পরামর্শ
মশা যাদের বেশি কামড়ায়…
Published
1 year agoon
By
অনন্যা চৈতীরোজই লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। কারও কারও আবার দুর্ভাগ্য, অন্যদের তুলনায় বেশি মশা কামড়ায় তাদের। ফলে তাদের ভয় আরও বেশি। এই অবস্থায় বারান্দায় বসে কথা বলতে গিয়ে একটি মাত্র মশার কামড়েও আঁতকে উঠছে মন। এই বুঝি ডেঙ্গু হল! চলুন জেনে নেয়া যাক কেন কাউকে বেশি আর কাউকে কম কামড়ায় মশা-
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গবেষণা হয়েছে বিষয়টি নিয়ে। ২০১৪ সালের একটি গবেষণা বলছে, যাদের বেশি ঘাম হয়, মশা তাদের বেশি কামড়ায় । গবেষকদের দাবি, ঘামের সঙ্গে বেরোনো ল্যাকটিক অ্যাসিড ও অ্যামোনিয়ার গন্ধ মশাদের বেশ প্রিয়। তাই মশার কামড় প্রতিরোধ করতে চাইলে ঘাম যত কম হয়, ততই মঙ্গল।
মশার নিশানায় বেশি থাকেন অন্তঃসত্ত্বারাও। কারণ, এ সময় নারীদেহ থেকে নির্গত ইস্ট্রোজেন হরমোনের গন্ধে নাকি আকৃষ্ট হয় মশা।
ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল ল্যানসেট’এ প্রকাশিত একটি গবেষণা বলছে, যাদের দেহ থেকে বেশি পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসৃত হয়, তাদের বেশি মশা কামড়ায়। মশার মস্তিষ্কে সিপিএ নামের এক প্রকার কোষ থাকে যা কার্বন ডাই-অক্সাইড চিনতে পারে। তাই প্রাণীদেহ থেকে নিঃসৃত এই গ্যাস মশাকে বেশি আকৃষ্ট করে।
কিছু নির্দিষ্ট রক্তের গ্রুপের মানুষকেও মশা বেশি কামড়ায়। যেমন ‘ও’ গ্রুপের রক্ত। ‘ও পজিটিভ’ এবং ‘ও নেগেটিভ’ গ্রুপের রক্তে বিশেষ ধরনের গন্ধ থাকে, যা মশাকে বেশ আকৃষ্ট করে।
কয়েকটি গবেষণা বলছে, পোশাকের রংও মশা কামড়ানোর কারণ হতে পারে। যেমন, গাঢ় কোনও রং কিংবা লাল-নীল রঙের পোশাক মশাদের বেশ পছন্দ। তাই যে সময়ে মশার উপদ্রব বেশি, সেই সময়ে হালকা রঙের সাদা বা খাকি পোশাক পরাই শ্রেয়।
শরীরের তাপমাত্রা যাদের একটু বেশি, যারা বিয়ার জাতীয় অ্যালকোহল খান এবং শরীর থেকে বেশি ঘাম নির্গত হয়, তাদের প্রতিও মশা বেশি আকৃষ্ট হয়।
তবে মাথায় রাখতে হবে, সব গবেষণারই ব্যতিক্রম রয়েছে। তাই মশা বেশি কামড়াক বা কম,সতর্ক থাকতে হবে সব সময়ে। অসতর্ক হওয়া চলবে না কারওরই। পরতে হবে শরীর ঢাকা পোশাক। রাতে শোয়ার সময়ে ব্যবহার করতে হবে মশারি। বাড়ির আশপাশে কোথাও পানি জমতে দেয়া চলবে না। জ্বর, মাথাব্যথার মতো উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে।
অন্যরা যা পড়ছেন
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
খাটে পড়ে ছিলো প্রবাসীর মায়ের গলাকাটা মরদেহ
বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধের হারানো গৌরব ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ সরকার : প্রধানমন্ত্রী
মালিবাগে নির্মাণাধীন ভবনের গর্তে ক্রেন, শ্রমিক নিহত
পরামর্শ
৫০ পেরিয়েও মা হওয়া যায়! বেশি বয়সে সন্তানধারণের উপায়গুলি কী?
Published
2 weeks agoon
মার্চ ১৭, ২০২৪By
জাকির হোসাইনপুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন প্রয়াত পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালার মা চরণ কউর। ২০২২ সালে দুষ্কৃতীদের গুলিতে প্রয়াত হন সিধু। ছেলের মৃত্যুর দুই বছরের মাথায় দ্বিতীয় বার মা হলেন তিনি। রোববার সকালে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন চরণ। গত মাসের শেষ দিকে প্রকাশ্যে আসে তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর। ৫৫ বছর বয়সে মা হওয়ার খবরে শুরু হয় জোর চর্চা।
৫০ পেরিয়ে মা হওয়া সহজ নয়। একটা বয়সের পর আর স্বাভাবিক পদ্ধতিতে অন্তঃসত্ত্বা হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তাই বলে কোনও আশার আলো নেই, এমনও নয়। ৫৫ বছর বয়সে মা হয়েছেন প্রয়াত পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালার মা চরণ কউর। এর আগেও এমন অসাধ্য সাধনের উদাহরণ রয়েছে।
স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সন্তানধারণের ক্ষেত্রে মহিলাদের নির্দিষ্ট একটা বয়স থাকে। ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে গেলে সন্তানধারণ করার কোনও সম্ভাবনা থাকে না। মেয়েদের ঋতুস্রাবের নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। ১৩-১৪ বছর বয়স থেকে শুরু করে ৪০-৪৫ পর্যন্ত ঋতুস্রাব চলার কথা। ৫০ তো দূরের কথা, ৩৫ বছরের পর সন্তানধারণ বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়। কিন্তু নাওমি বা সিধুর মা চরণ কীভাবে পারলেন?
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, আসলে এই বয়সে প্রজননে সহায়ক হরমোনগুলির মাত্রা কমে যায়। তাই স্বাভাবিক নিয়মে সন্তানধারণ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু আইভিএফ পদ্ধতিতে ডিম্বাণু প্রতিস্থাপন করতে হয়। তার পর বাইরে থেকে হরমোনের সাপোর্ট প্রয়োজন হয়। ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরনের সহযোগিতা ছাড়া ৯ মাস পর্যন্ত সন্তানধারণ করা সম্ভব নয়। আসলে অনেকেরই ধারণা, ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণুও নিঃশেষিত হয়ে যায়। সত্যিই কি তাই?
প্রতি মাসে ঋতুস্রাবের সঙ্গে একটি করে ডিম্বাণু বেরিয়ে যায়। এই ভাবে প্রায় ৩০ বছর পর্যন্ত ৩৬০ থেকে ৩৭০টি ডিম্বাণু বেরিয়ে যায়। কিন্তু ডিম্বাশয়ে হাজার হাজার ডিম্বাণু থাকে। তার মধ্যে থেকে যদি ৩৭০টি বেরিয়েও যায়, তা হলেও অসুবিধা নেই। ফলে ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার পরেও ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু থাকে। কিন্তু নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে, একটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। কেউ চাইলে নিজের ডিম্বাণু হিমায়িত অবস্থায় রাখতে পারেন। ডিম্বাণু ফ্রিজ় করে রাখা হয়। ৫০-এর পর স্বাভাবিক শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে সন্তানধারণ একেবারেই সম্ভব নয়। হয় অন্য কারও থেকে ডিম্বাণু সংগ্রহ করতে হবে, না হয় বিশেষ পদ্ধতিতে তা নিজের শরীর থেকে ডিম্বাণু নিয়ে নিষিক্ত করার পরই প্রতিস্থাপন করা হয় জরায়ুতে। তবে এই চিকিৎসাপদ্ধতি যথেষ্ট ব্যয়বহুল।
৫০-এর পর মা হওয়ার কিছু ঝুঁকিও থাকে। অনেকে ক্ষেত্রেই অনিচ্ছাকৃত গর্ভপাতের মতো ঘটনা ঘটে। ডায়াবিটিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রি-ক্ল্যাম্পসিয়া অর্থাৎ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যা অনেক সময় জীবনহানির কারণ হয়েও উঠতে পারে।
মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির মধ্যে অন্যতম হল কিডনি। এই অঙ্গের সমস্যা সময় থাকতে না সামলানো গেলে প্রাণ নিয়ে টানাটানি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু মুশকিল হলো, অনেক ক্ষেত্রেই কিডনির সমস্যার উপসর্গগুলি এতটাই মৃদু হয় যে, অসুখ গভীর না হলে বুঝে ওঠা যায় না। জানুন, কী কী লক্ষণ থাকলে আগেভাগেই হতে হবে সতর্ক।
১. ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ মানেই ডায়াবিটিস নয়, এই উপসর্গ কিডনির অসুস্থতার লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত রাতে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বার মূত্র ত্যাগ করতে হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। মূত্রের সঙ্গে রক্ত বার হওয়া বা মূত্রে অতিরিক্ত ফেনা হওয়াও কিডনির সমস্যার লক্ষণ। মূত্রে অ্যালবুমিন বেশি থাকলে অতিরিক্ত ফেনা তৈরি হয়।
২. কাজকর্মের উদ্যম হারিয়ে ফেলা কিডনির সমস্যার অন্যতম প্রধান একটি লক্ষণ। বৃক্ক বা কিডনির মূল কাজই হল রক্তকে পরিশুদ্ধ করা। কাজেই কিডনি সঠিক ভাবে কাজ না করলে রক্তে বিষাক্ত ও অপ্রয়োজনীয় উপাদান বৃদ্ধি পেতে থাকে। শরীরে এই কারণে অক্সিজ়েনেরও ঘাটতি হয়। ফলে ক্লান্ত লাগে আক্রান্তের। এমনকি, দেখা দিতে পারে রক্তাল্পতার সমস্যাও। রক্তাল্পতার অন্যতম প্রধান লক্ষণই হল স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ক্লান্তি।
৩. কিডনি ঠিকঠাক না কাজ করলে মূত্রের মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য পদার্থগুলি দেহের বাইরে বেরোতে পারে না। এটি অনিদ্রার অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত মানুষদের ঘুম না আসার সমস্যা সুস্থ মানুষদের তুলনায় অনেক বেশি।
৪. মানবদেহে প্রয়োজনীয় লবণ ও খনিজ পদার্থের ভারসাম্য বজায় রাখাও কিডনির অন্যতম প্রধান কাজ। ত্বকের সজীবতা বজায় রাখতে ও হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় এই উপাদানগুলির বড় ভূমিকা থাকে। ফলে শুষ্ক খসখসে ত্বক, ত্বকের ঘা ও হাড়ের সমস্যা কিডনির অসুখের অন্যতম লক্ষণ হতে পারে।
৫. কিডনির সমস্যায় সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর ফলে পা ফুলে যায়। অনেক সময় খনিজ লবণের ভারসাম্যের ফলে শরীরের পেশিতে টান লাগার সমস্যা তৈরি হয়। মূলত ক্যালশিয়াম ও ফসফরাসের সমস্যায় এমন ঘটনা ঘটে।
১৪০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মুসলমানরা নিয়মিতভাবে রমজান মাসে রোজা রেখে আসছেন। শুরু হয়েছে রমজান মাস। শুধু ধর্মীয় রীতি অনুসারেই নয়, রোজা রাখার স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। যা শুনলে আপনাকে বিস্মিত করবে। প্রাচীন গ্রীকরাও শরীরকে সুস্থ রাখেতে রোজা রাখার পরামর্শ দিয়েছিল। এমনকি কিছু বিজ্ঞানীরাও রোজা রাখার মানসিক ও শারীরিক সুবিধা গবেষণার মাধ্যমে খুঁজে বের করেছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনের বেলায় কম খাদ্য গ্রহণের ফলে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা যেমন- উচ্চ কোলেস্টেরল, হৃদরোগ ও স্থূলতা প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতার উন্নতি ঘটায়। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক রোজা রাখার আরও উপকারিতা সম্পর্কে-
মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটে
মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটে রোজ রাখলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিজ্ঞানীদের দ্বারা পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, মস্তিষ্কে নতুন কোষ গঠেনে সাহায্য করে ফাস্টিং। ফলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতার উন্নতি ঘটে। একইভাবে অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি দ্বারা উৎপাদিত হরমোন কর্টিসলের পরিমাণ কমার কারণে মানসিক চাপও কমে।
নেশার আসক্তি কমে
সব ধরনের বদঅভ্যাস দূর করার রমজান মাস সেরা সময় হতে পারে। যাদের ধূমপানসহ চা বা কফির নেশা আছে তারা চাইলেই এ সময় বাজে অভ্যাসগুলো এড়িয়ে চলতে পারেন। যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের তথ্যমতে, ফাস্টিংয়ের মাধ্যমে ধূমপান খুব সহজেই ত্যাগ করা যায়।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে
• রোজা রাখার আগে যে কয়েকটি মেডিকেল টেস্ট করা জরুরি
• রমজানে সুস্থ থাকতে যে নিয়ম মানা জরুরি
রোজা রাখলে কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের কার্ডিওলজিস্টরা এক সমীক্ষার মাধ্যমে দেখতে পান, রোজা রাখার ফলে লিপিড প্রোফাইলে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। ফলে উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টেরলে ভুগছেন এমন রোগীদের রক্তে কোলেস্টেরল দ্রুত কমতে শুরু করে।
কম কোলেস্টেরল কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য বাড়ায়, হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। রমজানের পর আপনি একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করেন, তাহলে কোলেস্টেরলের মাত্রা একেবারে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
ওজন কমে ও নিয়ন্ত্রণে থাকে
ওজন কমানোর রেসে যারা দৌড়ান তারা ওজন কমালেও পরবর্তীতে তা আবারও বেড়ে যায়। কখনো কখনো অতিরিক্ত ওজন বাড়িয়ে দেয়। তবে জানেন কি, রমজানে রোজা রাখার কারণে পাকস্থলী ধীরে ধীরে সঙ্কুচিত হয়ে যায়।
ফলে কম খাবারেও আপনি পেট ভরা অনুভব করবেন। ফলে অতিরিক্ত ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকবে না। তাই স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করার মাধ্যমে এ সময় খুব সহজেই কিন্তু আপনি ওজন ঝরাতে পারেন।
শরীর টক্সিনমুক্ত হয়
ফাস্টিং বা রোজার মাধ্যমে আপনি শরীরকে টক্সিনমুক্ত করতে পারবেন সহজেই। সারাদিন না খেয়ে থাকার মাধ্যমে পাচনতন্ত্রকে ডিটক্সিফাই করার সুযোগ মেলে রমজানে। যখন আপনার শরীর শক্তির জন্য জমিয়ে রাখা চর্বি পোড়াতে শুরু করে তখন এর সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতিকারক টক্সিনগুলোও ধ্বংস হয়ে যায়। এ কারণে শরীর বিষমুক্ত করতে ফাস্টিংয়ের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। সূত্র: আলজাজিরা/গাল্ফনিউজ
এএম/
জাতীয়
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে দুই দশক পর গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র্যাব-১৫...
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন...
দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ
দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...
রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...
কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু
রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...
ড. ইউনূস দেশে ফিরলে আসল কাহিনী জানা যাবে : ব্যারিস্টার মামুন
শ্রমিক ঠকানোর মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ড. মুহম্মদ ইউনূসের সম্প্রতি পুরস্কারকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তারি...
লোকসভায় দলের টিকিট না পেয়ে কীটনাশক পানে আত্মহত্যা
দেড় মাস বয়সের সেই শিশুটি ৫০ বছর পর মায়ের কোলে
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
আবারও এক টেবিলে বিএনপি-জামায়াত
‘নির্বাচনে যা খরচ করেছি, এটা আমি তুলবো’
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
ছেলে হওয়ার পর প্রথম ছবি পোস্ট করলেন আনুশকা
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- বাংলাদেশ4 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- বাংলাদেশ4 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- জাতীয়3 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- আন্তর্জাতিক5 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
- এশিয়া3 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন