জাতীয়
অবসরে যাচ্ছেন ডিএমপি কমিশনার শফিকুল
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার (অতিরিক্ত আইজিপি, গ্রেড-১) মোহা. শফিকুল ইসলামকে সরকারি চাকরি থেকে তাকে অবসর দিয়েছে সরকার।
আজ বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রজ্ঞাপনে সই করেন উপসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২৮ অক্টোবর ২০২১ তারিখের প্রজ্ঞাপনমূলে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার (অতিরিক্ত আইজিপি, গ্রেড-১) মোহা. শফিকুল ইসলামের অনুকূলে স্থগিতকৃত অবসরোত্তর ছুটি ৩০ অক্টোবর ২০২২ থেকে ২৯ অক্টোবর ২০২৩ পর্যন্ত মঞ্জুর করা হলো।
তিনি বিধি অনুযায়ী অবসর ও অবসরোত্তর ছুটিকালীন সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
মোহা. শফিকুল ইসলাম ২০১৯ সালের ৭ সেপ্টেম্বর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
অষ্টম ব্যাচের এই কর্মকর্তা ১৯৮৯ সালের ২০ ডিসেম্বর এএসপি হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন। তার গ্রামের বাড়ি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায়। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। কর্মজীবনে তিনি নারায়ণগঞ্জ, পটুয়াখালী, সুনামগঞ্জ ও কুমিল্লায় পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়া চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, চট্টগ্রামের রেঞ্জ ডিআইজি ও ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অতিরিক্ত আইজিপি হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ার পর দায়িত্ব পালন করেন তিনি অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের প্রধান, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এইচআরএম শাখার প্রধান ও সিআইডি প্রধান হিসেবেও।
পেশাদারত্ব ও দক্ষতার জন্য তিনি একাধিকবার বিপিএম পদক পান।
শফিকুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি (সম্মান) ডিগ্রি লাভ করেন তিনি।
জাতীয়
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু
রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার লক্ষ্যে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী শহরকে সুন্দর রাখতে এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) কারওয়ান বাজারে অবস্থিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) আঞ্চলিক কার্যালয় সরানোর মধ্য দিয়ে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়।
এসময় ডিএনসিসির অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বীর আহমেদ বলেন, বাজার সরানোর অংশ হিসেবে আজ সকালে বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে থাকা উত্তর সিটির অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক কার্যালয় স্থানান্তর কাজ শুরু হয়। এর মাধ্যমে কারওয়ান বাজার সরানোর কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে অফিসটি পূর্ণাঙ্গভাবে স্থানান্তরিত করব। প্রাথমিকভাবে এখানকার স্থায়ী বরাদ্দকৃত (আড়ৎ ভবন-১) ১৭৬টি আড়ৎ, দোকান সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। অস্থায়ী দুই স্থান থেকে (দক্ষিণ পাশের ১১৮টি ও উত্তর পাশের ৬২টি) ১৮০টি দোকান গাবতলীর আমিনবাজারে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া অন্য দোকানগুলো পুনর্বাসনের কার্যক্রম চলমান থাকবে।”
মোতাকাব্বির বলেন, ২০১০ সালে বুয়েট থেকে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল রেকটো ফিটিং করার জন্য। পরে দেখা যায় রেকটো ফিটিং করতে যে পরিমাণ খরচ, এর থেকে না করাই শ্রেয়। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে ৩৫০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নেয়া ছিল যাত্রাবাড়ী ও আমিনবাজারে। যাত্রাবাড়ী ও আমিনবাজারে ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন করার কথা রয়েছে। ২০১০ সালের প্রকল্পটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পেয়েছে। এই প্রকল্পের শতভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ১৮ মার্চ কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ব্যবসায়ীরা বৈঠকে বসেন। বৈঠক শেষে সিদ্ধান্ত হয়, ঈদের পর কারওয়ান বাজারের ১৭৬টি পাইকারি দোকান গাবতলীতে সরিয়ে নেয়া হবে।
এএম/
জাতীয়
শিশু ক্রয়ের অর্ডার নিয়ে অপহরণ করতো তারা
রাজধানী ঢাকার হাজারীবাগ থেকে আড়াই বছর বয়সী এক শিশু অপহরণের ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর একটি অপহরণ চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) রমনা বিভাগ।
গ্রেপ্তাররা হলো, অপহরণকারী সুলতানা আক্তার ওরফে নেহা (২২), তার স্বামী সাইফুল ইসলাম (২৭) ও ক্রেতা মো. শাহজাহান (৩৪)।
বুধবার (২৭ মার্চ) কুমিল্লার লালমাই ও বরুড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিবি জানায়, চক্রটি নিঃসন্তান দম্পতির কাছ থেকে শিশু দেয়ার অর্ডার নিয়ে অপহরণের জন্য মাঠে নামতো। পরবর্তীতে চাহিদা মতো শিশু পেলে কৌশলে অপহরণ করে বিক্রি করে দিতো নিঃসন্তান দম্পতির কাছে। সম্প্রতি রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে আড়াই বছর বয়সী এক শিশুকে অপহরণ করে কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় নিয়ে বিক্রি করে দেয় চক্রটি। এ নিয়ে শিশুটির বাবা ডিএমপির গত ২১ মার্চ একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার শিশুটি উদ্ধারের জন্য মাঠে নামে ডিবি রমনা বিভাগ।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, রাজধানীর হাজারীবাগ থানার নিউ মডেল টাউন এলাকার বাসিন্দা নুরুল ইসলাম। পেশায় রিকশা চালক নুরল দুই সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে হাজারীবাগ এলাকায় বসবাস করছেন। গত ২১ মার্চ বিকেলে বাসার সামনে তার ৬ বছর বয়সী মেয়ে তাবাসসুম ও ছেলে তাওসীন খেলেতে যায়। এই সময় শিশুদের নানী তাদের সঙ্গে ছিলেন। কিছুক্ষণ পর একজন বোরকাপরা নারী বাসার সামনে এসে শিশুদের নানীর সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। এর কিছু সময় শিশুদের নানী বাচ্চাদের রেখে বাসায় চলে যায়। এ সুযোগে ওই নারী শিশুদের ইশারা দিয়ে ডেকে নিয়ে দুজনকে চিপস কিনে দেয়। চিপস নিয়ে তাবাসসুম বাসায় ফিরে গেলেও শিশু তাওসীন নিজের কাছে রেখে দেন ওই নারী। একপর্যায়ে ওই নারী তাওসীনকে কোলে নিয়ে ঝাউচর মেইন রোডের দিকে চলে যায়।
তিনি বলেন, এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবার বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুজি করে না পেয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটির ছায়া তদন্তে নেমে অপহরণ চক্রটিকে শনাক্ত করেন ডিবির রমনা বিভাগের ধানমন্ডি জোনাল টিমের সদস্যরা। পরবর্তীতে গতকাল কুমিল্লার লালমাইয়ে অভিযান চালিয়ে শাহজাহানের বাড়িতে থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। তিনি ৫০ হাজার টাকায় শিশুটিকে সাইফুল-নেহা দম্পতির কাছ থেকে কিনে নেন। এছাড়া একই দিনে বরুড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে নেহা ও সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে নিঃসন্তান দম্পতির কাছ থেকে অর্ডার নিয়ে চাহিদা মতো শিশু চুরি করে বিক্রি করতেন। অপহরণের কাজটি করতেন সাইফুলের স্ত্রী নেহা। তিনি বিভিন্ন এলাকা শিশুদের টার্গেট করতেন। এরপর কৌশলে শিশুদের চকলেট, চিপসসহ নানা প্রলোভন দেখিয়ে কোলে করে নিয়ে সটকে পড়তেন। ভুক্তভোগী শিশু তাওসীনকে তারা অপহরণ করে কুমিল্লার শাহজাহানের কাছে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছিল।
হারুন বলেন, যাদের সন্তান নেই বা হয় না। তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, আপনারা সঠিক পদ্ধতিতে শিশু দত্তক নিন। কারো কোলের শিশু চুরি করে বা অপহরণ করে নিয়ে আপনাদের কাছে দিলো, আপনারা শিশুটিকে রাখলেন এটা অপরাধ। আর এমন অপরাধে আপনারাও একই মামলার আসামি হবেন। পাশাপাশি সন্তানদের পিতা-মাতাকে বলবো আপনার বাচ্চা বাসার বাইরে গেলে তাদের সঙ্গে পরিবারের বড় সদস্যরা থাকবেন। না হলে এমন ঘটনা আবারও ঘটতে পারে।
জাতীয়
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
এলডিসির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, সেই বিষয়েও নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে এ নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
সকলের উদ্দেশ্যে নির্দেশনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ এলডিসি তালিকা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর কী সুবিধা মিলবে, আর কী চ্যালেঞ্জ আসবে সেগুলো নিয়ে এখন থেকেই তৎপর থাকতে হবে। এছাড়া, যেসব প্রকল্প শেষ পর্যায়ে আছে, সেসব প্রকল্পে দ্রুত অর্থছাড় করে সমাপ্ত করার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
সরকার প্রধান বলেন, একনেক সভায় মিশরে চ্যান্সারি হাউস নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে ৷ সেখানে প্রবাসীদের সেবাদানের জন্য বুথ ও অপেক্ষার জায়গা রাখার জন্য বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া, বাংলাদেশের সব জেলায় ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার পাশাপাশি সেখানে বৃষ্টির পানি ধরে রাখার ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, তাঁত বোর্ডের নতুন কমপ্লেক্সে নারীদের প্রশিক্ষণের বিশেষ ব্যবস্থা রাখতে হবে। সেই সঙ্গে কুড়িগ্রামের সব উপজেলার নদী ভাঙন রোধ, রাস্তাঘাট নির্মাণে ভাঙনের ঝুঁকি মাথায় রেখে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
একনেক সভায় ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৪৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে, মিশরের কায়রোতে বাংলাদেশ চ্যান্সারি কমপ্লেক্স এবং আবাসিক ভবন নির্মাণ, বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ২০টি মিটারগেজ ডিজেল ইলেকট্রিক লোকোমোটিভ এবং ১৫০টি মিটারগেজ যাত্রীবাহী ক্যারেজ সংগ্রহ (১ম সংশোধিত),কাশিনাথপুর-দাশুরিয়া-নাটোর-রাজশাহী-নবাবগঞ্জ-কানসাট-সোনামসজিদ-বালিয়াদিঘী বর্ডার (এন-০৬) জাতীয় মহাসড়ক যথাযথমান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ (নবাবগঞ্জ অংশ), বিদ্যমান সরকারি মৎস্য খামারগুলোর সক্ষমতা ও মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় অবকাঠামো উন্নয়ন (১ম পর্যায়), ইমপ্রুভমেন্ট অব ফিশ ল্যান্ডিং সেন্টার অব বাংলাদেশ ফিশারজি ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন ইন কক্সবাজার ডিস্ট্রিক্ট প্রকল্প, বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের জেলাগুলোর পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ (৩য় পর্যায়), ৮টি বিভাগীয় শহরে পূর্ণাঙ্গ ক্যান্সার, হৃদরোগ এবং কিডনি চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ (১ম সংশোধিত) ইত্যাদি।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন- প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানান। এ সময় পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
- ঢাকা7 days ago
প্রেমের টানে মামিকে নিয়ে পালালেন ভাগ্নে
- বাংলাদেশ5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- বাংলাদেশ4 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- জাতীয়3 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- বাংলাদেশ4 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
- আন্তর্জাতিক5 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন