রংপুর
ফুলকপির বাম্পার ফলন
Published
1 year agoon
By
অনিল চন্দ্র রায়, কুড়িগ্রাম উত্তর প্রতিনিধিকুড়িগ্রামে চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকুল থাকায় ফুলকপি ও বাঁধাকপির বাম্পার ফলন হয়েছে। এদিকে ভাল ফলনের পাশাপশি ভাল দাম পাওয়ায় কৃষক-কৃষানীদের মুখে হাসি ফুটেছে। প্রতি বছর প্রান্তিক চাষিরা ভাল দামের আশায় আগাম হাইব্রিট জাতের ফুলকপি ও বাঁধাকটি চাষ করে আসছেন।
শীত মৌসুমে আগাম ফুলকপি ও বাঁধাকপিসহ বিভিন্ন সবজির চাষে নানা মুখি ঝুঁকি থাকা সত্বেও অক্লান্ত পরিশ্রম করে পরিবার-পরিজনদের নিয়ে সাফল্যের সাথে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছেন কৃষক পরিবারগুলো।
জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, চলতি মৌসুমে কোন জমি আর পতিত নেই। বিস্তৃর্ণ জমিতে এখন শোভা পাচ্ছে সবুজের সমাহার। বিশেষ করে উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের গোরকমন্ডল কুটিবাড়ী ও কৃষ্ণনন্দ বকসী এলাকায় শত শত কৃষক পতিত জমিতে আগাম জাতের কেউ ফুলকপি আবার কেউ বাঁধাকপি চাষ করেছেন। এরই মধ্যে কৃষক ক্ষেতের ফুলকপি বিক্রি করা শুরু করেছেন।
আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই স্বপ্নের ফসল ফুলকপি ও বাঁধাকপি ব্যাপক হারে বিক্রি করতে পারবেন চাষিরা। যে সকল চাষির অন্যের জমি লিজ নিয়ে আগাম হাইব্রিট জাতের ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষ করেছেন তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে খেতে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। সাধারণত সারা বছর আগাম জাতের ফুলকপি ও বাঁধাকপিসহ বিভিন্ন ধরণের সবজির চাষাবাদ করে শতশত কৃষক পরিবার এখন স্বাবলম্বী হয়েছেন।
ফুলবাড়ী উপজেলার কৃষ্ণানন্দ বকসি এলাকার কৃষক কেতারুল ও আফছার আলী জানান, তারা প্রত্যেকেই ২ বিঘা জমিতে আগাম জাতের ফুলকপি আবার কেউ বাঁধাকপির চাষ করেছেন। কৃষক আফছার আলীর বাঁধাকপি বিক্রি করতে আরও ১৫ থেকে ২০ দিন সময় লাগবে। তবে কৃষক কেতারুল গেলো এক সপ্তাহ ধরে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা দরে প্রতিমন ফুলকপি বিক্রি করছেন। ফুলকপির বাজারে ভালো দাম থাকলে তিনি ১ বিঘা জমিতে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বিক্রি করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন।
কৃষক মজনু মিয়া জানান, এ বছর তিনি ৪ বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করেছেন। আবহাওয়া অনুকুল থাকায় বাম্পার ফলন হয়েছে। আগামী দেড় সপ্তাহের মধ্যেই ক্ষেতের কপি বিক্রি করতে পারবেন। চার বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করতে খরচ হয়েছে ৬০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা। বর্তমান বাজারে দাম ভালো থাকলে বিঘা প্রতি ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিপ্লব কুমার মোহন্ত, এ অ লে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে আমন ধান নুয়ে পড়লেও সবজিতে তেমন ক্ষতি হয়নি। আবহাওয়া অনুকুল থাকায় কৃষকরা কৃষি বিভাগের পরামর্শে আগাম হাইব্রিট জাতের ফুলকপি চাষ করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা সৃষ্টি করেছেন। চলতি মৌসুমে চাষিরা আগাম ১৬৫ হেক্টর জমিতে ফুলকপি ও ১৪৫ হেক্টর জমিতে বাঁধাকপির চাষবাদ করেছে। এখনও ফুলকপি ও বাধাকপি রোপন চলমান আছে। অধিকাংশ কৃষক ফুলকপি ও বাঁধাকপি বিক্রি শুরু করেছেন। কয়েকদিন কৃষকরা উৎপাদিত ফুলকপি ও বাঁধাকপি ব্যাপক হারে বিক্রি শুরু করবেন। বর্তমান ফুলকপির বাজার দর প্রতি মন ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা বিক্রি করায় চাষিরা লাভবান হচ্ছে।
অন্যরা যা পড়ছেন
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা শোষণের শিকার- জানালো জাতিসংঘ
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
ঈদের পরে দাম বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের, কমেছে সবজির
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
পঞ্চগড়ের সদর উপজেলায় পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে নাতি (ভাতিজির ছেলে) ও স্থানীয় বাজারের মাছ বিক্রেতা নাসিরুল ইসলাম (২২) ও তার স্বজন ফজর, রফিকুল, তরিকুলদের মারধরে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নানা মজিবর রহমান (৬৫) মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাতে উপজেলার হাড়িভাসা বাজারের মাছহাটিতে এ মারধরের ঘটনা ঘটে। পরে তাকে উদ্ধার করে বাসায় নেয়া হলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে বৃদ্ধ মজিবরকে প্রথমে স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের কাছে এবং পরে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে রাতেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহতের বড় ছেলে আলাল উদ্দীন বাদী হয়ে নাসিরুল সহ কয়েকজনকে আসামী করে আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে পঞ্চগড় সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে জানা গেছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে সদর থানা পুলিশ।
নিহত বৃদ্ধের বাড়ি উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের (খাংকিপাড়া) এলাকায়। তিনি মাছ ধরার পাশাপাশি অন্যর জমিতে দিনমজুরের কাজও করতেন। মারধরকারী নাসিরুল একই এলাকার আলতাফ হোসেনের ছেলে। এদিকে ঘটনার পর থেকেই নাসিরুল, ফজর, তরিকুল, রফিকুল পলাতক রয়েছেন।
পরিবারের স্বজনদের সাথে কথা বলে জানা যায়, গত শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যার পরে উপজেলার হাড়িভাসা বাজারের মাছহাটিতে নিজ ভাতিজির ছেলে নাতি নাসিরুল ইসলামের কাছে স্ত্রী তনজিনা বেগমকে নিয়ে দুধ বিক্রির ২৫০ টাকা চাইতে যান। এসময় টাকা দিতে অপরাগতা প্রকাশ করেন নাসিরুল। এ নিয়ে বাকবিতণ্ডা শুরু হলে এক পর্যায়ে নাতি নাসিরুল মাছ কুটার ডাম্বেল (কাঠের তৈরী যা দিয়ে মাছ বিক্রেতারা মাছ কুটার সময় ব্যবহার করেন) দিয়ে তার নানার বুকে আঘাত করেন। এ সময় তিনি মাটিতে পড়ে যান। পরে তাকে বাঁচাতে বৃদ্ধের কয়েকজন স্বজন এগিয়ে এলে তাদেরও বেধরক মারধর করে নাসিরুলসহ তার স্বজনেরা। এ সময় তারা ঘটনাস্থলেই বৃদ্ধকে মেরে ফেলার হুমকী দিতে থাকেন। পরে তাকে উদ্ধার করে বাসায় নেয়া হলে মেয়ে ফুলজান বানুর কাছে পানি খেতে চান বৃদ্ধ মজিবর রহমান। মেয়ের হাতে পানি খেয়েই রক্ত বমি শুরু হয় বৃদ্ধ মজিবরের। পরে তাকে স্থানীয় হাড়িভাসা বাজারে পল্লী চিকিৎসকের কাছে নেয়া হলে তাকে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
তবে নিহতের স্বজনদের দাবী নাসিরুল মাছ কুটার ডাম্বেল দিয়ে বৃদ্ধ মজিবর রহমানের বুকে আঘাত করায় তার ক্ষত চিহ্ন বুকেই রয়ে গেছে।
নিহতের বড় মেয়ে ফুলজান বানু বলেন, আমার চাচাতো বোনের ছেলে নাসিরুলের কাছে দুধ বিক্রির ২৫০ টাকা পেতাম। শুক্রবার সন্ধ্যায় সেই পাওনা টাকা চাইতে যান আমার বাবা মা। তবে সে টাকা না দিয়ে উল্টো তাকে গালিগালাজ শুরু করেন। একপর্যায়ে আমার বাবাকে মাছ কুটার ডাম্বেল দিয়ে বুকে আঘাত করে নাসিরুল। পরে তার সাথে ফজর, তরিকুল, রফিকুলেরা যোগ দেয়। আমার বাবাকে বাচাতে এলে তারা আমার ভাতিজা নুরুজ্জামান , চাচাতো ভাই সুজনকেও মারধর করে। পরে বাসায় এসে বাবা আমার কাছে পানি খেতে চান। পানি খেয়েই বাবা বমি শুরু করেন। এসময় গলা দিয়ে রক্তও বের হয়। পরে বাবা অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালেই মারা যান। আমি বাবার হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি চাই।
নিহতের ভাতিজা সুজন আলী বলেন, আমি বড় আব্বার সাথেই ছিলাম। তিনি আমার ভাগিনা নাসিরুলের কাছে পাওনা টাকা চাইতে যান। পরে সে মাছ কুটার ডাম্বেল দিয়ে বড় আব্বার বুকে জোড়ে আঘাত করতে থাকে। আমি তাকে বাচাঁতে গেলে নাসিরুলেরা আমাকেও মারধর করে। তাদের মারধরেই বড় আব্বার মৃত্যু হয়েছে।
পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার রায় বলেন, নিহতের মরদেহ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রির্পোট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। এঘটনায় নিহতের বড় ছেলে আলাল উদ্দীন বাদী হয়ে , নাসিরুল সহ কয়েকজনকে আসামী করে পঞ্চগড় সদর থানায় একটি হত্যা মামলার এজাহার দিয়েছেন। মামলা দ্রুতই আমলে নিয়ে আসামীদের ধরতে আমাদের অভিযান শুরু হবে।
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে সাপের কামড়ের আযম আলী (৪০) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) ভোরে উপজেলার অষ্টমীরচর ইউনিয়নের ছালিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আযম আলী ওই এলাকায় মোজাম্মেল হকের ছেলে। পূর্বে তিনি একই ইউনিয়নের লালচামারচর এলাকায় বসবাস করছিলেন। নদীভাঙনের পর তিনি ছালিপাড়া এলাকায় এসে বসবাস শুরু করেন।
স্থানীয়রা জানান, নিহত আযম আলী ভোরে বাড়ির বাথরুমে যাওয়ার সময় বিষাক্ত সাপে ছোবল মারে। পরে বিষয়টি তিনি পরিবারকে জানালে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
ঢুষমারা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সকালে একজনকে সাপে কেটেছে। পরে তাকে চিলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্স ও পরে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে নিলে তিনি মারা যান।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে নলকূপ বসানোর সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক নলকূপ মিস্ত্রীর মৃত্যু হয়।
শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ফু্লবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তির নাম আজিজুল হক (৪৪)। তিনি পার্শবর্তী নাগেশ্বরী উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের মরা গাগলা গ্রামের মৃত বছির উদ্দিনের ছেলে।
নিহতের সহযোগী রেজাউল ও মজিদুল জানান, আয়রন মুক্ত নলকুপ বসানোর জন্য হেড মিস্ত্রী আজিজুল হক সাত জন সহযোগী নিয়ে শনিবার সকালে শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের হারুন মিয়ার বাড়িতে আসেন। সেখানে লোহার পাইপ দিয়ে নলকুপ বসানোর সময় অসাবধানতা বশত পাইপ বিদ্যুতের তারে লেগে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই গুরতর আহত হন তিনি। তার সহযোগী এবং স্থানীয়রা তাকে দ্রুত উদ্ধার করে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা: হুমায়রা তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
জাতীয়
নির্বাচন হলো অনেকটা ইনজেকশন বা টিকার মতো: ইসি আলমগীর
ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) নির্বাচনের ক্ষেত্রে যেটা বলা হয়, একটা শঙ্কা থাকে। নির্বাচন হলো অনেকটা ইনজেকশন বা টিকার মতো। টিকা...
‘নিবন্ধনের বাইরে থাকা অনলাইন পোর্টাল বন্ধ করা হবে’
দেশে একেবারে প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের ২১৩টি অনলাইন আছে। আর রেজিস্টার অনলাইন আছে ২১৩টি। অর্থাৎ মোট ৪২৬টি অনলাইন আছে। একইসঙ্গে যেগুলো দরখাস্ত...
প্রচণ্ড গরমে গলে যাচ্ছে যশোরের রাস্তার পিচ
যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রচণ্ড গরমে নাকাল হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জনজীবন। শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন...
ডিসি-এসপিদের সঙ্গে ইসির বৈঠক ২৫ এপ্রিল
আগামী ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে শেষ করতে দেশের সব জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি) এবং বিভাগীয় কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের...
গরমে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না
সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগে (হাইকোর্ট-আপিল বিভাগ) মামলা পরিচালনার সময় আইনজীবীদের গাউন পরার বাধ্যবাধকতা শিথিল করেছে সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসন। আইনজীবীরা চাইলে গাউন...
তাপদাহের কারণে স্কুল-কলেজ ১ সপ্তাহ বন্ধ থাকবে
সারাদেশের উপর দিয়ে চলমান তাপদাহ ও আবহাওয়া দপ্তরের সতর্কতা জারির পরিপ্রেক্ষিতে সারাদেশের সকল স্কুল-কলেজ এক সপ্তাহ বন্ধ থাকবে। শনিবার (২০...
সাবমেরিন ক্যাবলে সরবরাহ বন্ধ, ইন্টারনেটে ধীরগতি
দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের (সিমিউই-৫) সংযোগে কারিগরি ক্রটির কারণে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটায় সারাদেশে ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হচ্ছে। সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল...
‘তিলকে তাল নয়, তালগাছের ঝাড় সমেত উপস্থাপন করা হয়েছে’
আমার পরিবার ও আমার নামে অসত্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে। বলেছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি)...
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরল ৪০৭ প্রাণ
এবার ঈদুল ফিতরে মানুষের যাতায়াতে ৩৯৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪০৭ জন মানুষ নিহত হয়েছেন এবং ১৩৯৮ জন আহত হয়েছেন।...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে নাতির মারধরে নানার মৃত্যু
ডাকাতি পরিকল্পনায় র্যাবের জালে ৩ চরমপন্থী আটক
নির্বাচন হলো অনেকটা ইনজেকশন বা টিকার মতো: ইসি আলমগীর
‘নিবন্ধনের বাইরে থাকা অনলাইন পোর্টাল বন্ধ করা হবে’
গর্ভবতী স্ত্রীকে বিছানায় বেঁধে পুড়িয়ে মারলো স্বামী
‘সরকার তীব্র মাত্রায় হিংস্র হয়ে উঠেছে’
সন্তান ও নাতি-নাতনিকে হত্যা-যে কারণে হানিয়া তুরস্কে গেলেন
হেরে যাওয়ায় কানসেলোর মেয়ের মৃত্যু কামনা বার্সা সমর্থকদের
গরমে ফলের রস নাকি স্যালাইন?
ওজন ঝরাতে নাস্তায় যে ৫ খাবার খাবেন
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- ইসলাম4 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- বাংলাদেশ1 day ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- আইন-বিচার5 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- বাংলাদেশ2 days ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- টুকিটাকি5 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- লাইফস্টাইল3 days ago
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন