Connect with us

প্রবাস

আবুধাবি দূতাবাসে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

Published

on

বাংলাদেশ দূতাবাস আবুধাবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করা হয়েছে। এতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন পুস্পস্তবক অপর্ন করেন। পরবর্তীতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত ও দাড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়।

গেলো মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে দূতাবাস ভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। অতপর মান্যবর রাষ্ট্রদূতের নেতৃত্বে অস্থায়ীভাবে নির্মিত শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অপর্ন করা হয়।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। দূতাবাসের কর্মকর্তাগণ বাণীসমূহ পাঠ করেন। পরে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা পরিচালনা করেন দূতাবাসের লেবার কাউন্সিলার লুৎফর নাহার নাজিম। এসময় তুরস্কে নব-নির্বাচিত বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূতসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফর বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনায় প্রবাসী বাংলাদেশীদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের অঙ্গ-সংস্থা ইউনেস্কো (২১শে ফেব্রুয়ারি) কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করার ফলে সমগ্র বিশ্বে এখন দিবসটি পালিত হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ জনতা ব্যাংক, বাংলাদেশ বিমান, বাংলাদেশ স্কুল, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বাংলাদেশ সমিতিসহ অন্যান্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ মহিলা সমিতি, প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার স্থানীয় প্রতিনিধিবৃন্দ এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশী উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

প্রবাস

দুবাইয়ে পশুর হাটে জমে উঠেছে বেচাকেনা

Published

on

সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক রাজধানী দুবাইয়ের আল-কুসাইস ক্যাটল মার্কেটে পশুর বাজার জমে উঠেছে। আর একদিন পর কোরবানির ঈদে নিজেদের সাধ্যমতো কিনছেন কোরবানির পশু। স্থানীয় আরবদের পাশাপাশি প্রবাসী বাংলাদেশিরাও নিচ্ছেন কোরবানির প্রস্তুতি।

দুবাইয়ে অধিকাংশ পশু বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা। আমদানিকৃত দেশ হচ্ছে সোমালিয়া, ইথিওপিয়া, মিশর, তুরস্ক, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব, ইয়েমেনসহ বিভিন্ন দেশ। স্থানীয়ভাবেও বিভিন্ন খামারে পশু পালন করা হয়। তবে ঈদকে ঘিরে কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায় পশু আমদানি।

বিভিন্ন পশুর হাট ঘুরে দেখা যায়, গরু, ছাগল, উট এবং দুম্বাসহ বেচাকেনা হচ্ছে বিভিন্ন জাতের বিভিন্ন দেশের পশু। দর কষাকষিতে পছন্দসই পশু কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারা। গরুর মূল্য কিছুটা কম হলেও দুম্বার মূল্য তুলনামূলক বেশি। একটি গরুর মূল্য ৩৫০০ দিরহাম থেকে শুরু, আর একটি দুম্বার মূল্য ৫০০ দিরহাম থেকে শুরু।

দুবাইয়ের বাংলাদেশি প্রবাসীরা জানান, ঈদের দিনে দেশকে মিস করলেও প্রবাসী সহকর্মীদের সাথে আনন্দ উপভোগে দেশে পরিবারের সাথে না থাকার অভাব কিছুটা ভোলা যায়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

প্রবাস

বাংলাদেশ-দ.আফ্রিকা ম্যাচ: নাসাউ স্টেডিয়াম যেনো এক টুকরো বাংলাদেশ

Published

on

ছবি: বায়ান্ন টিভি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ নিয়ে বাংলাদেশি দর্শকদের মধ্যে ছিল তুঙ্গস্পর্শী উত্তেজনা।  নিউইয়র্কের ৩৪ হাজার ধারণ ক্ষমতার নাসাউ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশি দর্শকদের ছিলো উপচে পড়া ভিড়। নিউইয়র্কে বাংলাদেশিদের সব পথ যেন মিশে গিয়েছিলো নাসাউ কাউন্ট্রি মাঠে।

গ্যালারিতে যেদিকে চোখ যায় শুধু দুটি প্রিয় রং-লাল ও সবুজ। সঙ্গে ক্ষণে ক্ষণে যৌবন গর্জন। নাসাউ রূপ নেয় মিরপুরে। শুধু নিউইয়র্ক নয়,যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সব অঙ্গরাজ্য থেকে খেলা উপভোগ করতে বাংলাদেশি দর্শকরা ভিড় করেন নাসাউ স্টেডিয়ামে।

গ্যালারি থেকে টাইগারদের উৎসাহ দিতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ‘বাংলাদেশ বাংলাদশ’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন।  ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের দর্শকদের লুঙ্গি ড্যান্সও ছিলা উল্লেখ করার মতো। স্টেডিয়াম পরিণত হয়েছিলো বাংলাদেশিদের মিলন মেলায়।  নাসাউ স্টেডিয়াম হয়ে যায় এক টুকরো বাংলাদেশ। যতক্ষণ ম্যাচ চলছিলো, ততক্ষণ আনন্দ আর উম্মাদনায় মেতে ওঠেন বাংলাদেশি দর্শকরা।

প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশি বোলারদের পারফরমেন্সে  এবং পরে তৌহিদ হৃদয় ও মাহমুদ উল্লাহর ব্যাটিংয়ে সবাই ধরেই নিয়েছিলো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টাইগাররা জয় পাবেন।

তবে  নিয়মের গেরোয় যত রান থেকে ‘বঞ্চিত’ হল বাংলাদেশ, শেষ পর্যন্ত ঠিক সেই রানেই হেরে যাওয়ায় যন্ত্রণাটা আরও বাড়ল।  আর যে ওভারে সেই রান থেকে ‘বঞ্চিত’ হয় বাংলাদেশ, তার ঠিক পরের ওভারেই ‘টাইগার’-দের বিপক্ষে যায় একটা মারাত্মক ‘ক্লোজ’ এলবিডব্লুয়ের সিদ্ধান্ত।  ‘আম্পায়ার্স কল’র কারণে আউট হয়ে যান তোহিদ হৃদয়। ওই সিদ্ধান্তটা যদি বাংলাদেশের পক্ষে যেত, তাহলেও ম্যাচটা জিতে যেতে পারতেন ‘টাইগার’রা।

তবে নিয়মের গেরোয় দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে হেরে গেল বাংলাদেশ। তার জেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রোটিয়াদের হারানোর সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও হতাশ হয়ে মাঠ ছাড়তে হল মাহমুদুল্লাহ, শাকিব আল হাসানদের।

তাদের পাশাপাশি বিষন্ন মনে মাঠ ছাড়তে হয়েছে বাংলাদেশি দর্শকদেরও।  তবে  টাইগাররা পরবর্তী ম্যাচগুলোতে ভাল করবেন- এমন আশায় ফিরে গেছেন বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে-নিজ গন্তব্যে।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

প্রবাস

দুবাইয়ে রবীন্দ্র ও নজরুল জয়ন্তী উদযাপিত

Published

on

সংযুক্ত আরব আমিরাতের বানিজ্যিক রাজধানী দুবাইয়ে  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩ তম ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকীসহ বাংলা নববর্ষ (১৪৩১) উপলক্ষে “রবীন্দ্র-নজরুল ও বৈশাখ” শিরোনামে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই গুরুত্বপূর্ণ বাঙালি কবির জন্মজয়ন্তীর এই কর্মসূচিতে অংশ নেয় বাংলাদেশি কমিউনিটির সদস্যরা।

গেলো শনিবার (৮ জুন ) বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাই ও উত্তর আমিরাতের উদ্যোগে  কনস্যুলেট হল রুমে এ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের তাসমিন জান্নাত নিপা ও বাংলাদেশ কমিউনিটির ইয়াসমিন মেরোনা, জসীম উদ্দীন পলাশ, বঙ্গ শিমুল ও রুহিন বেশ কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত ও নজরুলগীতি পরিবেশন করেন। উপস্থিত দর্শকদের তাদের গান মুগ্ধ করে।

বাংলাদেশ কনস্যুলেট দুবাই কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেনের সভাপতিত্বে ও আশফাক হোসাইনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরব আমিরাতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশী শিল্পীবৃন্দ গান পরিবেশন এবং কবিতা আবৃত্তি করেন।

কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলাম সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়ে বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করছেন। এই দুই সাহিত্যিককে বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে খ্যাতিমান দুই আলোকিত ব্যক্তি।

Advertisement

তিনি বলেন, প্রবাসে থাকা বাংলাদেশি নতুন প্রজন্ম বাঙালি সংস্কৃতি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারে সে জন্যই তাঁদের এ আয়োজন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version