Connect with us

করোনা ভাইরাস

জার্মানিতে দ্রুত টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা শিশুদেরও

Published

on

করোনা সংক্রমণের হার আবার কমতে শুরু করেছে জার্মানিতে। এজন্য দেশটিতে পরিস্থিতি উন্নতির আশা বাড়ছে৷ করোনা রোধে গ্রীষ্মের ছুটির আগেই শিশুদের করোনা টিকা দেওয়ার আশা করছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইয়েন্স স্পান৷ ইইউ স্তরে টিকা সার্টিফিকেট অনুমোদন পেয়েছে৷

জার্মান গণমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানায়, করোনাভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলায় কড়া পদক্ষেপে সত্যিই যে কাজ হয় তা আবারও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে জার্মানিতে৷ রাতে কারফিউসহ মানুষের মেলামেশা কমাতে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়ায় প্রতিদিন সংক্রমণের হার ধীরে হলেও ধারাবাহিকভাবে কমতে চলেছে৷

প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে সংক্রমণের গড় সাপ্তাহিক হার কমে দাঁড়িয়েছে ১৫৫। এটি গেল দুই সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে কম৷ তবে তৃতীয় ঢেউ এখনো পুরোপুরি ভাঙা যায়নি বলে মনে করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইয়েন্স স্পান৷ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, সংক্রমণের হার আরও দ্রুত কমলে তবেই আশার আলো দেখা যাবে৷ একইসঙ্গে হাসপাতালের আইসিইউ’র উপর চাপ কমাটাও জরুরি৷

জার্মান স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও অন্যান্য বিশেষজ্ঞ মনে করছে, এমন ইতিবাচক প্রবণতার জন্য টিকাদান কর্মসূচির দ্রুত গতিও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে৷ তবে এখনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সিংহভাগ টিকা পায়নি বলে সতর্কতা অব্যাহত রাখতে যুক্তি দেখাচ্ছে তারা৷ অবশ্য কিছু বিশেষজ্ঞ হিসেব করে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সংক্রমণের হার নাটকীয় হারে কমে যাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে৷

করোনাভাইরাসের আরও ছোঁয়াচে সংস্করণ, বিশেষ করে ব্রিটেনের স্ট্রেইন বিওয়ানওয়ানসেভেন শিশু ও কিশোরদের মধ্যে মারাত্মক হারে সংক্রমণ ঘটিয়ে চলেছে। এ কারণে সরকারের উদ্বেগ কাটছে না৷ শিশু ও কিশোররা সব ক্ষেত্রে আক্রান্ত না হলেও তাদের মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা বাড়ছে৷ ইউরোপীয় কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র পেলে জার্মানিতে গ্রীষ্মকালীন ছুটির আগেই ১২ বছরের কম বয়সীদের করোনা টিকা দেওয়ার আশা করছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্পান৷

Advertisement

ইউরোপে চলতি বছর গ্রীষ্মে জনজীবন অন্তত কিছুটা হলেও স্বাভাবিক করে তুলতে অভিন্ন টিকা সার্টিফিকেট চালু করতে কিছু অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে৷ বৃহস্পতিবার সেই প্রস্তাব অনুমোদন করেছে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট৷ বিশেষ করে ইউরোপের দক্ষিণের দেশগুলো পর্যটন শিল্প চাঙ্গা করতে ভ্যাকসিন সার্টিফিকেটের দাবি জানিয়ে যাচ্ছিল ইইউ। তবে বিভিন্ন দেশে টিকা ও করোনা পরীক্ষার নিয়ম আলাদা হওয়ায় অভিন্ন সার্টিফিকেটের কার্যকারিতা নিয়ে সংশয় দেখা যাচ্ছে৷ তাছাড়া পিসিআর টেস্টের স্কীকৃতি, তথ্য সংরক্ষণ, বৈষম্য ইত্যাদি অনেক বিষয়েও ইইউ দেশগুলির মধ্যে সমন্বয় এখনো কঠিন হয়ে রয়েছে৷ তৈরি করা সম্ভব হয়নি কোনো কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডারও৷

এমন অবস্থায় ইউরোপীয় পর্যায়ে করোনার টিকা সংক্রান্ত ডিজিটাল সার্টিফিকেট প্রস্তুত হলেও তা দেখিয়ে সব দেশে একই সুযোগসুবিধা ভোগ করা যাবে না৷ কোনো দেশে প্রবেশের আগে সেখানকার নিয়মবিধি জেনে নিতে হবে৷ তাছাড়া ইইউ সার্টিফিকেটে শুধু অনুমোদিত টিকাগুলো নথিভুক্ত করা যাবে৷ যেসব দেশ বিচ্ছিন্নভাবে রুশ বা চীনা টিকা অনুমোদন করেছে তাদের এ বিষয়ে নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে হবে৷

এদিকে, নিজস্ব ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে জার্মানিসহ একাধিক ইইউ দেশ৷ ফলে কার্যক্ষেত্রে স্বীকৃতি, নিয়মবিধি ইত্যাদি নানা বিষয়ে বিভ্রান্তির আশঙ্কা রয়েছে৷

 

এসএন

Advertisement
Advertisement

করোনা ভাইরাস

ফের ফিরে আসছে করোনা-আতঙ্ক!

Avatar of author

Published

on

করোনা

মানুষ যখন করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের কথা প্রায় ভুলতে বসেছে, তখনই হঠাৎ করে আবার জেএন.১ নামের এক উপধরন ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতিমধ্যে এই ধরন পার্শ্ববর্তী ভারতসহ বিশ্বের ৪১টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশে নতুন ধরনের সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সরকারের কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। যদিও নতুন এ ধরনে বাংলাদেশে কেউ এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়নি।

নতুন ধরনের সংক্রমণ মোকাবেলায় আবারও হাসপাতাল-ক্লিনিকসহ সকল স্থানে মাস্ক ব্যবহারসহ চার দফা পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডাক্তার মোহাম্মদ সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির ৬৫তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সকলের পরামর্শের আলোকে নিম্নলিখিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়। সেগুলো হলো—

১। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে যেমন হাসপাতাল/চিকিৎসা কেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি— যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের সতকর্তা হিসেবে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হলো। কমিটি মনে করে কোভিড-১৯ ছাড়াও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে এটি সহায়ক হবে।

Advertisement

২। সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য বৈশ্বিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও দেশে নজরদারি জোরদার করার জন্য সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআর প্রতি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে কোভিড পরীক্ষা ও আইসিইউসহ দ্রুত চিকিৎসার সকল প্রস্তুতি রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের স্ক্রিনিং এর প্রস্তুতি নেয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

৩। কোভিড ভ্যাকসিন বিষয়ে নিয়মিত বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণসাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ মোতাবেক উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

৪। সভায় অস্ত্রোপচার অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার আগে কোভিড পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কমিটি কেবলমাত্র কোভিডের লক্ষণ/উপসর্গ থাকলে কোভিড পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছে।

এদিকে ইতিমধ্যে একে ‘ভেরিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ হিসেবে অভিহিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, এই ধরনটি অতিদ্রুত ছড়াচ্ছে।

জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, ওমিক্রনের উপধরন হলো জেএন.১। রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে ফাঁকি দেওয়ায় জেএন.১ আরও অনেক বেশি কার্যকর। ফলে সংক্রমণের হার বেশি। তবে ঝুঁকি কম।

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

করোনা ভাইরাস

বিশ্বে করোনায় মৃত্যু হয়েছে আরও ২০৪ জনের

Published

on

গেলো ২৪ ঘণ্টায় করোনায় বিশ্বব্যাপী আরও ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৮ হাজার ৫৯৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮২৫ জন।

বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে করোনার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ও আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে রাশিয়ায়। এ সময় দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ১৮৬ জনের এবং আক্রান্ত হয়েছে ৭৯ হাজার ৩২ জন।

এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত হয়েছে ৬ হাজার ৪৪৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। ভারতে আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার ৪০ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। আফগানিস্তানে আক্রান্ত হয়েছে ১৯৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ জনের।

বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭০ কোটি ৪ লাখ ৮১ হাজার ২৪৮ জন। এরমধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৬৯ লাখ ৬১ হাজার ১৩৬ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৬৭ কোটি ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ২২৪ জন।

Advertisement

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

করোনা ভাইরাস

এক মাসে করোনা রোগী বেড়েছে ৫২%

Avatar of author

Published

on

বিশ্বজুড়ে আবারও বাড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। গেলো চার সপ্তাহে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী বেড়েছে প্রায় ৫২ শতাংশ। এ সময় নতুন করে সাড়ে ৮ লাখের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। পাশাপাশি বেড়েছে মৃত্যুহারও। জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

ডব্লিউএইচওর তথ্যমতে, আগের ২৮ দিনের তুলনায় গেলো চার সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী করোনায় মৃত্যু প্রায় ৮ শতাংশ বেড়েছে। এ সময়ে মারা গেছে তিন হাজারের বেশি মানুষ।

সংস্থাটির হিসাবে, ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অন্তত ৭৭ কোটি ২০ লাখ মানুষ। প্রাণ হারিয়েছেন ৭০ লাখেরও বেশি। এ সময়ে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ১৮ হাজার মানুষ। গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখতে হয়েছে ১ হাজার ৬০০ জনকে।

বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারণে সম্প্রতি করোনাভাইরাসের জেএন.১ ধরনটিকে পৃথক ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ হিসেবে ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এটিকে এতদিন করোনার বিএ.২.৮৬ ধরনের একটি অংশ হিসেবে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ গণ্য করা হতো। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অনুসারে, জেএন.১-এর কারণে এ মুহূর্তে অতিরিক্ত কোনো বৈশ্বিক স্বাস্থ্যঝুঁকি নেই। তবে উত্তর গোলার্ধে শীত শুরুর সঙ্গে সঙ্গে এটি শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়6 hours ago

তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে অনন্য উদ্যোগ

প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। এই তীব্র গরমের মাঝেও খোলা আকাশের নিচে ঢাকা মেট্রোপিলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা যানজট নিরসনে...

জাতীয়6 hours ago

তীব্র দাবদাহের মধ্যে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি

টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে রোববার (২১ এপ্রিল) খুলছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন একসময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে যখন দেশের ওপর দিয়ে তীব্র...

জাতীয়7 hours ago

১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে ২৮৫ সেনাসহ ফিরবে মিয়ানমারের জাহাজ

বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ২৮৫ জন সদস্যকে মিয়ানমারের জাহাজে নৌপথে ফেরত যাওয়ার ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয়েছে।...

বাংলাদেশ7 hours ago

ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা

সারাদেশে চলছে তাপপ্রবাহ। জনজীবন হয়ে উঠেছে অতিষ্ঠ। যশোর-চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন দিনের...

জনদুর্ভোগ9 hours ago

২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে যেসব এলাকায়

গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য শনিবার (২০ এপ্রিল) নারায়ণগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় দুই ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এছাড়াও ওই...

চট্টগ্রাম9 hours ago

ট্রেনের ধাক্কায় স্ত্রী-সন্তানদের সামনেই প্রাণ গেলো স্বামীর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নোয়াখালী মেইল ট্রেনের ধাক্কায় স্ত্রী-সন্তানদের সামনেই প্রাণ হারিয়েছেন রায়হান মিয়া (৩৫) নামের এক যুবক। ঈদের ছুটিতে স্ত্রী, দুই মেয়ে...

দুর্ঘটনা10 hours ago

হাসপাতালের আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু

রাজধানীর শ্যামলীতে অবস্থিত শিশু হাসপাতালের কার্ডিয়াক ইউনিটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) এসি বিস্ফোরণে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। পুড়ে গেছে বেড,...

বাংলাদেশ10 hours ago

ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়

দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝড়সহ শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা করছে আবহওয়া অফিসে। এর মধ্যে সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে তীব্র ঝড় বয়ে যেতে পারে...

দুর্ঘটনা11 hours ago

ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩ জন। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল পৌনে ৫টার...

জাতীয়11 hours ago

হিট অ্যালার্ট জারি, চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি

দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহের তীব্রতা আরও বাড়ার শঙ্কায় তিন দিনের জন্য হিট অ্যালার্ট (তাপমাত্রা সর্তকতা) জারি করেছে আবহাওয়া...

Advertisement
জাতীয়6 hours ago

তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে অনন্য উদ্যোগ

জাতীয়6 hours ago

তীব্র দাবদাহের মধ্যে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি

ঢাকা6 hours ago

হেলিকপ্টারে নববধূ নিয়ে এলেন ছাত্রলীগ নেতা

অন্যান্য6 hours ago

মারামারি করে মাঠ ছাড়ল মোহামেডান, আবাহনীকে জয়ী ঘোষণা

জাতীয়7 hours ago

১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে ২৮৫ সেনাসহ ফিরবে মিয়ানমারের জাহাজ

বাংলাদেশ7 hours ago

ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা

ফুটবল7 hours ago

সমর্থকদের কারণে জরিমানার মুখে বার্সেলোনা

ফুটবল8 hours ago

দুটি হলুদ কার্ড দেখেও মাঠ ছাড়তে হলো না মার্টিনেজকে

ঢালিউড8 hours ago

কাবিলাকে পেয়েই ভোটকেন্দ্রে নাচলেন নাসরিন

আন্তর্জাতিক8 hours ago

ভোটের সময় ছত্তিশগড়ে বিস্ফোরণে নিহত ১, পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা 

সৌদি-পতাকা
আন্তর্জাতিক3 days ago

ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি

ডাকসুর-সাবেক-ভিপি-নুরুল-হক
আইন-বিচার4 days ago

নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

আন্তর্জাতিক3 days ago

ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ইসলাম3 days ago

ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

টুকিটাকি4 days ago

অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা

বাংলাদেশ7 days ago

ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো

বাংলাদেশ1 day ago

নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন

বাংলাদেশ4 days ago

সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি

সৌন্দর্য
লাইফস্টাইল2 days ago

চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!

আন্তর্জাতিক6 days ago

ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়3 weeks ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল4 weeks ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি4 weeks ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি1 month ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ1 month ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড1 month ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি2 months ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

অপরাধ2 months ago

ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা

সর্বাধিক পঠিত