Connect with us

বাংলাদেশ

ভয় ধরানো কিছু গোষ্ঠীর বিশ্বাস আর ধর্মাচরণ

Published

on

পৃথিবীতে বিভিন্ন বিশ্বাস মতে চলা এমন কিছু গোষ্ঠী রয়েছে, যেখানে সাধারণ মানুষ ওই গোষ্ঠীর সদস্য হয়ে গোষ্ঠী-নেতার সব কথা অন্ধের মতো অনুসরণ করেছে। এমনকি, নেতার পদাঙ্ক অনুসরণ করতে গিয়ে স্বাধীনতা এবং সম্পদ, দুই-ই হারাতে হয়েছে তাদের।

এসব বিশেষ কিছু বিশ্বাস মেনে চলা গোষ্ঠীর নেতারা অনেক সময়ই বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে অনুগামীদের নিয়ন্ত্রণ করেন, কখনো কখনো তাদের বিপথেও চালিত করেন।

চলুন জেনে নেই, পৃথিবীর এমনই সব বিপজ্জনক এবং কুখ্যাত বিশ্বাস মতে চলা কিছু গোষ্ঠী এবং সেই সব গোষ্ঠীর নেতাদের কথা।

সিনানন: চার্লস ডেডেরিচ নামে এক ব্যক্তি ১৯৫৮ সালে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা মনিকাতে সিনানন নামে একটি বিশেষ গোষ্ঠী শুরু করেন। বিশেষ বিশ্বাস মেনে চলা গোষ্ঠী হিসাবে বিবেচিত হলেও সিনানন প্রথমে মাদক পুনর্বাসন কেন্দ্র হিসাবে শুরু হয়েছিল। এ গোষ্ঠীর সভায় একজন সদস্যকে মন খুলে কথা বলার অনুমতি দেয়া হত। তবে যখনই একজন সদস্য কথা বলতে শুরু করতেন, ঠিক তখনই সভায় উপস্থিত বাকিরা তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দেয়া শুরু করতেন। এ বিশেষ গোষ্ঠীতে নিজেদের জায়গা পাকা করতে সদস্যরা বহু অর্থ অনুদান দিতেন। পাশাপাশি এ গোষ্ঠীতে যোগ দিলে কায়িক শ্রম করা বাধ্যতামূলক ছিল।

সিনানন-প্রধান চার্লস অনুগামীদের বুঝিয়েছিলেন শিশুদের জন্ম দেয়া উচিত কাজ নয়। আর সেই কারণেই তিনি তার পুরুষ অনুরাগীদের বন্ধ্যাত্বকরণের জন্য চাপ দিতেন। চার্লস বহু মহিলা অনুগামীকে গর্ভপাতেও বাধ্য করেছিলেন।

Advertisement

১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর পুলিশ সিনাননের প্রধান ডেরায় অভিযান চালিয়ে চার্লসকে তার লেক হাভাসুর বাড়িতে গৃহবন্দি করে রাখে। পাঁচ বছরের জন্য নজরবন্দি করে রাখার সাজা শোনানো হয় এবং প্রায় তিন লক্ষ ৭৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় তাকে। এ-ও নির্দেশ দেয়া হয়, চার্লস আর সিনানন চালাতে পারবেন না। কর ফাঁকি, প্রমাণ নষ্ট করা এবং সন্ত্রাসমূলক কাজকর্মে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯৯১ সালে সিনানন বন্ধ হয়ে যায়। এর ছয় বছর পরে ১৯৯৭ সালে  মারা যান চার্লস।

নেক্সিয়াম: ১৯৯৮ সালে কিথ রেনিয়ের নেক্সিয়াম নামে এক বিশেষ গোষ্ঠীর প্রবর্তন করেন। নেক্সিয়াম বিশেষ ধর্মাবলম্বী গোষ্ঠীগুলির মধ্যে অন্যতম চর্চিত গোষ্ঠী হয়ে ওঠে। ২০১৮ সালে প্রকাশ্যে আসে যে, নেক্সিয়াম আসলে যৌন ধর্মাচরণ করত। নেক্সিয়ামের মোট ১৮ হাজার সদস্য ছিল। যাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন অভিনেত্রী অ্যালিসন ম্যাক।

এ গোষ্ঠীর গুরু কিথ ধর্মাচরণ করার জন্য একটি বিশেষ জায়গা তৈরি করছিলেন। এ বিশেষ জায়গায় মহিলা অনুগামীদের যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করা হত। এ জায়গায় কিথ নিজের মহিলা অনুরাগীদের সঙ্গে অবাধ যৌন মিলন করতেন এবং এ মহিলা অনুরাগীরা যাতে কখনও কারও কাছে মুখ না খোলেন তার জন্য তাদের নগ্ন ছবিও তুলে রাখতেন।

তবে একটা সময় পর ধৈর্যের বাঁধ ভাঙলে কিথের বহু অনুরাগী প্রকাশ্যে কিথের সম্পর্কে একাধিক অভিযোগ আনেন। ২০২০ সালে বহু মহিলা কিথের বিরুদ্ধে মানসিক এবং যৌন নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন। মহিলা পাচার এবং শিশুদের নিয়ে পর্নোগ্রাফি তৈরিসহ একাধিক অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর কিথকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়। বন্ধ হয়ে যায় নেক্সিয়াম।

চিলড্রেন অব গড: ১৯৬৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার হান্টিংটন বিচে ধর্মদ্রোহী প্রচারক ডেভিড বার্জ ‘টিনস ফর ক্রাইস্ট’ নামে বিশেষ বিশ্বাস মতে চলা গোষ্ঠী শুরু করেন। ডেভিড যিশু খ্রিস্টের আদর্শের সঙ্গে ১৯৬০’র দশকের অবাধ প্রেমের তত্ত্বকে এক করে এমন এক মতাদর্শের প্রবর্তন করেন যা তরুণ-তরুণীদের আকৃষ্ট করেছিল।

Advertisement

সারা বিশ্ব জুড়ে এ গোষ্ঠীর সদস্য সংখ্যা ছিল ১৫ হাজার। ১৯৭০’র দশকে ধর্মাচরণের আড়ালে অবাধে যৌনচর্চার জন্য এ গোষ্ঠী কুখ্যাত হয়ে ওঠে। এমনকি এ গোষ্ঠীর মহিলা অনুগামীরা ধর্মীয় পতিতা’র তকমা পান।

গোষ্ঠীপ্রধান বার্জ শিশুদেরও যৌনমিলনের জন্য উৎসাহিত করতেন বলে অভিযোগ ওঠে। এমন অভিযোগও ওঠে যে গোষ্ঠীতে যোগ দেয়ায় প্ররোচনা দিতে তিনি মহিলা অনুরাগীদের অন্য পুরুষদের সঙ্গে সঙ্গম করতে চাপ দিতেন।

বলিউডের অস্কারজয়ী অভিনেতা জোয়াকিন ফিনিক্স এবং রোজ ম্যাকগোয়ানের পরিবারও এ গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। তবে পরে তারা এ দল ছেড়ে বেরিয়েও আসেন।

এ গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে তদন্ত চলাকালীন ১৯৯৪ সালে বার্জ মারা যান। ‘টিনস ফর ক্রাইস্ট’-এর নাম বদলে রাখা হয় ‘চিলড্রেন অব গড কাল্ট ফ্যামিলি ইন্টারন্যাশনাল’। এখনও এ গোষ্ঠীর অস্তিত্ব রয়েছে। তবে এ গোষ্ঠী দাবি করে যে বর্তমানে তাদের সদস্যেরা আর যৌনাচার করেন না।

দ্য ম্যানসন ফ্যামিলি: কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর, দীর্ঘদিন জেল খাটা অপরাধী চার্লস ম্যানসন লস এঞ্জেলসে ‘ম্যানসন ফ্যামিলি’ নামে এক বিশেষ গোষ্ঠী শুরু করেন। মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলা মাদকসেবন, অবাধ যৌনাচার এবং মন নিয়ন্ত্রণ করা এ গোষ্ঠীর প্রধান আদর্শ হয়ে ওঠে। দলের সদস্যদের এ আদর্শ মেনে চলা ছিল বাধ্যতামূলক।

Advertisement

ম্যানসন নিজেকে দেবদূত হিসাবে জাহির করেছিলেন। তার সদস্যদের মানুষ খুন করার প্ররোচনা দিতেও শুরু করেন ম্যানসন। ১৯৬৯ সালের ৮ অগস্ট, এ গোষ্ঠীর সদস্যেরা আমেরিকার অভিনেত্রী শ্যারন টেট-সহ পাঁচ জনকে নির্মম ভাবে খুন করেন। ঘটনাচক্রে শ্যারন ছিলেন বিখ্যাত পরিচালক রোমান পোলানস্কির স্ত্রী। এর ঠিক পরের দিন অর্থাৎ ৯ অগস্ট রাতে ম্যানসনের নির্দেশে ‘ম্যানসন ফ্যামিলি’-র সদস্যেরা রোজমেরি এবং লেনো লাবিয়ানকাকে খুন করেন।

১৯৭১ সালে, ম্যানসনকে খুনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়। ২০১৭ সালের ১৯ নভেম্বর ৮৩ বছর বয়সে মারা যান ম্যানসন।

দ্য ফ্যামিলি: ‘দ্য ফ্যামিলি’ ছিল এক বিশেষ ধর্মাবলম্বী গোষ্ঠী, যা দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অস্ট্রেলিয়ায় সক্রিয় ছিল। এ গোষ্ঠীর নেতৃত্বে ছিলেন যোগগুরু অ্যান হ্যামিল্টন বাইর্ন। অ্যান নিজেকে জিশু খ্রিস্টের রূপ হিসাবে পরিচয় দিতে শুরু করেন। তার দাবি ছিল যে, তার শরীরের মাধ্যমে জিশু খ্রিস্ট পুনর্জন্ম নিয়েছেন। অ্যান এ গোষ্ঠীর সদস্যদের ২৮ জন সন্তানকে দত্তক নেন এবং অন্য সদস্যদেরও তাদের সন্তানদের দত্তক দেয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন।

অ্যানের লক্ষ্য ছিল এমন একটি গোষ্ঠী তৈরি করা, যা পৃথিবীর ধ্বংসের পর বিশ্বকে নতুন করে শাসন করবে। আর সেই লক্ষ্য পূরণ করতে তিনি এ শিশুদের উপর অত্যাচার করা শুরু করেন। শিশুদের মারধর করা থেকে শুরু করে তাদের অনাহারে রাখা, এমনকি এ শিশুদের উপর মাদকেরও প্রয়োগ করতেন বলে অ্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে।

১৯৮৭ সালে পুলিশ অ্যানের লেক ইলডনের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বহু শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে অ্যান নিজের সব দোষ অস্বীকার করেন। ২০১৯ সালে ৯৮ বছর বয়সে ডিমেনশিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি।

Advertisement

পিপলস টেম্পল: ১৯৫০-এর দশকে জিম জোনস নামে এক ব্যক্তি ‘পিপলস টেম্পল’ নামে এ গির্জা তৈরি করেন। তিনি দাবি করেন, খ্রিস্টান ধর্মের মূল তত্ত্বের সঙ্গে সমাজতন্ত্র এবং সমতা প্রচার করাই এ গির্জার প্রধান লক্ষ্য।

তবে জিম বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে পারমাণবিক যুদ্ধ আসন্ন। আর সেই কারণেই গোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার ইউরেকাতে চলে যান। ভেবেছিলেন এর থেকে নিরাপদ জায়গা আর হতে পারে না। তবে এরপরেও ভয় জিমের পিছু ছাড়েনি। ১৯৭৭ সালে জিম আবার ‘দ্য পিপলস টেম্পল’কে দক্ষিণ আমেরিকার গুয়ানার একটি প্রত্যন্ত জায়গায় স্থানান্তরিত করেন। নাম দেন জোনসটাউন।

খুব শিগগিরই জোনসটাউন একটি বন্দি শিবিরে পরিণত হয়। কী হত না জোনসটাউনে! সদস্যদের প্রকাশ্যে মারধর থেকে শুরু করে কারাগারে বন্দি করে রাখা, এমনকি জোর করে মাদক নিতেও বাধ্য করা হত সদস্যদের। ১৯৭৮ সালে রাজনীতিবিদ লিও রায়ান এ গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলির তদন্ত করার জন্য জোনসটাউনে পৌঁছন। কিন্তু লিও সেখানে পৌঁছতেই পিপলস টেম্পলের নিরাপত্তারক্ষীরা তার উপর গুলি চালান।

বিপদ আসন্ন বুঝে সেদিনই গোষ্ঠীর সদস্যদের জিম সায়ানাইড বিষ এবং মাদক মেশানো শরবত পান করতে বাধ্য করেন। যারা এটি পান করতে রাজি হননি, তাদের শরীরে জোর করে এ বিষ ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়। এ ঘটনায় মোট ৯১৮ জন মারা গিয়েছিলেন। আমেরিকার ইতিহাসে একসঙ্গে এতজন সাধারণ নাগরিক মারা যাওয়ার নিরিখে ৯/১১’র পরেই স্থান পায় এ ঘটনা।

এসি

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস

Published

on

সংগৃহীত ছবি

জালিয়াতি যেনো পিছু ছাড়ছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ।  প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯ ছাত্রী ভর্তির বিষয়টি সমাধান না হওয়ার মধ্যেই প্রথম শ্রেণিতে জালিয়াতি করে আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির একটি বি্শেষ সূত্র জানায়, নতুন এই ভর্তি জালিয়াতির তদন্ত করছে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং কমিটির চেয়ারম্যান। জালিয়াতি করে প্রথম শ্রেণিতে ৩৬ ছাত্রী ভর্তি করার বিষয়টি প্রাথমিকভাবে সত্যতা পেয়েছে বলে জানা গেছে।

প্রথম শ্রেণির ৩৬ ছাত্রী ভর্তির বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোহাম্মদ মমিনুর রহমান ভর্তি সংশ্লিষ্টদের পরবর্তী চার কর্মদিবসের মধ্যে জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেন। গত ২৫ মার্চের চিঠিতে জবাব চাওয়া হয়।

ছয় সদস্যের ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায়। ভর্তি কমিটির অন্যান্য সসস্যরা হলেন- ধানমন্ডি প্রভাতি শাখা প্রধান মাহমুদ আহমদ, মূল দিবা শাখার প্রধান শাহ আলম, বসুন্ধরা দিবা শাখার প্রধান জগদীষ চন্দ্র পাল, মূল দিবা শাখার সিনিয়র শিক্ষক চাঁদ সুলতানা ও আজিমপুর প্রভাতি শাখার সিনিয়র শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আকন্দ।

এবিষয়ে জানতে চাইলে ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বায়ান্ন টিভিকে বলেন, প্রথম শ্রেণিতে ৩৬ ছাত্রী ভর্তির বিষয়টি তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না। তদন্ত শেষ হওয়ার পর অমরা এব্যাপারে গণমাধ্যমকে অবহিত করবো।

আপনিতো ভর্তি কমিটির আহবায়ক-তাহলে জালিয়াতির বিষয়টি আপনিই ভাল জানেন-এমন যুক্তির জবাবে তিনি বলেন, দেখেন প্রথম শ্রেণিতে নতুন করে ৩৬ ছাত্রীর ভর্তির ব্যাপারে অভিযোগ পাওয়ার পরই তার তদন্ত করার জন্য কমিটি কাজ করছে। একটু সময় দেন, সবকিছু তদন্তে বেরিয়ে আসবে।

Advertisement

জালিয়াতির মাধ্যমে ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য নিশ্চিত করে গভর্নিং বডির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বায়ান্ন টিভিকে বলেন, ‘ভর্তির বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। ভর্তি সংশ্লিষ্টদের কাছে এবিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’

২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯ জন ছাত্রী ভর্তির ঘটনা ফাঁস হওয়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির বেইলি রোডে অবস্থিত মূল ক্যাম্পাসের দিবা শাখার (বাংলা ভার্সন) প্রধান মো. শাহ আলম খানকে বরখাস্ত করা হয়।

তাকে ঘটনা ফাঁসের জন্য দায়ী করা হলে তিনি গভর্নিং বডির সভাপতি ও ঢাকার বিভাগীয় কমিশনারের কাছে ভর্তি কমিটির অনিয়মের বিষয়টি লিখিতভাবে তুলে ধরেন। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি দেওয়া লিখিত অভিযোগে শাহ আলম জানান, ‘মূল প্রভাতি বাংলা ভার্সনে ৯ জন, মূল দিবা বাংলা ভার্সনে ২ জন, মূল প্রভাতি ইংরেজি ভার্সনে ২ জন, মূল দিবা ইংরেজি ভার্সনে ৪ জন, ধানমন্ডি দিবা শাখায় ৩ জন, বসুন্ধরা প্রভাতি শাখায় ২ জন, বসুন্ধরা দিবা শাখায় ৩ জনসহ মোট ৩৬ জনকে ভর্তি করা হয়। এসব শিক্ষার্থীদের মিথ্যা তথ্যের মাধ্যমে জাল সনদ ব্যবহার করা হয়। ভর্তির ফরম বাছাইয়ে নীতিমালার ৪ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তাদের ভর্তি বাতিলযোগ্য।

শাহ আলম খানের এই লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর তদন্ত শুরু করতে নড়েচড়ে বসে ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ঢাকা অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোহাম্মদ মমিনুর রহমান ৩৬ জন ছাত্রী ভর্তির বিষয়ে ভর্তি সংশ্লিষ্টদের পরবর্তী চার কর্মদিবসের মধ্যে জবাব দাখিলের নির্দেশ দেন।

ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের একটি সূত্র জানায়, তদন্ত কমিটির আহ্বায়কের ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘২০২৪ শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি স্কুলে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তির আবেদন ফরম বাছাইয়ের জন্য মাউশি’র (মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর) নীতিমালা অমান্য করা হয়েছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া যায়। ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভর্তির বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির যাচাই-বাছাইয়ে প্রতীয়মান হয় প্রথম শ্রেণিতে ৩৬ জন শিক্ষার্থীর জন্মসনদ ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র সঠিক নয়। এবং ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি কমিটির বিরুদ্ধে প্রথম শ্রেণির ৩৬ জন শিক্ষার্থী ভর্তির অনিয়মের তথ্য পাওয়া যায়। এমতাবস্থায় গঠিত তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে বর্ণিত প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ভর্তি কমিটির সংশ্লিষ্ট সদস্যদের বিনা ব্যর্থতায় আগামী ৪ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিলের জন্য বলা হলো। লিখিত বক্তব্য পাওয়া না গেলে ‘এ বিষয়ে কোনও বক্তব্য নেই’ মর্মে গণ্য হবে।’

Advertisement

প্রসঙ্গত,  নতুন ৩৬ জন ছাত্রী ভর্তির আগে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ১৬৯ জন ছাত্রীকে অবৈধভাবে ভর্তি করানো হয়। এই ঘটনায় ভর্তি বঞ্চিত অভিভাবকদের পক্ষে হাইকোর্টে রিট দাখিল করা হয়। রিটের রায়ে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচলককে নির্দেশ দেন আদালত।

হাইকোর্টের রায়ের পরই মাউশি ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষকে ১৬৯ জন ছাত্রীর ভর্তি বাতিল করতে নির্দেশ দেয়। তবে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় জানান, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে অভিভাবকরা আপিল করেন। শুনানি  শেষে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায়ের স্থিতাবস্থা জারি করেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র

Avatar of author

Published

on

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার (২৭ মার্চ) মুশফিকুল ফজল আনসারী নামে বাংলাদেশি এক সাংবাদিকের তোলা প্রশ্নের জবাবে ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণ ও মুক্ত গণতন্ত্রের জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের কাছে তিনি জানতে চান, ‘২৬ মার্চ উপলক্ষে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন তাঁর বিবৃতিতে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ ও মানবাধিকার রক্ষায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। বাংলাদেশে কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের অভাবে দেশটির জনগণ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এই বিবেচনায় বাইডেন প্রশাসন কী পদক্ষেপ নিতে পারে?

জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘বাংলাদেশের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কী পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে, সে বিষয়ে বলার মতো কিছু তাঁর কাছে এখন নেই। তবে এই প্রশাসনের শুরু থেকেই তাঁরা স্পষ্ট করে দিয়েছেন, বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলোর একটি গণতন্ত্রের উন্নয়ন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন বলেছেন, এটা অবশ্যই তাঁর শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলোর একটি। তাই বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় তাঁরা অব্যাহতভাবে এসব বিষয় স্পষ্ট করছেন। বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন সমানে রেখে তিনি এ বিষয়ে একাধিকবার কথা বলেছেন। তাঁরা বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলেন। বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণ ও মুক্ত গণতন্ত্রের জন্য তাঁরা সমর্থন অব্যাহত রাখবেন।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির (এএপি) আহ্বায়ক অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তার ও বিচারের বিষয়টিও স্থান পায়। এবিষয়ে সাংবাদিকের একটি প্রশ্ন ছিলো-ভঅরতের দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারের বিষয়ে দিল্লিতে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব করার বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী। ভারতের বিরোধী দলগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দসহ ভারতের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতাকে আপনি কিভাবে দেখেন?

জবাবে মার্কিন ডিপার্টেমেন্ট অব স্টেটের মুখপাত্র বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার ও তাঁর বিচারের ওপর আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকছে। কংগ্রেসের অভিযোগ, তাদের বেশ কিছু ব্যাংক হিসাব সে দেশের সরকার জব্দ (ফ্রিজ) করেছে। তারা বলেছে, এ কারণে নির্বাচনী প্রচার চালাতে তাদের অসুবিধা হবে। আমরা চাই প্রতিটি বিষয়ের বিচারই যেন সুষ্ঠুভাবে দ্রুত ও ন্যায্য হয়। আশা করি, এতে কারও আপত্তি থাকবে না।’

Advertisement

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘ আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তরে আমি বলবো-আমি কূটনীতিকদের ব্যক্তিগত কথাপকোথন নিয়ে কথা বলবো না। তবে প্রকাশ্যে আমি এখানে যেটি বলতে পারি তা হলো- আমরা ন্যায্য, স্বচ্ছ, সময়োপযোগী  আইনি প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করি। আমরা মনে করিনা যে  এতে কারো আপত্তি থাকা উচিত। আমরা এই বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে স্পষ্ট করবো।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫

Avatar of author

Published

on

মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে এই চক্রের ৫ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সিআইডি প্রধান, অতিরিক্ত আইজিপি মো. আলী মিয়া।

সিআইডি জানায়, জেট রোবটিক অ্যাপসের (Zet Robatic Apps) মাধ্যমে এই চক্রটি প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক রেমিটেন্স রুট পরিবর্তন করে পাচার করতো।

মোঃ আলী মিয়া জানান, চক্রটির মূল হোতা শহিদুল ইসলাম মামুন ২০২০ সাল থেকে দুবাই থাকে। সেখানে মামুনসহ আরও ৫ জন রয়েছে। মালয়েশিয়ান সফটওয়্যার ডেভেলপারের মাধ্যমে তৈরিকৃত এই অ্যাপস কাস্টোমাইজ করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখে এই চক্র। এজেন্ট সিমগুলো বাংলাদেশে থাকলেও এর নিয়ন্ত্রণ তারা দুবাই বসে করতে পারেন। দুবাই বসেই তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন নম্বরে ক্যাশ-ইন এর মাধ্যমে টাকা প্রেরণ করতে পারেন।

সিআইডি প্রধান বলেন, এই হুন্ডির কাজে তারা এজেন্টদের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিকট থেকে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠানোর জন্য তাদের স্বজনদের নম্বর সংগ্রহ করেন। এরপর সংগ্রহকৃত অর্থ বাংলাদেশি এজেন্ট সিম থেকে অ্যাপস ব্যবহার করে প্রবাসীদের আত্মীয়দের নম্বরে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু রেমিটেন্সের ডলার নিজেরা রেখে দেয় অন্য দেশে।

Advertisement

আটকের সময় তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন ১৮টি সিমকার্ড ১টি ল্যাপটপ ও ৬টি মডেমসহ নগদ ২৮ লক্ষ ৫১ হাজার ২০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।

মূল হোতা বাদে অন্য আটককৃতরা হলেন, মো. নাসিম আহেমেদ (৬২), ফজলে রাব্বি সুমন (৩২), মো. কামরুজ্জামান (৩৩), মো. জহির উদ্দিন (৩৭) এবং মো. খায়রুল ইসলাম পিয়াস (৩৪)।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়48 mins ago

১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস

জালিয়াতি যেনো পিছু ছাড়ছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ।  প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯...

বাংলাদেশ7 hours ago

বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...

অপরাধ8 hours ago

হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫

মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...

জাতীয়8 hours ago

চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ

করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...

অপরাধ8 hours ago

দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার

কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে দুই দশক পর গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র‍্যাব-১৫...

আইন-বিচার8 hours ago

জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন...

জাতীয়10 hours ago

দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ

দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...

অপরাধ12 hours ago

রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...

জাতীয়12 hours ago

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...

জাতীয়14 hours ago

কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু

রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...

Advertisement
জাতীয়48 mins ago

১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস

এশিয়া2 hours ago

নির্বাচনে হেরেছেন ২৩৮ বার, ফের লড়াইয়ের প্রস্তুতি

এশিয়া3 hours ago

লোকসভায় দলের টিকিট না পেয়ে কীটনাশক পানে আত্মহত্যা

ঢাকা4 hours ago

দেড় মাস বয়সের সেই শিশুটি ৫০ বছর পর মায়ের কোলে

বাংলাদেশ7 hours ago

বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র

বিএনপি7 hours ago

আবারও এক টেবিলে বিএনপি-জামায়াত

রাজশাহী8 hours ago

‘নির্বাচনে যা খরচ করেছি, এটা আমি তুলবো’

অপরাধ8 hours ago

হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫

জাতীয়8 hours ago

চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ

অপরাধ8 hours ago

দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার

বাংলাদেশ5 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে

ডিবি-হারুন
বাংলাদেশ5 days ago

মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা

বাংলাদেশ4 days ago

৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা

জাতীয়4 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ

আন্তর্জাতিক5 days ago

বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়

আন্তর্জাতিক6 days ago

গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া

আন্তর্জাতিক6 days ago

গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে

এশিয়া3 days ago

যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশ2 days ago

দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতা‌লি দূতাবাসের

ক্রিকেট6 days ago

প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়2 days ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল4 days ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি7 days ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 weeks ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 weeks ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড3 weeks ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল3 weeks ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি4 weeks ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি4 weeks ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

অপরাধ1 month ago

ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা

সর্বাধিক পঠিত