জাতীয়
পরমাণু বিদ্যুকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটে বসল ‘চুল্লিপাত্র’
Published
1 year agoon
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটে রিঅ্যাক্টর প্রেসার ভ্যাসেল (আরপিভি) বা পারমাণবিক চুল্লিপাত্র স্থাপনের কাজ উদ্বোধন করেন আজ।
বুধবার (১৯ অক্টোবর) সকাল ১০টায় গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কাজের উদ্বোধন করেন।
রিঅ্যাক্টর প্রেসার ভেসেল হল পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল যন্ত্র। এর ভেতরেই ইউরেনিয়াম থেকে শক্তি উৎপাদন হবে, যা কাজে লাগিয়ে তৈরি হবে বিদ্যুৎ। সেই সঙ্গে তেজস্ক্রিয় দ্রব্য বেরিয়ে যাতে পরিবেশ দূষণ করতে না পারে, তার জন্য কতগুলো প্রতিবন্ধকতার কাজও করে রিঅ্যাক্টর।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১০ অক্টোবর প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের চুল্লি স্থাপন কাজের উদ্বোধন হয়। প্রথম ইউনিটের কাজের ৭০ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। তার এক বছরের মধ্যেই দ্বিতীয় ইউনিটের চুল্লি স্থাপনের কাজ শুরু হলো আজ। প্রকল্পের ৫৩ শতাংশ ভৌত নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে এবং আর্থিক অগ্রগতি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। প্রকল্পের কাজ যেভাবে এগিয়ে চলেছে তাতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করে উৎপাদন শুরু করা যাবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ২ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। এ সময় রাশিয়ান ফেডারেশনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী সের্গেই কিরিয়েঙ্কো উপস্থিত ছিলেন। এরপর গত বছরের ১০ অক্টোবর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পারমাণবিক চুল্লি বা নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর প্রেসার ভেসল স্থাপনের কাজ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটাকে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের হৃৎপিণ্ডও বলা হয়।
চুক্তি অনুযায়ী রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুটি ইউনিটে ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে যা নির্মাণের জন্য প্রাথমিকভাবে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচ ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে একক উন্নয়ন প্রকল্প হিসেবে রূপপুর দেশের সবচেয়ে বড় প্রকল্প। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেও রূপপুরে প্রতিদিন তিন শিফটে দেশি-বিদেশি ২৩-২৪ হাজার শ্রমিক দিনরাত কাজ করেছেন।
২০১৭ সালের নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রূপপুরে পারমাণবিক চুল্লির জন্য প্রথম ইউনিটের কংক্রিটের মূল স্থাপনা নির্মাণের উদ্বোধন করেছিলেন, যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল নির্মাণ পর্বের কাজ।
অন্যরা যা পড়ছেন
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
খাটে পড়ে ছিলো প্রবাসীর মায়ের গলাকাটা মরদেহ
বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধের হারানো গৌরব ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ সরকার : প্রধানমন্ত্রী
মালিবাগে নির্মাণাধীন ভবনের গর্তে ক্রেন, শ্রমিক নিহত
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩ সালে সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ৮১ লাখ ৬৬ হাজার ১৮৮ জনে। অর্থাৎ এই চার বছরে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ১০ লাখের বেশি। শিক্ষার্থী কমার এই সংখ্যা আশঙ্কাজনক বলে দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)। সংস্থাটি শিক্ষার্থী কমার সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ উল্লেখ করেনি।
ব্যানবেইস বলছে, সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে তা উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে ব্যানবেইসের নিজস্ব কোনো পর্যালোচনা নেই। এই তথ্য নিয়ে সরকারের নীতি নির্ধারক ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তর কাজ করতে পারে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান গণমাধ্যমকে বলেন, মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমে যাওয়ার কারণ সবাই জানে। করোনা প্রতিঘাতের কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে শিক্ষার্থীদের অনেকে কর্মজীবনে প্রবেশ করে। তাদের ক্লাস রুমে ফিরিয়ে আনার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করছে।
ব্যানবেইসের তথ্য বলছে, মাধ্যমিকে কমে যাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫৫ শতাংশই ছাত্রী। এই শিক্ষার্থীরা দেশের ১৮ হাজার ৯৬৮টি বিদ্যালয়ে পড়ত। মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষার্থী কমলেও কলেজ পর্যায়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৮০ হাজারের মতো বেড়েছে। একই সময়ে মাদ্রাসায় প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী বেড়েছে। একইভাবে কারিগরি ও ইংরেজি মাধ্যমেও শিক্ষার্থী বেড়েছে।
ব্যানবেইসের প্রতিবেদনে বলা হয়, চার বছরের ব্যবধানে সরকারের অধীনে থাকা মাদ্রাসাগুলোতে (দাখিল ও আলিম ধারার মাদ্রাসা) আড়াই লাখের বেশি শিক্ষার্থী বেড়েছে। বর্তমানে মাদ্রাসাগুলোতে শিক্ষার্থী ২৭ লাখ ৫৮ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ছাত্রী প্রায় ৫৪ শতাংশ।
ব্যানবেইসের খসড়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে ১২৩টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করছে ২৮ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী; যা চার বছর আগে ছিল ২৬ হাজারের বেশি।
প্রসঙ্গত, সরকার কারিগরি শিক্ষায় গুরুত্ব দিচ্ছে। এর ফলে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। বর্তমানে ৫ হাজার ৩৯৫টি (এর মধ্যে ৫৮৮টি সরকারি) কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোট শিক্ষার্থী প্রায় সাড়ে ৭ লাখ। চার বছর আগে যা ছিল ৭ লাখের মতো। ওই সময় কারিগরি প্রতিষ্ঠান ছিল ২ হাজার ৩০৯টি। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যায় সমতা এলেও কারিগরিতে ছাত্রীদের হার এখনো অনেক কম। কারিগরিতে যত শিক্ষার্থী পড়ে, তার মধ্যে ২৯ শতাংশের মতো ছাত্রী।
এএম/
দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর বায়ুদূষণ, অনিরাপদ পানি, নিম্নমানের স্যানিটেশন ও হাইজিন এবং সীসা দূষণে অকালে প্রাণ হারাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজারের বেশি মানুষ। দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক থেকে বাংলাদেশ উদ্বেগজনক অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত দ্য বাংলাদেশ কান্ট্রি এনভায়রেন্টমেন্ট অ্যানালাইসিস (সিইএ) রিপোর্ট থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, বায়ুদূষণ, অনিরাপদ পানি, নিম্ন মানের স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও স্বাস্থ্যবিধি এবং সীসা দূষণে বছরে দুই লাখ ৭২ হাজারের বেশি অকালমৃত্যু ঘটে। পরিবেশগত কারণে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের জিডিপির ১৭ দশমিক ৬ শতাংশের মতো ক্ষতি হয়েছে। ঘরের ও বাইরের বায়ুদূষণে স্বাস্থ্যের ওপর সবচেয়ে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। যা ৫৫ শতাংশ অকালমৃত্যুর জন্য দায়ী।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ এবং ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক গণমাধ্যমে বলেন, পরিবেশের ক্ষতি করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হলে তা টেকসই হতে পারে না। শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির গতিপথ টেকসই রাখতে এবং শহর ও গ্রামাঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নতি করতে বাংলাদেশ কোনোভাবেই পরিবেশকে উপেক্ষা করতে পারবে না। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার লক্ষ্য অর্জনে পরিবেশের ক্ষয় রোধ এবং জলবায়ু সহিষ্ণুতা নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সিইএ রিপোর্টে আরও বলা হয়, পরিবেশ দূষণ শিশুদের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। সীসা বিষক্রিয়া শিশুদের মস্তিকের বিকাশে অপরিবর্তনীয় ক্ষতি করছে। এর ফলে বছরে প্রাক্কলিত আইকিউ ক্ষতি হচ্ছে প্রায় ২০ মিলিয়ন পয়েন্ট। গৃহস্থালিতে কঠিন জ্বালানির মাধ্যমে রান্না বায়ুদূষণের অন্যতম উৎস এবং তা নারী ও শিশুদের বেশি ক্ষতি করছে। শিল্পের বর্জ্য এবং অনিয়ন্ত্রিত প্লাস্টিকসহ বিভিন্ন বর্জ্য এবং অন্যান্য উৎস থেকে আসা অপরিশোধিত ময়লাযুক্ত পানির কারণে বাংলাদেশের নদীগুলোর পানির গুণগত মানের মারাত্মক অবনতি ঘটেছে।
এতে বলা হয়, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সময়মতো এবং জরুরি হস্তক্ষেপ, উন্নত পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিন (ওয়াশ) এবং সীসা দূষণ নিয়ন্ত্রণ প্রতি বছর ১ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি অকালমৃত্যু ঠেকাতে পারে। সবুজ বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিনিয়োগ, রান্নায় সবুজ জ্বালানি ব্যবহার এবং শিল্প-কারখানা থেকে দূষণ রোধে কঠোর নিয়ন্ত্রণ বায়ু দূষণ কমাতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র পরিবেশ বিশেষজ্ঞ এবং এই প্রতিবেদনের সহ-লেখক আনা লুইসা গোমেজ লিমা বলেন, সময়মতো এবং সঠিক নীতি ও কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশ পরিবেশ দূষণের ধারা পাল্টে ফেলতে পারে। পরিবেশ সুরক্ষা জোরদারে পদক্ষেপ এবং রান্নায় সবুজ জ্বালানির জন্য বিনিয়োগ ও অন্যান্য প্রণোদনা, সবুজ অর্থায়ন বাড়ানো, কার্যকর কার্বন মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং সচেতনতা বাড়ানো দূষণ কমাতে পারে এবং এর ফলে সবুজ প্রবৃদ্ধি অর্জন হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, পরিবেশগত ব্যবস্থাপনার জন্য সুশাসন জোরদার ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়াতে এই রিপোর্টে পরিবেশগত অগ্রাধিকারসমূহ চিহ্নিত করা হয়েছে, বিভিন্ন পদক্ষেপের মূল্যায়ন এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ করা হয়েছে। সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে অগ্রাধিকার নির্ধারণ, পরিবেশ নীতি পদ্ধতিগুলোর বৈচিত্রাকরণ ও জোরদারকরণ, সাংগঠনিক কাঠামো এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা জোরদারকরণ এবং সবুজ অর্থায়নের জন্য সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশ এর পরিবেশকে রক্ষা করতে পারে।
এএম
জাতীয়
কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা
Published
5 hours agoon
মার্চ ২৮, ২০২৪ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন তিনি। পরে তিনি সড়ক পথে জেলার ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে ভারত হয়ে ভুটানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন ।
ভুটানের রাজা ১৪ সদস্যের সফর সঙ্গী নিয়ে সকালে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে অবতরণ করেন। পরে সড়ক পথে দুপুর পৌনে ১২টায় কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউজে পৌঁছেন। সেখানে মধ্যাহ্ন ভোজ শেষে দুপুর দেড়টায় অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী এম,এ আরাফাত, নৌ পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরি, সংসদ সদস্য ডা. হামিদুল হক খন্দকার, সংসদ সদস্য বিপ্লব হাসান পলাশ, বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ও পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এদিকে ভুটানের রাজার কুড়িগ্রাম সফরের বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন স্থানীয় ও ব্যবসায়ীরা।
উল্লেখ্য, আর ভুটানের রাজার আগমনকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাসহ সকল প্রকার প্রস্তুতি গ্রহণ করেন স্থানীয় প্রশাসন। ধরলা নদীর পূর্ব পাড়ে ২১৯ একর জমির উপর গড়ে তোলা হবে জিটুজি ভিত্তিতে এ বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল। ২০১৫ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে এক জনসভায় এ জেলায় একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ভুটানের রাজার ৪ দিনের ঢাকা সফরের দ্বিতীয় দিন ২৫ মার্চ সোমবার ঢাকায় কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও ভুটান সরকারের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
এএম/
জাতীয়
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে দুই দশক পর গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র্যাব-১৫...
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন...
দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ
দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...
রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...
কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু
রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...
ড. ইউনূস দেশে ফিরলে আসল কাহিনী জানা যাবে : ব্যারিস্টার মামুন
শ্রমিক ঠকানোর মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ড. মুহম্মদ ইউনূসের সম্প্রতি পুরস্কারকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তারি...
শিশু ক্রয়ের অর্ডার নিয়ে অপহরণ করতো তারা
রাজধানী ঢাকার হাজারীবাগ থেকে আড়াই বছর বয়সী এক শিশু অপহরণের ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর একটি অপহরণ চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা...
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
এলডিসির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, সেই বিষয়েও নির্দেশনা...
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
ছেলে হওয়ার পর প্রথম ছবি পোস্ট করলেন আনুশকা
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
টাইটানিক ছবির রোজকে ভাসিয়ে রাখা সেই কাঠ পৌনে ৮ কোটি টাকায় বিক্রি
‘দুঃসময় চলছে, সবাই ঐক্যবদ্ধ হোন’
তরমুজ দিয়ে যেভাবে রূপচর্চা করবেন
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ে একাধিক ছুরি হামলা, নিহত ৪
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হলেন যারা
আবারও স্বর্ণের দামে রেকর্ড
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- বাংলাদেশ4 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- জাতীয়3 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- বাংলাদেশ4 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- আন্তর্জাতিক5 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
- এশিয়া3 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন