চট্টগ্রাম
বিশাল বহরে ভাসানচরের পথে রোহিঙ্গারা
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনবিশাল বহর নিয়ে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরের দিকে রওনা হয়েছে মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা। চট্টগ্রাম থেকে নৌপথে তাদের ভাসানচর নেয়া হবে। প্রথম দফায় উখিয়া ক্যাম্প থেকে ১০০ রোহিঙ্গা পরিবারকে স্থানান্তর করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে ১০টি বাসের বিশাল বহরে ভাসানচরের উদ্দেশে রওনা হন তারা।
রোহিঙ্গাদের বহনকারী বাসগুলো তাদের চট্টগ্রামের নৌবাহিনীর জেটিতে পৌঁছে দেবে। আর সেখান থেকে নৌবাহিনীর জাহাজে পৌঁছে যাবে ভাসানচর।
জানা গেছে, প্রথম দফায় প্রায় ৬শ' পরিবারকে স্থানান্তর করা হবে। ভাসানচরে যেতে আগ্রহীদের কক্সবাজার থেকে করোনা পরীক্ষা করিয়ে বাসে করে চট্টগ্রাম আনা হবে। সেখান থেকে নৌ বাহিনীর জাহাজে ভাসানচর যাবেন মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গারা। এদিকে রোহিঙ্গা স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছে র্যাব।
এর মধ্যে দিয়ে শুরু হলো মিয়ানমার থেকে অভিবাসী হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ১ লাখ রোহিঙ্গাকে অস্থায়ীভাবে ভাসানচরে স্থানান্তরে সরকারের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম। সরকারের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরে আগ থেকে নৌবাহিনীর ১৪টি জাহাজ প্রস্তুত রাখার কথা বলা হয়েছে।
জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ভাসানচরে স্থানান্তরের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছে র্যাব-৭ ও র্যাব-১৫।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছিলেন, ডিসেম্বর মাসেই আগ্রহী রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের অগাস্টে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর গণহত্যা ও নিপীড়নের মুখে দেশটি থেকে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। ওই বছরের নভেম্বর মাসে কক্সবাজার থেকে এক লক্ষ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে সরিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে একটি প্রকল্প নেয় সরকার।
আরও পড়ুনঃ
দেড় কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ গ্রেপ্তার এক
Advertisement
আশ্রয়ণ-৩ নামে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেয়া হয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে। কিন্তু ২০১৮ সালে যখন প্রথম তাদের স্থানান্তরের পরিকল্পনা করা হয়, তখন থেকেই রোহিঙ্গারা সেখানে যাবার ব্যাপারে আপত্তি জানিয়ে আসছিল।
এরই ধারাবাহিকতায় গত নভেম্বরে রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের একটি দলকে ভাসানচর পরিদর্শনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গাদের অস্থায়ীভাবে ভাসানচরে স্থানান্তরে সরকারের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হলো।
এস
অন্যরা যা পড়ছেন
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে ১৮৯১ মনোনয়ন দাখিল
সান ফ্রান্সিসকোতে ‘বাংলাদেশ হেরিটেজ ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম
শায়েস্তা করতেই বন কর্মকর্তাকে হত্যা : র্যাব
Published
1 day agoon
এপ্রিল ১৬, ২০২৪By
Anik Mahmudপাহাড় কেটে মাটি পাচার রোধে কক্সবাজারের উখিয়ায় ধারাবাহিক অভিযান চালান বন বিট কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান। আর এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে শায়েস্তা করার পরিকল্পনা করে মাটি খেকোরা। সর্বশেষ অভিযানের দিনই পরিকল্পনা অনুযায়ী তাকে হত্যা করে মাটি খেকোরা। সাজ্জাদুল হতাকাণ্ডের ঘটনায় আরও দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব ১৫।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) কক্সবাজারে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১৫ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন বায়ান্ন টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন জানান, নিহত বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান হরিণমারা বন অঞ্চলের দায়িত্বপূর্ণ বিট কর্মকর্তা ছিলেন। গত নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান অনেকগুলো অভিযান পরিচালনা করে পাঁচটি মাটি কাটার ড্রেজারসহ কয়েকটি ডাম্পার আটক করেছেন এবং সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের বিরুদ্ধে বন আইনে কয়েকটি মামলা দায়ের করেছেন।
তিনি জানান, গত ২৯ মার্চ বন কর্মকর্তা সাজ্জাদ তার নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে বন বিভাগের আরও কয়েকজন সদস্য নিয়ে একটি অভিযান পরিচালনা করে পাহাড়ের মাটি বোঝাই করা অবস্থায় হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ড্রাইভার কামালের একটি ডাম্পার আটক করেন এবং এই ঘটনায় কামালসহ চারজনের বিরুদ্ধে বন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। ফলে কামালসহ অন্যান্য আসামীরা বন কর্মকর্তা সাজ্জাদের উপর চরমভাবে ক্ষিপ্ত হন। এ চক্র আরও কয়েকজন বন কর্মকর্তাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে।’
এ র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী ৩১ মার্চ রাতে চালক বাপ্পি হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ড্রাইভার কামালসহ দুজন হেল্পারকে সঙ্গে করে সৈয়দ আলমের মালিকানাধীন একটি ডাম্পার নিয়ে পাহাড়ের মাটি কাটার উদ্দেশ্যে বের হন। ডাম্পারের মালিক সৈয়দ আলম বন কর্মকর্তাদের আগমনের উপর নজরদারি রাখার জন্য একটি বাজারে অপেক্ষা করতে থাকে। ইতোমধ্যে পাহাড় কাটার সংবাদ পেয়ে সাহসী বন কর্মকর্তা সাজ্জাদ বন বিভাগের আরেক সদস্য মো. আলীকে সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দেন। বাপ্পি ও কামাল মাটিবোঝাই ডাম্পার নিয়ে ফেরত আসার সময় স্থানীয় ফরিদ আহম্মদের দোকানের সামনে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে বন কর্মকর্তা সাজ্জাদকে আসতে দেখে। তখন ডাম্পারের ড্রাইভার বাপ্পির পাশে বসে থাকা কামাল পূর্ববর্তী ঘটনার আক্রোশের জেরে এবং পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক গাড়ি না থামিয়ে বন কর্মকর্তাকে গাড়িচাপা দেয়ার জন্য বাপ্পীকে নির্দেশ দেন। বাপ্পি গাড়ি না থামিয়ে মোটরসাইকেল আরোহী সাজ্জাদ ও তার সহযোগীকে গাড়ি চাপা দেয়। ফলে ডাম্পারের চাপায় মাথায় গুরতর আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই সাজ্জাদ মৃত্যুবরণ করেন এবং সাথে থাকা সহযোগী মোহাম্মদ আলী আহত হন।
র্যাব জানায়, সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে সাজ্জাদুজ্জামান হত্যার পরিকল্পনাকারী মো. কামাল উদ্দিনকে (৩৯) চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড এলাকা থেকে এবং সহযোগী হেলাল উদ্দিনকে (২৭) উখিয়ার কোটবাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর তারা সাজ্জাদুজ্জামানকে হত্যার কথা স্বীকার করেন এবং কীভাবে হত্যার পরিকল্পনা করে তাও জানান।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, হরিণমারা এলাকায় স্থানীয় হেলাল, গফুর ও বাবুলের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের পাহাড় কেটে মাটি বিক্রি করে আসছে। চক্রের অধীনে প্রায় ১০ থেকে ১২টি ডাম্পার ও কয়েকটি মাটিকাটা ড্রেজার রয়েছে। তারা রাতের অন্ধকারে বন কর্মকর্তাদের অগোচরে পাহাড়ের মাটি কেটে এনে প্রতি ডাম্পার ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা দরে বিভিন্ন লোকজনের নিকট জমি ভরাট করার জন্য বিক্রি করে থাকে।
প্রসঙ্গত, বন কর্মকর্তা হত্যার ঘটনায় বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শফিউল আলম বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে উখিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় দুজনই এজাহারনামীয় আসামি এবং দুজনকে উখিয়া থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান র্যাব ১৫ এর অধিনায়ক।
চট্টগ্রাম
কেএনএফের আরও ৯ সদস্যকে আটক করেছে সেনাবাহিনী
Published
2 days agoon
এপ্রিল ১৬, ২০২৪By
Anik Mahmudবান্দরবানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) আরও ৮ সদস্যকে অস্ত্রসহ আটক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বান্দরবান রিজিয়নের ১৬ ইস্ট বেঙ্গল ধুপানিছড়া পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন সুংসাং পাড়া সেনা ক্যাম্পের মেজর রাজীব। সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
জানা যায়, কেএনএফ সন্ত্রাসীদের অবস্থানের গোপন খবর পেয়ে এলাকাটি ঘেরাও করে সেনা সদস্যরা। পরে অভিযান চালিয়ে আটজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৯টি এলজি, ১৯টি এলজি কার্টিজ, ২টি মোবাইল ফোন ও ২টি আইডি কার্ড উদ্ধার হয়।
এর আগে ২ এপ্রিল রাতে রুমায় সোনালী ব্যাংকে সশস্ত্র হামলা চালিয়ে পুলিশ ও আনসার সদস্যদের অস্ত্র লুট করে কেএনএফ। ওই সময় ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন রাসেলকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরদিন ৩ এপ্রিল দুপুরে তিনটি গাড়িতে চড়ে কেএনএফের সশস্ত্র সদস্যরা থানচি উপজেলা সদরে অবস্থিত সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ক্যাশ কাউন্টারে থাকা প্রায় ১০ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
এসব ঘটনার প্রেক্ষিতে রুমা ও থানচি থানায় আটটি এবং সদর থানায় একটি মামলা করা হয়। এসব মামলায় এ পর্যন্ত ৭০ জনের অধিক কেএনএফ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৮ জন নারী সদস্য রয়েছে।
কক্সবাজারের টেকনাফে মসজিদের বারান্দা থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ (৩৫) নামের এক যুবকের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের পশ্চিম মহেশখালীয়া পাড়ার উম্মে হামজা জামে মসজিদের বারান্দা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত আবদুল্লাহ ওই ইউনিয়নের মহেশখালীয়া পাড়ার শফর আহাম্মদের ছেলে।
স্থানীয়দের থেকে জানা যায়, ফজরের নামাজ আদায় করতে মুসল্লীরা মসজিদে গেলে বারান্দায় লুঙ্গি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো এক ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে স্থানীয় ইউপি সদস্য পৌঁছে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল তৈরি করে ময়না তদন্তের মরদেহটি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহাদাত হোসেন সিরাজী বলেন, মৃত আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে চলাফেরা করতেন এবং মাদকাসক্ত ছিলেন। তার থাকার নির্দিষ্ট কোনো স্থান ছিল না। মৃত ব্যক্তির পূর্বপুরুষ এই এলাকার বাসিন্দা হলেও তারা দীর্ঘ ৪৫ বছর পূর্বে দেশ ছেড়ে সৌদি আরব চলে যান।
বর্তমানে তার দূর-সম্পর্কের আত্মীয় ওই এলাকায় আছে এবং স্থানীয় ইউপি সদস্যের উপস্থিতিতে তারাই মরদেহ শনাক্ত করেছেন। তবে মরদেহ ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান শাহাদাত হোসেন সিরাজী।
জাতীয়
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
সাতক্ষীরায় প্রেমিকার ওপর অভিমান করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন প্রেমিক। প্রেমিকাকে অন্য মানুষের সঙ্গে কথা বলতে দেখে সহ্য করতে...
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
রেকর্ড বৃষ্টিপাতের কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই)দুবাই ও শারজাহর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে ঢাকা থেকে এই দুই...
বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করছে বিভিন্ন দেশের বিমান, দিচ্ছে না কোনো রাজস্ব
বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করছে বিভিন্ন দেশের বিমান। তবে দিচ্ছে না কোনো রাজস্ব। অনেক ক্ষেত্রে আবার আকাশ ব্যবহারের প্রমাণ পেলেও বিল...
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
প্রায় ৭১ বছর পর রহস্যময় ধূমকেতুর দেখা পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী ২১ এপ্রিল সূর্যের সবচেয়ে কাছে অবস্থান করবে ধূমকেতু 12P/Pons-ব্রুকস।...
মার্চে ৫৯৭ দুর্ঘটনায় ৬১২ জন নিহত, আহত ১৩৩১
এ বছরের মার্চ মাসে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৫৯৭টি দুর্ঘটনায় ৬১২ জন নিহত ও ১৩৩১ জন আহত হয়েছেন। এরমধ্যে...
‘কুকি-চিন সদস্যরা আত্মসমর্পণ না করা পর্যন্ত অভিযান চলবে’
কেএনএফ (কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের) সদস্যরা শান্তির পথে ফিরে না আসা পর্যন্ত পাহাড়ে যৌথ অভিযান অব্যাহত থাকবে। তবে আলোচনার পথ এখনও...
১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল
দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে। এজন্য ইন্টারনেটের ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা।...
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
তীব্র দাবদাহে পুড়ছে সারা দেশ। আর এমন তাপদাহ পরিস্থিতিতে একটু উল্টোপাল্টা খাবার খেলে যে অচিরেই পেট ফেঁপে যাবে, তা তো...
টোলপ্লাজায় অটোরিকশা ও প্রাইভেটকারকে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত বেড়ে ১৪
ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোল প্লাজায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ জনে। নিহত ১৪ জনের মধ্যে ৭ জন পুরুষ,...
জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে তহবিল চেয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বিবিএনজে চুক্তি অনুমোদন এবং মহাসাগরের জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে তহবিল বরাদ্দের জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডক্টর হাছান মাহমুদ। গ্রিসের...
তীব্র দাবদাহের মধ্যেই ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের শঙ্কা
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
ভয় নয়, রিয়ালকে সম্মান করেন গার্দিওলা
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
আইপিএল থেকে মোস্তাফিজের শেখার কিছু নেই!
বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করছে বিভিন্ন দেশের বিমান, দিচ্ছে না কোনো রাজস্ব
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
প্রেমিকসহ মেয়েকে গলা কেটে খুন করলেন বাবা
ম্যাচ হেরে রেফারিকে দোষ দিলেন জাভি
ইরান বাদ দিয়ে হামাস ইস্যুতে ফিরে আসুন, নেতানিয়াহুকে ক্যামেরন
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
ইরানে পাল্টা হামলার বিষয়ে যা জানালো বাইডেন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
মুক্তিপণ নিয়ে যা জানালো এমভি আব্দুল্লাহর মালিকপক্ষ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক20 hours ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার3 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- বাংলাদেশ5 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- জাতীয়6 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- আন্তর্জাতিক4 days ago
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
- টুকিটাকি3 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- দেশজুড়ে5 days ago
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
- আন্তর্জাতিক4 days ago
ইরানে পাল্টা হামলার বিষয়ে যা জানালো বাইডেন