Connect with us

আওয়ামী লীগ

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ চ্যালেঞ্জ করে রিটের শুনানি শেষ, আদেশ সোমবার

Avatar of author

Published

on

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন কোন কর্তৃত্ববলে পদে আছেন তার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা রিটের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে আদেশের জন্য আসছে সোমবার (২১ নভেম্বর) দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

আজ রোববার (২০ নভেম্বর) বিকেলে হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে ১৪ নভেম্বর এ বিষয়ে আরও শুনানির জন্য আজ (রোববার) দিন ঠিক করেন হাইকোর্টের একই বেঞ্চ। ওইদিনই পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন কোন কর্তৃত্ববলে পদে আছেন তার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের হওয়া রিটের ওপর প্রাথমিক শুনানি শুরু হয়।

আদালতে এদিন রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান আহাদ ও অ্যাডভোকেট এরশাদ হোসেন রাশেদ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায়। তার সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন ও সামসুন নাহার লাইজু।

শুনানিতে রিটকারী আইনজীবী বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন বিতর্কিত বক্তব্য দিয়ে শপথ ভঙ্গ করেছেন এবং সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। তিনি দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

Advertisement

এসময় রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, মূলত পাবলিসিটির জন্য তারা এ রিট করেছেন। তখন আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, এটা কোনো যুক্তি হতে পারে না। তখন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার বক্তব্যের জন্য রিজয়েনডার দিয়েছেন। বলেছেন, তিনি এ ধরনের বক্তব্য দেননি। গণমাধ্যমে ভুলভাবে এসেছে। তখন আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীকে তার বক্তব্যের সপক্ষে কাগজপত্র (নথি) দাখিল করার নির্দেশ দেন। এরপর রিট শুনানি মূলতবি করে পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ২০ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।

এর আগে গেলো ৫ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন আইনজীবী মো. এরশাদ হোসেন রাশেদ। রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, সংসদ সচিবালয়ের সচিব ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বিবাদী করা হয়।

একই অভিযোগে গেলো ২১ আগস্ট ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে স্বেচ্ছায় পদত্যাগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলেন ওই আইনজীবী। নোটিশের পরও কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় রিট আবেদন করেন তিনি।

নোটিশে আইনজীবী রাশেদ বলেন, ১৯ আগস্ট বিকেলে গণমাধ্যমে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভারতবিষয়ক বক্তব্যের তথ্য পান।

১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম শহরের জে এম সেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার সেটি করতে ভারত সরকারকে অনুরোধ করেছি। আমি ভারতে গিয়ে বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে।’

Advertisement

নোটিশে আরও বলা হয়, এ বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) তার শপথ ভঙ্গ এবং সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। তার এ বক্তব্য সার্বভৌমত্বকে আঘাত করেছে। তাই নোটিশ পাওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে স্বেচ্ছায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে পদত্যাগে অনুরোধ করা হয়। অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। আইনজীবী এরশাদ হোসেন রাশেদ বলেন, এই নোটিশের পরও পদত্যাগে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় হাইকোর্টে রিট করেছি।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আওয়ামী লীগ

জিয়াউর রহমানও বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে লজ্জা পাচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যেসব বানোয়াট কথা বলে স্বয়ং জিয়াউর রহমানও কবরে শুয়ে লজ্জা পেয়ে যাচ্ছেন। জিয়াউর রহমান জীবদ্দশায় কখনো শুনেননি তিনি স্বাধীনতার ঘোষক। বললেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ)  রাজধানীর প্রেসক্লাবে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভায় এ কথা বলে ড. হাছান মাহমুদ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান আসলে পাকিস্তানিদের চর হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। তার মতো খলনায়ককে আজকে নায়ক বানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তারা (বিএনপি) বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে ২১ বছর মিথ্যাচার করেছে। ৭৫-এর পরের প্রজন্মকে তারা (বিএনপি) স্বাধীনতার আসল ইতিহাস জানতে দেয়নি। গত ১৫ বছরে দেশের মানুষ নতুন ইতিহাস জানতে পেরেছে। জিয়াউর রহমান যে প্রকৃতপক্ষে একজন খলনায়ক ছিলেন সেটি মানুষ জানতে পেরেছে।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, স্কুল ঘণ্টা যেমন দপ্তরি বাজায়, তেমনি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু পক্ষে। আজকে বিএনপি নেতা আব্দুল মঈন খান অনেক কথা বলেন। মঈন খানের বাবা আব্দুল মোমেন খান ৭৪ সালে খাদ্য সচিব ছিলেন। তিনি ষড়যন্ত্র করে মার্কিন খাদ্যবাহী জাহাজ ফেরত পাঠিয়েছিলেন। মঈন খান নিজেও সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিল, দরকার পড়লে দেশ বিক্রি করে দেবে।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা শুনে নাকি সাদেক হোসেন খোকা ঢাকা থেকে লাফ দিয়েছিল। সে সময় কালুরঘাট বেতার কেদ্র থেকে ফেনী পর্যন্ত শোনা যেত। এদের কথা শুনলে হাসি পায়।

Advertisement

সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, জোটের কার্যকারী সভাপতি কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম,চিত্রনায়ক মাহমুদ কলি,সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ প্রমুখ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

জনগণ বিএনপির দ্বারা প্রতারণার শিকার হয়েছিলো : কাদের

Avatar of author

Published

on

ওবায়দুল-কাদের
ফাইল ছবি

বাংলার জনগণ বিএনপির দ্বারা প্রতারণার শিকার হয়েছিল। পাকিস্তানি ভাবাদর্শকে পুঁজি করে রাজনীতি করা বিএনপির একান্ত কাম্যই হলো যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখল,জনকল্যাণ নয়। তারা ক্ষমতায় গিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েছিল। সুতরাং বাংলার জনগণ এই প্রতারক গোষ্ঠীকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। বললেন,  আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই তারা স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়। দেশের প্রতিটি মানুষ এখন স্বাধীনতার সুফল পাচ্ছে। অগণতান্ত্রিক ও উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তির প্রতিভূ বিএনপির ফ্যাসিবাদী দর্শনে জনগণ কখনো সাড়া দেয়নি;দেবেও না। তাই বিএনপি সর্বদা জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।

বিবৃতিতে ক্ষমতাসীন দলের সম্পাদক বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের পথ পরিক্রমায় বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারবাহিনীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সশস্ত্র লড়াইয়ের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করে।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ভিত্তিতে জাতিকে সংবিধান উপহার দেন। ধর্মের ভিত্তিতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়া-মোশতাক চক্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধূলিসাৎ করে। জিয়াউর রহমান নিজের অবৈধ ও অসাংবিধানিক ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে ধর্মের কার্ড ব্যবহার করে; ধর্মভিত্তিক রাজনীতি প্রচলন করে। জিয়া রাষ্ট্র ও সমাজের সকল জ্বরে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষের বীজ বপন এবং উগ্র-সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করে। তখন থেকে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বিরোধীদল বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নির্মূল করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অত্যাচার-নির্যাতনের স্টিম রোলার চালানো হয়।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

‘বিএনপি যখন মানবাধিকারের কথা বলে, ইতিহাস তখন বিদ্রূপের হাসি হাসে’

Avatar of author

Published

on

১৯৭৫ এর নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের পর খুনি জিয়ার হাতে জন্ম নেয়া বিএনপি যখন গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে, ইতিহাস তখন বিদ্রূপের হাসি হাসে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ইতিহাসের নিষ্ঠুর সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে অসাংবিধানিক পন্থায় বন্দুকের নলের মুখে জাতিকে জিম্মি করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল। বিচারপতি সায়েমকে জোরপূর্বক অস্ত্রের মুখে সরিয়ে দিয়ে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদ দখল করেছিল। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাংলাদেশ স্বপ্নের পথে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালো রাতে মানবসভ্যতার ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করা হয়েছিল। পাশাপাশি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করা হয়েছিল। একইভাবে হস্তবকের দল ৩রা নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছিল। সেদিন ঘাতকচক্র অসহায় নারী, শিশুকে নির্বিচারে হত্যা করেছিল। সেদিন কোথায় ছিল গণতন্ত্র? কোথায় ছিল মানবাধিকার?

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৭৭ সালে হ্যাঁ-না ভোটের প্রহসনের নির্বাচনের নামে দেশের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছিল স্বৈরাচার জিয়াউর রহমান। জিয়ার তথাকথিত গণতন্ত্র ছিল কারফিউ মার্কা গণতন্ত্র। লাগাতার সামরিক শাসন বলবৎ রেখে জনগণের ওপর দুঃশাসনের স্টিমরোলার চালানো হয়েছিল। ১৯৭৮ সালের ৩ জুন একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের দায়িত্বে থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আয়োজন করে গণতন্ত্রকামী জনগণের সঙ্গে নির্মম তামাশা করেছিল স্বৈরাচার জিয়া। অবৈধভাবে একই সঙ্গে সেনাপ্রধান, প্রধান সামরিক আইন কর্মকর্তা ও রাষ্ট্রপতির পদ দখল করে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করেছিল স্বৈরাচার জিয়া। পরিকল্পিতভাবে গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছিল, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে নির্বাসিত করেছিল। স্বৈরাচার জিয়ার হাতে প্রতিষ্ঠিত বিএনপি এদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুদ্ধ করার রাজনৈতিক উত্তরাধিকার ধারণ করে চলেছে।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্বৈরাচার জিয়ার পদাঙ্ক অনুসরণ করে বেগম খালেদা জিয়া ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচন করেছিল। জাতিকে মিরপুর ও মাগুরা মার্কা উপ-নির্বাচন উপহার দিয়েছিল বিএনপি। নির্বাচনে কারচুপি করে ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারায় আজিজ মার্কা নির্বাচন কমিশন গঠন এবং ১ কোটি ২৩ লক্ষ ভুয়া ভোটার সৃষ্টি করেছিল বিএনপি। অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে তখন বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের ভয়াবহ নজির স্থাপন করা হয়েছিল। ২০০১ পরবর্তী সময়কালে বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে ২১ হাজার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। স্বৈরাচারের গর্ভে জন্ম নেওয়া বিএনপি সুপরিকল্পিতভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও মূল্যবোধ এবং গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করতে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপিই এ দেশে গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নের প্রধান প্রতিবন্ধক।

Advertisement

তিনি বলেন, বিএনপি নেতৃবৃন্দের উচিত ছিল তাদের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের জন্য জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করা। অথচ তারা সেটা না করে বরাবরের ন্যায় দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের হত্যাকারীরা আজ যখন গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে তখন বুঝতে হবে, তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য তাদের মায়াকান্না ছাড়া আর কিছু নয়। গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই। গণতন্ত্রের জন্য তাদের এই আহাজারি মূলত একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইড, হাওয়া ভবন-খোয়াব ভবনের অধিপতি, দুর্নীতি-সন্ত্রাস ও দুর্বৃত্তায়নের বরপুত্র তারেক রহমানের দুঃশাসনের যুগে দেশকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য। এদেশের গণতন্ত্রকামী দেশপ্রেমিক নাগরিক সমাজ এই অন্ধকারের অপশক্তির বিরুদ্ধে আজ ঐক্যবদ্ধ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অপরাধ24 mins ago

শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় কানে গোপন ডিভাইস, ভাই-বোন আটক

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় কানের গোপন ডিভাইসসহ ভাই-বোনকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে শহরের মেড্ডায় পৌর...

জাতীয়33 mins ago

জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ : প্রতিমন্ত্রী রুমানা

আগামী জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে। পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উত্তীর্ণরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ...

জাতীয়1 hour ago

জুমার নামাজে বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের ঢল

রমজানের তৃতীয় জুমার নামাজে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের ঢল নেমেছে। নির্ধারিত সময়ের আগেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়...

বাংলাদেশ3 hours ago

মুক্তিপণের বিষয়ে জিম্মি জাহাজের মালিকপক্ষ সর্বশেষ যা জানালো

গেলো ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ সোমালীয় জলদস্যুদের হাতে ছিনতাই হয়। এর পরে নাবিকদের মুক্তির...

বাংলাদেশ5 hours ago

ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার

চলমান বিতর্কের মধ্যে আজারবাইজানে একাদশ বিশ্ব বাকু ফোরামে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘ট্রি অব পিস পুরস্কার’ নিয়ে একটি বক্তব্য...

রেলের টিকিট রেলের টিকিট
বাংলাদেশ6 hours ago

৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ

ঈদযাত্রায় ষষ্ঠ দিনের মতো অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আজ যারা অগ্রিম টিকিট কিনছেন তারা আগামী ৮ এপ্রিল...

জাতীয়11 hours ago

১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস

জালিয়াতি যেনো পিছু ছাড়ছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ।  প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯...

বাংলাদেশ18 hours ago

বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...

অপরাধ18 hours ago

হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫

মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...

জাতীয়18 hours ago

চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ

করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...

Advertisement
অপরাধ24 mins ago

শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় কানে গোপন ডিভাইস, ভাই-বোন আটক

জাতীয়33 mins ago

জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ : প্রতিমন্ত্রী রুমানা

এশিয়া42 mins ago

রাফাহতে আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

চট্টগ্রাম43 mins ago

অস্ত্রসহ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী আটক

ক্রিকেট47 mins ago

আবারও অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন বাবর

বিএনপি58 mins ago

ভিসা ফি বাবদ দৈনিক ৮০ কোটি টাকা নেয় ভারত : গয়েশ্বর

বলিউড1 hour ago

নির্বাচনে লড়বেন কারিশ্মা-কারিনা!

জাতীয়1 hour ago

জুমার নামাজে বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের ঢল

আওয়ামী লীগ1 hour ago

জিয়াউর রহমানও বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে লজ্জা পাচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

এশিয়া2 hours ago

কাশ্মীরে যাত্রিবাহী ট্যাক্সি খাদে পড়ে নিহত ১০

বাংলাদেশ6 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে

আন্তর্জাতিক6 days ago

বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়

ডিবি-হারুন
বাংলাদেশ5 days ago

মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা

বাংলাদেশ5 days ago

৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা

জাতীয়4 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ

আন্তর্জাতিক7 days ago

গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া

এশিয়া4 days ago

যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

আন্তর্জাতিক7 days ago

গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে

বাংলাদেশ2 days ago

দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতা‌লি দূতাবাসের

ঢালিউড3 days ago

মোশাররফ করিমের সাত জেলায় সাত বউ!

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়2 days ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল5 days ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 week ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 weeks ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 weeks ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড3 weeks ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল3 weeks ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি4 weeks ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি4 weeks ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

অপরাধ1 month ago

ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা

সর্বাধিক পঠিত