ক্রিকেট
হোম কোয়ারেন্টিন শেষে মাঠের অনুশীলনে বাংলাদেশ
তিন দিনের হোম কোয়ারেন্টিন কাটিয়ে মাঠের অনুশীলনে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ড সিরিজ সামনে রেখে পুরোদমে শুরু টাইগারদের প্রস্তুতি। শেরেবাংলায় টানা তিন ঘণ্টা মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ'রা ঝালিয়েছে নিয়েছেন ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং। শনিবার দলের সঙ্গে যোগ দিবেন সাকিব আল হাসান।
ভিন্ন ফ্রেমে ভিন্ন গল্প; মিশন অবশ্য এক। কোয়ারেন্টিন কাটিয়ে সে লক্ষ্যে অবিচল টিম বাংলাদেশ।
নিউজিল্যান্ডকে হারানোর হিসাব নিকাশে ব্যস্ত রাসেল ডমিঙ্গো। মুশফিক, মাহমুদউল্লাহদের সঙ্গে হেডকোচের সেই আলোচনায় দূর দাঁড়িয়ে অনুমেয়। অন্য প্রান্তে একত্রে স্পিন ইউনিট। মোস্তাফিজ, শরিফুল, তাসকিনরাও হাস্যোজ্জ্বল; তিনদিনের বন্দীশালা থেকে মুক্তি মিলেছে। টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পুরোদমে অনুশীলন।
শেরেবাংলায় টাইগারদের তিন ঘণ্টার প্রস্তুতি। ইনডোরে ব্যাটসম্যানদের দিকে ব্যাটিং কোচ অ্যাশওয়েল প্রিন্সের দৃষ্টি।
নেটে পেসারদের তোপে মুশফিকুর রহিম। দলে ফেরা মুশফিক পরিশ্রম করে নিজেকে ফিরে পাওয়ার মিশনে। যেমনটা দলের আরেক উইকেটকিপার নুরুল হাসান। নেট বোলার হিসেবে দুই পেসার শহিদুল ও কামরুল ইসলাম। সৌম্য-লিটনরা যাদের বিপরীতে ব্যাটে শাণ দিয়েছেন।
নেট বোলার হিসেবে দুই পেসার শহিদুল ও কামরুল ইসলাম। স্লো উইকেটে ধারাশায়ী ছিলো অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং লাইনআপ। মূল ভূমিকায় মোস্তাফিজ-শরিফুল। এবারো হয়তো বোলিং কোচ ওটিস গিবসনের একই সমীকরণ।
অভিজ্ঞের সঙ্গে তারুণ্যের মিশেল গড়া বাংলাদেশ স্কোয়াড। বিশ্বকাপের আগে আফিফ, মেহেদী, শামিমদের প্রতি কোচিংস্টাফের বিশেষ মনোযোগ। টাইগাররা দলগত নৈপুণ্যে আর ম্যাচ বাই ম্যাচ খেলার পরিকল্পনায়।
অন্যদিকে হোম কোয়ারেন্টি কাটিয়ে শনিবার অনুশীলনে যোগ দিবেন টাইগার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।
এস
ক্রিকেট
‘আমি সব সময় স্বপ্ন বড় দেখি, চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখি’
বাংলাদেশ দলের বর্তমান অবস্থায় খুব বড় কিছু আশা করা যায় না। তবে যিনি মাঠে খেলবেন, তাকে বড় কিছুর জন্যই খেলতে হয়। এটাই নিয়ম। লক্ষ্য ছোট রাখলে, পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনাই থাকে বেশি। বাংলাদেশি ব্যাটার সৌম্য সরকারের ভাবনাও তেমন। দলকে নিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখেন তিনি।
‘দ্য গ্রিন রেড স্টোরি’তে আজ প্রকাশিত হয়েছে সৌম্য’র সাক্ষাৎকার। বিসিবির আয়োজনে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটাররা নিজেদের লক্ষ্য ও ক্রিকেট নিয়ে শুরুর কথা জানান। এখানে আজ সৌম্য নিজের অভিব্যক্তি জানিয়েছেন।
এই ব্যাটার বলেন, ‘আমি সব সময় স্বপ্ন বড় দেখি, চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখি। এটা আমার ব্যক্তিগত চিন্তা, আমি সব সময় স্বপ্ন বড় দেখতে পছন্দ করি।‘
তিনি আরও বলেন, ‘কেউ যদি বলে সেমিফাইনাল, আমি বলব ফাইনাল খেলতে যাব। এরপর মাঠে ভালো খেলব বা খারাপ খেলব তার উপর নির্ভর করে কিন্তু স্বপ্ন বড় দেখাটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা চেষ্টা করব সেরাটা দেওয়ার। আগের দুই বিশ্বকাপে ভালো কিছু করিনি, ২০২৪ স্মরণীয় করে রাখতে চাই।‘
অভিজ্ঞতা ও তারুণ্য- দুইয়ে মিলে বাংলাদেশ ভালো করবে বলে বিশ্বাস করেন সৌম্য। সবমিলিয়ে এই বাঁহাতি ব্যাটারের এটি ৬ষ্ঠ বিশ্বকাপ। সেই ২০১৫ থেকে শুরু করে ২০২৪- রোমাঞ্চটা একইরকম অনুভব করেন সৌম্য।
এম/এইচ
ক্রিকেট
‘আমরা এখানে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে এসেছি’
দক্ষিণ আফ্রিকা ও বিশ্বকাপ- দুই এর যেন সম্মীলন হয় না কখনো। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আজ (৩ জুন) যাত্রা শুরু করবে দলটি। প্রোটিয়া অধিনায়ক এইডেন মার্করাম জানান দিয়ে রাখলেন নিজেদের আত্মবিশ্বাস। তারা এই বিশ্বকাপে এসেছে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে।
দক্ষিণ আফ্রিকার এবারের দলকে কিছুটা আলাদা ভাবার সুযোগ আছে কি না, তা একটি আলোচনার ব্যাপার। আইপিএলে যে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটাররা খেলেছেন, তাদের পারফরম্যান্সও বেশ আশা জুগিয়েছে। দলটি বেশ চনমনে আছে বলতেই হয়, নেই কোনো চোটের সমস্যাও।
প্রোটিয়া অধিনায়ক মার্করাম সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমি অনেকটাই আত্মবিশ্বাস বোধ করছি। এখানে অনেক ভালো দলেরা আছে। তবে আমরা মনে করি, নিজেদের ফর্ম যদি খুঁজে পাই, নিজেদের সেরা খেলাটা খেলতে পারি, আমরা যে কাউকে হারাতে পারি। আমরা নিজেদের প্রতি বেশ মনোযোগী হচ্ছি। তবে আমরা এখানে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে এসেছি।‘
দক্ষিণ আফ্রিকা সর্বশেষ আইসিসি ট্রফি জিতেছে ১৯৯৮ সালে। যেটি নকআউট ট্রফি, যা এখন চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হিসেবে পরিচিত। এরপর এই দলটি সবরকম সম্ভাবনা নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেও, ব্যর্থ হয়েছে বারবার।
এম/এইচ
ক্রিকেট
নাসাউ কাউন্টিতে আজ মুখোমুখি শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জমে উঠেছে। এরমধ্যে একটি সুপার ওভারও দেখে ফেললো ক্রিকেট বিশ্ব। আজ (সোমবার) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮ টায় ডি গ্রুপের দুই দল শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকা মুখোমুখি হবে। প্রোটিয়াদের গোছানো দল প্রতাপ নিয়ে মাঠে নামবে। অন্যদিকে সঙ্ঘবদ্ধ দল নিয়ে খেলবে লঙ্কানরা।
নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ম্যাচ উপহার দিতে প্রস্তুত হয়ে আছে। এই মাঠেই নামবে শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকা। চমৎকার সাজানো এই স্টেডিয়ামটি মাত্র ৫ মাসে প্রস্তুত করা হয়েছে। যেখানে ইতোমধ্যে একটি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ ও ভারত।
সেটা অবশ্য প্রস্তুতি ম্যাচ ছিল। এবার আন্তর্জাতি স্বীকৃতি-প্রাপ্ত ম্যাচ দেখবে দর্শকেরা এই নাসাউ কাউন্টিতে। এই মাঠের উইকেটগুলোতে ড্রপ-ইন পিচ ব্যবহার করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেইড থেকে পিচগুলো নিয়ে আসা হয়েছে।
ম্যাচটিতে নজর রাখবে বাংলাদেশ দলও। একই গ্রুপ বলে কথা। দুই দলের মধ্যে যারা জিতবে তাদের সম্ভাবনা অনেক বেশি বেড়ে যাবে পরের রাউন্ডে যাওয়ার। যদি এই গ্রুপে ‘হেভিওয়েট’ দলের কথা বলা হয় তবে দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কার নাম আসবে। বাংলাদেশ দলের সর্বশেষ প্রস্তুতি ম্যাচ ও সিরিজ বলছে- তারা কিছুটা পিছিয়ে আছে এখানে।
টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত ১৭ বার মুখোমুখি হয়েছে শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এরমধ্যে প্রোটিয়ারা ১১ ম্যাচে, লঙ্কানরা জিতেছে ৫ ম্যাচে, বাকি ১ ম্যাচ টাই হয়- যে ম্যাচে সুপার ওভারে জয় পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৪ বার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল, যার মধ্যে ৩ টি তে দক্ষিণ আফ্রিকা, ১ টি তে জিতেছে শ্রীলঙ্কা।
এম/এইচ
-
বলিউড4 days ago
রাফা হামলার প্রতিবাদ করায় কটাক্ষের শিকার মাধুরী
-
ঢালিউড4 days ago
উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌর করা যৌতুক মামলায় স্বামীর জামিন
-
বাংলাদেশ6 days ago
জবির মসজিদে মধ্যরাতে ছাত্রী, ইমামকে অব্যাহতি
-
ঢালিউড7 days ago
গোপনে রাজ-বুবলীর বিয়ে!
-
ঢালিউড2 days ago
বিয়ের খবর লুকালো আমাকে আর ছেলেকে দিয়ে: পরীমণি
-
বলিউড7 days ago
কপিল শর্মা শো’তে কাজ দেওয়ার প্রলোভনে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
-
আবহাওয়া6 days ago
‘রেমাল’ শেষে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
-
বলিউড4 days ago
যে অভিনেত্রীর জন্য ‘নো কিসিং’ নীতি ভেঙেছিলেন সালমান!