আর্কাইভ থেকে বাংলাদেশ

ওজন কমাবে ডিমের কুসুম

ডিমের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খুব কমই আছে। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন জোগাতে ডিম অন্যতম। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে রোজকার খাওয়ার রুটিনে ডিম রাখা অবশ্যই জরুরি। পুষ্টিবিদরাও প্রতিদিন একটি করে ডিম সিদ্ধ খাওয়ার কথা বলে থাকেন। এতে শরীর ভিতর থেকে থাকে প্রাণবন্ত। তবে ডিম খাওয়া নিয়েও রয়েছে বিভিন্ন রকম ভ্রান্ত ধারণা। অনেকে সেগুলি মেনেও চলেন। তবে চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদরা বলছেন, ডিম নিয়ে যে ধারণাগুলি প্রচলিত আছে, তা একেবারেই ঠিক নয়। সেগুলি মেনে চললে পর্যাপ্ত পুষ্টির ঘাটতি হবে শরীরে।

“প্রতিদিন ডিম খাওয়া উচিত নয়”  এই কথা একেবারে ভুল ।

চিকিৎসকদের মতে, এমন ভাবার কোনও কারণ নেই। রোজ ডিম খাওয়ার ক্ষতিকর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ডিম শুধু শরীরের জন্য নয় ত্বকের জন্যও ভাল। কারন এত আছে ভিটামিন বি১২, বি৬, কোলিন এবং ফোলেট।

বাদামি ডিম বেশি উপকারী

ডিমের রং কেমন হবে, তা নির্ভর করে মুরগির জিনের উপর। এর সঙ্গে বেশি বা কম উপকারিতার আদতে কোনও সম্পর্কই নেই। সাদা এবং বাদামি ডিম দুটিই সমান উপকারী।

ডিমের কুসুম খেলে ওজন বাড়তে পারে 

ওজন কমানোর জন্য যে খাবারগুলো অনেকেই বাদ দেন, তার মধ্যে ডিমের কুসুম অন্যতম। পুষ্টিবিদরা অবশ্য অন্য কথা বলছেন। তাদের মতে, ডিমের কুসুমে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। ওজন কমাতে তাই এ উপাদানগুলিও জরুরি। ওজন কমানোর রোজকার খাবার তালিকায় তাই ডিমের কুসুম রাখা যেতেই পারে।

এসি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন