Connect with us

খেলাধুলা

শুটিংয়ে রানার আপ রংপুর বিভাগ, স্বর্ণ পদক জয়ী সোবহান

Published

on

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন (বিওএ) আয়োজিত শেখ কামাল ২য় বাংলাদেশ যুব গেমস-২০২৩ এ শুটিংয়ে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা বিভাগ। রানার আপ ট্রফি অর্জন করেছে রংপুর। বিভাগীয় শুটিংয়ে স্বর্ণ পদক জয়ী রংপুরের শুটার মো: আব্দুস সোবহান। প্রতিযোগীতায় .১৭৭ এয়ার রাইফেলে সোবহান স্কোর (২৫২) করে প্রথম স্থান অধিকার করেন।

শুক্রবার (৩ মার্চ) বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের তত্বাবধানে এবং বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের বাবস্থাপনায় ‘শেখ কামাল ২য় বাংলাদেশ যুব গেমস’- ২০২৩ এর বিভাগীয় শুটিং দল গুলোর চূড়ান্ত পর্বের  অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ হয়েছে।

স্বর্ণ পদক জয়ী শুটার আব্দুস সোবহান বলেন, রংপুর রাইফেলস্ ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন চৌধুরীর যোগ্য নেতৃত্ব। এবং প্রশিক্ষক মো. মোশাররফ হোসেন এর অক্লান্ত পরিশ্রম এর ফলে এ সফলতা অর্জন।  ক্লাবের সকল সদস্যের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এছাড়াও সকলে কাছে দোয়া কামনা করি। ভবিষ্যতে ক্লাব ও দেশের হয়ে সুনাম অর্জন করতে পারি।

রংপুর রাইফেলস্ ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক  বলেন,  রংপুরের রানার আপ হওয়াতে অতন্ত্য গর্বিত এবং আপ্লুত। ১৯৬৪ সালে ক্লাব প্রতিষ্ঠার পর এবারই প্রথম, স্বর্ণ পদক অর্জন করেন সোবহান। আমাদের ক্লাবের অলংকার। আব্দুস সোবহানের স্বর্ণ জয় ক্লাবের জন্য অতন্ত্য গর্বের। সোবহান অতন্ত্য দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা একজন শুটার। সোবহানের যতো ধরণের সহযোগীতা প্রয়োজন তা আমি করবো। এছাড়াও বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের মহাসচিব জনাব ইন্তেখাবুল হামিদ এর পক্ষ থেকে সহযোগীতা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।

বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন এর পক্ষ থেকে প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্য ফলাফল করায় তিন জনকে বিশেষ অর্থ সম্মাননা প্রদান করা হয়। সম্মাননাপ্রাপ্ত শুটাররা- জাফিরাহ খানম চৌধুরী, মাহাদিয়া মাহনুর ও মেহজাবিন মেহেতাজ মাসুদ।

Advertisement

পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের সভাপতি লেফট্যানেন্ট জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান। বিশেষ অতিথি ফেডারেশনের মহাসচিব জনাব ইন্তেখাবুল হামিদ। এছাড়া অনুষ্ঠানে আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, এবারের প্রতিযোগিতায় দেশের সকল (৮টি) বিভাগ অংশগ্রহণ করেন। এখানে মোট ৬৯ জন খেলোয়ার অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগী (ছেলে ৩৪ ও মেয়ে ৩৫)। এবং ১০ জন ক্লাব কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতায় (৫টি স্বর্ণ, ৩টি রৌপ্য ও ২টি তাম্র) পদক অর্জন করে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা বিভাগ। একটি (১টি ) স্বর্ণ পদক অর্জন করে রংপুর বিভাগ রানার আপ হয়েছে।

ক্রিকেট

গিলের ব্যথিত হওয়া উচিত, বললেন রবি শাস্ত্রী

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে সুযোগ হয়নি শুবমান গিলের। ইতোমধ্যে ঘোষিত স্কোয়াড গঠন করা নির্বাচকদের জন্য কঠিন ছিল সন্দেহ নেই। চলতি আইপিএলে একাধিক ভারতীয় ক্রিকেটার দারুণ সব পারফর্ম করে যাচ্ছেন। এরমধ্যে গিলের সুযোগ না মেলা নিয়ে কথা বললেন সাবেক ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রী।

শুক্রবারের ম্যাচে শতক হাঁকিয়েছেন গিল। চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ৫৫ বলে ১০৪ রান করেন এই ওপেনার। তার সাথে সাই সুদর্শন মিলে উদ্বোধনী জুটিতে তোলেন ২১০ রান। সুদর্শনের ব্যাতে আসে ৫১ বলে ১০৩ রানের ইনিংস। চেন্নাইয়ের সাথে ৩৫ রানে ম্যাচটি জিতে নেয় গুজরাট টাইটান্স।

চলতি আইপিএলে গিলের পারফরম্যান্স কিছুটা নিম্নমুখী। এরমধ্যেও শতক ছাড়া ৭২ ও ৮৯* রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। গুজরাটের অধিনায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে যেতে হচ্ছে এই মৌসুমে। তবে শেষ পর্যন্ত ভারতের জার্সিতে খেলা হবে না আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। অজিত আগারকারের অধীনে পরিচালিত নির্বাচক প্যানেল রোহিত শর্মার সাথে যশস্বী জয়সওয়ালকে ওপেনার হিসেবে রেখেছে।

চেন্নাইয়ের বিপক্ষে গিলের ইনিংসের পর কথা বলেছেন শাস্ত্রী। ভারতের এই সাবেক কোচ জানান, “সে (গিল) ব্যথিত হতে পারে। তার ব্যথিত হওয়া উচিত। তার এখানে ইতিবাচক হওয়া উচিত এবং আরও ভালো করার চেষ্টা জারি রাখা দরকার।“

“তার মতো ক্যালিবারের খেলোয়াড় যেকোনো দিকে যেতে পারে। কিন্তু ভারতে তার মতো মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও, একটা জায়গা করে নিতে পারেনি।“

Advertisement

শাস্ত্রী আরও যোগ করেন, “তার ক্লাস উন্নত হতে থাকবে। সে হয়তো বিশ্বকাপ দলে নেই কিন্তু সে অগ্রসর হতে থাকবে। এটা তাকে আরও ভালো খেলোয়াড় হতে সাহায্য করবে।“

যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের আয়োজনে আগামী জুন মাসের ২ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের বিশ্ব আসর। জুনের ৫ তারিখ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ভারতের বিশ্বকাপ যাত্রা।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ফুলহামকে হারিয়ে টেবিলের শীর্ষে ম্যানসিটি

Published

on

প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা জয়ের আরও কাছাকাছি চলে এলো ম্যানচেস্টার সিটি। আজকের (শনিবার) ম্যাচে ফুলহামকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে সিটি। ফলে লিগ দৌড়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে থাকা আর্সেনালকে দুই’য়ে নামিয়ে শীর্ষে উঠে গেল সিটি।

ফুলহামের স্টেডিয়াম ক্র্যাভেন কটেজে মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। একরকম পাত্তা না দেওয়ার মতো করে খেলা চালিয়ে নিয়েছে ম্যানসিটি। জয়টা দরকার ছিল তো বটেই। সেই ক্ষুধা মাঠে দেখিয়েছে পেপ গার্দিওয়ালার শিষ্যরা।

পুরো ৯০ মিনিটের ম্যাচে জোড়া গোল এসেছে সিটি ডিফেন্ডার ইওস্কো গাভারদিওলের পা থেকে। ম্যাচ পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, সিটি যেখানে ১৬ টি শট নিয়েছে, সেখান ফুলহামের শট মাত্র ১ টি। অ্যাওয়ে ম্যাচ হলেও সিটির খেলার ধরনে তেমনটি মনে হয়নি। বরং দাপট বজায় রেখে ৬৫ শতাংশ ম্যাচ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে খেলা শেষ করে ইতিহাদের সৈন্যরা।

গাভারদিওলের পায়ে প্রথম গোল আসে খেলার ১৩ মিনিটের মাথায়। দ্বিতীয় গোলটি করেন ইংলিশ মিডফিল্ডার ফিল ফোডেন, ৫৯ মিনিটে। ম্যাচের ৭১ মিনিটের মাথায় গাভারদিওলের সুযোগ আসে। সে সুযোগ মিস করেননি এই ক্রোয়েশিয়ান ডিফেন্ডার। ফুলহামের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকেছেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার জুলিয়ান আলভারেজ। যোগ করা সময়ের খেলায় পেনাল্টি থেকে গোল করেন এই তরুণ।

ফুলহামের বিপক্ষে এই জয়ের পর ৩৬ ম্যাচে ২৬ জয় নিয়ে ৮৫ পয়েন্ট সহযোগে টেবিলের শীর্ষে উঠে এসেছে ম্যানসিটি। অন্যদিকে আর্সেনালও সমান ৩৬ ম্যাচ খেলে ২৬ জয় পেয়ে ৮৩ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। এদিকে সিটির জয়ে লিভারপুলের লিগ ধরে রাখার সম্ভাবনা একেবারেই নাই হয়ে গেল। ইয়ুর্গেন ক্লপের দল ৩৬ ম্যাচ খেলে ৭৮ পয়েন্ট নিয়ে আছে টেবিলের ৩ নম্বর অবস্থানে।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

লর্ডস টেস্ট দিয়ে ইতি টানবেন অ্যান্ডারসন

Published

on

গ্রীষ্মে লর্ডসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলে অবসরে যাবেন জেমস অ্যান্ডারসন। বয়সটা খুব শীঘ্রই ৪২ ছুঁয়ে নেবে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’ থেকে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, অ্যান্ডারসনের অবসরে যাওয়ার সময় হয়েছে। যা নিয়ে দলের কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককুলামের সাথেও আলোচনা হয় এই ইংলিশ পেসারের। এবার অ্যান্ডারসন নিজেই জানিয়ে দিলেন তার ইতির খবর।

শুরুটা সেই ২১ বছর আগে। যখন ২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হয়  অ্যান্ডারসনের, ক্যারিয়ারের এতটা পথ পাড়ি দিবেন- কে ভেবেছিল! তবে সেই কাজটি খুব সহজেই যেন করে নিলেন তিনি।

সর্বশেষ ভারত সফরে সময়টা খুব বেশি ভালো যায়নি। টেস্ট ইতিহাসে একজন পেসার হিসেবে ৭০০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি সেই সিরিজেই করে দেখিয়েছেন অ্যান্ডারসন। কতগুলো ম্যাচ খেলেছেন লাল বলের ক্রিকেটে? তা ঘাটলেও দেখা যায় সেখানে ১৮৮ ম্যাচের পরিসংখ্যান। ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার ২০০ ম্যাচ খেলে এই তালিকায় শীর্ষে। অ্যান্ডারসন ঠিক তার পরেই।

অ্যান্ডারসন একটি বিবৃতি দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সটাগ্রামে। সেখানে লিখেছেন, “সবাইকে শুভেচ্ছা, গ্রীষ্মের প্রথম ম্যাচ লর্ডস টেস্ট হতে যাচ্ছে আমার শেষ টেস্ট।”

“যে খেলাটি ছোটবেলা থেকে ভালোবেসে খেলছি, তা খেলার মাধ্যমে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করে অবিশ্বাস্য ২০ টি বছর গেল। তবে আমি জানি সরে দাঁড়ানোর সঠিক সময় সম্পর্কে এবং অন্যদেরকে নিজেদের স্বপ্ন সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলতে, যেভাবে আমি পেয়েছিলাম। কারণ এর চেয়ে বড় অনুভূতি আর হয় না।”

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version