কৃষি
খামারিরা ডিম বিক্রি করছেন ৩১ টাকা হালি
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনপাবনার ঈশ্বরদীতে খামারিরা ডিম বিক্রি করছেন ৩১ টাকা ৬০ পয়সা হালি দরে। প্রতি পিস ডিমের দাম পড়ছে ৭ টাকা ৯০ পয়সা। খামারিরা বলেছেন, তারা চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম দামে ডিম বিক্রি করছেন এ সপ্তাহের শনিবার থেকে আজ (শুক্রবার) পর্যন্ত।
সপ্তাহজুড়ে প্রতি পিস ডিম ৭ টাকা ৮০ পয়সা থেকে ৮ টাকা ১০ পয়সার মধ্যে বিক্রি হয়েছে। ডিমের এমন হঠাৎ দর পতনে হতাশ খামারিরা।
খামারিরা জানান, ২০২২ সালের মধ্যে চলতি সপ্তাহে ডিমের দাম সর্বনিম্ন। শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) সকালে খামারে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হয়েছে ৭ টাকা ৯০ পয়সায়। একটি ডিম উৎপাদনে খরচ হচ্ছে প্রায় ১০ টাকা ৫০ পয়সা। খামারিদের উৎপাদন খরচের চেয়েও ২ টাকা ৬০ পয়সা কম দামে ডিম বিক্রি করতে হচ্ছে। একই সঙ্গে, মুরগির দামও কমেছে আশঙ্কাজনকভাবে। খামার থেকে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১১৮ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৭৫ টাকা।
খামারিরা বলছেন, ব্রয়লার মুরগির উৎপাদন খরচ কেজিপ্রতি ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা। সোনালি মুরগির উৎপাদন খরচ প্রায় ১৯০ টাকা।
ঈশ্বরদীর বাঘইল গ্রামের এক খামারি বলেন, আমার পাঁচটি খামারে ১৭ হাজার মুরগি রয়েছে। এরমধ্যে লেয়ার মুরগি রয়েছে ৮ হাজার। প্রতিদিন প্রায় ৬ হাজার ডিম খামারে উৎপাদন হয়। ডিম বিক্রি করে প্রতিদিন ১৫ হাজার টাকা লোকসান দিতে হচ্ছে। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে খামার করেছি। এভাবে প্রতিনিয়ত লোকসান হতে থাকলে পথে বসতে হবে।
জয়নগর বাবুপাড়ার খামারি রিয়াজুল ইসলাম খান বলেন, এখন প্রতি হালি ডিম বিক্রি করছি ৩১ টাকা ৬০ পয়সা। যা উৎপাদন খরচের চেয়েও বেশ কম। প্রতিদিনই ডিমের দাম কমছে। এভাবে কমতে থাকলে খামার বন্ধ করে দেয়া ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না। ডিমের দাম কমে যাওয়ায় তিনদিন ধরে ডিম বিক্রি করছি না।
জয়নগর বোর্ড অফিস মোড়ের ডিমের আড়তদার মাসুদ রানা বলেন, ডিমের দাম কমে যাওয়ায় খামারিরা খুব দুর্ভোগে পড়েছেন। খাদ্যের দাম বেশি, ডিমের দাম কম। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন খামারিরা। অনেক খামার বন্ধ হয়ে গেছে। এভাবে ডিমের দাম কমতে থাকলে আরও খামার বন্ধ হয়ে যাবে।
তিনি আরও বলেন, ১০০ ডিম খামার থেকে কিনেছি ৭৯০ টাকায়। বিক্রি করবো ৮০০ টাকায়।
ঈশ্বরদী পুরাতন বাজারের খুচরা ডিম বিক্রেতা ঝন্টু হোসেন বলেন, প্রতি হালি ডিম বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৩৬ টাকায়। ডিমপ্রতি আমাদের লাভ হয় ৫০ পয়সা থেকে ১ টাকা পর্যন্ত।
জাতীয় কৃষিপদকপ্রাপ্ত খামারি আকমল হোসেন বলেন, ডিমের দাম প্রতি হালি এখন ৩১ টাকা ৬০ পয়সা। এভাবে চলতে থাকলে ক্ষুদ্র খামারিরা নিজেদের গুটিয়ে নেয়া ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।
হঠাৎ ডিমের দাম কমে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শীতে ডিমের উৎপাদন কিছুটা বেড়েছে। পাশাপাশি বাজারে শীতের নতুন শাক-সবজি পাওয়া যাচ্ছে। এখন খাল-বিলের পানি কমে যাচ্ছে, প্রচুর ছোট মাছ ধরা পড়ছে। তাই ডিমের চাহিদা অন্য সময়ের চেয়ে কিছুটা কম।
আরও একটি কারণ থাকতে পারে। ডিমের বাজারদর নিয়ন্ত্রণ সিন্ডিকেট সবসময় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক খামারিদের ধ্বংস করার চেষ্টা করে থাকে। ডিমের দাম কমিয়ে দিয়ে খামারিদের নিঃস্ব করার ষড়যন্ত্রও এটি হতে পারে।
অন্যরা যা পড়ছেন
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
অর্থনীতি
এক টাকা কেজি বেগুনের, গরুকে খাওয়াচ্ছেন কৃষক
Published
2 weeks agoon
এপ্রিল ২, ২০২৪By
Anik Mahmudরংপুরের পীরগাছায় প্রতি কেজি মাত্র এক টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে বেগুন। লাভের বদলে চাষের খরচ না ওঠায় অনেক কৃষক ক্ষেত থেকে বেগুন তুলছেন না। খাওয়াচ্ছেন গবাদিপশুকে।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) স্থানীয় কৃষকরা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে।
তালুক ইসাদ গ্রামের কৃষক মোজাম্মেল বলেন,তিনি ২২ শতক জমিতে বেগুন চাষ করেছেন। এতে খরচ হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। শুরুতে কিছুটা দাম থাকায় ৪০ হাজার টাকা বিক্রি করতে পেরেছিলেন। তবে বর্তমানে ক্রেতা না থাকায় ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে ফসল।
তিনি আরও বলেন, বেগুন বাজারে নিয়ে গেলে ১০০ টাকা বস্তা অথবা এক টাকা কেজি দাম বলে। মাঝে মাঝে কিছু বেগুন তুলে গরুকে খাওয়ান অথবা নিজেরা খান।
রংপুর জাতীয় কৃষক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম হক্কানি বলেন, প্রান্তিক গরিব কৃষক উৎপাদন করেন তবে সরাসরি তারা বাজারে বিক্রি করতে পারেন না। প্রতিটি শহরে কৃষকের বাজার ব্যবস্থা যদি প্রতিষ্ঠা করা যায়। তাহলে একদিকে ভোক্তারা যেমন লাভবান হবেন, তেমনি কৃষকরাও লাভবান হবেন।
কৃষক সংগঠনের নেতারা বলেন, রাজধানীতে বেগুনের কেজি ৪০ থেকে ৬০ টাকা হলেও মধ্যসত্বভোগীর লোভের কারণে মাঠের কৃষক পাচ্ছেন মাত্র এক টাকা।
কৃষি
কৃষিপণ্যের মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করার হুঁশিয়ারি কৃষিমন্ত্রীর
Published
3 months agoon
জানুয়ারি ১৭, ২০২৪দেশে কৃষিপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেয়া হবে। যে পদ্ধতি অনুসরণ করলে মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেয়া যাবে আমরা সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চাই। ভোক্তাদের জন্য মার্কেট স্টাডি করতে চাই। মার্কেট মনোপলি না ওলিগপলি সেটি দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে এখনই তার কোনো ডেডলাইন দেয়া যাচ্ছে না। বললেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন। এর আগে ঢাকায় নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রোস্টার মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, কত দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে, সে বিষয়ে ডেডলাইন দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য যতগুলো সেক্টর আছে, সবাই একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত ব্যবস্থা নেবো। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা নিয়েই আমরা বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে চাই।
‘বেশি মুনাফার জন্য মানুষের বুকে চাকু মারলাম, সেটা তো হয় না। বাজার নিয়ন্ত্রণে বাজার বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা নেয়া হবে’- যোগ করেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এগিয়ে যাওয়া। এগিয়ে যেতে উন্নত প্রযুক্তির চাষাবাদ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য কৃষকদের উৎসাহিত করতে হবে। এখানে অনেক বিজ্ঞানী রয়েছেন, আমরা তাদের কাজে লাগাতে চাই।
আব্দুস শহীদ বলেন, উৎপাদন যেন বেশি হয়, ফসল যেন বেশি হয়, সেজন্য আমরা কোনো ভূমি খালি রাখতে চাই না। যেসব জায়গায় ফসল ফলানো যায়, সেখানে যেন কৃষকরা উৎপাদনে উৎসাহিত হয়, আমরা সে পদক্ষেপ নেবো। প্রয়োজনে আমরা উঠান বৈঠক করবো।
তিনি বলেন, গ্রাম পর্যায়ে কৃষি সম্প্রসারণের কর্মকর্তারা রয়েছেন। প্রতিটি ইউনিয়নে তিনজন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রয়েছেন। তারা প্রতিটি এলাকায় ঘুরে ফসলের সমস্যা কী, কীটনাশক সঠিকভাবে ব্যবহার হচ্ছে কি না ও সঠিক মাত্রায় সার দিচ্ছে কি না- তা তদারকি করে থাকেন। সেই তদারকি আরও জোরদার করা হবে।
এএম/
আমদানি-রপ্তানি
মজুতকারী আমার বাবা হলেও ছাড়ের উপায় নেই : খাদ্যমন্ত্রী
Published
3 months agoon
জানুয়ারি ১৭, ২০২৪By
GM Mahmudযারা হাজার-হাজার মণ ধান আড়তদারির নাম করে বিনা লাইসেন্সে স্টক করছে, তাদের ছাড় দেওয়ার কোনো উপায় নেই। আমার বাবা হলেও উপায় নেই। বলেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) খাদ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ধান-চালের বাজার ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী নিজের বাড়ি থেকেই এ কার্যক্রম শুরু করেছেন উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকায় এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অপারেশনে আছে। ব্যবসায়িক সূত্র বা ইকোনমিক্স থিওরিতে বলে যখন চাহিদা বেশি হয় তখন দাম বাড়ে, সরবরাহ কমে গেলে দাম বাড়ে। আমি তো এই মুহূর্তে সরবরাহ কমের কোনো অবস্থা দেখছি না। প্রচুর ধান আছে। সরবরাহ যাতে না কমে যায় তার জন্য আমরা ইতোমধ্যে ট্যাক্স ফ্রি করে দিয়ে আমদানি করার চেষ্টা করছি, আমাদের ফাইল প্রসেসে আছে। হয়ত আমরা এটা ২-৪-৫ দিনের মধ্যে ফাইনাল করব। কারণ অযথা স্টক করে রেখে পরে আবার বলবেন, আমরা মরে গেলাম, মরে গেলাম। এ কথা যাতে না শুনি।
তিনি বলেন, একদিকে অভিযান, অন্যদিকে আপনাদের বিবেক, আরেকদিকে আমাদের আমদানি পদ্ধতি; প্রয়োজনে সরকারিভাবে আমদানি করবো। দরকার হলে আমরা ওএমএস থানায় থানায় ছেড়ে দেব কিন্তু বাজার বাড়তে দেওয়া যাবে না। এ বিষয়ে আপনারা আমার সঙ্গে একমত হলে হাত উঠান।
এ সময় উপস্থিত ব্যবসায়ীরা হাত উঠিয়ে বলেন, ‘একমত।’
এ পর্যায়ে মন্ত্রী বলেন, তাহলে কাল থেকে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে? আমি কিন্তু আবার নতুন করে যাত্রা শুরু করলাম।
মন্ত্রীর এ কথায় চালের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেন ব্যবসায়ীরা।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আজকে যাদের ডেকেছি তারা সবাই কমিটমেন্ট করেছেন, হঠাৎ যেমন লাফিয়ে দাম উঠেছে, তেমন লাফিয়ে দাম কমাবেন। তারা কথা দিয়েছেন, দ্রুতই আগের দামে নামিয়ে নিয়ে আসবেন। বিশেষ করে মোটা চাল বা আমন চালের দাম কমিয়ে নিয়ে আসবেন।
ইতোমধ্যে বাজার মনিটরিংয়ের জন্য টিম করা হয়েছে জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কন্ট্রোল রুম খুলেছি, আমাদের অভিযান চলছে। আগামীকাল দেশের ৮টি বিভাগে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে অভিযান পরিচালনা করা হবে। এরই মধ্যে অভিযান চলছে। অভিযানে যার কাছে অবৈধ মজুত পাওয়া যাবে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
এ সময় তিনি আরও বলেন, দাম বৃদ্ধির ঘটনাটা ব্যবসায়ীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হয়েছে। ব্যবসায়ীরা চালের দাম না কমলে প্রয়োজনে আমরা আমদানি করবো। আমদানির ক্ষেত্রে শূন্য শুল্কের জন্য ফাইল তৈরি করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিলে বা আমাদের যখন প্রয়োজন হবে তখন আমরা আমদানি করব।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, চলতি মাসে টিসিবির মাধ্যমে আমরা এক কোটি পরিবারকে ৫ কেজি করে চাল দিচ্ছি। ওএমএস চলছে, আগামী মাস থেকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু হবে। সুতরাং চালের দাম স্থিতিশীল থাকবে।
জাতীয়
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
যৌন হয়রানির অভিযোগে এক শিক্ষিকার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বেসরকারি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রশিদ কামালের (৪০) চারদিনের রিমান্ড...
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন...
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ।...
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশে আবারও আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর দ্বিতীয় বারের মতো বাইডেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের...
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ও সড়কে...
আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, যেকারণে স্থগিত হলো ঢাকা সফর
আসছে শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা সফরে আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী...
‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’
আমি যেমন চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবো তেমনি রোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও আমার দায়িত্ব। আমি চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, রোগীদেরও মন্ত্রী। দুজনের সুরক্ষা...
৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান
‘স্বাধীনতার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো।এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আর্থ-সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে।’ বললেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা...
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
নিজ বাহিনী বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এখনো মঈনের স্থলাভিষিক্ত...
কুকি চিনের ৫৩ সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর
বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি, টাকা ও অস্ত্র লুটের ঘটনার করা মামলায় আটক কেএনএফের ৫৭ জনকে বান্দরবান চিফ...
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশ-আরব আমিরাতের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী
ভারতে ৫৪৩ আসনে ৭ দফায় ভোট, বিজেপির টার্গেট ৩৭০ আসন
পদপ্রার্থী নিপুণের অর্থ লেনদেনের অডিও ফাঁস
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
গাড়ির ফিটনেস ও লাইসেন্স ছাড়া ঢোকা যাবে না ফরিদপুরে
ফের পরীক্ষা বর্জনে বুয়েট শিক্ষার্থীরা
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার3 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম2 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি3 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ6 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- জাতীয়7 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- বাংলাদেশ3 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন