Connect with us

দুর্ঘটনা

উদ্ধার কার্যক্রম অসমাপ্ত রয়েছে : ডিসি লালবাগ

Published

on

গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো উদ্ধার কার্যক্রম অসমাপ্ত রয়েছে। বললেন ডিএমপির লালবাগ জোনের ডিসি জাফর হোসেন।

আজ বুধবার (৮ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে সাংবাদিকদের ব্রিফ্রিংকালে তিনি এসব কথা বলেন।

জাফর হোসেন বলেন, ভবনের বিমগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় গতকাল (মঙ্গলবার) ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ কমিটির একটি টিম গঠন করা হয়েছে। তাদের মতামত ও সুপারিশের ভিত্তিতে উদ্ধার কার্যক্রম চলবে ও পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের ডিরেক্টরের (অপারেশন্সের) সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি উদ্ধার কার্যক্রমের পরিকল্পনা জানিয়েছেন। রাজউক, সেনাবাহিনী ও বিশেষায়িত সংস্থার সমন্বয়ে একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির বিশেষজ্ঞরা ইতোমধ্যেই বসেছেন। তারা এখানে আসবেন এবং পরবর্তী নির্দেশনা দেবেন।

ডিসি জাফর হোসেন বলেন, এখনো উদ্ধারকাজ অসমাপ্ত রয়ে গেছে। তারা এলে পরবর্তী কার্যক্রম পুনরায় শুরু হবে। তবে, ফায়ার সার্ভিস আশপাশে এখনো কাজ করছে। আমরাও নিরাপত্তা জোরদার করেছি। যেসব সাপোর্ট প্রয়োজন সেগুলো সরবরাহ করছি।

Advertisement

তিনি বলেন, এখানে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আছে। ক্ষতিগ্রস্ত একটি ভবনের দোতালা থেকে চারতলা পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংকের যে শাখা রয়েছে, সেখানে টাকা-পয়সা ও মূল্যবান কোনো সামগ্রী যদি থাকে, সেগুলো সংরক্ষণের জন্য ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে। তারা তাদের মতো কাজ করছে।

জাফর হোসেন বলেন, জাতীয় কমিটিতে কতজন সদস্য রয়েছেন বা তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। ইতোমধ্যেই পর্যবেক্ষণ কার্যক্রমে কি কি সরঞ্জাম প্রয়োজন, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ কমিটি সে বিষয়ে সরেজমিনে ফায়ার সার্ভিসকে নিয়ে কাজ শুরু করবে।

লালবাগ জোনের এই ডিসি বলেন, এখনো কিছু মানুষ নিখোঁজ স্বজনদের কথা জানিয়েছেন। বিশেষ করে এই প্রতিষ্ঠানের একজন ব্যবসায়ীর কথা বারবার বলা হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস যদি তাদের অপারেশন পুরোপুরি শুরু করতে পারে এবং ধ্বংসস্তূপ সরাতে পারে, তখন সেখানে কেউ আটকা আছে কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে।

চট্টগ্রাম

পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু

Published

on

কক্সবাজারের রামুতে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) সকাল ১০টায় উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ইউপি সদস্য জাফর আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুরা হলো- দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা এলাকার ফজল আহমদের ছেলে আব্দুর শুক্কুর (১২) এবং একই এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে সালাহ উদ্দিন খোকা (১০)।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জাফর আলম বলেন, গেলো রোববার রাতে রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়িসহ বিভিন্ন এলাকায় হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে যাওয়া পাহাড়ি ছড়ার বিভিন্নস্থানে সৃষ্ট গর্তে বৃষ্টির পানি জমে থাকে। সকালে দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা এলাকার পাহাড়ি ছড়ায় গর্তে জমে থাকা পানিতে স্থানীয় ৬ থেকে ৭ জন শিশু মিলে গোসলে করতে নামে।

তিনি আরও বলেন, একপর্যায়ে ৪ জন শিশু ছড়ার পানিতে ডুবে যায়। পরে ঘটনাস্থলে থাকা অন্য শিশুদের চিৎকারে স্থানীয়রা ৪ জনকে উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক দুই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন।

Advertisement

রামু থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা আবু তাহের দেওয়ান জানান, দক্ষিণ মিঠাছড়িতে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যুর খবরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিলো। শিশুদের মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

বাসের ধাক্কায় পিকআপ ভ্যান চালকসহ নিহত ২

Published

on

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে বাসের ধাক্কায় পিকআপ ভ্যানের চালকসহ ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

নিহতরা হলেন- বাবুল চিশতি (৪৫) ও অপরজনের নাম জানা যায়নি। তার বয়স ৫০।

রোববার (৫ মে) দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের রাস্তায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

যাত্রাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, রাত পৌনে ২টার দিকে মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে একটি পিকআপ ভ্যান ইউ টার্ন নিচ্ছিল। তখন তুহিন পরিবহনের একটি বাস পিকআপে ভ্যানটিকে ধাক্কা দেয়। এতে পিকআপ ভ্যানটি দুমরেমুচরে যায় এবং বাসটি পাশে খাদের পানিতে পড়ে যায়।

Advertisement

খবর পেয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয়রা পিকআপ ভ্যানের ভিতর থেকে মুমূর্ষু ওই দুইজনকে বের করে রাস্তায় রেখেছে। তখন তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

২৪ ঘণ্টায়ও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি সুন্দরবনের আগুন

Published

on

২৪ ঘণ্টার বেশি পার হলেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি সুন্দরবনের আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে দুপুর ১২ টা থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার ফায়ার সার্ভিসের সাথে যুক্ত হয়  যুক্ত হয়।

রোববার (৫ মে) ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাজাহান শিকদার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ফায়ার সার্ভিস জানায়, আগুনের উৎস থেকে পানির উৎস স্থানভেদে ২.৫ কি.মি. এছাড়া চলাচলের রাস্তা দুর্গম এবং ফায়ার পাম্প রাখার জায়গা না থাকাসহ বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে আগুন নেভানোর কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস।

মো. শাজাহান জানান, রোববার সকাল ৬টা থেকে ৬টি ফায়ার পাম্পের মাধ্যেমে রিলে সিস্টেম বজায় রেখে সুন্দরবন সংলগ্ন খাল থেকে পানি নিয়ে অগ্নিনির্বাপণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। তবে পাম্প বসানোর মতো কোনো জায়গা না থাকায় নৌকায় পাম্প বসিয়ে অগ্নিনির্বাপণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। চতুর্দিকে আগুন যেন ছড়িয়ে না যায় সেজন্য অগ্নিদুর্ঘটনার জায়গা পানি দিয়ে সংকুচিত করা হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের ব্যাপ্তি প্রায় ২ বর্গ কিলোমিটার।

এদিকে সুন্দরবন রক্ষায় বিমান বাহিনীর একটি এমআই ১৭১ এরিয়াল ফায়ার ফাইটিং ক্যাম্পবেল হেলিকপ্টার  ছয়জন এয়ার ক্রু এবং ৭ জন গ্রাউন্ড ক্রুসহ মোট ১৩ জনের একটি টিম নিয়ে আগ্নি নির্বাপনে অংশ নেয়। হেলিকপ্টার থেকে ৪ ঘণ্টায় ফায়ার বাকেট অপারেশন করে ৪০ হাজার লিটার পানি নিক্ষেপের মাধ্যমে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করা হয়।

প্রসঙ্গত,  জেলা প্রশাসন নিরাপত্তাজনিত কারণে রাতে আগুন নেভানোর কার্যক্রম বন্ধ রেখেছে। সোমবার ভোর সাড়ে ৫টা থেকে আবারও অগ্নিনির্বাপণ কার্যক্রম শুরু করা হবে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version