উত্তর আমেরিকা
মন্দার অশনিসংকেত দিচ্ছেন বিশ্বের শীর্ষ ধনীরাও
উন্নয়নশীল দেশগুলোর সঙ্গে বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতেও এখন মন্দার পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির রাশ টানতে উন্নত দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো যেভাবে নীতি সুদহার বৃদ্ধি করছে, তার জেরে এসব দেশের অর্থনীতি গতি হারাচ্ছে।
এরই মধ্যে বছরের মাঝামাঝি একাধিক প্রান্তিকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশের জিডিপি সংকুচিত হয়েছে। অর্থনীতিবিদ থেকে শুরু করে ব্যবসায়ীরাও আশঙ্কা করছেন, উন্নত দেশগুলো দীর্ঘমেয়াদি মন্দার কবলে পড়তে যাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন মন্দা নিয়ে সতর্কবাণী দিয়েছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী এলন মাস্ক, জেফ বেজোস। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ইনসাইডার মন্দা নিয়ে দেশটির শীর্ষ ধনীরা কী ভাবছেন, তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে এই শীর্ষ ধনীরা নীতি সুদহার বৃদ্ধি থেকে শুরু করে চীনের বিভিন্ন শহরে লকডাউনের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছেন।
এলন মাস্ক, সিইও, টেসলা, টুইটার
সম্প্রতি টুইটারের মালিকানা হাতে পাওয়া এই ধনী মনে করেন, আগামী এক বা দুই বছর বিশ্ব অর্থনীতিতে গুরুতর মন্দা দেখা দেবে। খোলামেলাভাবে তিনি বলেছেন, ভবিষ্যৎ অর্থনীতির চিত্র ভালো ঠেকছে না। বিশেষ করে আমাদের মতো যেসব কোম্পানি বিজ্ঞাপনের ওপর বেশি নির্ভরশীল, তাদের অবস্থা ভালো যাবে না।
জেফ বেজোস, নির্বাহী চেয়ারম্যান, অ্যামাজন
জেফ বেজোস বলেছেন, অর্থনীতি এ মুহূর্তে ভালো অবস্থায় নেই। অর্থনীতির গতি কমে যাচ্ছে, অনেক খাতেই কর্মী ছাঁটাই হচ্ছে। এখনো আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে মন্দার কবলে পড়িনি, কিন্তু আশঙ্কা হচ্ছে, শিগগিরই আমরা মন্দার কবলে পড়ব। সে জন্য পরামর্শ, ঝুঁকি যতটা সম্ভব হ্রাস করা যায়, তার চেষ্টা করতে হবে। সেই সঙ্গে ভালো সময়ের অপেক্ষায় থাকার পাশাপাশি খারাপ সময়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। তার মতে, অর্থনীতির যে সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে, তাতে সংকটের জন্য প্রস্তুত থাকা ভালো।
কেন গ্রিফিন, সিইও, সিটাডেল
তিনি মনে করেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির রাশ টানতে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ যেভাবে নীতি সুদহার বৃদ্ধি করছে, তাতে বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পাবে। ফলে ২০২৩ সালের মধ্যভাগের পরপর যুক্তরাষ্ট্রে মন্দা হবে না, এটা বিশ্বাস করা কঠিন।
উত্তর আমেরিকা
বাল্টিমোর ব্রিজ: জাহাজটিতে বিদ্যুৎ ছিলো না, অসহায় ছিলো নাবিকরা
কনটেইনারবাহী একটি জাহাজের ধাক্কায় ভেঙ্গে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের একটি ব্রিজ। ডালি নামের ওই জাহাজটি ২৬ মার্চ ভোরে বাল্টিমোরের ল্যান্ডমার্ক হিসাবে পরিচিত পাটাপস্কো নদীর ওপরে ফ্রান্সিস স্কট কী সেতুটিকে ধাক্কা দেয়। এতে সেতুটির একাংশ ভেঙ্গে নদীতে গিয়ে পড়ে। এ দুর্ঘটনায় ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ তল্লাশি কাজ আর না করায় তাদের সবার মৃত্যুর আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন।
তবে দুর্ঘটনায় ধাক্কা দেওয়া জাহাজটির নাবিক-ক্রুদের সবাই নিরাপদে রয়েছেন। ‘ডালি’ নামে সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী কন্টেইনার জাহাজটির পরিচালনা করা শিপিং কোম্পানি মায়েরস্ক-এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। জাহাজটিতে মোট ২২ জন ক্রু ছিলেন, তাদের সবাই ভারতীয়। তাদের কেউই আহত হননি।
দুর্ঘটনার সময়ে একটি লাইভ ভিডিও পোস্টে দেখা যায়, একটি জাহাজ সেতুটিতে আঘাত করার পর সেটির স্প্যানগুলির একটি বড় অংশ ধসে নিচের প্যাটাপসকো নদীতে গিয়ে পড়ে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স এও জাহাজের ধাক্কা এবং সেতু ধসে পড়ার কিছু ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে।
নাবিকরা জানতো জাহাজটি সেতুটিকে আঘাত করতে যাচ্ছে। তারপরও নাবিকদের করার কিছুই ছিল না। সেতুটিকে জাহাজ আঘাত করার আগে নাবিকদের পাঠানো একটি বার্তায় এই তথ্য উঠে এসেছে। তবে বার্তা পাঠানোর ফলে নতুন করে কোনো যানবাহন সেতুতে উঠতে না দেয়ায় ক্ষয়ক্ষতি কমেছে।
মেরিল্যান্ডের গভর্নর ওয়েস মুর বলেছেন, ধাক্কা দেওয়ার আগে ৩০০ মিটার দীর্ঘ জাহাজটি ঘণ্টায় নয় মাইল গতিতে চলছিল। ব্রিজে ধাক্কা দেয়ার আগেই বিপদ বুঝে সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছিল জাহাজের পক্ষ থেকে। তাই ব্রিজে নতুন করে আর গাড়ি উঠতে দেয়া হয়নি। একারণে ক্ষয়ক্ষতি সামান্য হয়েছে।যদি জাহাজটি আগে না জানাত, তবে বহু মানুষের প্রাণহানি হতে পারত।
বাল্টিমোর বন্দর থেকে শ্রীলংকায় ২৭ দিনের যাত্রার শুরুতে বন্দর ছেড়ে যাওয়ার পর জাহাজটির বিদ্যুৎ একেবারেই চলে গিয়েছিল। ওইসময় জাহাজটি ফ্রান্সিস স্কট কী সেতুর দিকে যাচ্ছিল৷ মধ্যরাতের দিকে জাহাজের আলো হঠাৎ নিভে যায়। এতে জাহাজটি অকার্যকর হয়ে পড়ে। কোনো ইলেকট্রনিক্স বা ইঞ্জিনের পাওয়ার ছিলো না। তাই যা ঘটছিল তখন তা থামানোর জন্য নাবিকদের কোন উপায় ছিলো না।
সমস্যাটি সমাধান করতে এবং বিদ্যুৎ ফিরে পেতে নাবিকদের আপ্রাণ ব্যর্থ চেষ্টার সময় একাধিক অ্যালার্ম বেজে উঠেছিলো। জাহাজের পাইলট নাবিকদের আদেশ দিয়েছিলেন, রাডারটিকে পোর্টের দিকে শক্তভাবে ধরে রাখতে। নোঙ্গর ফেলে দিতে বলেছিলেন যাতে স্টারবোর্ডটি ভেসে যাওয়া থেকে রক্ষা করা যায়।
একটি জরুরী জেনারেটর থাকলেও জাহাজের ইঞ্জিনগুলো ব্যবহার করা যায়নি। জাহাজটির পাইলটের আর কোন উপায় ছিল না। দিবাগত রাত দেড়টার কিছু আগে, জাহাজটির নাবিকেরা কল করে আসন্ন সংঘর্ষের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করে।
ব্রিজ দুর্ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন জো বাইডেন বলেছেন, এখন পর্যন্ত সবকিছু ইঙ্গিত করে যে এটি একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনা ছিলো। এই দুর্ঘটনায় তাদের কাছে অন্য কোনো ইঙ্গিত নেই বলেও তিনি জানান।
২০১৮ সালে ওয়ার্ল্ড অ্যাসোসিয়েশন ফর ওয়াটারবর্ন ট্রান্সপোর্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচারের প্রতিবেদন বোলছে, ১৯৬০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী জাহাজ বা বার্জের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে ৩৫টি বড় সেতু ধসে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে অর্ধেকের বেশি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে।
উত্তর আমেরিকা
বিতর্কের মুখে সরে গেলেন বোয়িংয়ের প্রধান নির্বাহী
নানা সমালোচনা আর বিতর্কের মুখে অবশেষে গেলেন উড়োজাহাজ নির্মাতা সংস্থা বোয়িংয়ের এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডেভ ক্যালহাউন। সুরক্ষা ও মান নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দেয়ায় তিনি পদত্যাগ করেছেন। শুধু তাই নয়, বোয়িং নিয়ে বিতর্ক এড়াতে বেশ বড় ধরণের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সংস্থাটি। এরই ধারাবাহিকতায় বোয়িংয়ের বাণিজ্যিক এয়ারলাইন্স বিভাগের প্রধান খুব শিগগির অবসর নিতে চলেছেন। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বহুজাতিক সংস্থাটির চেয়ারম্যানও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি আর নির্বাচনে দাঁড়াবেন না। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি আলাস্কা এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭৩৭-৯ ম্যাক্স বিমানটি ১৭১ জন যাত্রী এবং ৬ বিমানকর্মীকে নিয়ে অন্টারিয়োতে যাচ্ছিল। পোর্টল্যান্ড বিমানবন্দর থেকে উড়াল দেওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে উড়োজাহাজের দরজা ভেঙে ছিটকে পড়ে। বিমানটি তখন ১৬,৩২৭ ফুট উঁচুতে। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। কিন্তু পাইলট দক্ষতার সঙ্গে সেই অবস্থাতেই বিমানটিকে পোর্টল্যান্ড বিমানবন্দরে নিরাপদে নামিয়ে আনেন। এই ঘটনার পর আলাস্কা এয়ারলাইন্সের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন যাত্রীরা।
এ ঘটনায় কেউ হতাহত না হলেও সংস্থাটির সুরক্ষা ও মান নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেয়। ওইসময় সিইও ডেভ ক্যালহাউন উড়োজাহাজের দরজা উড়ে যাওয়ার ঘটনায় পুরো দায় স্বীকার করে বলেছিলেন, তাদের বড় ভুল হয়েছিল। প্রতিটি পদক্ষেপে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করেই পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটাতে যাচ্ছি। তদন্তের ফলাফলকে গুণগত মান নিশ্চিতের ইস্যু হিসেবে দেখতে হবে।’ ভবিষ্যতে যাতে মাঝ আকাশে এ ধরনের ঘটনা আর কখনোই না ঘটে, তা নিশ্চিত করা হবে।নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই এর পরের প্রতিটি উড়োজাহাজকে আকাশে ওড়ানো হবে।
বিশ্লেষকদের মতে, এমন পরিস্থিতিতে বোয়িংয়ের নেতৃত্বে পরিবর্তন জরুরি হয়ে পড়েছে। শীর্ষ নেতৃত্বে ঝাঁকুনি দেওয়া প্রয়োজন। তাদের অনেকেই মনে করছেন, সংস্থাটির বর্তমান সংকট এর করপোরেট সংস্কৃতির সমস্যা থেকে উদ্ভূত হয়েছে। আর এর সমাধান কেবল নতুন অন্তর্দৃষ্টি দিয়েই সম্ভব।
২০২০ সালের শুরুর দিকে বোয়িংয়ের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারির জেরে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডেনিস মুয়েলেনবার্গ পদচ্যুত হন। তার স্থলাভিষিক্ত হন ক্যালহাউন। ওইসময় মাত্র পাঁচ মাসের ব্যবধানে প্রায় একই ধরনের দুর্ঘটনায় পতিত হয় দুটি নতুন ৭৩৭ ম্যাক্স প্লেন। এতে প্রাণ হারান ৩৪৬ জন যাত্রী ও ক্রু।
এমন বিপর্যয়কালীন পরিস্থিতিতে বোয়িংয়ের বোর্ড সদস্য থেকে সিইও পদে উঠে আসেন ক্যালহাউন। প্রধান নির্বাহী হয়েই সংস্থাটির নিরাপত্তা সংস্কৃতি জোরদার এবং মানুষের আস্থা পুনঃস্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি।কিন্তু এ বছরের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের পোর্টল্যান্ড আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরপরই আলাস্কা এয়ারলাইনসের একটি নতুন বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স প্লেনের জরুরি বহির্গমন দরজা উড়ে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ডের প্রাথমিক প্রতিবেদনে জানানো হয়, দরজাটিতে চারটি বোল্ট লাগানো ছিল না। এ ঘটনায় বোয়িংয়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি তদন্ত হচ্ছে। পাশাপাশি, প্লেনটিতে থাকা যাত্রীদের কাছ থেকেও আইনি ব্যবস্থার মুখে পড়ছে সংস্থাটি।
উত্তর আমেরিকা
যুক্তরাষ্ট্রে জাহাজের ধাক্কায় ধসে পড়লো ব্রিজ
জাহাজের ধাক্কায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ব্রিজের একাংশ থসে পড়েছে। ওইসময় ব্রিজের উপর থাকা সাত ব্যক্তি পানিতে পড়ে যায়। এলএসইজি এর শিপ ট্রেকিং ডেটা অনুযায়ী, ব্রিজের যে অংশ ধসে পড়েছে সেখানে ঘটনার সময় সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী কন্টেইনার জাহাজ ‘দ্য ডালি’ ছিল।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার প্রথম প্রহরে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে বলে মার্কিন গণমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোরে জাহাজের ধাক্কায় প্রায় আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্রান্সিস স্কট কি ব্রিজের একাংশ ধসে পড়েছে। ওই সময়ে সেতুর উপর থাকা অন্তত সাত ব্যক্তি পানিতে পড়ে গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে, ইউটিউবে দুর্ঘটনার সময়ের একটি লাইভ ভিডিও পোস্টে দেখা যায়, একটি জাহাজ সেতুটিতে আঘাত করার পর সেটির স্প্যানগুলির একটি বড় অংশ ধসে নিচের প্যাটাপসকো নদীতে গিয়ে পড়ে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স এও জাহাজের ধাক্কা এবং সেতু ধসে পড়ার কিছু ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। তবে বার্তা সংস্থা নিউ ইয়র্ক টাইমস সেগুলো স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি।
ব্রিজ ধসের ঘটনাকে ধরণের হতাহতের ঘটনা বলে বর্ণনা করে বাল্টিমোর সিটি ফায়ার ডিপার্টমেন্ট বলছে, তাদের কর্মীরা নদীতে পড়ে যাওয়া ওই সাত জনের খোঁজে তৎপরতা চালাচ্ছে। ব্রিজ ধসের ঘটনায় সেখানে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাণহানীর কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
- ঢাকা7 days ago
প্রেমের টানে মামিকে নিয়ে পালালেন ভাগ্নে
- বাংলাদেশ5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- জাতীয়3 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- বাংলাদেশ4 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- আবহাওয়া7 days ago
পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ কবে জানালো নাসা, দিন হবে রাতের মতো
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- বাংলাদেশ4 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন