Connect with us

লাইফস্টাইল

গুণবান পতি যদি থাকে তার সনে…

Published

on

বিয়ে

কোন নারীর পক্ষে সংসারে একা সুখ বয়ে আনা সম্ভব নয়, এ ব্যাপারে আশা করি সবাই একমত হবেন। তাছাড়া বিয়ে নিয়ে প্রতিটি মেয়েরই একটি স্বপ্ন থাকে! একজন ভালো কেয়ারিং বর সকল মেয়েরই প্রত্যাশা।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হল সেই পবিত্র বন্ধন, যে বন্ধনে তারা একে অপরের সাথে মৃত্যু পর্যন্ত পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। অনেক সময় দেখা যায় যে মেয়েরা যতদিন প্রেমিকা থাকে ততদিন পুরুষরা অনেক ভালবাসার আচরণ করে কিন্তু প্রেমিকা স্ত্রী হয়ে গেলেই বেঁধে যায় গোলমাল। অনেক সময় সম্পর্কের মধ্যে ধীরে ধীরে প্রেমসহ নানা ধরনের তুচ্ছ ঝগড়া শুরু হয়।

কিন্তু জানেন কি বিয়ের পর মেয়েরা ছোটখাটো বিষয় নিয়ে স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া শুরু করে কেন? জানেন না, তাহলে আসুন জেনে নেই কেন তারা এমন করে। আসলে, বিয়ের আগে অনেক মেয়েই তাদের ভবিষ্যৎ সঙ্গীর স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। স্বামীর সাথে ছোট ছোট রোমান্টিক স্বপ্ন পূরণ করতে হয় তাকে। এমতাবস্থায় স্বামী নিজে যদি সামনে থেকে এসবের সূচনা করেন, তাহলে স্ত্রীদের সুখ যেমন সপ্তম স্ত্বরে থাকে, তখন শুধু স্বামীকে নয়, পুরো পরিবারকে অনেক ভালোবাসা দেন। স্বামীর যেমন স্ত্রীর ওপর কিছু কিছু আবদার থাকে, তেমনই স্ত্রীদের স্বামীদের কাছ থেকে বিভিন্ন প্রত্যাশা থাকে। স্বামী যদি তাদের এই ছোট ছোট প্রত্যাশা পূরণ করেন, তাহলে তাদের দুজনের দাম্পত্য জীবনই অনেক সুখের হয়।

সঙ্গীকে ‘বিশেষ’ অনুভব করানো

‘বিশেষ’ এই শব্দটি নিজেই অনেক কিছুর উত্তর। পৃথিবীতে খুব কম মেয়ে বা নারী থাকবে, যে নিজেকে বিশেষ মনে করতে চায় না। সিনেমাগুলিতে প্রায়ই দেখা যায়, যে নায়ক সর্বদা তার নায়িকার জন্য গাড়ির দরজা খুলে দেয়, রেস্তোরায় তার জন্য চেয়ার টেনে দেয় এবং জনসমক্ষে তার হাত ধরে হাটে। এ সব জিনিস যা একজন স্ত্রী সবসময় তার স্বামীর কাছ থেকে চায়। যেকোনো দম্পতির সম্পর্ককে সতেজতা দিতে হলে সঙ্গীকে বিশেষ অনুভব করানোটা খুবই জরুরি। তার উপর আবার যদি তা শুধুমাত্র রোমান্সের মুহূর্তগুলোর কথা হয়!

বিভিন্ন ধরনের রোম্যান্স

প্রায়ই দেখা যায় যখন নতুন বিয়ে হয়, তখন স্বামীরা তাদের স্ত্রীকে কাজের সময় উত্যক্ত করে। মাঝে মাঝে পরিবারে বসা মানুষের মধ্যেও চোখ দিয়ে কথা বলে। সেই সাথে সময়ের সাথে সাথে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের এই ফ্লার্টিং শেষ হতে থাকে। কিন্তু তা ঠিক নয়। স্ত্রীরা যদি রান্নাঘরে কাজ করে আর স্বামী এসে পিছন থেকে তাদের বাহুতে ভরে দেয় বা জড়িয়ে ধরে, তাহলে সে খুব খুশি হয়। একটি গবেষণা অনুসারে, স্বামীরা যখন পরিবার বা বন্ধুদের সামনে স্ত্রীর হাত ধরেন, তখন স্ত্রীরা লজ্জায় অস্বীকার করেন, তবে সত্যটি হ’ল তিনি নিজেই চান স্বামী সাথে ছোট ছোট রোমান্টিক মুহূর্তগুলো কাটাতে।

প্রশংসা পেতে উৎসুখ থাকেন স্ত্রীরা

 

Advertisement

ছোট বড়ো সব ধরনের প্রশংসার মাধ্যমেই একজন স্বামী তার স্ত্রীর মন জয় করতে পারে এক নিমিষেই। প্রশংসা পেতে কার না ভালো লাগে? মেয়েদের সম্পর্কে সবসময়ই বলা হয় যে তারা এটা শোনার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। তবে স্ত্রীরা কখনই প্রকাশ করে না যে তারা এটি শুনতে চায়। তাই স্ত্রী কোথাও বেড়াতে গেলে অবশ্যই তার শাড়ি, সাজগোজের প্রশংসা করুন। আপনার এই ছোট ছোট প্রশংসাগুলো তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি করে দেয়।

সঙ্গীর যত্ন নিন

স্বামী বা প্রেমিক অসুস্থ হলে স্ত্রীরা তাদের ঘুমের কথা ভুলে যায় ও দিন রাত সেবা করে। একই সময়ে, স্ত্রীরা অসুস্থ হলে, তাদের নিজেদের যত্ন নিতে হয় নিজেকেই। বেশির ভাগ পুরুষকেই দেখা যায় যত্ন নেয়ার ব্যাপারে অসতর্ক, যা ঠিক নয়। যদি কখনো স্ত্রী অসুস্থ থাকে বা মাথাব্যথা থাকে, আপনার হাতে এক কাপ চা তার মুখে হাসি আনতে পারে। মেয়েরা সবসময় স্বপ্ন দেখে যে তাদের সঙ্গী যেন যত্নশীল হয়। ছুটির দিনগুলোতে স্বামীদের তৈরি খাবার স্ত্রীদের জন্য পুরো সপ্তাহের টনিক হয়ে ওঠে।

ব্যক্তিগত মুহূর্তের জন্য বিশেষ ইচ্ছা

একটি গবেষণা অনুসারে, বেশিরভাগ মেয়ে এবং মহিলা যৌনতা নিয়ে খোলামেলা কথা বলতে পছন্দ করেন না। সে তার ইচ্ছা প্রকাশ করে না। যৌন সম্পর্কে তার অনেক ইচ্ছা আছে, যা সে তার সঙ্গীর সামনে রাখতে পারে না। এ অবস্থায় স্বামীকেই বুঝে নিতে হবে যে, তার সঙ্গী কী চায়?

স্বামীর সমর্থন চায়

আজকাল নারীরাও পুরুষের মতো কাজ করে। যারা করেন না, তাদের ঘরে এত কাজ থাকে যে তারা নিজের জন্য সময় পান না। এমন পরিস্থিতিতে অনেক সময় সে হতাশ হয়ে পড়ে। এই সময়ে, স্ত্রীরা চান তাদের সঙ্গী তাদের সমর্থন করুক। তাদের সমস্যা বোঝে এবং সমর্থন করে, পরবর্তী সময়ে স্বামীর সাথে তার সম্পর্ক খুব মজবুত হয়ে ওঠে।

স্বামীর প্রাক্তন সম্পর্কে  জানতে চাওয়া

আপনি প্রায়শই দেখেছেন যে মেয়েরা/স্ত্রীরা তাদের স্বামীকে অন্য কারো সাথে দেখতে পারে না, তবে আমরা আপনাকে বলি যে মহিলারা অবশ্যই তাদের স্বামী / প্রেমিকের অতীত জীবন সম্পর্কে জানতে চান। সে জানতে চায় স্বামী/প্রেমিকার প্রাক্তন দেখতে কেমন ছিল, সে কি করতেন ইত্যাদি। সবাই জানে যে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে, তাই এক্স সম্পর্কে স্ত্রীর কাছ থেকে কিছুই গোপন করা উচিত নয়।

Advertisement

অকেজো উপদেশ পছন্দ করবেন না

অনেক সময় দেখা যায় স্বামীরা তাদের স্ত্রীর কথা পুরোপুরি না শুনেই বিশেষজ্ঞ মতামত দেন। ঠিক তখনই বউ রেগে যায়। স্ত্রীরা কখনই স্বামীর এ জিনিসগুলি পছন্দ করেন না। তাই বেশি জ্ঞানী হওয়ার আগে স্ত্রীর সমস্যা বোঝার চেষ্টা করুন।

পরামর্শ

চুল ঝরার নেপথ্যে যে যে কারণ থাকতে পারে

Published

on

চুলে চিরুনি চালালেই তো গোছা গোছা চুল হাতে উঠে আসছে। অথচ চুলের যত্নে কোনও ত্রুটি রাখছেন না। এক দিন অন্তর শ্যাম্পু করা থেকে মাঝেমাঝে স্পা— বাদ থাকছে না কিছুই। তাতে লাভ কিছুই হচ্ছে না। দিনে দিনে চুলের গোছা ক্রমশ সরু হয়ে আসছে। কেন এমন হচ্ছে, তা নিয়ে চিরুনিতল্লাশি করা জরুরি। কারণ, শুধু যত্নের অভাব নয়, অনেক সময়ে শারীরিক কিছু সমস্যার কারণেও চুল পড়তে থাকে। চলুন জেনে নেয়া যাক চুল ঝরে পড়ার কারণ।

থাইরয়েড

থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ শরীরে বেড়ে গেলে কিংবা কমে গেলে চুল পড়তে পারে। থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম‍্য বিঘ্ন হলে যে উপসর্গগুলি প্রকাশ পায়, চুল ঝরা তার মধ‍্যে অন‍্যতম। অত‍্যধিক চুল উঠলে তাই শুধু শ‍্যাম্পুর দোষ না দিয়ে শরীরের প্রতি নজর দিন।

মানসিক উদ্বেগ

চুল পড়ার অন‍্য একটি কারণ হতে পারে মানসিক উদ্বেগ। ব্যস্ততময় জীবনে উদ্বেগ আর চিন্তা যেন নিত্যদিনের সঙ্গী। কোনও বিষয় নিয়ে দীর্ঘ দিন উদ্বেগে থাকলে একটা সময় তা অবসাদে পরিণত হয়। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, প্রায় ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ চুল ঝরে শুধুমাত্র মানসিক উদ্বেগের কারণে।

Advertisement

শরীরের স্বাস্থ্যকর উপাদানের ঘাটতি

শরীরে ভিটামিন, আয়রন, জিঙ্কের ঘাটতি নানা অসুখ ডেকে আনে। চুল প়ড়ার নেপথ্যে এটাও একটা কারণ হতে পারে। প্রোটিনের ঘাটতিও অত্যধিক চুল পড়তে পারে। হঠাৎ চুল প়ড়ার পরিমাণ বে়ড়ে গেলে চিকিৎসকের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার দিকে নজর দিন।

জিনগত

পরিবারে কারও এই ধরনের সমস্যা থেকে থাকলে মুশকিলে পড়তে হয়। বংশানুক্রমে চুল পড়ার সমস্যা পেলে, সেটা থেকে মুক্তি পাওয়া সহজসাধ্য নয়। চুল পড়ে যাওয়ার এই সমস্যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বলা হয় অ্যালোপেশিয়া। এমনটা হয়ে থাকলে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন আছে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

ব্যায়াম শুধু ওজন কমাতে নয়, আরও যা যা উপকার

Published

on

ওজন কমাতে শরীরচর্চার জুড়ি নেই। রোগা হওয়ার তাগিদে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাতে ব্যস্ত সকলেই। নিয়মিত শরীরচর্চা করার পরে ওজন যদি নাও কমে, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা অবধারিত বা়ড়ে। অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা গবেষণা তেমনটাই জানাচ্ছে। ব্যায়াম শুধু শরীর আর মনের খেয়াল রাখে না। মস্তিষ্ক সচল রাখতেও শরীরচর্চা করা জরুরি বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা।

নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাসে বশে থাকে ওজন। হাঁটুতে ব্যথা, রক্তচাপের সমস্যা, ডায়াবিটিস থাকলেও ব্যায়াম করে সুফল পাওয়া যায়।

এর পাশাপাশি শরীরচর্চা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। স্মৃতিভ্রম যে কতটা বিপজ্জনক হতে পারে, তার উদাহরণ হল ডিমেনশিয়া। মাত্র কয়েক দশকে ডিমেনশিয়া রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে প্রায় দুশো শতাংশ। টাইপ-২ ডায়াবিটিস থাকলেও ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ে। শরীরচর্চা টাইপ ২ ডায়াবিটিসের ঝুঁকিও কমায়। ফলে রোজের শারীরিক কসরতের অভ্যাস একসঙ্গে বহু রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়। মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কী ভাবে বাড়িতে তোলে শরীরচর্চার অভ্যাস?

স্মৃতিশক্তি

নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাসে স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তোলে। শরীরচর্চা মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ স্বাভাবিক রাখে। এর ফলে মস্তিষ্কের প্রতটি কোষ সচল থাকে। কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে স্মৃতি ধরে রাখাও অনেক বেশি সহজ হয়ে যায়। তবে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরানোর বদলে হাঁটলে কিংবা সাইকেল চালালেও উপকার পাওয়া যাবে।

Advertisement

মনোযোগ বৃদ্ধি

শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মনোযোগ। ইঁদুরদৌড়ের জীবনে যেটা অত্যন্ত প্রয়োজন। মনোযোগহীন কাজের গুণমান নিয়ে সংশয় থাকেই। কার্ডিয়ো মনোযোগ বাড়িয়ে তোলে। হার্টের খেয়াল রাখতেও কার্ডিয়োর জুড়ি মেলা ভার।

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি

ব্যায়াম করলে শুধু ওজন কমে না, মনও ভাল থাকে। সার্বিক ভাবে ভাল থাকতে শারীরিক অসুস্থতার ঝুঁকি কমালে চলবে না। মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়েও সমান নজর দিতে হবে। মানসিক স্বাস্থ্য বিঘ্নিত হলে শরীরের উপরেও এর প্রভাব পড়ে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জেনে নিন রেডিমেড পর্দায় ট্রেন্ড কোনটি

Published

on

মাঝে মাঝে  ঘরের সাজবদল করতে কার না ইচ্ছে করে! আর এই সাজবদলে পর্দার ভুমিকা সব থেকে বেশি। কারণ ঘরের রঙ বদল বা ফার্নিচার পাল্টানো বেশ ঝামেলাদায়ক ও সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু চটজলদি কম বাজেটে ঘরের লুক পাল্টে দিতে চাইলে ঘরের পর্দাবদল করাই একমাত্র উপায়।

শুধু পোশাক আশাকই নয়, পর্দার ক্ষেত্রেও টেক্কা দিচ্ছে রেডিমেড। আসলে এখন মানুষের হাতে সময় কম। তাই শোরুমে গিয়ে পছন্দ করে পর্দার ফ্যাব্রিক কিনে টেলর দিয়ে জানলা দরজার মাপ মতো পর্দা তৈরি করানোর ঝক্কি অনেকেই নিতে চাইছেন না। তাই রেডিমেডের বাজার বাড়ছে। রেডিমেড পর্দা সাধারণত দু’ধরনের তৈরি হচ্ছে। একটা রিং সিস্টেম ,অন্যটা পর্দার মেটিরিয়াল দিয়েই লুপ সিস্টেম। জানলা দরজার সাইজ অনুযায়ী কোনটা আপনার বাড়ির জন্য মানানসই হবে তা বুঝে কিনতে হবে আপনাকেই।

আগে জানলা দরজায় কাঠের পেলমেট লাগানোর চল ছিল। তাতে রিং দিয়ে পর্দা ঝোলাতে হতো। এখন নানা ধরনের ডিজাইনার রড এসেছে বাজারে। এতে পর্দা ঝোলানো খুব সহজ। রডে লুপ সিস্টেমের পর্দা দেখতে ভাল লাগে। আবার পর্দার কিছু টেক্সচার আছে যা রিং সিস্টেমেই দেখতে ভাল লাগে। রডের ক্ষেত্রে সুবিধে হল এতে দু’ধরনের পর্দাই লাগান যায়।

পর্দার রড ব্রাশ, কপার ও অ্যালুমিনিয়ামের রয়েছে বাজারে। কিছু রডের সাইডে অনেক রকম কারুকাজ করা থাকে। খুব ঝলমলে পর্দা হলে এই রাজকীয় কারুকাজ দেখতে ভাল লাগে। বাড়িতে কোনও অনুষ্ঠান থাকলে এই ধরনের ঘরের সাজ করতে পারেন।

একটা সময় ছিল যখন ফ্লোরাল প্রিন্টের পর্দা খুব ভাল চলত। হালকা রঙের মেটিরিয়ালে রঙবেরঙের ফুলের ঝাড় খুব ডিমান্ডে ছিল। তবে এখন কটন হ্যান্ডলুমের স্ট্রাইপস ও চেকস কার্টেনের চাহিদা সব থেকে বেশি। জানলা ও দরজার কার্টেন দু’রকম মাপে রয়েছে। নতুন এসেছে ক্রাসড কটন কার্টেন। রঙের শেড সাবডিউড। ইয়াং জেনারেশন এই কার্টেন খুব পছন্দ করছেন।

Advertisement

রেডিমেড কার্টেনে টেক্সচারড হ্যান্ডলুমের চাহিদা সব থেকে বেশি। এতে ব্রাইট কালার শেড রয়েছে। রেড, গ্রিন, ইয়েলো, রাস্ট, ব্লু, অরেঞ্জ -যার ঘরের দেয়ালের রঙের সঙ্গে যেটা ম্যাচ করবে সেটা কিনলেই ঘরের লুক বদলে যাবে।

তাহলে আর দেরি কেন, চটজলদি বাড়ির সাজবদল করতে চাইলে হাত বাড়ান রেডিমেড কার্টেনেই ।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version