঘটনার পিছনে রয়েছে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছিল পুলিশ। এর মধ্যে বেলা বাড়তেই এল হুমকি চিঠি। গোটা ঘটনার দায় স্বীকার করে নিল বিষ্ণোই গ্যাং। তারা শুধু ঘটনার দায় স্বীকারই করেনি, সামাজিকমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে রীতিমতো হুমকি দিয়েছে অভিনেতাকে।
গেলো বছর থেকেই ক্রমাগত প্রাণনাশের হুমকি পাচ্ছেন সালমান খান। লরেন্স বিষ্ণোই এই গ্যাংয়ের মাথা। তিনি এর আগেই সালমানকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছেন। এই মুহূর্তে জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই। এবার সমাজমাধ্যমের পাতায় হুমকি পোস্ট দিলেন তার ভাই আনমোল বিষ্ণোই। তিনি লিখেছেন, ‘আমদের উপর হওয়া অত্যাচারের নিষ্পত্তি চাই। যদি তুমি সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে নামতে চাও, তা-ই সই। আজ যা হয়েছে, তা শুধুই একটা ঝলক ছিল সালমান খান। যাতে তুমি বুঝতে পারো, আমরা কত দূর যেতে পারি। এটাই ছিল তোমাকে দেয়া শেষ সুযোগ। এর পর গুলিটা তোমার বাড়ির বাইরে চলবে না… দাউদ ও ছোটা শাকিল নামের যে দু’জনকে তুমি ভগবান মানো, সেই নামের দু’টি কুকুর পুষেছি বাড়িতে। বাকি বেশি কথা বলার লোক আমি নই। জয় শ্রীরাম।’
১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসার হরিণ শিকারকাণ্ডে সালমানের নাম জড়িয়েছিল। এর ‘বদলা নিতে’ সালমানকে খুনের হুমকি দেয় লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, দুই বাইক আরোহি এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে সলমনের গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে। বুলেট গিয়ে লাগে সুপারস্টারের বাড়ির দেওয়ালে। ওই দুই অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির খোঁজে তদন্তে নেমেছে মুম্বাই পুলিশ।
পহেলা বৈশাখের ভোরে মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় ধুন্ধুমার! রোববার ভোর ৫টা নাগাদ সালমান খানের বান্দ্রার বাংলোর সামনে গোলাগুলি। তাতেই তীব্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়। বাইকে করে দুষ্কৃতীরা এসে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালায় বলিউড সুপারস্টারের বাংলোর সামনে। তারপরই পালিয়ে যায়। তারপর থেকেই আতঙ্ক শুরু হয়েছে। কারণ, মাসখানেক ধরেই সালমান খানকে খোলাখুলি খুনের হুমকি দিচ্ছে বিষ্ণোই গ্যাংস্টার লরেন্স।
এই ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে মুম্বাই পুলিশ। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। তবে কে বা কারা এই ঘটনার পিছনে রয়েছে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছিল পুলিশ। এর মধ্যে বেলা বাড়তেই এল হুমকি চিঠি। গোটা ঘটনার দায় স্বীকার করে নিল বিষ্ণোই গ্যাং। তারা শুধু ঘটনার দায় স্বীকারই করেনি, সামাজিকমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে রীতিমতো হুমকি দিয়েছে অভিনেতাকে।
গেলো বছর থেকেই ক্রমাগত প্রাণনাশের হুমকি পাচ্ছেন সালমান খান। লরেন্স বিষ্ণোই এই গ্যাংয়ের মাথা। তিনি এর আগেই সালমানকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছেন। এই মুহূর্তে জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই। এবার সমাজমাধ্যমের পাতায় হুমকি পোস্ট দিলেন তার ভাই আনমোল বিষ্ণোই। তিনি লিখেছেন, ‘আমদের উপর হওয়া অত্যাচারের নিষ্পত্তি চাই। যদি তুমি সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে নামতে চাও, তা-ই সই। আজ যা হয়েছে, তা শুধুই একটা ঝলক ছিল সালমান খান। যাতে তুমি বুঝতে পারো, আমরা কত দূর যেতে পারি। এটাই ছিল তোমাকে দেয়া শেষ সুযোগ। এর পর গুলিটা তোমার বাড়ির বাইরে চলবে না… দাউদ ও ছোটা শাকিল নামের যে দু’জনকে তুমি ভগবান মানো, সেই নামের দু’টি কুকুর পুষেছি বাড়িতে। বাকি বেশি কথা বলার লোক আমি নই। জয় শ্রীরাম।’
১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসার হরিণ শিকারকাণ্ডে সালমানের নাম জড়িয়েছিল। এর ‘বদলা নিতে’ সালমানকে খুনের হুমকি দেয় লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, দুই বাইক আরোহি এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে সলমনের গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে। বুলেট গিয়ে লাগে সুপারস্টারের বাড়ির দেওয়ালে। ওই দুই অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির খোঁজে তদন্তে নেমেছে মুম্বাই পুলিশ।