পরামর্শ
ক্যাটরিনা যেভাবে নিজেকে ফিট রাখেন
Published
1 year agoon
By
জাকির হোসাইনবলিপাড়ার ফিট নায়িকার খেতাব যাদের দেয়া হয়, সেই তালিকায় ক্যাটরিনা কাইফ অন্যতম। সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে অভিনেত্রীর নতুন ছবি ‘ফোন ভূত’। সে ছবি বক্স অফিসে তেমন সাড়া না ফেললেও ক্যাটরিনার অভিনয়ের প্রশংসা হয়েছে দর্শকমহলে। এই ছবিতে একেবারে নতুন চরিত্রে দর্শক দেখেছেন ক্যাটরিনাকে। ভিকি কৌশলের সঙ্গে বিয়ের পর বড় পর্দায় প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি। এই ছবি নিয়ে ক্যাটরিনা নিজেও অত্যন্ত উত্তেজিত ছিলেন। বিয়ের পর নায়িকার জৌলুস আর ঔজ্জ্বল্যের বাঁধ ভেঙেছে।
স্বামীর হাত ধরে সমুদ্রসৈকত যাপন হোক কিংবা সকালের নরম সূর্যের আলোয় নিজেকে মেলে ধরা- ক্যাটরিনা সবেতেই সুন্দরী।
ক্যাটরিনার ফিটনেস ও রূপরুটিন জানতে চাওয়া অনুরাগীর সংখ্যা কম নয়। অনেকেই জানতে চান, তাদের প্রিয় নায়িকা কীভাবে যত্নে রাখেন নিজেকে।ক্যাটরিনা অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন। খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে ভরসা রাখেন বাড়ির খাবারেই। সেই সঙ্গে মন দিয়ে শরীরচর্চাও করেন। শুটিংয়ের চাপ থাকলেও শরীরচর্চা করতে তিনি ভোলেন না। শুটিং থাকলেও বাড়ির খাবার সঙ্গে নিয়ে যান তিনি। তবে খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি শরীরচর্চাতেও তার সমান নজর। রোজ নিয়ম করে কয়েকটি ব্যায়াম তিনি করেই থাকেন।
রোপ ট্রেনিং: সকালে ক্যাটরিনা রোপ ট্রেনিং করেন। আগে, মূলত ফুটবল খেলোয়াড় ও মার্শাল আর্ট যারা করেন, তারাই রোপ ট্রেনিং করতেন। তবে ইদানীং অনেকেই শরীরচর্চা করার জন্য রোপ ট্রেনিংয়ের উপর ভরসা রাখেন। এই শরীরচর্চাটি করলে যেমন ক্যালোরি ঝরে, তেমনই পেশির জোর ও শরীরের নমনীয়তা বাড়াতে এই ব্যায়ামের জুড়ি নেই।
রোপ ট্রেনিং ছাড়াও ক্যাটরিনা সকালের কিছুটা সময় বরাদ্দ রাখেন যোগাসনের জন্য। শীর্ষাসন, চক্রাসন ও মলাসন হল ক্যাটরিনার পছন্দের কিছু যোগাসন। শরীরের নমনীয়তা বাড়াতে, মানসিক ক্লান্তি দূর করতে, পেশির জোর বাড়াতে ক্যাটরিনা ভরসা রাখেন যোগাসনের উপরেই।
পায়ের বেশির জোর বাড়ানো: সাপ্তাহিক শরীরচর্চার রুটিনে ক্যাটরিনা একটি দিন বরাদ্দ রাখেন কেবল পায়ের জন্য। পায়ের পেশির জোর বাড়াতে, মেদ ঝরাতে, পিঠের ব্যথা কমাতে বিশেষ ধরনের পায়ের ব্যায়াম করেন তিনি।
পার্টনার ওয়ার্কআউট: ওয়েট ট্রেনিং, স্পটিং ইত্যাদি ভারী শরীরচর্চা করার সময় অন্য এক জনের সাহায্যের প্রয়োজন হয়। ক্যাটরিনাকেও মাঝেমাঝে দেখা যায় জিম প্রশিক্ষকের সঙ্গে যৌথ ভাবে শরীরচর্চা করতে। এক জন সঙ্গে থাকলে অবশ্যই শরীরচর্চা করতে উৎসাহ আসে। এ ক্ষেত্রে আপনি আপনার প্রশিক্ষকের সাহায্য নিতে পারেন।
অন্যরা যা পড়ছেন
‘যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি নিহতের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
রেলের জন্য ৫ হাজার টাকার বাতি কিনেছে ২৭ হাজারে
মুক্তিপণের বিষয়ে জিম্মি জাহাজের মালিকপক্ষ সর্বশেষ যা জানালো
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
পরামর্শ
প্রস্টেট ক্যানসারের লক্ষণগুলি জেনে রাখা জরুরি
Published
22 hours agoon
মার্চ ২৯, ২০২৪By
Anik Mahmudপ্রস্টেট ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। ফুসফুসের ক্যানসারের পরেই সবচেয়ে বেশি যে ক্যানসারে পুরুষরা আক্রান্ত হন, তা হল প্রস্টেট ক্যানসার। এ ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার নির্দিষ্ট কোন বয়সসীমা নেই। তবে বয়স ৫০-এর কোঠা পেরোলে প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। প্রস্টেট ক্যানসার প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে ঝুঁকি অনেকটাই কম থাকে। সে কারণে এই ক্যানসারের লক্ষণগুলির ব্যাপারে জেনে রাখা জরুরি। লক্ষণ জানা থাকলে রোগ চিনতে অনেকটা সহজ হয়।
১) বার বার প্রস্রাব পাওয়া প্রস্টেট ক্যানসারের অন্যতম উপসর্গ। বার বার শৌচালয়ে যাচ্ছেন, প্রস্রাব পেলেও ঠিকমতো না হওয়া, প্রস্রাবের সময়ে জ্বালাভাব, প্রস্রাব শুরু করতে ও বন্ধ করতে সমস্যা— হঠাৎই এই উপসর্গগুলি চোখে পড়লে সতর্ক হওয়া জরুরি।
২) কোমরের নীচের দিকে একাধিক কারণে ব্যথা হতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, পিঠের নীচের দিক, কোমর, নিতম্ব, কুচকি ও থাইয়ের ব্যথা প্রস্টেট ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। হাড়ে হাড়ে যন্ত্রণা কেবল বাতের লক্ষণ নয়, মূত্রাশয়ের ক্যানসারের উপসর্গ হতে পারে।
৩) প্রস্রাবের সঙ্গে রক্তপাত এই ক্যানসারের আরও এক উপসর্গ। প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত বেরোতে দেখলে ভয় না পেয়ে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। দেরি করলে সমস্যা বাড়বে বই কমবে না।
৪) প্রস্রাব করার সময়ে কি প্রচণ্ড যন্ত্রণা হয়? সেটাও কিন্তু প্রস্টেট ক্যানসারের আরও একটি লক্ষণ। প্রস্রাব করার সময়ে রক্তপাত, যন্ত্রণা হলে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখা জরুরি।
পরামর্শ
৫০ পেরিয়েও মা হওয়া যায়! বেশি বয়সে সন্তানধারণের উপায়গুলি কী?
Published
2 weeks agoon
মার্চ ১৭, ২০২৪By
জাকির হোসাইনপুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন প্রয়াত পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালার মা চরণ কউর। ২০২২ সালে দুষ্কৃতীদের গুলিতে প্রয়াত হন সিধু। ছেলের মৃত্যুর দুই বছরের মাথায় দ্বিতীয় বার মা হলেন তিনি। রোববার সকালে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন চরণ। গত মাসের শেষ দিকে প্রকাশ্যে আসে তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর। ৫৫ বছর বয়সে মা হওয়ার খবরে শুরু হয় জোর চর্চা।
৫০ পেরিয়ে মা হওয়া সহজ নয়। একটা বয়সের পর আর স্বাভাবিক পদ্ধতিতে অন্তঃসত্ত্বা হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তাই বলে কোনও আশার আলো নেই, এমনও নয়। ৫৫ বছর বয়সে মা হয়েছেন প্রয়াত পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালার মা চরণ কউর। এর আগেও এমন অসাধ্য সাধনের উদাহরণ রয়েছে।
স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সন্তানধারণের ক্ষেত্রে মহিলাদের নির্দিষ্ট একটা বয়স থাকে। ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে গেলে সন্তানধারণ করার কোনও সম্ভাবনা থাকে না। মেয়েদের ঋতুস্রাবের নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। ১৩-১৪ বছর বয়স থেকে শুরু করে ৪০-৪৫ পর্যন্ত ঋতুস্রাব চলার কথা। ৫০ তো দূরের কথা, ৩৫ বছরের পর সন্তানধারণ বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়। কিন্তু নাওমি বা সিধুর মা চরণ কীভাবে পারলেন?
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, আসলে এই বয়সে প্রজননে সহায়ক হরমোনগুলির মাত্রা কমে যায়। তাই স্বাভাবিক নিয়মে সন্তানধারণ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু আইভিএফ পদ্ধতিতে ডিম্বাণু প্রতিস্থাপন করতে হয়। তার পর বাইরে থেকে হরমোনের সাপোর্ট প্রয়োজন হয়। ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরনের সহযোগিতা ছাড়া ৯ মাস পর্যন্ত সন্তানধারণ করা সম্ভব নয়। আসলে অনেকেরই ধারণা, ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণুও নিঃশেষিত হয়ে যায়। সত্যিই কি তাই?
প্রতি মাসে ঋতুস্রাবের সঙ্গে একটি করে ডিম্বাণু বেরিয়ে যায়। এই ভাবে প্রায় ৩০ বছর পর্যন্ত ৩৬০ থেকে ৩৭০টি ডিম্বাণু বেরিয়ে যায়। কিন্তু ডিম্বাশয়ে হাজার হাজার ডিম্বাণু থাকে। তার মধ্যে থেকে যদি ৩৭০টি বেরিয়েও যায়, তা হলেও অসুবিধা নেই। ফলে ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার পরেও ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু থাকে। কিন্তু নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে, একটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। কেউ চাইলে নিজের ডিম্বাণু হিমায়িত অবস্থায় রাখতে পারেন। ডিম্বাণু ফ্রিজ় করে রাখা হয়। ৫০-এর পর স্বাভাবিক শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে সন্তানধারণ একেবারেই সম্ভব নয়। হয় অন্য কারও থেকে ডিম্বাণু সংগ্রহ করতে হবে, না হয় বিশেষ পদ্ধতিতে তা নিজের শরীর থেকে ডিম্বাণু নিয়ে নিষিক্ত করার পরই প্রতিস্থাপন করা হয় জরায়ুতে। তবে এই চিকিৎসাপদ্ধতি যথেষ্ট ব্যয়বহুল।
৫০-এর পর মা হওয়ার কিছু ঝুঁকিও থাকে। অনেকে ক্ষেত্রেই অনিচ্ছাকৃত গর্ভপাতের মতো ঘটনা ঘটে। ডায়াবিটিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রি-ক্ল্যাম্পসিয়া অর্থাৎ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যা অনেক সময় জীবনহানির কারণ হয়েও উঠতে পারে।
মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির মধ্যে অন্যতম হল কিডনি। এই অঙ্গের সমস্যা সময় থাকতে না সামলানো গেলে প্রাণ নিয়ে টানাটানি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু মুশকিল হলো, অনেক ক্ষেত্রেই কিডনির সমস্যার উপসর্গগুলি এতটাই মৃদু হয় যে, অসুখ গভীর না হলে বুঝে ওঠা যায় না। জানুন, কী কী লক্ষণ থাকলে আগেভাগেই হতে হবে সতর্ক।
১. ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ মানেই ডায়াবিটিস নয়, এই উপসর্গ কিডনির অসুস্থতার লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত রাতে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বার মূত্র ত্যাগ করতে হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। মূত্রের সঙ্গে রক্ত বার হওয়া বা মূত্রে অতিরিক্ত ফেনা হওয়াও কিডনির সমস্যার লক্ষণ। মূত্রে অ্যালবুমিন বেশি থাকলে অতিরিক্ত ফেনা তৈরি হয়।
২. কাজকর্মের উদ্যম হারিয়ে ফেলা কিডনির সমস্যার অন্যতম প্রধান একটি লক্ষণ। বৃক্ক বা কিডনির মূল কাজই হল রক্তকে পরিশুদ্ধ করা। কাজেই কিডনি সঠিক ভাবে কাজ না করলে রক্তে বিষাক্ত ও অপ্রয়োজনীয় উপাদান বৃদ্ধি পেতে থাকে। শরীরে এই কারণে অক্সিজ়েনেরও ঘাটতি হয়। ফলে ক্লান্ত লাগে আক্রান্তের। এমনকি, দেখা দিতে পারে রক্তাল্পতার সমস্যাও। রক্তাল্পতার অন্যতম প্রধান লক্ষণই হল স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ক্লান্তি।
৩. কিডনি ঠিকঠাক না কাজ করলে মূত্রের মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য পদার্থগুলি দেহের বাইরে বেরোতে পারে না। এটি অনিদ্রার অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত মানুষদের ঘুম না আসার সমস্যা সুস্থ মানুষদের তুলনায় অনেক বেশি।
৪. মানবদেহে প্রয়োজনীয় লবণ ও খনিজ পদার্থের ভারসাম্য বজায় রাখাও কিডনির অন্যতম প্রধান কাজ। ত্বকের সজীবতা বজায় রাখতে ও হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় এই উপাদানগুলির বড় ভূমিকা থাকে। ফলে শুষ্ক খসখসে ত্বক, ত্বকের ঘা ও হাড়ের সমস্যা কিডনির অসুখের অন্যতম লক্ষণ হতে পারে।
৫. কিডনির সমস্যায় সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর ফলে পা ফুলে যায়। অনেক সময় খনিজ লবণের ভারসাম্যের ফলে শরীরের পেশিতে টান লাগার সমস্যা তৈরি হয়। মূলত ক্যালশিয়াম ও ফসফরাসের সমস্যায় এমন ঘটনা ঘটে।
জাতীয়
‘যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি নিহতের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার’
যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক উইন রোজারিও মৃত্যুতে দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচারের...
ঈদের চাঁদ দেখার বিষয় যা জানালো আবহাওয়া অধিদপ্তর
পবিত্র রমজান মাস শেষে শাওয়ালের প্রথম দিন মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। কবে ঈদুল ফিতর উদযাপিত...
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা। শনিবার (৩০ মার্চ) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী...
কুড়িবার জামিন পেয়েও ডাকাতি, একুশবারে গ্রেপ্তার সাতক্ষীরা থেকে
শুরুটা ২০১৭ সালে। সে বছর মাদারিপুরে প্রথম ডাকাতি করতে যেয়ে পুলিশের হাতে আটক হয়। জেলেও যায় যথারীতি। জামিনে এসে আগের...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৩
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
রেলের জন্য ৫ হাজার টাকার বাতি কিনেছে ২৭ হাজারে
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যন্ত্রাংশ ক্রয়ে অনিয়মের অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করে ভয়াবহ দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বাজারে যে বাতির...
বাবার লাশ দাফনে বাধা, কবরে শুয়ে পড়লেন ছেলে
নীলফামারীতে জমি লিখে না দেয়ায় মজিবুর রহমান (৬৮) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ দাফনে বাধা দেয়ার অভিযোগ উঠেছে তার ছেলের বিরুদ্ধে।...
ইন্টারনেট ও ডিসের তার অপসারণের নির্দেশ
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) এমআরটি লাইন ৬ এর ওপর দিয়ে ৫১টি ভবনে টানা ইন্টারনেট ও ডিসের তার ২৪...
নাফনদীর ওপারে যুদ্ধজাহাজ, বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে এপার
কক্সবাজারের টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপ সীমান্তে নাফনদীর ওপারে দেখা মিলেছে মিয়ানমারের ১টি যুদ্ধজাহাজ। এটি সকাল থেকে বেলা ১১ টা পর্যন্ত দেখা যায়।...
সড়ক দুর্ঘটনায় এসবির সদস্য নিহত
রাজধানীর বকশিবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় তোফাজ্জল হোসেন নামে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবির) এক রিপোর্টার নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকাল সাড়ে...
‘যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি নিহতের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার’
ঈদের চাঁদ দেখার বিষয় যা জানালো আবহাওয়া অধিদপ্তর
আবারও বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, গুলিবিদ্ধ ২
বিরল সূর্যগ্রহণ দেখতে নায়াগ্রায় জড়ো হবেন ১০ লাখ দর্শনার্থী
ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের প্রবেশের প্রতিবাদে বিক্ষোভ চলছে বুয়েটে
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
কুড়িবার জামিন পেয়েও ডাকাতি, একুশবারে গ্রেপ্তার সাতক্ষীরা থেকে
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৩
টিভিতে আজকের খেলা
উপজেলায় এমপিরা প্রভাব বিস্তার করলে দল মেনে নেবে না : কাদের
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
মোশাররফ করিমের সাত জেলায় সাত বউ!
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
রানওয়েতে দুই বিমানে ধাক্কা! ডানা ভাঙল দু’টিরই
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
ধাক্কা দিয়ে সেতু ভেঙে ফেলা জাহাজের সব ক্রু ছিলেন ভারতীয়
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ7 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- আন্তর্জাতিক7 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- ঢালিউড4 days ago
মোশাররফ করিমের সাত জেলায় সাত বউ!
- বাংলাদেশ6 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- বাংলাদেশ6 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- জাতীয়5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- এশিয়া3 days ago
রানওয়েতে দুই বিমানে ধাক্কা! ডানা ভাঙল দু’টিরই
- এশিয়া4 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন