জাতীয়
জেল হত্যাকাণ্ডের তদন্ত হওয়া উচিত
Published
1 year agoon
তিন নভেম্বর জেলখানায় ঘটে যাওয়া হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত রহস্য উদঘাটনে সম্পূর্ণ তদন্ত হওয়া উচিত। এমন মন্তব্য করেছেন সেই হত্যাকান্ডে নিহত চার জাতীয় নেতাদের পরিবারের সদস্যরা।
পুরাতন ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও মোনাজাত শেষে এ মন্তব্য করেন তারা। জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) সকালে এই আয়োজন করা হয়।
সেখানে জাতীয় নেতা তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাক বাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথেই জাতীয় চার নেতা বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠন করেন। তারা বিচক্ষণ ও দূরদর্শিতার সঙ্গে সরকার পরিচালনা করেছেন।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাত্র আড়াই মাসের মাথায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়। অবশ্যই এই দুই হত্যাকাণ্ড একই সূত্রে গাঁথা। এই হত্যার সম্পূর্ণ তদন্ত হওয়া উচিত। কারণ ৭৫ এর ১৫ আগস্টের পর মিলিটারি শাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করে। যার মাধ্যমে বিচারের সব পথ বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে বিচার শুরু হলেও ২০০১ সালে এই বিচারে প্রক্রিয়া প্রভাবিত করে ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে প্রহসনমূলক একটা রায় দেয়া হয়।
সোহেল তাজ বলেন, পরে ২০০৮ সালে আবারও সেই মামলার এভিডেন্স, তথ্য ও সাক্ষীদের ভয়ভীতি দেখিয়ে বিভিন্নভাবে তথ্য-প্রমাণ গায়েব করা হয়। যার কারণে ২০১৪ সালে আপিল বিভাগ বাধ্য হয় নিম্ন আদালতে রায় বহাল রাখতে। এক অর্থে আমরা জেল হত্যাকাণ্ডের বিচার এখন হয়নি। বিচার পাওয়ার একমাত্র উপায় হলো সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রকৃত রহস্য উদঘাটন করা। একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে নতুন প্রজন্মের কাছে জেল হত্যার প্রকৃত রহস্য পরিবেশন করতে হবে। যেন মানুষের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি হয়। যাতে করে ১৫ আগস্ট, ৩ নভেম্বরের মতো হত্যাকাণ্ড যেন আর না ঘটে।
সোহেল তাজ বলেন, ‘আমাদের সবকিছু পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করে বের করে নিয়ে আসা উচিত। হত্যাকাণ্ডের পেছনে কারা ছিল, কীভাবে কি হয়েছে। আমি মনে করি, সবকিছু জানার অধিকার আছে। সম্পূর্ণ তদন্ত করে বের করতে হবে। সত্য কিন্তু তেতো হয়৷ কিন্তু সবকিছু আনতে হবে। সব সত্যকে বের করে আনতে হবে’।
তিনি আরো বলেন, ‘আমার মনে হয়, তদন্ত কমিটি হতে হবে গ্রহণযোগ্য। এমন মানুষ দিয়ে তদন্ত করতে হবে, যিনি সার্বজনীনভাবে গ্রহণযোগ্য। এখানে যেন কোনো সন্দেহের অবকাশ না থাকে। এটা জাতির জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ‘।
আরেক জাতীয় নেতা ক্যাপ্টেন এম মুনসুর আলির নাতি ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাসিমের ছেলে রাজ বলেন, জাতীয় চার নেতার হত্যাকাণ্ডের আসামিরা বিদেশে পলাতক রয়েছে। ওই ১০ খুনিকে ফেরত আনতে হবে। বিশ্বের বড় বড় যে দেশগুলো যারা মানবতার কথা বলে, তাদের দেশে খুনিরা লুকিয়ে আছে। অবিলম্বে খুনীদের ফেরত পাঠাতে জাতীয় চার নেতার পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের প্রতি আহবান জানান তিনি। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনের কুশীলবদের মুখোশ উন্মোচন করার তাগিদ দেন তিনি।
নিহত জাতীয় নেতা এ এইচ এম কামরুজ্জামানের ছোট ছেলে এহসানুজ্জামান স্বপন বলেন, এই বিচার পেতে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়েছে। ১৯৯৬ সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায় গেলে বিচারের উদ্যোগ নেয়া হয়। এই বিচার ২০১৫ সালে শেষ হয়। তাঁর মা দীর্ঘ চার দশকেরও বেশি এই বিচারের অপেক্ষায় ছিলেন। তিনি রায় শুনে গেছেন। তবে রায় বাস্তবায়ন দেখে যাননি।
জেল হত্যাকান্ডের তদন্ত কমিশন গঠন করার গুরুত্ব তুলে তিনি বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের অনেক তথ্য প্রমাণ নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকেই সাজা পেয়েছে। কিন্তু যারা নেপথ্যে ছিলো তাদের মুখোশ উন্মোচিত হয়নি।
অন্যরা যা পড়ছেন
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে যে সব এলাকায়
হিটস্ট্রোকে সারা দেশে শিশুসহ পাঁচ জনের মৃত্যু
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা শোষণের শিকার- জানালো জাতিসংঘ
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
ঈদের পরে দাম বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের, কমেছে সবজির
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
সোমালিয়ার মোগাদিসুতে অবস্থিত দারুসালাম ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী প্রফেসর ড. শেখ আসিফ এস. মিজান। প্রফেসর মিজান প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে বিদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি হিসেবে নিয়োগ পেলেন।
গেলো (২ এপ্রিল) দারুসালাম ইউনিভার্সিটির আচার্য ড. ওসমান মোহামেদ হাসানের পক্ষ থেকে ইউনিভার্সিটির ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে ডক্টর মিজানের নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে ব্যবস্থাপনা পর্ষদে তাকে উপাচার্য হিসেবে উল্লেখ করে বলা হয়, তিনটি স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রিধারী এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায় ২০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন অধ্যাপক ড. শেখ আসিফ এস. মিজানকে দারুসালাম ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হলো।
নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে প্রফেসর ড. মিজান গণমাধ্যমে বলেন, প্রথম বাংলাদেশি প্রফেসর হিসেবে বিদেশের একটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ পেয়ে আমি গর্বিত ও পুলকিত। আমি আমার বাব-মা ও দেশকে স্মরণ করছি। আমাকে ভিসি পদে নিয়োগ মহান আল্লাহর পরম রহমত, আমি আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালনে সর্বদা পরম দয়ালু আল্লাহর রহমত কামনা করছি। বাংলাদেশ সরকার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশ ও দেশের আপাময় জনসাধারণের কাছেও আমি কৃতজ্ঞ এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার মহান প্রয়াসে সকলের দোয়া ও সহযোগীতা কামনা করছি।’
ডক্টর মিজানের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে জানা যায়, তিনি এর আগে সোমালিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটি অব মোগাদিসুর রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, আলফা ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অব বুরো-এর পোস্টগ্রাজুয়েট স্কুলের পূর্ণকালীন প্রফেসর, সিমাদ ইউনিভার্সিটি, জামুরিয়া ইউনিভার্সিটি, গোলিস ইউনিভার্সিটি, রিফটভ্যালী ইউনিভার্সিটি এবং নিউ জেনারেশন ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে কাজ করেছেন। দেশে-বিদেশের জার্নালে ডক্টর মিজানের বহু আর্টিকেল ছাপা হয়েছে। তিনি ‘নারী ও রাজনীতি’ নামে একাটি বইয়ের রচিয়তা। ডক্টর মিজান অনেক দেশ ভ্রমণ এবং সেমিনারে অংশগ্রহণ করে পেপার প্রেজেন্টস, কিনোট স্পিকার, রিসোর্স পারসন ও চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
উল্লেখ্য, ড. শেখ আসিফ এস. মিজান বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার রাংতা গ্রামের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবক প্রয়াত মৌলভি জোবায়েদ আলী ও নূরজাহান বেগমের সন্তান। ডক্টর মিজান নিজেও একজন সমাজসেবক এবং রোটারি ক্লাব অব ঢাকা স্কলারস-এর প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম সম্পাদক।
এএম/
জাতীয়
‘দেশের সব জেলায় মিনি স্টেডিয়াম করার উদ্যোগে নিয়েছে সরকার’
Published
40 mins agoon
এপ্রিল ২০, ২০২৪যখনই সরকারে এসেছি তখনই চেষ্টা করেছি খেলাধুলার প্রতি আমাদের ছেলেমেয়েদের আরও বেশি অনুরাগী করতে। কারণ খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তি দেয়। দেশপ্রেম শেখায়, আনুগত্য শেখায় এবং একই সঙ্গে দেশেপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে। ছেলেমেয়েরা সারাবছর যেন খেলাধুলা করতে পারে সে জন্য সরকার সব উপজেলায় একটি করে মিনিস্টেডিয়াম নির্মাণ করছে। এছাড়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিকদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে আয়োজিত পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এর চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলা ও পুরস্কার বিতরণ হয় আজ।
প্রধানমন্ত্রী জানান, তিনি চান ছেলেমেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীরচর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্য দিয়ে উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে।
সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘খেলাধুলায় আমাদের ছেলেমেয়েরা যেন আরও বেশি আগ্রহী হয়ে অংশগ্রহণ করে, আমাদের দেশীয় খেলাধুলাকেও সমানভাবে সুযোগ দিতে হবে। কারণ দেশীয় খেলাগুলোর মধ্য দিয়ে আমাদের ছেলেমেয়েদের মেধা বিকাশের আরও সুযোগ হবে।’
তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের এই খেলাধুলার মধ্যে দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। সারা বিশ্বের কাছে পরিচিত করতে পারি।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের ক্ষুদে ফুটবল খেলোয়াড়রা যারা আজ এখান থেকে শুরু করলো, একদিন তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের জন্য আরও বেশি সম্মান বয়ে নিয়ে আসবে।’
এর আগে প্রধানমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং লালমনিরহাটের পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যকার ফাইনাল খেলার দ্বিতীয়ার্ধ উপভোগ করেন। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অপর ম্যাচে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে রংপুরের মিঠাপুকুর তালিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় জামালপুরের মাদারগঞ্জ চরগোলাবারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী দুই টুর্নামেন্টের বিজয়ী ও রানার্সআপ দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
এএম/
ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) নির্বাচনের ক্ষেত্রে যেটা বলা হয়, একটা শঙ্কা থাকে। নির্বাচন হলো অনেকটা ইনজেকশন বা টিকার মতো। টিকা দেয়ার আগে অনেকে ভয় পায়, কিন্তু টিকা দেয়ার পরে টেরও পান না কখন টিকা দেয়া হয়েছে। ইভিএম অনেকটাই ওই রকম। ইভিএম একমাত্র পদ্ধতি যার মাধ্যমে সুষ্ঠু ভোট করা সম্ভব। একজনের ভোট আরেকজন নিতে পারে না, ভোট ছিনতাই, প্রক্সি ভোট এবং জালভোট দেয়ার কোনো সুযোগ নেই বলেলেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।
শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মিলনায়তনে হরিরামপুর ও সিংগাইর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শুরু হওয়ার আগে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
ইসি আলমগীর বলেন, এখন সবাই অনেক স্মার্ট, সবার কাছেই স্মার্ট ফোন রয়েছে। ভোটাররা ভোট দিতে আসলে দেখবে ইভিএমে ভোট দিতে অনেক সহজ। আমাদের অভিজ্ঞাতা অনুযায়ী, যে সকল জায়গায় ইভিএমে আমারা ভোট করেছি, সেখানে ফিডব্যাক অনেক ভালো পেয়েছি। ভোটের পরে সব প্রার্থী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনটা অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে হতে হবে। কোনো রকম আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেন অবনতি না হয়। কেউ যেন অন্যায়ভাবে কোনো প্রার্থীর প্রচারে বাধা দিতে না পারে। কোনো ভোটারকে ভোট দিতে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে এবং ভোটার তার ভোট শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারে।
আলমগীর বলেন, এটি কোনো রাজনৈতিক নির্বাচন নয়, স্থানীয় সরকারের নির্বাচন। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আগেও কিন্তু যে কেউ নির্বাচন করতে পারতো, কোনো রাজনৈতিক পরিচয় প্রয়োজন ছিল না। মাঝে আনইটা করা হয়েছিল যাতে রাজনৈতিকভাবে তৃণমূল থেকে গণতন্ত্রের চর্চা হয়ে আসে। এবার আপনারা দেখেছেন, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল এটিকে উন্মুক্ত করে দিয়েছে। যার ফলে এখন আর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে রাজনৈতিক ফ্লেবার নেই।
বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, অনেকে রাজনৈতিকভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও তাদের (বিএনপি) অনেক কর্মী-সর্মথকরা অফিসিয়ালি না করলেও আন-অফিসিয়ালি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। সেদিক থেকে বলা যাবে না এই নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক হচ্ছে না।
এএম/
জাতীয়
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে যে সব এলাকায়
সিলেটের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে এসব জেলায় ঝরতে...
বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বাংলাদেশি ভিসি
সোমালিয়ার মোগাদিসুতে অবস্থিত দারুসালাম ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী প্রফেসর ড. শেখ...
হিটস্ট্রোকে সারা দেশে শিশুসহ পাঁচ জনের মৃত্যু
সারা দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। তাপপ্রবাহে একদিনেই হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে শিশুসহ মারা গেছেন পাঁচ জন। চট্রগ্রাম, পাবনা চুয়াডাঙ্গা ও গাজীপুরে...
‘দেশের সব জেলায় মিনি স্টেডিয়াম করার উদ্যোগে নিয়েছে সরকার’
যখনই সরকারে এসেছি তখনই চেষ্টা করেছি খেলাধুলার প্রতি আমাদের ছেলেমেয়েদের আরও বেশি অনুরাগী করতে। কারণ খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক...
নির্বাচন হলো অনেকটা ইনজেকশন বা টিকার মতো: ইসি আলমগীর
ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) নির্বাচনের ক্ষেত্রে যেটা বলা হয়, একটা শঙ্কা থাকে। নির্বাচন হলো অনেকটা ইনজেকশন বা টিকার মতো। টিকা...
‘নিবন্ধনের বাইরে থাকা অনলাইন পোর্টাল বন্ধ করা হবে’
দেশে একেবারে প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের ২১৩টি অনলাইন আছে। আর রেজিস্টার অনলাইন আছে ২১৩টি। অর্থাৎ মোট ৪২৬টি অনলাইন আছে। একইসঙ্গে যেগুলো দরখাস্ত...
প্রচণ্ড গরমে গলে যাচ্ছে যশোরের রাস্তার পিচ
যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রচণ্ড গরমে নাকাল হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জনজীবন। শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন...
ডিসি-এসপিদের সঙ্গে ইসির বৈঠক ২৫ এপ্রিল
আগামী ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে শেষ করতে দেশের সব জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি) এবং বিভাগীয় কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের...
গরমে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না
সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগে (হাইকোর্ট-আপিল বিভাগ) মামলা পরিচালনার সময় আইনজীবীদের গাউন পরার বাধ্যবাধকতা শিথিল করেছে সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসন। আইনজীবীরা চাইলে গাউন...
তাপদাহের কারণে স্কুল-কলেজ ১ সপ্তাহ বন্ধ থাকবে
সারাদেশের উপর দিয়ে চলমান তাপদাহ ও আবহাওয়া দপ্তরের সতর্কতা জারির পরিপ্রেক্ষিতে সারাদেশের সকল স্কুল-কলেজ এক সপ্তাহ বন্ধ থাকবে। শনিবার (২০...
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে যে সব এলাকায়
বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বাংলাদেশি ভিসি
আরবের যে দেশে সবচেয়ে বেশি সিনেমা হল
হিটস্ট্রোকে সারা দেশে শিশুসহ পাঁচ জনের মৃত্যু
‘দেশের সব জেলায় মিনি স্টেডিয়াম করার উদ্যোগে নিয়েছে সরকার’
ইসরাইলের চার ব্যক্তি ও দুই সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা
খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
অন্যের সংসার ভেঙে রাজকে বিয়ে করেন শিল্পা?
পুরো আইপিএল না খেললে যেভাবে টাকা পাবেন মোস্তাফিজ
ছন্দা সিনেমা হল বিক্রি, গড়ে উঠবে এতিমখানা মাদরাসা
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- ইসলাম4 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- বাংলাদেশ1 day ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- আইন-বিচার5 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- বাংলাদেশ2 days ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- টুকিটাকি5 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- লাইফস্টাইল3 days ago
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন