Connect with us

রোগব্যাধি

কাশির চিকিৎসায় আর নয় অ্যান্টিবায়োটিক

Published

on

সর্দি কাশির চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিকের ওপর নির্ভরতা থেকে সরে দাঁড়াতে শুরু করেছেন চিকিৎসকরা। খুঁজছেন প্রাকৃতিক সমাধান।

সর্দি কাশি হলেই এখন আর ঘড়ির কাঁটা গুনে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়া জরুরি নয়। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সহায়ক হতে পারে মধু। নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। সেখান থেকে জানা যায় কাশির সমস্যায় ভুগছেন তাদের চিকিৎসায় অব্যর্থ ভূমিকা রাখতে পারে এই মধু। যেখানে অ্যান্টিবায়োটিক এতো ভাল কাজ করেনা।

তবে কাশি বেশিরভাগ সময় দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে আপনা আপনি ঠিক হয়ে যায়। চিকিৎসকদের উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের এই পরামর্শ অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের সমস্যা মোকাবিলায় সাহায্য করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

কেননা অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের প্রয়োগের ফলে মানুষের শরীর ওষুধ প্রতিরোধী হয়ে পড়ে। ফলে অনেক ধরণের ইনফেকশন সারিয়ে তোলা কঠিন হয়ে যায়।

কাশির সহজ সমাধান:
গরম পানিতে সামান্য মধু, লেবুর রস আর আদার রসের মিশ্রণ কফ এবং গলা ব্যথা নিরাময়ের জন্য বহুল প্রচলিত এই ঘরোয়া পানীয়।

Advertisement

যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড কেয়ার এক্সিলেন্স (এনআইসিই) এবং পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড সম্প্রতি এ সংক্রান্ত নতুন একটি প্রস্তাবিত নির্দেশিকা প্রকাশ করে।

সেখান থেকে জানা যায়, কফের সমস্যা পুরোপুরি সারিয়ে তোলার ব্যাপারে সীমিত কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে যেটা অনেকের কাজে আসতে পারে।

যেসব কফ মেডিসিনে পেলারগোনিয়াম, গুয়াইফেনেসিন বা ডিক্সট্রোমেথরফ্যান উপাদান রয়েছে সেটা বেশ উপকারী হতে পারে।

রোগীদের ঘরোয়া পানীয় তৈরির পাশাপাশি এ ধরণের ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে নিজে নিজে রোগ সেরে ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ভাল বলে জানান তারা।

অ্যান্টিবায়োটিক কেন নয়?
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভাইরাসের কারণে এই কাশির সমস্যা হয়ে থাকে। যেটা সব সময় অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করা যায়না। বরং এটি নিজে নিজেই ঠিক হয়ে যায়।

Advertisement

তা সত্ত্বেও আগের গবেষণায় দেখা গেছে যে যুক্তরাজ্যের ৪৮% চিকিৎসক কাশি বা ব্রংকাইটিস রোগের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ডের উপ পরিচালক ডাঃ সুজান হপকিন্স বলেন: মানুষের শরীর যদি অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে পড়ে তাহলে সেটা বড় সমস্যা তৈরি করতে পারে। অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমাতে আমাদের এখন থেকেই পদক্ষেপ নিতে হবে।

এই নতুন নির্দেশিকাগুলি প্রেসক্রিপশনে অ্যান্টিবায়োটিকের হার কমাতে বড় ধরণের ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছেন ডক্টর সুজান।

তিনি মনে করেন, চিকিৎসকদের উচিত ওষুধের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে নিজেদের খেয়াল রাখার ব্যাপারে রোগীদের আরও উৎসাহিত করা।

ইংল্যান্ডের প্রধান মেডিকেল কর্মকর্তা প্রফেসর ডেইম স্যালি ডেভিস ইতোমধ্যে অ্যান্টিবায়োটিকের পরবর্তী প্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে সতর্ক করেছেন।

Advertisement

তিনি বলেন, যদি অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ কাজ করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে রোগের চিকিৎসা করা আরও জটিল হয়ে যায়।

সেইসঙ্গে সাধারণ চিকিৎসা পদ্ধতি যেমন ক্যান্সার এবং অঙ্গ প্রতিস্থাপনের চিকিৎসা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে বলে জানান প্রফেসর ডেইম স্যালি।

কখন অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োজন?
নির্দেশিকাগুলো এটাও সুপারিশ করে যে, কাশি যদি বড় ধরণের কোন অসুস্থতার কারণে হয়ে থাকে, অথবা রোগী যদি আরও জটিলতায় আক্রান্ত হওয়ায় ঝুঁকিতে থাকে যেমন দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যা বা দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তখন অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হতে পারে।

মধু বেশ উপকারি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। মধু এক্ষেত্রে আদর্শ ওষুধ হলেও এক বছরের বয়সের নীচে শিশুদের মধু খাওয়াতে নিষেধ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

কেননা মধুতে অনেক ধরণের ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে যেটা খেলে শিশুর পেট খারাপের ঝুঁকি থাকে।

Advertisement

ডক্টর টেসা লুইস একজন চিকিৎসক এবং এন্টিমাইক্রোবায়াল প্রেসক্রাইবিং গাইডলাইন গ্রুপের সভাপতি।

তিনি মনে করেন, যদি কাশি সেরে ওঠার পরিবর্তে দিন দিন খারাপের দিকে যায়, অথবা রোগী যদি খুব বেশি অসুস্থ বোধ করেন বা নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তাহলে তাদের চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

খসড়া সুপারিশগুলি নতুন অ্যান্টিবায়োটিক নির্ধারণের নির্দেশিকার একটি অংশ যেটা ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড কেয়ার এক্সিলেন্স (এনআইসিই) এবং পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড যৌথভাবে তৈরি করছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আন্তর্জাতিক

বিশ্বব্যাপী কলেরার প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি, ডব্লিউএইচও’র কর্মসূচি ঘোষণা

Avatar of author

Published

on

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সংক্রান্ত অঙ্গ সংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। পানিবাহিত এই প্রাণঘাতী রোগটির প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে তাই বড় আকারের টেস্ট কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈশ্বিক এই সংস্থাটি।

ডব্লিউএইচও’র হিসেব অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৪ লাখ ৭৩ হাজার জন। ২০২৩ সালে সেই সংখ্যা বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ- ৭ লাখ। চলতি ২০২৪ সালে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধির আলামত পাওয়া যাচ্ছে।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গত দু’তিন বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমরা কলেরার অনাকাঙ্ক্ষিত ও উদ্বেগজনক প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করছি। এই প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে কলেরার বৈশ্বিক টেস্ট কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো কলেরা নির্ভুলভাবে শনাক্ত করা এবং নিয়মিত নজরদারি এবং কলেরা টেস্ট বিষয়ক সক্ষমতা বাড়ানো। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিভিন্ন দেশে কলেরা টেস্টের সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে। প্রাথমিক ভাবে মালাউই, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, জাম্বিয়াসহ মোট ১৪টি দেশে পাঠানো হবে সরঞ্জাম।

এ কর্মসূচিতে ডব্লিউএইচও’র অংশীদার হিসেবে রয়েছে আন্তর্জাতিক টিকা সহায়তা সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গ্যাভি), জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এবং কলেরা প্রতিরোধ সংক্রান্ত বৈশ্বিক সংস্থা গ্লোবাল টাস্কফোর্স অন কলেরা কন্ট্রোল।

গ্যাভির কর্মসূচি বিভাগের প্রধান নির্বাহী অরেলিয়া এনগুয়েন এক বিবৃতিতে বলেন, কলেরা প্রাদুর্ভাবের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে যে তৎপরতা চলছে, এ কর্মসূচি তাকে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে বলে আমাদের বিশ্বাস।

Advertisement

দূষিত পানি ও খাবারের মধ্যে জন্মানো এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া কলেরার জন্য দায়ী। এ রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটে। এই মৃতদের অধিকাংশই শিশু ও অপ্রাপ্তবয়স্ক।

কলেরা প্রাদুর্ভাবের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল রেখে রোগটির টিকা উৎপাদনের হারও বাড়ছে। ডব্লিউএইচও’র তথ্য অনুযায়ী ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বৈশ্বিকভাবে কলেরা টিকার উৎপাদন বেড়েছে আটগুণ। কিন্তু তারপরও চাহিদার তুলনায় টিকার ঘাটতি থেকেই যাচ্ছে।

গেলো মাসে এক বিবৃতিতে এ প্রসঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছিল, কলেরা টিকার বৈশ্বিক মজুদে ঘাটতি শুরু হয়েছে। শিগগির এই ঘাটতি পূরণ না হলে কলেরা ঠেকানোর বৈশ্বিক কর্মসূচি গতিহীন হয়ে পড়বে।

সূত্র : এএফপি

জিএমএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রোগব্যাধি

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৪

Avatar of author

Published

on

দেশে গেলো ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৭৫৮ জনে। এসময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৮০ জনে দাঁড়িয়েছে।

রোববার (২১ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১৮ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৪ হাজার ১৭১ জন।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৫৭৪টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৯ শতাংশ।

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রোগব্যাধি

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গেলো ২৪ ঘণ্টায় (রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত) দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৮ জন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৪ জন।

রোববার (১৩ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে রোববার পর্যন্ত ৬৭০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ২৫১ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ৪১৯ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ২৩৯ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১২১ জন এবং অন্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ১১৮ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের দুই সপ্তাহে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত সাত জনের মৃত্যু হয়েছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আইন-বিচার5 mins ago

নতুন এক ইতিহাস গড়লেন অভিনয়শিল্পী বাঁধন

জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন, অভিনয় শিল্পী হিসেবে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র মা, যিনি পেয়েছেন সন্তানের...

আবহাওয়া, গরম আবহাওয়া, গরম
জাতীয়1 hour ago

হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন

তাপদাহে পুড়ছে সারাদেশ। দিনদিন তাপমাত্রার পারদ ওপরের দিকে উঠছে। প্রখর তাপে বিপর্যস্ত জনজীবন। গরম ও অস্বস্তিতে হাঁসফাঁস করছে সাধারণ মানুষ।...

আইন-বিচার1 hour ago

দাফনের ১৫ দিন পর তোলা হলো ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য দাফনের ১৫ দিন পর কবর থেকে এক ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ তুলেছে পুলিশ। ওই ব্যাংক...

চট্টগ্রাম3 hours ago

ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, ৬ শ্রমিক নিহত

রাঙ্গামাটির সাজেক উদয়পুর সড়কে একটি শ্রমিকবাহী ড্রামট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও অন্তত ৮ জন আহত...

জাতীয়4 hours ago

এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেশি মোটরসাইকেলে

পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে-পরে ১৫ দিনে (৪ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল) দেশে ৩৫৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৬৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত...

মাওলানা মামুনুল হক মাওলানা মামুনুল হক
আইন-বিচার4 hours ago

নাশকতার তিন মামলায় মামুনুল হকের জামিন

রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল থানায় নাশকতার অভিযোগে দায়ের হওয়া পৃথক তিন মামলায় জামিন পেয়েছেন হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা...

চট্টগ্রাম5 hours ago

শিশু সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে শিশু সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে মা তাহমিনা আক্তার রিমা নামের এক নারী ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার...

বাংলাদেশ5 hours ago

শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি

ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলে বারবার খবরের শিরোনামে আসেন ঢালিউড চলচ্চিত্রের আলোচিত নায়িকা শবনম বুবলী। কিছুদিন পরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শাকিব...

জাতীয়6 hours ago

‘তাপপ্রবাহে ‘অতি উচ্চঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা’

দেশে মাসজুড়ে চলা টানা তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্যগত উচ্চঝুঁকিতে আছে শিশুরা। একইসঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতিতে সন্তানদের পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা ও নিরাপদ রাখার...

ক্যাম্পাস7 hours ago

এনএসইউর শিক্ষার্থীর মৃত্যু, ধারণা হিট স্ট্রোক

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (এনএসইউ) ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য মারা গেছেন। তীব্র তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে...

Advertisement
আইন-বিচার5 mins ago

নতুন এক ইতিহাস গড়লেন অভিনয়শিল্পী বাঁধন

ক্রিকেট10 mins ago

নিউজিল্যান্ড সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে থাকছেন না রিজওয়ান

আন্তর্জাতিক11 mins ago

ইসরাইলি সামরিক স্থাপনায় ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ক্রিকেট24 mins ago

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দূত উসাইন বোল্ট

বলিউড36 mins ago

ভাগ্যশ্রীর বদলে ‘প্রথম প্রেমিকাই’ হতে পারতেন সালমানের নায়িকা

আবহাওয়া, গরম
জাতীয়1 hour ago

হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন

ঝড়-বৃষ্টি
আবহাওয়া1 hour ago

দেশের দুই বিভাগে হতে পারে বৃষ্টি

আইন-বিচার1 hour ago

দাফনের ১৫ দিন পর তোলা হলো ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ

আন্তর্জাতিক1 hour ago

মক্কা-মদিনায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

আন্তর্জাতিক1 hour ago

তিন লাখেরও বেশি হোটেলকক্ষ বানাবে সৌদি আরব

ব্যারিস্টার-সুমন
আইন-বিচার3 days ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়4 weeks ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি1 month ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ1 month ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি2 months ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

সর্বাধিক পঠিত