লাইফস্টাইল
অ্যালার্জিতে সুস্থ থাকবেন কী ভাবে!
Published
1 year agoon
শীত গুটি গুটি পায়ে চলেই এসেছে। এই সময় সর্দি-কাশির পাশাপাশি বাড়ে অ্যালার্জির সমস্যাও। শীতের বাতাস ভারী হয়। সে কারণে বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস মানুষের শরীরে তাড়াতাড়ি প্রবেশ করে। এই জন্য ভাইরাসজনিত রোগ শীতে বেশি দেখা যায়। এই মৌসুমে অ্যালার্জি ও শ্বাসকষ্টের মতো রোগ অনেক ক্ষেত্রে একসঙ্গে হয়। বাতাসে ধূলিকণা বেশি থাকে। সেক্ষেত্রে ব্যাক্টেরিয়া মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। সেগুলোর প্রতিক্রিয়া থেকে অ্যালার্জি হয়। আসুন দেখে নেই কোন উপসর্গগুলো বলে দেবে আপনি শীতকালীন অ্যালার্জিতে ভুগছেন?
১) ঘন ঘন হাঁচি
২) গলা খুসখুস করা
৩) নাক দিয়ে পানি পড়া
৪) কানে অস্বস্তি
৫) চোখে জ্বালা ভাব
৬) নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া
৭) হালকা জ্বর
৮) ত্বকে সংক্রমণ
অ্যালার্জি ঠেকাতে কোন নিয়মগুলো মেনে চলবেন?
১) আলমারি থেকে এখনও সে ভাবে শীতের পোশাক বের করা হয়নি। আবহাওয়া অফিস বলছে কিছু দিন পর থেকে সেসবের ব্যবহার শুরু হবে। ব্যবহার করার পাশাপাশি এই পোশাকগুলোর যত্ন রাখাও জরুরি। উলের চাদর, সোয়েটার পরার পর রোদে দিয়ে রাখা জরুরি। অ্যালার্জির সমস্যা যাদের রয়েছে, তাদের এ বিষয়ে আরও যত্নবান হওয়া প্রয়োজন।
২) বাড়ির ভেতরটা যতো সম্ভব খোলামেলা রাখার চেষ্টা করুন। ঘরে রোদ ঢুকতে দিন। রোদ না ঢুকলে সমস্যায় পড়তে পারেন অ্যালার্জির রোগীরা। বাড়িতে রাখা কার্পেট, গৃহপালিত পশুর লোম থেকেও কিন্তু হতে পারে অ্যাালর্জি। সেগুলি পরিষ্কার করুন।
৩) বাড়িতে যেন কীটপতঙ্গ বা পোকামাকড়ের উপদ্রব না বাড়ে, সে দিকে লক্ষ রাখুন। রান্নাঘর এবং শৌচালয়ের পাইপে ছিদ্র থাকলে তা মেরামত করুন। যাতে সেখান থেকে কোনও কীটপতঙ্গ না ঢুকতে পারে।
৪) ঘরের প্রতিটি কোণ খুব ভাল করে পরিষ্কার করে রাখুন। যাতে ধুলোবালি না জমে। ধুলোতে অনেকেরই অ্যালার্জির সমস্যা বাড়ে। তাই ধুলোবালি থেকে সাবধান।
অন্যরা যা পড়ছেন
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
ইনস্টাগ্রাম খুললেই চোখে পড়ছে অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন এবং আলিয়া ভাটের রূপচর্চার ভিডিও। ঘুম থেকে উঠে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়ার পর তারা মুখ ডোবাচ্ছেন বাটি ভর্তি বরফ পানিতে। কেন করছেন? যাতে ত্বক টানটান থাকে। মুখের ছোট ছোট ছিদ্র, ওপেন পোরস বন্ধ হয়। চট করে মুখ একেবারে ঝকেঝকে হয়ে ওঠে।
রূপচর্চা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই থেরাপির নাম ‘ক্রায়োথেরাপি’। অতিরিক্ত ঠান্ডা ত্বকের সেবাম নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে অ্যাকনের প্রকোপ কমে। চোখের নীচের ফোলা ভাব কমাতে, মুখের লালচে বা পোড়া ভাব দূর করতে এই থেরাপি এখন বিশেষ ভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে শুধু মুখের ত্বকেই নয়, সারা শরীরেই নেয়া যায় আইস বাথ। এতে পেশিগুলি আরাম পায়। চোট-আঘাত লেগে থাকলে তাতেও মলম পড়ে। ক্রিকেটার বিরাট কোহলি, অভিনেত্রী সমান্থা রুথ প্রভু মাঝেমধ্যেই বাথটবের বরফ পানিতে ডুব দিয়ে বসে থাকেন। গোটা শরীরে না হলেও কম খরচে বাড়িতে বসেই মুখে এই থেরাপি করা যেতে পারে।
যে ভাবে নিবেন এ থেরাপি-
প্রথমে একটি বড় পাত্র নিন। পাত্রটি এতটাই বড় হবে যাতে মুখ ডোবানো যায়। এবার তার মধ্যে ফ্রিজে রাখা পানি এবং বরফ কুচি দিয়ে দিন। এক-দু’টুকরো বরফ দিলে কিন্তু হবে না। বেশ অনেকটা পরিমাণ বরফ দিতে হবে। এবার ওই পাত্রে মুখ ডুবিয়ে রাখুন ৫ সেকেন্ড। এই ভাবে ৫ থেকে ৬ বার বরফ পানিতে মুখ ডোবাতে হবে। গোটা প্রক্রিয়া শেষ করতে অন্তত পক্ষে মিনিট দশেক সময় লাগবে। পরিষ্কার হয়ে গেলে, নরম তোয়ালে দিয়ে চেপে চেপে মুখ মুছে নিতে হবে। তোয়ালে দিয়ে ঘষে ঘষে মুখ মুছতে যাবেন না। আগে থেকে ফ্রিজে রেখে দেয়া ঠান্ডা জেড রোলার দিয়ে মুখে মাসাজ করতে হবে। এই সময়ে মুখে সিরাম মাখা যেতে পারে। তাতে মুখের উপর রোলার দিয়ে মাসাজ করতে সুবিধে হবে।
মনে রাখবেন, বেশিক্ষণ বরফ পানিতে মুখ ডুবিয়ে রাখা মোটেও ভাল নয়। আইসবার্ন হতে পারে। যদি তেমনটা হয়, সে ক্ষেত্রে গরম পানিতে তোয়ালে ডুবিয়ে, নিংড়ে নিয়ে মুখে ভাপ নিতে পারেন।
এপ্রিলের গরমে বাইরে বের হলেই শরীরে জ্বালা আর গলায় তেষ্টা থাকে। এমন সময় শরীর যত ঠান্ডা রাখতে পারবেন ততই ভালো। সেই বুঝেই খাবার খেতে হবে। আর খাবারের তালিকায় ফল অবশ্যই রাখুন। এমন ফল যা শরীরের অনেকটা পানির চাহিদা মিটিয়ে দিতে পারে। যেমন–
লেবু: লেবুতে ৮৭ শতাংশ পানি থাকে। শরীর হাইড্রেটেড রাখার পাশাপাশি লেবু এনার্জি বৃদ্ধি করে। বিশেষত যারা ব্যায়াম করেন, তাদের প্রতিদিন খাওয়া উচিত। এটি ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ, তাই ত্বকের জন্যেও উপকারী।
তরমুজ: তরমুজে ৯২ % পানি আছে, যা সহজেই গরমকালে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা মেটায়। শুধু তাই নয়, তরমুজে উপস্থিত আরও পুষ্টিগুণ হার্টের নানা সমস্যা দূর করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
আপেল: আপেলে ৯৬ শতাংশ পানি থাকে। প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে রোগব্যাধি দূরে থাকে। আপেল বিপাকক্রিয়ার উন্নতি করে, হার্টকে সুস্থ রাখে এবং রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করে। এতে উপস্থিত ভিটামিন এবং খনিজ, দাঁত ও হাড়কে শক্তিশালী করে এবং ত্বককে সুস্থ রাখে।
ডাবের পানি: অতিরিক্ত গরমের প্রয়োজনীয় পানি শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ফলে ডিহাইড্রেশনের মতো সমস্যা হয়। ডাবের পানি শরীরে এই পানির ঘাটতি পূরণ করে। এতে আছে কার্বোহাইড্রেট যা এনার্জি বাড়ায়। এতে আছে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি যা ব্লাড প্রেশারকে নিয়ন্ত্রণ করে।
আম: সাধারণত আমে ৮৩ শতাংশ পানি থাকে। বেশিরভাগ মানুষই এই ফল খেতে পছন্দ করেন। এই ফলে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমে রয়েছে প্রচুর বিটা ক্যারোটিন যা চোখের জন্যেও অত্যন্ত ভালো।
আনারস: আনারস একটি সুস্বাদু ও সরস ফল। এতে ৮৬ শতাংশ পানি রয়েছে। এটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। আনারসে প্রচুর ম্যাঙ্গানিজ থাকে যা হাড়ের জন্য উপকারী। এতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ।
পেঁপে: পেঁপেতে পানি ছাড়াও ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভিটামিন সমৃদ্ধ পেঁপে খুব উপকারী।
ব্লুবেরি: ব্লুবেরিতে ৮৪ শতাংশ পানি আছে। ব্লুবেরি রক্তকে বিশুদ্ধ করে। এটিতে সমস্ত প্রয়োজনীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে। বহু মানুষ কাশি এবং সর্দি নিরাময়ের জন্যও ব্লুবেরি খান।
শশা: এতে প্রায় ৯৬ শতাংশ পানি থাকে, এছাড়া রয়েছে প্রচুর ডাইজেস্টিভ এনজাইম যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এছাড়া শরীরে পানি ধরে রাখতেও এর জুড়ি নেই। রয়েছে প্রচুর ফাইবার। তাই কনস্টিপেশন প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
তালশাঁস: তালের শাঁসে রয়েছে ভিটামিন সি ও বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তিকে প্রখর করতে সাহায্য করে। তালশাঁসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। কচি তালের শাঁস বমিভাব, লিভারের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্তাল্পতা প্রতিরোধেও উপকারী এই সুস্বাদু ফল।
আখের রস: আখ বা আখের রস হল প্রাকৃতিক মিনারেল ওয়াটার। পেটের সমস্যা বা ডিহাইড্রেশনের জন্য এটি খুব উপকারী। দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বাড়ন্ত শিশুরা যদি আখের রস চিবিয়ে পান করে তাহলে তার দাঁতের সমস্যা অনেকটাই লাঘব হয়। আখের রসে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন ও এন্টিঅক্সিড্যান্ট যা ব্রেস্ট ক্যানসার এবং প্রস্টেট ক্যানসার নিরাময়ে কাজ করে।
আঙুর: আঙুরে প্রায় ৮১% জলীয় অংশ রয়েছে। এটি আমাদের পরিপাকতন্ত্র থেকে অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং কিডনির উপর চাপ কমায়। আঙুর মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস যেমন, কপার, আয়রন এবং ম্যাঙ্গানিজে ভরপুর একটি ফল যা হাড়ের গঠন এবং মজবুত হওয়ার জন্য অত্যন্ত জরুরি। কিডনির যে কোনও সমস্যা থেকে আমাদের মুক্ত রাখে।
লিচু: মৌসুমি ফল হিসাবে লিচু অসম্ভব উপকারি একটি ফল। প্রতিটি লিচুতে প্রায় ৮৪% জল থাকে যা ডি হাইড্রেশন উপশমে বিশেষ কার্যকরী। লিচু ক্যানসারের নোভিস কোষগুলিকে ধংস করে। ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট যা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হ্রাস করে। প্রচুর ফাইবার ও পানি যা হজমে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
জামরুল: এতে প্রায় ৮৩% পানি রয়েছে। এছাড়াও ফ্ল্যাভনওয়েড ও ফাইটকেমিক্যাল সমৃদ্ধ জামরুল ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এই ফলের গ্লাইসেমিক লোড খুব কম হওয়ায় ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এই রসালো ফল মস্তিষ্ক ও লিভারের যত্নে টনিক হিসাবে কাজ করে।
অতিরিক্ত পানি পানও কিন্তু বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই প্রয়োজনের বেশি পানি পান একেবারেই নয়। তার চেয়ে বরং গরমকালে পানির পাশাপাশি এই ফলগুলিও খাওয়া স্বাস্থ্যকর।
সবাই চায় তাকে দেখতে সুন্দর লাগুক। আমরা প্রত্যেকেই বাড়িতে নানান রকম টোটকা ব্যবহার করি যার সাহায্যে আমরা সুন্দর হতে পারি। তবে খুব সহজ একটি উপায়ে আপনি হতে পাারেন সুন্দর, জেনে নিন কীভাবে।
সৌন্দর্য বাড়ানোর এক অদ্ভুত এবং অতি কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে থাপ্পড় থেরাপি। হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন। সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য থাপ্পড় থেরাপির মতো এই অদ্ভুত থেরাপি প্রচলিত রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়, যেটি সেখানকার বেশ জনপ্রিয় থেরাপি। দক্ষিণ কোরিয়ার নারীরা শত শত বছর ধরে থাপ্পড় থেরাপি ব্যবহার করে আসছেন। সৌন্দর্য বাড়াতে আপনাকে প্রতিদিন নিজেকে ৫০ বার করে থাপ্পড় মারতে হবে।
তবে তার মানে এটা নয় যে, কেউ নিজেকে খুব জোরে জোরে থাপ্পড় মারবে। থেরাপি হিসেবে নিজেকে গালে আলতো থাপ্পড় মারতে হবে। এতে আপনার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। এবং আপনার ত্বক আরও সুন্দর এবং চকচকে হবে। কোরিয়ান নারীরা ছোট থেকেই এ থেরাপি ব্যবহার করা শুরু করেন। যে কারণে বড় হতে হতে তাদের ত্বক অনেকটাই উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
জাতীয়
‘মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, বরং মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে’
অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি হয়েছে বলেই দেশের মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, বরং মাছ-মাংসের দাম নিয়ে চিন্তা করে। যারা সমালোচনা করছেন তাদের এই...
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
যৌন হয়রানির অভিযোগে এক শিক্ষিকার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বেসরকারি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রশিদ কামালের (৪০) চারদিনের রিমান্ড...
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন...
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ।...
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশে আবারও আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর দ্বিতীয় বারের মতো বাইডেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের...
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ও সড়কে...
আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, যেকারণে স্থগিত হলো ঢাকা সফর
আসছে শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা সফরে আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী...
‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’
আমি যেমন চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবো তেমনি রোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও আমার দায়িত্ব। আমি চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, রোগীদেরও মন্ত্রী। দুজনের সুরক্ষা...
৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান
‘স্বাধীনতার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো।এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আর্থ-সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে।’ বললেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা...
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
নিজ বাহিনী বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এখনো মঈনের স্থলাভিষিক্ত...
৩ দিন তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই : আবহাওয়ার অফিস
মোদির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা
ক্ষেপনাস্ত্র হামলার দাবি নাকচ করলো ইরান, পরমাণু স্থাপনা নিরাপদ
‘মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, বরং মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে’
শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু
পরমাণু নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে: ইরান
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া-ইরাকেও বিস্ফোরণ
ইরানে ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার4 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম3 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি4 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ6 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- জাতীয়7 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- বাংলাদেশ4 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন