বাংলাদেশ
নারীদের যে অবহেলার কারণে হতে পারে মারাত্মক বিপদ
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনশারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ রুটিন-মাফিক, পরিমিত খাদ্যাভ্যাস। বয়সের সাথে সাথে বিভিন্ন হরমোন-জনিত কারণে মেয়েদের একটু মোটা হয়ে যাবার ধাঁচ থাকে। পরবর্তীতে শরীর ভারী হয়ে যাবার জন্য নানাবিধ শারীরিক জটিলতা দেখা যায়। আর এই শরীর ভারী হয়ে যাবার দুশ্চিন্তা সঠিক খাদ্যাভ্যাস থাকলে সহজেই এড়িয়ে যাওয়া যায়।
স্বাভাবিকভাবেই দায়িত্বের চাপে অতিরিক্ত টেনশন চলে আসে। যার প্রভাব পড়ে ঘুমে। কিন্তু পর্যাপ্ত ও শান্তির ঘুম না হলে মানসিক প্রশান্তি আসবে না। শুধু পর্যাপ্ত ঘুম নয়, প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিশ্রামেরও। আর যখন এগুলোর অভাব হবে তখনই শরীরে তৈরি হবে নানা অসুখ।
নারীদের অসুস্থতার জন্য কিছু রোগ দায়ী যা সম্পর্কে আগে থেকে অনেকে অবহেলা করেন। এই রোগগুলোর মধ্যে অন্যতম পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম মানে হলো ডিম্বাশয়ের রোগ। এই রোগে ওভারিতে সিস্ট তৈরি হয়। এই রোগে মধ্যবয়সীরা নারীরা বেশি আক্রান্ত হন। অনেক বিবাহিত ও অবিবাহিত তরুণীর ক্ষেত্রেও এই সমস্যা দেখা দেয়। এই রোগ হলে অবহেলা ও কালক্ষেপণ করা যাবে না।
এই রোগে আক্রান্ত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নারী (পেশায় ইঞ্জিনিয়ার) বলেছেন, তিনি ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতালে এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞদের দিখিয়েছিলেন। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা তাকে জানান, এই রোগ খুবই বিপজ্জনক। তবে চিকিৎসা করালে এই রোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। কারো কারো এটি ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। নারীদের রিপ্রোডাকটিভ এইজ বা প্রজননক্ষম বয়সে রোগটি হয় ৷ সাধারণত ১৫-৪৫ বছর বয়সে রোগটি বেশি হয়।
পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমের বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে। যেমন-
১. অনিয়মিত মাসিক
২. অতিরিক্ত রক্তস্রাব
৩. মুখে ও শরীরে অত্যধিক লোম (পুরুষালি)
৪. ব্রণ মুখে ও শরীরের অন্যান্য অংশে।
আরও কিছু শারীরিক সমস্যা এর সঙ্গে যোগ হতে পারে- তলপেটে ব্যথা, মকমলেরমতো কালো ত্বক (ঘাড়, বগল ইত্যাদি জায়গায়), বেশি ওজন, চুল পাতলা হয়ে যাওয়া, অতি উদ্বেগ এবং বিষণ্ণতা, বন্ধ্যাত্ব।
এ রোগীদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এদের অনেকেই দৈহিক স্থূলতায় আক্রান্ত হন, নাকডাকা ও ঘুমের সময় হঠাৎ করে শ্বাস বন্ধ হওয়া, হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া, মানসিক ভারসাম্যহীনতা ও জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে পারে।
পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম একটি জীনগত ত্রুটি ও পরিবেশগত ত্রুটির সমন্বিত ফল। জীনগত ত্রুটি আছে এমন কিশোরীর দৈহিক ওজন বৃদ্ধি পাওয়া, খুব কম শারীরিক শ্রম সম্পাদন করা ও ঝুঁকিপূর্ণ খাদ্য গ্রহণ করা ইত্যাদি এ রোগের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়।
পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম নাম হওয়ার প্রধান কারণটি হলো, এ রোগিনীদের ডিম্বাশয়ে বিভিন্ন বয়সি, বিভিন্ন আকারের, বিভিন্ন সংখ্যার সিস্ট থাকতে পারে। কিন্তু এটি পরিষ্কারভাবে একটি হরমোনজনিত সমস্যা। অধিকাংশ রোগীর দেহে ইনস্যুলিন রেজিস্ট্রেন্স থাকে এবং তারা স্থূলকায়া হয়।
লক্ষণ
অনিয়মিত মাসিক
বেশিরভাগ মেয়েদের ৪০ বা ৪৫ বা ৫০ দিন বা কারও কারও ক্ষেত্রে আরও বেশি দিন পর ঋতুস্রাব হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অল্প মাত্রায় ঋতুস্রাব হতে পারে, কারও কারও ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হয়। মাসের পর মাস ঋতুস্রাব বন্ধ থাকাও অস্বাভাবিক নয়। বয়ঃসন্ধিকালের শুরুতেই এ সমস্যা শুরু হতে পারে, প্রজননক্ষম সময়ে অন্য যেকোনো সময়েও এ সমস্যা শুরু হতে পারে।
বন্ধ্যাত্ব
যতজন নারী সন্তান নিতে ব্যর্থ হচ্ছে, তাদের একটা বড় অংশই পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমের কারণে হয়। এ বন্ধ্যাত্বের কারণ হলো- ঋতুচক্রের অনেকগুলোতেই ডিম্বাণুর অনুপস্থিতি।
পুরুষালি হরমোনের আধিক্য
পুরুষালি হরমোনের অধিক মাত্রায় উপস্থিতিও এর বহিঃপ্রকাশ। এর ফল স্বরূপ নারী দেহে পুরুষদের মতো লোম দেখা দিতে পারে (হার্সোটিজম), মুখে বা শরীরের অন্যান্য জায়গায় ব্রণ হওয়া, পুরুষালি টাক ইত্যাদি। প্রতি চারজন পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমের নারীর তিনজনের দেহে এ লক্ষণগুলো থাকে।
মেটাবলিক সিন্ড্রোম
এতে পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমে আক্রান্ত নারীর দেহে ইনস্যুলিন রেজিস্ট্রেন্সের লক্ষণগুলো প্রকাশ পেতে থাকে- ক্রমশ দৈহিক ওজন বৃদ্ধি হওয়া, ক্ষুধা বৃদ্ধি পাওয়া, দুর্বলতা, স্মৃতিশক্তি দুর্বলতা, ঘাড়ের পিছনে বা বগলে নরম কালো ত্বকের উপস্থিতি, রক্তের গ্লুকোজ কিছুটা বেড়ে যাওয়া, কলেস্টেরল অস্বাভাবিক থাকা ইত্যাদি।
এই রোগের কারণে যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে…
উচ্চ-রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ-মাত্রায় কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, endometrial carcinoma: (এক রকম জরায়ু ক্যান্সার), হার্ট এ্যাটাক, স্লিপ এপ্নিয়া: (ঘুমের ভিতর নিশ্বাস আটকে যাওয়া), ব্রেস্ট ক্যান্সার: (স্তন ক্যান্সার), অতি উদ্বেগ এবং বিষণ্ণতা।
রোগ শনাক্তকরণ
পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম শনাক্ত করতে সচরাচর নিম্নলিখিত ক্রাইটেরিয়ার যে কোনো দুটির উপস্থিতি আবশ্যক-
* নারীদেহে অতিরিক্ত এন্ড্রোজেন হরমোন উপস্থিতির প্রমাণ।
* অনিয়মিত ঋতুস্রাব।
* ডিম্বাশয়ে সিস্ট।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা
* সিরাম টেস্টোস্টেরন, এলএইচ, এফএসএইচ।
* পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাম।
* ওজিটিটি।
জীবন-যাত্রা ব্যবস্থাপনা
চিকিৎসার শুরুতেই খাদ্য ব্যবস্থাপনার দিকে নজর দিতে হবে। খাদ্য ব্যবস্থাপনা রোগিনীর দৈহিক ওজন কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় পৌঁছাতে সাহায্য করবে, বিপাকীয় প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটাবে যাতে করে ইনস্যুলিন রেজিস্ট্রেন্স কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। আদর্শ জীবন-যাপন ব্যবস্থাপনা রোগিনীর হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমাবে। পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমের খাদ্য তালিকায় শর্করার আধিক্য কম থাকবে, শকসবজি (আলু বাদে), রঙিন ফলমূল ও আমিষজাতীয় খাদ্য প্রাধান্য পাবে। দৈহিক ওজন বডি এমআই বিবেচনায় রেখে শারীরিক শ্রমের ব্যবস্থা করতে হবে।
আপনি যদি পলিসিস্টিক ওভারির রোগী হন, তবে গর্ভধারণকালীন সময়ে আপনাকে অবশ্যই অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে ৷ নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন এবং চেকআপ করাবেন ৷
চিকিৎসা
* নারীদের জন্ম নিয়ন্ত্রের জন্য ব্যবহৃত পিলগুলো যাতে স্বল্প মাত্রায় ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্ট্রেরন থাকে, তা খুব সহায়ক ওষুধ।
* মেটফরমিন
* অবাঞ্ছিত লোম দূর করবার ক্রিম
* প্রজনন সম্ভাবনা বৃদ্ধির ওষুধ
পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমে আক্রান্ত নারীদের অধিকাংশই এ সমস্যার শারীরিক লক্ষণগুলোকে খুব দ্রুত বুঝতে পারেন না। কেউ কেউ লক্ষণগুলো বুঝতে পারলেও সংকোচ বোধের কারণে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে দেরি করেন। যেহেতু রোগটির ব্যাপকতা ও সুদূরপ্রসারী স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে, তাই প্রজননক্ষম বয়সের সব নারীকে তার এ সমস্যা আছে কিনা জানার জন্য হরমোন বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।
যেহেতু এটা একটা লাইফস্টাইল জনিত সমস্যা তাই লাইফস্টাইল পরিবর্তনের মাধ্যমেই ঠিক করতে হবে।
সূত্র: মাইওক্লিনিক, মেডিক্যাল ডট নেট, ইন্ডিয়াটাইমস
এস
অন্যরা যা পড়ছেন
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
আইন-বিচার
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
Published
3 hours agoon
এপ্রিল ১৯, ২০২৪যৌন হয়রানির অভিযোগে এক শিক্ষিকার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বেসরকারি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রশিদ কামালের (৪০) চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ঢাকার মোট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসানের আদালতে আসামিকে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে শুনানি শেষে আদালত রশিদ কামালের চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে, অনলাইনে উত্যক্ত ও ধর্ষণের হুমকির অভিযোগে শান্ত মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই সহকারী অধ্যাপকের বিরুদ্ধে রাজধানীর পল্লবী থানায় মামলা দায়ের করেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) ভুক্তভোগী ওই নারী।
মামলা এজাহারে ভুক্তভোগী শিক্ষিকা উল্লেখ করেন, ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে তার একটি গবেষণা ইন্দোনেশিয়ান জার্নাল অব সোশ্যাল রিসার্চ নামক জার্নালে প্রকাশিত হয়। গত ১৭ মার্চ তার বর্তমান বাসায় অবস্থানকালে ব্যক্তিগত ইমেইলে প্রকাশিত গবেষণাপত্রটি চেয়ে আসামি রশি কামাল তার মেইল থেকে অনুরোধ করেন। সে শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন বলে পরিচয় দেয়। আসামির অনুরোধের প্রেক্ষিতে তিনি গবেষণাপত্রটি রশি কামালের মেইলে পাঠিয়ে দেন। গবেষণাপত্রটি পড়ে খুব প্রশংসা করেন এবং কনফারেন্সে প্রকাশের জন্য তার সাথে যৌথভাবে গবেষণা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। সিভি চাইলে রশি কামালকে তিনি দিয়ে দেন। পরে রশি কামালেল রিসার্চ গেটের লিংক চাইলে সে তার ই-মেইল থেকে ইমেইলে পাঠায়। রশি কামালের গবেষণাগুলো ছিলো ইঞ্জিনিয়ারিংসংক্রান্ত যা তার গবেষণার বিষয় থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এ কারণে তার সাথে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেননি তিনি।তবুও রশি কামাল তার সাথে স্কাইপে ভিডিও কলে কথা বলার জন্য বারবার অনুরোধ করে, কিন্তু তার সাথে ভিডিও কলে কথা বলতে রাজি হননি।
মামলার এজাহারে ওই শিক্ষিকা আরও বলেন, গত ২৯ মার্চ রাত ১ টার দিকে আসামি তাকে ফোন দেয় এবং সেক্সচুয়াল হয়রানিমূলক কথাবার্তা বলে ফোন রেখে দেয়। আসামি তার হোয়াটসঅ্যাপসহ মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দিয়ে নিজেকে রশি কামাল পরিচয় দিয়ে আক্রমণাত্মক ভাষা ব্যবহার করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৯ মার্চ রাত থেকে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর হতে হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে অশ্লীল যৌন হয়রানিমূলক কথাবার্তা বলে ধর্ষণ করার হুমকি প্রদান করে। এ সময় হোয়াটসঅ্যাপে পর্নো ছবি পাঠায়। তাকে এমন আচরণের কারণ জানতে চাইলে সে গালাগাল করে এবং নোংরা ছবি নেট দুনিয়ায় ছেড়ে দিয়ে মান-সম্মান ও সামাজিক মর্যাদাহানি করবে বলে হুমকি প্রদান করে।
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন।
২০০৫ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে কাতারের তৎকালীন আমির শেখ হামাদ বিন খলিফা আল থানি ঢাকা সফর করেন। ওই সফরের দেড় যুগেরও বেশি সময় পর কাতারের বর্তমান আমির প্রথমবারের মতো ঢাকা সফরে আসছেন। ইরান-ইসরাইলের সাম্প্রতিক সংঘাতের মধ্যে তার এই সফরে মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি আলোচনায় গুরুত্ব পাবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির ঢাকা সফরের সময় ঢাকা ও দোহার মধ্যে ব্যবসা ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, বন্দি বিনিময়, দ্বৈত কর প্রত্যাহার ও শুল্ক বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতাসহ ১০টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে হতে যাওয়া সমঝোতা স্মারকের মধ্যে রয়েছে কাতারে বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানি, ধর্মীয় বিষয়ে সহযোগিতা, বন্দর ব্যবস্থাপনায় কাতারের প্রতিষ্ঠান মাওয়ানির যুক্ত হওয়া, উচ্চশিক্ষায় সহযোগিতা ও কূটনীতিকদের প্রশিক্ষণ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, কাতারের আমিরের ঢাকা সফরের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে দুই দেশের কূটনীতিকরা কাজ করছেন।
এর আগে, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সফরকে সামনে রেখে গত সোমবার রাজধানী দোহা থেকে একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসে। প্রতিনিধি দলটি আমিরের নিরাপত্তাসহ সার্বিক বিষয়ে খোঁজ-খবর নেন এবং গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক করেন।
জাতীয়
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
Published
5 hours agoon
এপ্রিল ১৯, ২০২৪‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ, দেশটির সামরিক নেতাদের অনেকের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই এক বন্ধুকে খুশি করতে গিয়ে আরেকজনের বিরাগভাজন হতে পারি না। এ বাস্তবতা বুঝে যেটা ভালো, আমরা সেটাই করছি।’
বৃহস্পতিবার বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) মিলনায়তনে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেনাপ্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ।
বিআইআইএসএস চেয়ারম্যান এএফএম গওসোল আযম সরকারের সভাপতিত্বে ‘ডিফেন্স ডিপ্লোম্যাসি : স্ট্র্যাটেজি ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওই সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. আবু বকর সিদ্দিক খান। সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
সেমিনারে সামরিক কূটনীতির বিভিন্ন দিক নিয়ে চারটি বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়। এসময় বক্তাদের কেউ কেউ মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের প্রতি অধিক গুরুত্বারোপ করে সেনাপ্রধানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
জবাবে সেনাপ্রধান মিয়ানমারের জেনারেলদের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে বাস্তব সমস্যার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘সামরিক কূটনীতি শুধু সামরিক বিষয়ের ওপর সীমাবদ্ধ নয়। বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সামরিক কূটনীতি চলে। এজন্য সামর্থ্য বাড়াতে হবে। আর সামর্থ্য বাড়ানোর জন্য প্রয়োজন সম্পদ ও বাজেট। সামরিক বাহিনীর কাজ শুধু যুদ্ধ করা নয়; বরং জাতীয় স্বার্থরক্ষায় কিভাবে যুদ্ধ পরিহার করা যায়, সেটাও দেখা সামরিক বাহিনীর কাজ উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, ‘ আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়। এটাও আমাদের ভুললে চলবে না।’
সেনাপ্রধান বলেন, বাংলাদেশের কূটনীতি হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নীতি, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। সামরিক বাহিনী কূটনীতিতে যুক্ত হচ্ছে। কূটনীতি হলো, বিদেশের সঙ্গে জাতীয় স্বার্থরক্ষায় রাষ্ট্রের যে কোনো ব্যক্তির প্রচেষ্টা।
সামরিক বাহিনীর পাঁচটি দায়িত্বের উল্লেখ করে সেনাপ্রধান শফিউদ্দিন বলেন, `সামরিক বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব রাষ্ট্রের সর্বভৌমত্ব রক্ষা করা। দ্বিতীয় কাজ- বেসামরিক প্রশাসনের সহযোগিতায় জাতিগঠনে দায়িত্ব পালন। তৃতীয় কাজ- বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় দুর্যোগ মোকাবিলা করা। দুর্যোগ মোকাবিলা শুধু দেশের ভেতরে নয়। দেশের বাইরেও করা যায়। বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী চীন, ভারত, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, ফিলিপাইন, তুরস্কে দুর্যোগ মোকাবিলায় কাজ করেছে। চতুর্থ কাজ হলো বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা রক্ষা করা। পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনী এই কাজ করছে। পঞ্চম কাজ হলো বিদেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। এটা শুধু শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে নয়। কাতারে পাঁচ হাজারের বেশি লোক পাঠিয়ে এই কাজ সেনাবাহিনী করেছে। এটা শুধু সেনাবাহিনীর লোক নয়, বরং পুলিশ ও বেসামরিক লোকও পাঠানো হয়েছে।‘
জাতিসংঘে শান্তিরক্ষা বাহিনীতে নিজের অংশগ্রহণের স্মৃতিচারণা করে তিনি বলেন, ‘২০১৪ সালের ঘটনা। আমি তখন মধ্য আফ্রিকায় জাতিসংঘ মিশনে নিযুক্ত হয়েছিলাম। ওই বছর ৯ অক্টোবর আমি অ্যামবুশের মুখে পড়ি। সৌভাগ্যবশত ওইদিনই আমি একটি বুলেটপ্রুফ আর্মাড ভেহিক্যাল সঙ্গে নিয়েছিলাম। সেখানে গ্রেনেড নিক্ষেপ হলেও আমি বেঁচে যাই। ওই ঘটনায় অন্য দেশের কয়েকজন সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন। কয়েকজন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীসহ অনেকে আহত হন। কারণ, সব যানবাহনই বুলেটপ্রুফ ছিল না। তাই প্রথমে নিজেদের সুরক্ষা করতে হবে। তারপর আমাদের ওপর ম্যান্ডেট বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতিসংঘের প্রেক্ষাপটে আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, পুরো কাজটাই খুব চ্যালেঞ্জিং। অনেক নিরপেক্ষ থেকে কাজ করতে হয়।’
চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, বঙ্গবন্ধুর নীতি ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’- এই নীতিতে বিশ্বাসী বাংলাদেশ। আমাদের ক‚টনীতিকরা সামরিক কূটনীতির প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব ভালোভাবে জানেন। ক্রয়ের ক্ষেত্রেও কোথা থেকে ক্রয় করলে সুবিধা পাওয়া যাবে, সেটা আলোচনা করা হয়। আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করি।
সেমিনারে চারটি বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়। ‘প্রতিরক্ষা কূটনীতির পরিবর্তনশীল ধারা এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য অর্জন’ শীর্ষক বক্তব্য উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. এএসএম আলী আশরাফ। এছাড়া, বিআইএসএস-এর গবেষণা ফেলো এএসএম তারেক হাসান শিমুল ‘ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি : বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা কূটনীতির চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ’, মেজর জেনারেল (অব.) মাইন উল্লাহ চৌধুরী ‘জাতিসংঘ ও অন্যান্য বৈদেশিক মিশনে প্রতিরক্ষা কূটনীতি: দিগন্তের অনুসন্ধান’ এবং এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) মাহমুদ হোসেন ‘প্রতিরক্ষা কূটনীতির বর্তমান চর্চা এবং ভবিষ্যৎ গতিপথ: প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
সেমিনারে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার পদস্থ কর্মকর্তা, বিদেশি দূতাবাসের প্রতিনিধি, উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা, সাবেক কূটনীতিক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
জাতীয়
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
যৌন হয়রানির অভিযোগে এক শিক্ষিকার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বেসরকারি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রশিদ কামালের (৪০) চারদিনের রিমান্ড...
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন...
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ।...
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশে আবারও আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর দ্বিতীয় বারের মতো বাইডেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের...
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ও সড়কে...
আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, যেকারণে স্থগিত হলো ঢাকা সফর
আসছে শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা সফরে আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী...
‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’
আমি যেমন চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবো তেমনি রোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও আমার দায়িত্ব। আমি চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, রোগীদেরও মন্ত্রী। দুজনের সুরক্ষা...
৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান
‘স্বাধীনতার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো।এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আর্থ-সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে।’ বললেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা...
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
নিজ বাহিনী বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এখনো মঈনের স্থলাভিষিক্ত...
কুকি চিনের ৫৩ সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর
বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি, টাকা ও অস্ত্র লুটের ঘটনার করা মামলায় আটক কেএনএফের ৫৭ জনকে বান্দরবান চিফ...
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশ-আরব আমিরাতের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী
ভারতে ৫৪৩ আসনে ৭ দফায় ভোট, বিজেপির টার্গেট ৩৭০ আসন
পদপ্রার্থী নিপুণের অর্থ লেনদেনের অডিও ফাঁস
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
গাড়ির ফিটনেস ও লাইসেন্স ছাড়া ঢোকা যাবে না ফরিদপুরে
ফের পরীক্ষা বর্জনে বুয়েট শিক্ষার্থীরা
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার3 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম2 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি4 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ6 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- জাতীয়7 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- বাংলাদেশ3 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি